এখন যেমন গ্রাম বাংলার চায়ের দোকানে, অলি-গলিতে হিন্দি গান বাজে। তবে নব্বই কিংবা নতুন শতকের শুরুর দিকে ক্যাসেটের যুগে সেই জায়গাটা যেসব বাংলা গানের দখলে ছিল তার অন্যতম শিল্পী পঙ্কজ উদাস। ভারতের এই শিল্পীর আধুনিক গান এ দেশে তুমুল জনপ্রিয়তা পায়।
তবে গজলে ছিল পঙ্কজ উদাসের বিশেষ পারদর্শিতা। সেই শিল্পী আর নেই। ৭২ বছর বয়সে না ফেরার দেশে চলে গেলেন তিনি। গায়কের কন্যা নায়াব উদাস ইনস্টাগ্রাম দেওয়া এক পোস্টে বাবার মৃত্যুর কথা নিশ্চিত করেছেন। দীর্ঘদিন ধরে গায়ক নানা ধরনের অসুস্থতায় ভুগছিলেন।
পঙ্কজ উদাস ভারতের গুজরাতে জন্মগ্রহণ করেন। মূলত গজল গায়ক হিসেবে তিনি ব্যাপক পরিচিতি পান। ১৯৮০ সালে ‘আহত’ শিরোনামের গজল অ্যালবাম প্রকাশের মাধ্যমে তিনি তার সংগীত দুনিয়ায় যাত্রা শুরু করেন।
‘চান্দি জ্যায়সা রং’, ‘না কাজরে কি ধার’, ‘দিওয়ারো সে মিল কর রোনা’, ‘আহিস্তা’, ‘থোড়ি থোড়ি প্যার করো’, নিকলো না বেনাকাব’- পঙ্কজ উদাসের গাওয়া অসাধারণ সব গজল আজও শ্রোতাদের মনের রসদ। ‘নশা’, ‘পয়মানা’, ‘হসরত’, ‘হামসফর’-এর মতো বেশ কয়েকটি বিখ্যাত অ্যালবামও রয়েছে তাঁর ঝুলিতে। বাংলা ‘গোলাপ ঠোটে রঙিন হাসি’, ‘চোখে চোখ রেখে’, ‘তোমার চোখেতে ধরা’ ইত্যাদি গান জনপ্রিয়তা পেয়েছে।
উত্তরা উত্তর মেট্রো স্টেশনের পাশে বউবাজার ফুডকোর্ট জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ভোজনরসিকদের কাছে। বছর খানেক ধরে এখানে গড়ে ওঠেছে শত শত রেস্টুরেন্ট আর ফাস্টফুডের দোকান।
ছোট ছোট এ দোকানগুলো সন্ধ্যায় হয়ে ওঠে জমজমাট। উত্তরা উত্তর মেট্রো স্টেশন থেকে নেমে বাম দিকের রাস্তায় ৪/৫ মিনিট হাঁটলে দেখা যায়, খোলা আকাশের নিচে শত শত ফাস্টফুডের দোকান। মেট্রোরেলের সুবিধার কারণে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে এখানে আসছেন মানুষ। সামুদ্রিক বিভিন্ন খাবার থেকে শুরু করে স্ট্রিটফুড সবই আছে এখানে। খোলা আকাশের নিচে ছোট ছোট চেয়ার টেবিলে ছিমছাম পরিবেশে প্রায় ১৫০টি দোকানের বিভিন্ন মুখরোচক খাবার উপভোগ করছেন ভোজনরসিকরা।
ফুড কোর্টের প্রধান আকর্ষণ হাঁসের মাংস, রুটি। কাজল আপার পিঠা ঘরে পোড়া-পোড়া করে হাঁসের মাংসের কালাভুনা আর চাপটি রুটি বানাচ্ছেন কাজল ও তার সহকারীরা। দোকানের সামনে ক্রেতারা ভিড় করছেন। গরম গরম চাপটি রুটি, চালের আটার রুটি সাথে হাঁসের মাংস যেন অনবদ্য জুটি। তৃপ্তি করে খাচ্ছেন সবাই। দেশি হাঁস ও চিনা হাঁস পাওয়া যায় এখানে। চিনা হাঁসের দাম ২০০ টাকা, আর দেশি হাঁসের দাম ২৫০ টাকা সাথে চাপটি রুটি পার-পিস ২০ টাকা, চালের আটার রুটি ১০ টাকা। কাজল বলেন "আমার এখানে কখনো হাত খালি যায় না। খাবারের মান ভালো, টাটকা বানিয়ে দিই চোখের সামনে। ভালো বেচাকেনা হয় আলহামদুলিল্লাহ; বিকাল ৫ টা থেকে রাত ৯/১০ টা পর্যন্ত লাইন থাকে মানুষের।"
