জাবিতে ধর্ষণকাণ্ডে শঙ্কিত সংস্কৃতিজনেরা



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
হাসান ইমাম, ফেরদৌসী মজুমদার, মামুনুর রশীদ, সারা যাকের ও নাসির উদ্দীন ইউসুফ

হাসান ইমাম, ফেরদৌসী মজুমদার, মামুনুর রশীদ, সারা যাকের ও নাসির উদ্দীন ইউসুফ

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ছড়াবে শিক্ষার আলো, প্রজন্মের মনে জাগাবে উন্মেষ। কিন্তু সেখানে যখন ধর্ষণের মতো নিকৃষ্টতম অপরাধ সংঘটিত হয়, তখন সাধারণ জনগণ থেকে বিশিষ্টজন, সবার মনেই উদ্বেগ ও ক্ষোভ সৃষ্টি করবে। গত ৩ ফেব্রুয়ারি দেশের অন্যতম উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় তেমনই এক ঘৃণ্য কলঙ্কের সাক্ষী হয়েছে।

অভিযোগ উঠেছে, স্বামীকে বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ছাত্রাবাসে আটকে রেখে তার স্ত্রীকে পাশের জঙ্গলে নিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ৪৫তম ব্যাচের প্রাক্তন শিক্ষার্থী মোস্তাফিজুর রহমান এবং বহিরাগত মামুনুর রশিদ। এ ঘটনায় মামলা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ও বর্তমান ছয় শিক্ষার্থীর সনদ স্থগিত করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এর মধ্যে চার জনই বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের নেতা।

এ ঘটনায় ক্ষোভ ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন দেশের ১৮ জন বিশিষ্ট নাগরিক। এর মধ্যে রয়েছেন হাসান ইমাম, রামেন্দু মজুমদার, ফেরদৌসী মজুমদার, মামুনুর রশীদ, সারা যাকের, নাসির উদ্দীন ইউসুফের মতো কিংবদন্তি সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব।

রামেন্দু মজুমদার

গতকাল ৬ ফেব্রুয়ারি গণমাধ্যমে পাঠানো তাদের সম্মিলিত বক্তব্য, ‘আমরা এ ঘটনায় হতবাক ও ক্ষুব্ধ। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতোপূর্বে আরও ঘটনা ঘটেছে। কোনও ধর্ষণের তদন্ত বা সুরাহা কর্তৃপক্ষ করেনি। বিশাল এই বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা আনার কোনও কার্যকর পদক্ষেপ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ নেয়নি। এই সুযোগে উচ্ছৃঙ্খল কতিপয় ছাত্র এই ধরনের অমানবিক ঘটনা ঘটাতে সক্ষম হচ্ছে। এই ধর্ষক ছাত্রদের যে কথিত রাজনৈতিক পরিচয় গণমাধ্যমে প্রকাশ পেয়েছে, তা আমাদের শঙ্কিত করে তুলেছে। আজকের যে ছাত্র, সে আগামী দিনের রাষ্ট্র ও সমাজ পরিচালনার দায়িত্বপ্রাপ্ত হবে। সেই ছাত্রদের যদি এই নৈতিক অধঃপতন হয়, তবে দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে আমরা চরম উদ্বিগ্ন।’

তারা আরও বলেছেন, ‘আমরা দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে বলতে চাই যে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশে এ হীনকর্ম জনগণের মাঝে তীব্র ক্ষোভ সৃষ্টি করেছে। আমরা সরকারের কাছে এই জঘন্য অপরাধের দ্রুত তদন্ত ও বিচার চাই। এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের পূর্ণ নিরাপত্তা বিধান করে শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য কঠিন পদক্ষেপ ও শক্ত অবস্থান নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। আমরা আশা করি, বাংলাদেশের কোথাও আর কোনও নারী ধর্ষিত হবে না।’

লাকী ইনাম

লিখিত এই বিবৃতিতে আরও যারা একাত্ম হয়েছেন, তারা হলেন অনুপম সেন, সারওয়ার আলী, আবেদ খান, মফিদুল হক, মুনতাসীর মামুন, শাহরিয়ার কবীর, কেরামত মওলা, মিলন কান্তি দে, লাকী ইনাম, শিমূল ইউসুফ, গোলাম কুদ্দুছ ও আহকামউল্লাহ।

 

   

১০০ মিলিয়নের মাইলফলকে কনার 'তুই কি আমার হবি রে'



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
সঙ্গীতশিল্পী দিলশাদ নাহার কনা

