শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর, সম্পাদক ডিপজল



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির এবারের নির্বাচনে (২০২৪-২৬) সভাপতি পদে বিজয়ী হয়েছেন অভিনেতা মিশা সওদাগর। সাধারণ সম্পাদক পদে বিজয়ী হয়েছেন অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল।

সভাপতি পদে মিশা সওদাগর পেয়েছেন ২৬৫ ভোট, তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মাহমুদ কলি পেয়েছেন ১৭০ ভোট। অপরদিকে সাধারণ সম্পাদক পদে ডিপজল পেয়েছেন ২২৫ ভোট, তার প্রতিদ্বন্দ্বী নিপুন আক্তার পেয়েছেন ২০৯ ভোট।

মিশা-ডিপজল ছাড়াও সহ-সভাপতি পদে ২৩৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন মাসুম পারভেজ রুবেল ও ডি এ তায়েব ২৩১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। সহ-সাধারণ সম্পাদক পদে বিজয়ী হয়েছেন আরমান, সাংগঠনিক সম্পাদক পদে জয় চৌধুরী, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক পদে আলেকজান্ডার বো, দফতর ও প্রচার সম্পাদক পদে জ্যাকি আলমগীর, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক পদে কলি-নিপুণ প্যানেলের মামনুন ইমন এবং কোষাধ্যক্ষ পদে কমল বিজয়ী হয়েছেন।

এছাড়া কার্যনির্বাহী পরিষদের ১১ জন সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন- সুচরিতা, রোজিনা, আলীরাজ, সুব্রত, দিলারা ইয়াসমীন, শাহনূর, নানা শাহ, রত্না কবির, চুন্নু এবং কলি-নিপুণ প্যানেলের পলি ও সনি রহমান।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল ৯টা ৩০ মিনিটে শুরু হয় ভোটগ্রহণ। চলে বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত। উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট দেন ৪৭৫ জন শিল্পী। 

এবারের নির্বাচনে মোট ভোটার ছিলেন ৫৭০ জন। ২১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠনের এই নির্বাচনে ছয়জন স্বতন্ত্রসহ দুটি প্যানেল থেকে ৪৮ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী দুই প্যানেলের মধ্যে একটি জোটে ছিলেন ঢাকাই চলচ্চিত্রের দাপুটে দুই অভিনেতা মিশা ও ডিপজল। আরেক প্যানেল থেকে লড়েন সোনালি দিনের নায়ক মাহমুদ কলি ও নায়িকা নিপুণ আক্তার।

এবারের নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে ছিলেন- খোরশেদ আলম খসরু এবং সদস্য হিসেবে ছিলেন এ জে রানা ও বিএইচ নিশান। শনিবার সকাল ৭টায় নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়।

   

কানে একবারই এসেছিলেন মেরিল, এবার পাচ্ছেন স্বর্ণপাম! চমক থাকছে আরও



মাসিদ রণ, সিনিয়র নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
মেরিল স্ট্রিপ / ছবি : ইনস্টাগ্রাম

মেরিল স্ট্রিপ / ছবি : ইনস্টাগ্রাম

  • Font increase
  • Font Decrease

তিনবার অস্কারজয়ী হলিউড অভিনেত্রী মেরিল স্ট্রিপকে এবার কান চলচ্চিত্র উৎসবের সম্মানসূচক স্বর্ণপাম দেওয়া হবে। শুধু তাই নয়, এবারের কানে আরও চমক রয়েছে এই কিংবদন্তি অভিনেত্রীকে ঘিরে।

কারণ, ৭৭তম কানের আসর উদ্বোধন করবেন মেরিল। ফ্রান্সের ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল কানের পালে দে ফেস্টিভ্যাল ভবনের গ্র্যান্ড থিয়েটার লুমিয়েরে আগামী ১৪ মে এই আয়োজনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সম্পন্ন হবে।

অস্কার হাতে মেরিল স্ট্রিপ / ছবি : ইনস্টাগ্রাম

মেরিল কান উৎসবে মাত্র একবারই পা রেখেছিলেন। এটা ভাবা যায়! যে অভিনেত্রী হলিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশিবার অস্কারের মনোনয়ন পেয়েছেন তাকে মাত্র একবার পেয়েছে কান উৎসব!