সরেজমিনে দেখা যায়, হাঁসের মাংসের সাথে রুটি দিয়ে উপভোগ করছেন একটি পরিবার। কথা হলে জানা যায়, উত্তরা দিয়াবাড়িতে থাকেন তারা। শনিবার (২৭ এপ্রিল) ছুটির দিন সন্ধ্যায় সবাই মিলে এসেছেন খাবার খেতে। পরিবারটির সদস্য ব্যাংক কর্মকর্তা অরুণ রায় বার্তা২৪.কমকে বলেন, "সন্ধ্যা হলে মনে হয় এখানে কোন মেলা বসেছে। খাবার-দাবার, নাগরদোলা, গানবাজনা চারদিকে সবকিছু মিলিয়ে মনে হয় কোন মেলা, উৎসব চলছে। ছুটির দিন বিকাল থেকে বাচ্চারাও বায়না শুরু করে আসার জন্য। এখানে ওদের খেলার জায়গা আছে, রিফ্রেশ লাগে তাই আসি।"
বউবাজারের এই ফুডকোর্টে বিকেল নামার পরেই বাহারি খাবার, আর খাবারের সুগন্ধ, আকৃষ্ট করে মানুষকে। বিকেল থেকে দোকানপাট খুললেও সরগরম হয় মূলত সন্ধ্যা থেকে।
অনেকের পছন্দের খাবার সী ফুড। দিয়াবাড়ির বউবাজারের সী ফুড খুবই জনপ্রিয়। কাঁকড়া, অক্টোপাস, স্কুইড, লবস্টার, সামুদ্রিক মাছ কোরাল, লাল কোরাল চিংড়িসহ বিভিন্ন মাছের আইটেমের দেখা মেলে এখানে। সামুদ্রিক গোটা এক একটা মাছ বারবিকিউ করে খাচ্ছেন অনেকে। ২০০ টাকা থেকে শুরু করে ১৫০০-৩০০০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে সী ফুড আইটেমগুলো। কাঁকড়া ২০০-২৫০ টাকা, স্কুইড ৪০০-৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া তানভীর এসেছেন তার বন্ধুদের সাথে। তিনি বার্তা২৪.কমকে বলেন, "সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে জানতে পারি এখানে এরকম ফুডকোর্ট আছে। আমরা আবার ভালো খাবার ট্রাই করতে বিভিন্ন জায়গায় যাই। মেট্রো দিয়ে মিরপুর ১০ থেকে এসেছি। খাবার ভালোই সামনেই বানিয়ে দেয়।"
ফুডকোর্টে ৫ মাস ধরে দোকান চালান মিজানুর রহমান। তার দোকানে গরু মাংসের কালাভুনা ২৫০, হাঁস ২৫০, চালের আটার রুটি ১০ এবং শাহি পরোটা ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মিজান বলেন, "শুক্র শনিবারসহ ছুটি ও উৎসবের দিনগুলোতে বেশি বিক্রি হয়। মাসে ১.৫ থেকে ২ লাখ টাকা বিক্রি হয়। শীতকালে লোক আসে বেশি।"
মিরপুর ১২ থেকে দুই বন্ধু সাদিকুল আর ইমন এসেছেন। তারা বলেন, "আমরা বাইক নিয়া প্রায় আইসা পড়ি। গরমে এখানকার শরবতগুলো ভালো লাগে। এছাড়া চটপটি, ফুচকা আর টাটকা চোখের সামনে যে খাবার বানায় সেগুলো খাই।"
উত্তরা দিয়াবাড়ির এ বাজারে ভোজনরসিকদের পছন্দের তালিকায় আরও রয়েছে মাংসের চাপ লুচি। চাপ ১৫০ টাকা করে আর ১০ টাকা করে লুচি, চিকেন মোমো, ভেজ মোমো বিক্রি হচ্ছে ৭০-১৫০ টাকায়, দোসা, ছোলাবাঁটুরে ৮০-১২০ টাকায়। এছাড়া ফুচকা, চটপটি ৩০- ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মশলা পান, আগুন পান, বিক্রি হচ্ছে ১০-৫০ টাকায়।
মাটির পাত্র পুড়িয়ে তন্দুরি চা, মালাই চা, গরুর দুধের চা, তেঁতুল চা খেতে ও সান্ধ্যকালীন আড্ডা দিতে 'বরিশাল চায়ের আড্ডা ঘর' দোকানে বসেছে চা আড্ডা আর গানের আসর। বন্ধুরা মিলে ম্যান্ডলিন, গিটার বাজিয়ে গান করছে, সাথে চা খাচ্ছে।