সঙ্গীতশিল্পী দিলশাদ নাহার কনা

  • Font increase
  • Font Decrease

রাতের সব তারা আছে দিনের গভীরে/ বুকের মাঝে মন যেখানে, রাখবো তোকে সেখানে/ তুই কি আমার হবি রে’-‘বিশ্বসুন্দরী’ চলচ্চিত্রের এই গানটি জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী দিলশাদ নাহার কনাকে এনে দেয় কাঙ্ক্ষিত জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। এই গানের জন্য মেরিল প্রথম আলো পুরস্কারও নিজের ঝুলিতে পুরেছিলেন কনা। এবার এই জনপ্রিয় গানটি কনার ক্যারিয়ারে যোগ করলো নতুন সাফল্যের পালক।

 তুই কি আমার হবি রে গানের জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়ে বাবা মায়ের সঙ্গে উচ্ছ্বসিত কনা

 আজই ইউটিউবে ১০০ মিলিয়ন ভিউয়ের মাইলফলক স্পর্শ করেছে।

২০১৯ সালের ৫ ডিসেম্বর এই গানটি মাছরাঙা টিভি অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেলে মুক্তি পায়। গানটি অন্তর্জালে প্রকাশের ১৬০৮ দিনের মাথায় ১০০ মিলিয়ন ভিউয়ের অনন্য অর্জনকে বিশেষভাবে দেখছে ‘বিশ্বসুন্দরী’ সিনেমার টিম।

সিয়াম পরীমণি

তারকা সঙ্গীতশিল্পী কনা বলেন, ‘বাংলা সিনেমার গানের একটি ঐতিহ্য আছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে অনেকে বলেন, আগের মত ভালো গান হয়না; হলেও জনপ্রিয় হয়না। তবে ‘তুই কি আমার হবি রে’ গানটির তুমুল জনপ্রিয়তা প্রমাণ করে, ভালো গান এখনো হচ্ছে এবং শ্রোতারা  ভালো গানের কদর করতে কখনো ভোলেন না। ইউটিউবে বাংলা সিনেমার গানের মধ্যে খুব বেশি গান ১০০ মিলিয়নের মাইলফলক পার করেনি। সে জায়গা থেকে ‘তুই কি আমার হবি রে’ গানের এই সাফল্য আমাকে ভীষণভাবে অনুপ্রাণিত করেছে। শ্রোতা-দর্শকদের উদ্দেশ্যে ‘বিশ্বসুন্দরী’ টিমের পক্ষ থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই’।

কনা

সান মিউজিক এন্ড মোশন পিকচার্স লিমিটেড প্রযোজিত, চয়নিকা চৌধুরী পরিচালিত, সিয়াম আহমেদ-পরীমনি অভিনীত ‘বিশ্বসুন্দরী’ চলচ্চিত্রটি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায় ২০২০ সালের ১১ ডিসেম্বর। রুম্মান রশীদ খান-এর লেখা চলচ্চিত্র ‘বিশ্বসুন্দরী’ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে ২০২০ সালের শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পুরস্কারসহ মোট ৮টি পুরস্কার পায়; যার মধ্যে সংগীত বিভাগে একচেটিয়া রাজত্ব করে ‘তুই কি আমার হবি রে’ গানটি। এই গানের জন্য শ্রেষ্ঠ গীতিকার কবির বকুল, শ্রেষ্ঠ সুরকার ও শ্রেষ্ঠ গায়ক ইমরান মাহমুদুল, শ্রেষ্ঠ গায়িকা দিলশাদ নাহার কনা এবং শ্রেষ্ঠ নৃত্য পরিচালকের পুরস্কার পান প্রয়াত সুমন রহমান। গানটির চিত্রগ্রহণে ছিলেন খায়ের খন্দকার।

;

পুুরুষ ও নারী শিল্পীর সমান পারিশ্রমিক হোক: রুনা খান



মাসিদ রণ, সিনিয়র নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
রুনা খান

রুনা খান

  • Font increase
  • Font Decrease

আজ মে দিবস। প্রতি বছরের মতো আজও দেশে পালিত হচ্ছে শ্রমিকদের জন্য উৎসর্গ করা এই দিনটি। অধিকার আদায়ের উজ্জ্বল এই দিনটি নিয়ে শোবিজ তারকাদের কি ভাবনা? তা নিয়ে এই আয়োজন সাজিয়েছেন মাসিদ রণ।