১৯৮৯ সালে কানের ৪২তম আসরে ‘এভিল অ্যাঞ্জেলস’ চলচ্চিত্রের সুবাদে সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার জেতেন তিনি। এতে নিজের শিশুসন্তান হত্যার জন্য অভিযুক্ত মায়ের ভূমিকায় দেখা গেছে তাকে। একই কাজের জন্য অস্কারে সেরা অভিনেত্রী বিভাগের মনোনয়ন পেয়েছিলেন তিনি।

১৯৮৯ সালে কানের সমূদ্র সৈকতে তরুণী মেরিল স্ট্রিপ / ছবি : ইনস্টাগ্রাম

৩৫ বছর পর দ্বিতীয়বারের মতো কান উৎসবে হাজির হচ্ছেন মেরিল স্ট্রিপ। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘মর্যাদাপূর্ণ স্বর্ণপাম প্রাপ্তির খবর জেনে আমি অত্যন্ত সম্মানিত। কানে পুরস্কার পাওয়া যেকোনও চলচ্চিত্র শিল্পীর কাছেই কৃতিত্বের। যারা আগে এই পুরস্কারে সম্মানিত হয়েছেন তাদের কাতারে দাঁড়াতে পারা রোমাঞ্চকর ব্যাপার। সবাইকে ব্যক্তিগতভাবে ধন্যবাদ জানাতে ফ্রান্সে আসার অপেক্ষায় আছি!’

কানের সভাপতি ইরিস নোব্লোক ও উৎসব পরিচালক থিয়েরি ফ্রেমোঁ এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আমাদের সবার ভেতরে মেরিল স্ট্রিপের কিছু না কিছু আছে! প্রায় ৫০ বছরের বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ারে অনেক মাস্টারপিস কাজ করেছেন তিনি। মেরিল স্ট্রিপ আমাদের যৌথ কল্পনার অংশ এবং সিনেমার প্রতি আমাদের ভাগ করা ভালোবাসা।’

মেরিল স্ট্রিপ / ছবি : ইনস্টাগ্রাম

২০১৯ সালে ‘লিটল উইমেন’ ছবিতে গ্রেটা গারউইগের পরিচালনায় অভিনয় করেন মেরিল স্ট্রিপ। কানে এবারের আসরে মূল প্রতিযোগিতা বিভাগের প্রধান বিচারক থাকছেন গ্রেটা। উদ্বোধনী মঞ্চে এই দুই খ্যাতিমান নারীকে একসঙ্গে দেখা যাবে।

নাটক নিয়ে পড়াশোনা ও নিউইয়র্ক সিটি মঞ্চে সাফল্য পাওয়ার পর ১৯৭৮ সালে ‘দ্য ডিয়ার হান্টার’ ছবির মাধ্যমে বড় পর্দায় যাত্রা শুরু করেন মেরিল স্ট্রিপ। এতে তার সহশিল্পী ছিলেন রবার্ট ডি নিরো। ‘ক্র্যামার ভার্সেস ক্র্যামার’, “সোফি’স চয়েস” ও ‘দ্য আয়রন লেডি’র জন্য অস্কার জিতেছেন তিনি। এছাড়া রেকর্ডসংখ্যক ২১টি মনোনয়ন পেয়েছেন মেরিল স্ট্রিপ।

তরুণী মেরিল স্ট্রিপ / ছবি : ইনস্টাগ্রাম

মেরিল স্ট্রিপ অভিনীত বিখ্যাত ছবির তালিকায় আরও আছে ‘আউট অব আফ্রিকা’, ‘দ্য ব্রিজেস অব ম্যাডিসন কাউন্টি’, ‘দ্য ডেভিল ওয়্যারস প্রাডা’, ‘মামা মিয়া!’, ‘পোস্টকার্ডস ফ্রম দ্য এজ’, ‘ডেথ বিকামস হার’, ‘দ্য আওয়ার্স’, ‘দ্য লাস্ট শো’, ‘ফ্লোরেন্স ফস্টার জেনকিন্স’, ‘জুলি অ্যান্ড জুলিয়া’, ‘লায়নস ফর ল্যাম্বস’, ‘পেন্টাগন পেপারস’, “ডো’ন্ট লুক আপ” ইত্যাদি।

 

;

নাটকের চেনা মুখ রিমু খন্দকার হাসপাতালে



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
অভিনেত্রী রিমু রোজা খন্দকার