দক্ষিণী সিনেমার প্রখ্যাত অভিনেতা কমল হাসনের মেয়ে শ্রুতি হাসানের জনপ্রিয়তাও কোন অংশে কম নয়। তিনি একাধারে মেধাবী অভিনেত্রী ও গায়িকা। ফলে পেশাগত জীবনের পাশাপাশি শ্রুতি হাসানের ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও অনুরাগীদের কৌতূহল রয়েছে।
গত ৪ বছর ধরে শান্তনু হাজারিকার সঙ্গে ‘লিভ টুগেদার’ করছিলেন শ্রুতি। মাঝেমধ্যেই সোশ্যালে তাদের একসঙ্গে তোলা ছবিও দিতেন অভিনেত্রী। সম্প্রতি তাদের বিয়ের গুঞ্জনও উঠেছিল। কিন্তু তার আগেই হঠাৎ ভেঙে গেল সেই সম্পর্ক। সোশ্যাল মিডিয়ায় শান্তনুর সঙ্গে সব ছবি ও পোস্ট মুছে ফেলেছেন শ্রুতি। শোনা যাচ্ছে, মাস দুয়েক আগেই ভেঙে যায় তাদের প্রেম। আগে সারাক্ষণ শান্তনুর প্রশংসায় পঞ্চমুখ ছিলেন শ্রুতি।
শান্তনু একজন ডুডল আর্স্টিস্ট এবং ইলাস্ট্রেটর! শ্রুতির সঙ্গে বিয়ে প্রসঙ্গে শান্তনু বলেছিলেন, ‘আমি বিয়েতে বিশ্বাস করি না। আমার শিল্পীসত্তাকে কেউ কোনো গণ্ডির মধ্যে বেঁধে রাখুক, তা আমি চাই না। আর যে কোনও সম্পর্কই সময়ের সঙ্গে বিবর্তিত হতে থাকে। আমি আর শ্রুতি নিজেদের সম্পর্কে ভালো আছি। বিয়ে নিয়ে এখনই কিছু ভাবছি না।’
একই রকম মত ছিল শ্রুতিরও। তবে শোনা যাচ্ছে, হঠাৎ দু’জনের বোঝাপড়ার সমস্যা দেখা দিয়েছে। সেই কারণে আলাদা হয়ে গেলেন তারা। যদিও প্রেম ভাঙার প্রসঙ্গে কোনও মন্তব্য করেননি শ্রুতি। এই সময়টা বোন অক্ষরার সঙ্গেই কাটাচ্ছেন তিনি। অন্তত অভিনেত্রীর সোশ্যালে চোখ রাখলে তেমন ইঙ্গিতই মিলছে।
বলিউড অভিনেতা সাহিল খান সাম্প্রতিক সময়ে সোশ্যাল মিডিয়ার কল্যাণে তরুণ প্রজন্মের মাঝে ব্যাপক পরিচিতি পেয়েছেন। ইন্সটাগ্রামে তার ভক্তের সংখ্যাও কম নয়।
নিয়মিত আবেদনময় ছবি ও ভিডিও পোস্ট করেন তিনি। লাস্যময়ী তরুনীদের সঙ্গে তার খোলামেলা ছবি হরহামেশাই দেখা যায়। অভিনয়ের চেয়ে এখন তিনি ফিটনেস ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবেই বেশি পরিচিত।
সেই সাহিল খানকে আটক করেছে মুম্বাই পুলিশের বিশেষ তদন্তকারী দল। কয়েকদিন আগেই বম্বে হাইকোর্ট সাহিলের আগাম জামিনের আবেদন খারিজ করে। তারপর থেকেই ‘পলাতক’ ছিলেন তিনি।
হাইকোর্ট জানায়, একটি অনলাইন বেটিং অ্যাপ্লিকেশনের সাথে সরাসরি যুক্ত ছিলেন সাহিল। এই মামলায় আগেই মুম্বাই পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদের মুখে পড়েছেন সাহিল। তবে ‘স্টাইল’খ্যাত সাহিল খানের দাবি, একজন সেলেব্রিটি হিসাবে তিনি কেবল ‘ব্র্যান্ড প্রোমোটার’ হিসাবে কাজ করেছিলেন। মহাদেব বেটিং অ্যাপ কেলেঙ্কারি সম্পর্কে কিছু জানেন না তিনি। তবে অভিনেতার বক্তব্য আমলে নেয়নি কোর্ট।