রুনা খান

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত অভিনেত্রী

আমার দেশের প্রেক্ষাপটেই কথা বলতে চাই। শ্রমিক দিবসে আমার দুটি প্রত্যাশা। একটি জেনারেল প্রত্যাশা। সেটি হলো প্রতিটি শ্রেণী পেশার মানুষ যেন তার পরিশ্রমের মূল্যটুকু ঠিকঠাক মতো পায়, সময়মতো পায়। আমার অভিনয়শিল্পী, আমরাও অনেক সময় পারিশ্রমিকটা ঠিকমতো সময়ে পাই না বা যা প্রাপ্য সেটি পাই না। তবে আমি বিশেষ করে দিনমজুরদের কথা বলছি। তাদের যেন সময়মতো সবাই মূল্যটা বুঝিয়ে দেন।


আর আমি যেহেতু অভিনয়শিল্পী, তাই শোবিজ নিয়ে একটা প্রত্যাশার কথা বলতে চাই। সেটি হলো- এতো বছরের অভিনয় ক্যারিয়ারের যে অভিজ্ঞতা তাতে দেখেছি সমপরিমাণ জনপ্রিয় পুরুষ শিল্পী আর নারী শিল্পী- কখনোই সমান পারিশ্রমিক পান না। অথচ ডেডিকেশনের জায়গা বলুন, সততার জায়গা বলুন, পরিশ্রমের জায়গা কিংবা মেধার জায়গা- সবটাই তো নারী আর পুরুষ শিল্পীর সমান। তাহলে কেন তারা সমান পারিশ্রমিক পাবেন না? একই নাটকের কথা বাদই দিলাম, যেখানে নারীকেন্দ্রিক গল্প রয়েছে সেখানে অভিনেত্রীরা যে পারিশ্রমিক পান, তারচেয়ে একটি সাধারন প্রেমের নাটকে অভিনেতারা অনেক বেশি পারিশ্রমিক পান। তাই চাইব- একদিন এই বৈষম্য আর থাকবে না আমাদের বিনোদন অঙ্গনে।

;

সালমান খানের বাড়িতে হামলার সাথে দেশদ্রোহীতার সূত্রতা!



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কিছুদিন আগেই সালমান খানের বাড়িতে গুলিবর্ষণ এর ঘটনা ঘটে। কেউ আহত না হলেও বাড়ির সকলের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে যায়। সেই থেকেই পুলিশি পাহারায় ঘেরাও করা হয় সালমান খানের বাড়ি। পুলিশের ১৫টি টিমের তদন্তের কাজ চলতে থাকে পুরোদমে। সম্প্রতি সালমান খানের বাড়ির বাইরে গুলি চালানোর ঘটনা তদন্তে পুলিশ নতুন মন্তব্য করেছে।

মুম্বাইয়ের ক্রাইম ব্রাঞ্চ এর ধারণা এটি শুধুমাত্র ভয় দেখানো কোন হামলা নয়। এর পেছনে দেশবিরোধী সন্ত্রাসীদের হাত রয়েছে। তাদের ধারণা লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাং-কে বাইরে থেকে অস্ত্র ও তহবিল দিয়ে সাহায্য করা হচ্ছে। আর এই হামলা একটি দেশদ্রোহী পদক্ষেপ। বিষ্ণোই গ্যাং ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বাইতে সন্ত্রাস সৃষ্টি করতে চেয়েছিল। এর মধ্যে সন্ত্রাস এবং চাঁদাবাজি মুখ্য।

বর্তমানে মামলায় অভিযুক্ত শ্যুটারদের সরবরাহ করা অস্ত্রের উৎস সম্পর্কেও পুলিশ তদন্ত করছে। বিষ্ণোইয়ের অপরাধমূলক নেটওয়ার্কের পরিসরের প্রেক্ষিতে সন্দেহ করা হচ্ছে নানারকম সন্ত্রাসীমূলক কর্মকাণ্ডই তাদের মূল উদ্দেশ্য। কর্তৃপক্ষ তদন্ত করছে যে গ্যাংটি বিদেশে থাকা দেশবিরোধী সহায়তা পেয়েছিল কিনা। বিশেষ করে অস্ত্র সরবরাহ এবং আর্থিক সমর্থন।

সালমানের বাড়িতে হামলার পরই ফেইসবুক পোস্টের মাধ্যমে দায় স্বীকার করেন আনমোল বিষ্ণোই। জেল হেফাজতে থাকা লরেন্স বিষ্ণোইয়ের ছোটভাই সে। তদন্তের মাধ্যমে সন্দেহভাজন ভিকি গুপ্তা (২৪), সাগর পাল ( ২১) এবং অনুজ থাপান (৩২)-কে গ্রেফতার করা হয়। তাদের ৮ মে অবধি রিমান্ডে রাখা হবে। ভিকি আর সাগর আগে ধরা পড়ে। তারপরই একের পর এক তথ্য পাচ্ছে পুলিশ। পুলিশকে জানিয়েছেন, জেলবন্দী গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোইয়ের ভাই আনমোল বিষ্ণোই তাদের এ কাজের জন্য নিযুক্ত করেছিলেন।