অভিনেত্রী রিমু রোজা খন্দকার

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রয়াত চিত্রনায়িকা টিনা খানের মেয়ে হলেও মায়ের পরিচয়ে নয়, বরং নিজগুণেই শোবিজ অঙ্গনে নিজের জায়গা করে নিয়েছেন অভিনেত্রী রিমু রোজা খন্দকার। বিজ্ঞাপন, সিনেমা, শর্টফিল্ম থেকে নাটক এবং সিনেমা- সব ধারাতে দেখা গেছে তাকে। সাবলীল অভিনয়ের মাধ্যমে ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন রিমু। এই অভিনেত্রী এখন অসুস্থ হয়ে রাজধানীর একটি হাসপাতালে ভর্তি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তার সহকর্মীরা।

গত বুধবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে রিমুর অসুস্থতার বিষয়টি নিশ্চিত করে অভিনেত্রীর একটি ছবি পোস্ট করেন সহকর্মী অভিনেত্রী মনিরা আক্তার মিঠুও। ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘রিমু অসুস্থ। তার জন্য সব্বাই দোয়া করবেন।’

পাশাপাশি নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকেও সদ্য মুক্তি পাওয়া নাটকের ইউটিউব লিংক শেয়ার করে অসুস্থতার কথা জানান অভিনেত্রী। লিখেছেন, ‘জানি না কবে সুস্থ হয়ে আবার শুটিংয়ে ফিরতে পারব। তবে আজ আমার এই নাটকটা রিলিজ হয়েছে। দয়া করে সবাই দেখবেন।’

 অভিনেত্রী রিমু রোজা খন্দকার

অভিনেত্রীর শেয়ার করা নতুন নাটকের নাম ‘ইশারা’। অভিনয় করেছেন মুশফিক ফারহান আর সামিরা খান মাহি।

২০০৮ সালে ‘পৃথিবীর সব রূপ মিশে আছে ঘাসে’ নাটকে অভিনয়ের মাধ্যমে অভিনয় জগতে পা দেন রিমু। পাশাপাশি তাঁর অভিনীত প্রথম সিনেমা ‘গুরু ভাই’। এরপর ‘ভালোবাসলেই ঘর বাধা যায় না’, ‘জীবন ঢুলী’, ‘বৃত্তের বাইরে’, ‘লাভ স্টেশন’, ‘কিং খান’ সিনেমায় দেখা গেছে তাঁকে। পাশাপাশি টেলিভিশন, অর্থাৎ ছোট পর্দার নিয়মিত ও জনপ্রিয় মুখ রিমু।

 

;

একই দিনে দক্ষিণ ভারতের দুই সংগীত তারকার বিদায়!



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
উমা রামানন ও প্রবীণ কুমার

উমা রামানন ও প্রবীণ কুমার

  • Font increase
  • Font Decrease

খুব অল্প বয়সে পৃথিবী থেকে চিরতরে বিদায় নিলেন জনপ্রিয় তামিল সুরকার–সংগীতশিল্পী প্রবীণ কুমার। মাত্র ২৮ বছর বয়সে মিউজিক কম্পোজারের মৃত্যুর খবরে শোকস্তব্ধ সংগীতাঙ্গন ও বিনোদনজগৎ। শিল্পীর মৃত্যুর সংবাদ পাওয়ার পর থেকেই ভেঙে পড়েছেন তার ভক্ত-অনুরাগীরা। তাকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করছেন সহকর্মী থেকে শুরু করে ভক্ত–অনুরাগীরা। 

কিডনির জটিলতা নিয়ে গত বুধবার হাসপাতালে ভর্তি হন প্রবীণ কুমার। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। গতকাল বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে ছয়টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতালেই মৃত্যু হয় তার। ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো বলছে, দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন প্রবীণ কুমার। ‘মেঠাগু’ ও ‘রাকাধন’-এর মতো ছবিতে গান গেয়েছেন তিনি। প্রবীণ কুমার সংগীতজগতের উঠতি নাম। তার গান চিরদিন মনে থেকে যাবে ভক্তদের।