পুলিশের মতে, ফিটনেস প্রশিক্ষক এবং অভিনেতা সাহিল খান তারকাদের আমন্ত্রণ জানাতেন এবং অ্যাপটির প্রচারের জন্য পার্টি আয়োজনের ব্যবস্থা করতেন। এবং সেই তারকাদের ছবিও ব্যবহার করতেন। এর বাইরে খিলাড়ি নামে একটি বেটিং অ্যাপ চালানোর জন্যও তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মহাদেব বেটিং অ্যাপের জন্য প্রতারণা এবং জুয়ার বিভিন্ন ধারায় ৩১ জনের বিরুদ্ধে এফআইআর নথিভুক্ত করেছে মুম্বাই পুলিশ। ২৬ নম্বরে রয়েছে সাহিল খানের নাম। অভিনেতার বিরুদ্ধে বেটিং অ্যাপের মাধ্যমে ১৫ হাজার কোটি রুপির বেশি রোজগারের অভিযোগ রয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরেই বলিউডে অনুপস্থিত সাহিল। ‘স্টাইল রিটার্নস’-এর মাধ্যমে বলিউডে কামব্যাক করার কথা সাহিল খানের। ছবিতে থাকবেন শরমন যোশীও। গত ফ্রেব্রুয়ারিতে ২৬ বছরের ছোট বিদেশিনী মিলানোকে সঙ্গে বিয়ে করেন সাহিল।
অপু বিশ্বাস ও শবনম বুবলী দুজনেই এখন শাকিব খানের কাছে অতীত। এ বিষয়ে তিনি নিজেই স্পষ্ট করে দিয়েছেন। তবে বরাবরই শাকিবকে জড়িয়ে নানা মন্তব্য করে শিরোনামে থাকেন অপু-বুবলী। আর এমন কাণ্ডে বিরক্ত হন শাকিব ও তার পরিবার।
ব্যক্তিগত জীবনে কোনো সম্পর্ক না থাকার পরও বুবলী শাকিবের ব্যক্তিগত জীবন জড়িয়ে বিভিন্ন কথা বলেন, যা মিথ্যাচার। এতে বিরক্ত হয়ে তাকে কড়াকড়িভাবে বাসায় আসতেও বারণ করেছেন শাকিব ও তার পরিবার।
সম্প্রতি গণমাধ্যমে বুবলীর বিস্ফোরক মন্তব্য এবার পরিবারসহ ভীষণ বিরক্ত হয়েছেন শাকিব খান। শাকিব পরিবারের বিশ্বস্ত এক ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা গেছে, এসব কারণে পরিবার থেকে দ্রুতই বিয়ে দিতে চায় শাকিবের। তার জন্য মেয়ে দেখা শুরু করেছে। তাই শাকিবের মতামত নিয়ে তার মা, বাবা, বোন, বোনজামাই মিলে পাত্রী দেখা শুরু করেছেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে শাকিবের পারিবারিক সূত্র খবরটি জানিয়েছে, শাকিবের জীবনে তারা (অপু বিশ্বাস ও বুবলী) সাবেক হওয়া সত্ত্বেও প্রায়ই বিভিন্ন গণমাধ্যমে নানা ধরনের মন্তব্য করে থাকেন। এতে শাকিব খান যেমন বিব্রত হন, তেমনি তার পরিবারকে অস্বস্তিতে পড়তে হয়। এ কারণে শাকিবের পরিবার তাকে বিয়ে দিচ্ছে। সেই মোতাবেক তার জন্য পাত্রী দেখা শুরু হয়েছে। পরিবারের এমন সিদ্ধান্তে শাকিবের পূর্ণ সম্মতি রয়েছে।
যেহেতু অপু-বুবলী দুজনেই অতীত, এ কারণে শাকিবের পরিবার তাকে নতুন করে বিয়ে দিতে যাচ্ছে চলতি বছরই। সূত্রে এ-ও জানা গেছে, শাকিব নাকি পরিবারেই ইচ্ছেমতোই বিয়ে করতে চান। পরিবারের পছন্দের মেয়েকেই বিয়ে করবেন। কারণ, আগে দুইবার নিজের পছন্দে বিয়ে করে জটিলতার মধ্যে পড়েছিলেন, আর নাকি সে ভুল করতে চান না তিনি।
এদিকে ঢাকার পার্শ্ববর্তী জেলার একটি মেয়ে শাকিবের বউ হিসেবে পছন্দের ফিসফাস শোনা যাচ্ছে। মেয়েটি নাকি যুক্তরাজ্য থেকে চিকিৎসা বিষয়ে লেখাপড়া করে দেশে ফিরেছেন। শাকিবের ডাক্তার মেয়ে পছন্দ। অনেক বছর আগে ডাক্তার মেয়ে বউ হিসেবে পছন্দের কথা গণমাধ্যমের সামনেও বলেছিলেন শাকিব। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে চলতি বছরের শেষের দিকেই বিয়ের পিঁড়িতে বসতে চান ঢাকাই ছবির এই নায়ক।