আনমোল চেয়েছিলেন ১৯৯৮ সালে যোধপুরের কাছে মথানিয়ার বাবড়ে কৃষ্ণকায় হরিণ শিকারের জন্য সালমানকে উপযুক্ত শাস্তি দিতে। দুই অভিযুক্ত পুলিশকে জানিয়েছেন, সালমানকে শুধু ভয় দেখানোর কথা তাদের বলা হয়েছিল। এই অভিনেতাকে হত্যার নির্দেশ তাদের দেওয়া হয়নি। এই কাজে তাদের ১ লাখ টাকা অগ্রিমসহ মোট ৫ লাখ টাকা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল। এমনকি রাতারাতি জনপ্রিয় হয়ে যাওয়ার লোভও দেখানো হয় তাদের।

তথ্যসূত্রঃ টাইমস অব ইন্ডিয়া

;

আন্তর্জাতিক অঙ্গনে কাজের প্রস্তুতি নিচ্ছেন মডেল রিফাত



মাসিদ রণ, সিনিয়র নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
ইমাম মাহমুদ রিফাত /  ছবি : শিল্পীর সৌজন্যে

ইমাম মাহমুদ রিফাত / ছবি : শিল্পীর সৌজন্যে

  • Font increase
  • Font Decrease

তরুণ প্রজন্মের প্রতিশ্রুতিশীল মডেল ইমাম মাহমুদ রিফাত। আইন বিষয়ে (এলএলবি অনার্স প্রোগ্রাম) পড়াশুনার পাশাপাশি ঢাকার বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সঙ্গে মডেল হিসেবে কাজ করছেন এই সুদর্শন তরুণ।

তার মডেলিং ক্যারিয়ার শুরু হয় ‘মিস্টার এন্ড মিস ফটোজেনিক ২০২২’-এ অংশগ্রহণের মাধ্যমে। সেখানে তিনি দ্বিতীয় রানার আপ হন। রিফাত বলেন, ‘মডেলিং আমার শখ। আমি ফ্যাশন ভালবাসি, তাই মডেলিং করছি। এখন আমি ফোকাস করছি ফ্যাশন মডেল হিসেবে ফটোশুটে। বাংলাদেশের ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিতে আমার প্রিয় পুরুষ মডেল হলেন নোবেল, আসিফ আজিম এবং রাজ মানিয়া। আর নারী মডেলদেও মধ্যে সাদিয়া ইসলাম মৌ আপু, সৈয়দ রুমা, ইমিও আজরা মাহমুদকে খুব ভালোলাগে। তারা যেমন নিজেদের কাজ দিয়ে দেশের সুনাম অর্জন করেছেন, আমিও তেমনটি করতে চাই।’

ইমাম মাহমুদ রিফাত /  ছবি : শিল্পীর সৌজন্যে

রিফাত নিজের পরিচয়েই পরিচিত হতে চান। কিন্তু পাঠকদের জানানোর জন্য বলা- এই তরুণ মডেল বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি নায়ক মাসুদ পারভেজ সোহেল রানা’র আত্মীয়।

রিয়াত এরইমধ্যে ফেব্রিলাইফ, ডিজাইনারের দরজা, খাকি ফ্যাশন হাউস, ক্লিম্ব, ব্যাং ফ্যাশন হাউস, ওয়ান মেন, বাংলা ফ্যাশন হাউস, প্রাণ চাটনি, মোজো, সুতা ফ্যাশন হাউস, আরবানবন ফ্যাশন হাউস, জেন জেড ক্লোসেট ফ্যাশন হাউস এবং কিছু দুর্দান্ত ফ্যাশন ডিজাইনারের সাথে কাজ করেছেন। তিনি এখন আমি খাকি ফ্যাশন ব্র্যান্ডের অ্যাম্বাসেডর হিসেবে কাজ করছেন। এছাড়া কলকাতার মেরে প্রোডাকশন হাউসের সাথে কাজ করেছেন।

ইমাম মাহমুদ রিফাত /  ছবি : শিল্পীর সৌজন্যে

রিফাত বলেন, ‘আমি আমার পরবর্তী প্রকল্পের জন্য ভারতে যাচ্ছি। ইতিমধ্যে কিছু ভারতীয় ফ্যাশন ডিজাইনার এবং কিছু ফ্যাশন হাউসের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়েছি। সবাই দোয়া করবেন আমি যেন আন্তর্জাতিকভাবে কাজ করে দেশকে প্রতিনিধিত্ব করতে পারি।’

;