একই দিন না ফেরার দেশে দক্ষিণের বিখ্যাত গায়িকা উমা রামাননও। ইলাইয়ারাজার সঙ্গে জুটি বেঁধে বহু হিট গান উপহার দিয়েছেন তিনি। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে বুধবার ৭২ বছর বয়সে না ফেরার দেশে পাড়ি জমান এই শিল্পী। মৃত্যুর সময় চেন্নাইয়ে ছিলেন গায়িকা।


জীবদ্দশায় ছয় হাজারের বেশি কনসার্টে গান গেয়েছেন উমা রামানন। তিনি একজন সুদক্ষ ক্লাসিক্যাল গায়িকা। ১৯৭৭ সালে প্রথম ‘শ্রীকৃষ্ণ লীলা’ ছবির জন্য প্লেব্যাক করেছিলেন প্রয়াত উমা রামানন। তাঁর মৃত্যুতেও শোকের ছায়া নেমে আসে সংগীতাঙ্গনে। স্মৃতিচারণা করছেন বহুদিনের সহশিল্পী থেকে শুরু করে ভক্ত–অনুরাগীরা।

;

চলে এলো কোক স্টুডিও বাংলার নতুন গান ‘মা লো মা’



মাসিদ রণ, সিনিয়র নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
‘মা লো মা’ গানের পোস্টার

‘মা লো মা’ গানের পোস্টার

  • Font increase
  • Font Decrease

কোক স্টুডিও বাংলা’র তৃতীয় সিজনের দ্বিতীয় গান ‘মা লো মা’ প্রকাশ হলো আজ শুক্রবার সন্ধ্যা ৬ টায় । গানটির ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী ও কম্পোজার প্রীতম হাসানকে। সঙ্গে রয়েছেন সাগর দেওয়ান, আরিফ দেওয়ান এবং র‍্যাপার আলী হাসান। নতুন এই গান দর্শক-শ্রোতাদের নিয়ে যায় জীবন ও নিজেকে আবিষ্কারের এক অনন্য যাত্রায়।

গানটির সঙ্গীত প্রযোজক প্রীতম তার নিজস্ব কিছু টুইস্টও যোগ করেছেন। তার সাথে আছেন দেওয়ান পরিবারের দুই সদস্য: সাগর দেওয়ান এবং আরিফ দেওয়ান। তাদের পূর্বপুরুষই মা লো মা ঝি লো ঝি নামের গানটির মূল রচয়িতা। মা লো মা গানটি জীবন যে একটি নিরন্তর যাত্রা তা আমাদের বুঝতে শেখায়। এই জীবনে অনিবার্যভাবে বড় কিংবা বুড়ো হওয়া এবং নস্টালজিয়া যেন একই মুদ্রার দুটো পিঠ।

এই অবধারিত পরিবর্তনকে মেনে নিয়েই একটি কথোপকথনের মতো করে এগিয়ে যায় গানটি। এখানে ভাঙা নৌকার উপমা দিয়ে জীবনকে বোঝানো হয়েছে আর নদী দ্বারা বোঝানো হয়েছে পৃথিবীকে।

‘মা লো মা’ গানে প্রীতম হাসান

‘ছাদ পেটানো গানের’ সংযুক্তি এই গানের গভীরতা আরও বাড়িয়ে তুলেছে। লোকসঙ্গীত ‘সারি গানের’ এই ধারাটির শুরু মোগল আমলে। এই গানের একটি শহুরে সংস্করণ দেখতে পাওয়া যায় আশি ও নব্বই দশকের রাজমিস্ত্রীদের মাঝে। জীবিকার জন্য শহরে পাড়ি দেওয়া এই শ্রমিকরা কংক্রিটের ছাদ তৈরির সময় এ ধরনের গান গাইতেন। ছাদ পেটানোর ছন্দের সাথে গানের কথা মিলে একঘেয়েমি দূর করার পাশাপাশি কাজের সময় একটি উৎসবের পরিবেশ সৃষ্টি করে। ‘মা লো মা’ শুধুই একটি গান নয়। সব বয়সের দর্শক-শ্রোতা এই গানের সাথে একাত্ম হতে পারেন। নিজেকে গ্রহণ করে নেওয়া আর বিকাশের যাত্রার মধ্যে যে সৌন্দর্য আছে গানটি সবাইকে সেই কথাই মনে করিয়ে দেয়।

কোক স্টুডিও বাংলা’র অফিশিয়াল ইউটিউব এবং স্পটিফাই চ্যানেলে এই গান শোনা যাচ্ছে।

;