হলিউডে লেখক ও অভিনেতাদের ধর্মঘটের কারণে আটকে ছিল সব প্রজেক্ট। তাদের ধর্মঘট শেষ হওয়ার পর থেকে একের পর এক চমক আসছে দর্শকদের জন্য। ২ ডিসেম্বরে এলো বিখ্যাত এডাল্ট সুপারহিরো সিরিজ ‘দ্য বয়েজ’র ৪র্থ কিস্তির ট্রেইলার। ২০১৯ সাল থেকে দর্শকের প্রিয় সুপারহিরো সিরিজের তালিকার শীর্ষে রয়েছে এই সিরিজের নাম।
ট্রেইলারে পুরোনো নৃশংসতায় হোমল্যান্ডারকে রক্তমাখা অবস্তায় ফিরতে দেখা যায়। সে ‘বয়েজ’ সদস্যদের সব প্ল্যান চাতুরতার সাথে নস্ট করে চলেছে। অপরদিকে নাজেহাল হিরোদের টিম বয়েজের সদস্যরা। নিমর্মভাবে খুন হচ্ছে একের পর এক চরিত্র। সিরিজে বিলি চরিত্রে কার্ল উর্বান, হোমল্যান্ডার চরিত্রে এন্টনি স্টার, অ্যানি চরিত্রে এরিন মোরিয়ার্টি, ফ্রেঞ্চি চরিত্রে টোমের কাপন, রায়ান চরিত্রে ক্যামেরন ক্রোভেটি, ডিপ চরিত্রে চ্যাসি ক্রোফোর্ড, এ-ট্রেন চরিত্রে জেসি টি. উসের সহ বাকিরা ফিরছেন।
বিজ্ঞাপন
পুরোনো সকল চরিত্রের সাথে নতুন কিছু মুখও দেখা গেছে সিরিজে। ‘দ্য বয়েজ‘ সিরিজের স্পিনঅফ সিরিজ “জেন-ভি”এর কিছু চরিত্রের গল্প এই সিরিজে এগিয়ে যাবে। ‘জেন ভি’ সিরিজের ঘটনার কিছু সপ্তাহ পরের গল্পে আগাবে বয়েজের সিজন ৪।
এই একই নামের কমিক সিরিজের গল্পের ভিত্তিতে এই সিরিজে তৈরি করেছে অ্যামাজন প্রাইম। জনপ্রিয় সুপারহিরোদের ভিত্তিতে গড়া ব্যাঙ্গাত্বক ও নেতিবাচক সুপারহিরো চরিত্রদের ঘিরে এই সিরিজের গল্প সাজানো। তাদের ভন্ডামির বিরুদ্ধে লড়াই করে যাচ্ছে কিছু সাধারণ মানুষের এক টিম। যার নাম “বয়েজ”। প্রচলিত ধাঁচের বাইরে লাইভ একশন এই সুপার হিরো সিরিজ অনেকটাই বাস্তবধর্মী। নিঃস্বার্থ, নিরহংকারী, জনদরদী সুপারহিরো বাস্তব দুনিয়ার প্রেক্ষাপটে ভাবলে প্রায় অসম্ভব। এই কারণেই এই সিরিজ এত দ্রুত জনপ্রিয়তা পায়।
ফ্যাশন অঙ্গনে সুপরিচিত নাম মেসবাহ উল আলম সাজু। আর ক্রেতাদের মাঝে জনপ্রিয় তার দেশি পোশাকের ব্র্যান্ড ‘ম্যাকয়্’। ব্র্যান্ডটি মানসম্মত পোশাকের জন্য দ্রুত পরিচিতি পায়। সাজুও এক এক করে বাঁড়াতে থাকেন তার শো রুমের সংখ্যা।
কাজের স্বীকৃতি হিসেবে অনেক পুরস্কার পেয়েছেন সাজু। দেশিয় পোশাকের সেরা ডিজাইনারের পুরস্কার মানেই যেন সাজু, বিষয়টি এমন হয়ে দাঁড়িয়েছিলো। শুধু পুরস্কার পেয়েই সন্তুষ্ট ছিলেন না এই মেধাবী মানুষটি।
প্রতিনিয়ত নিজের ব্র্যান্ডের পরিসর বড় করার কথা ভাবতেন। এ নিয়ে তার ছিলো হাজারও পরিকল্পনা। কোনটি বাস্তবায়ন হয়েছে, কোনটি বাস্তবায়ন হতে পারতো তিনি বেঁচে থাকলে!
হ্যাঁ, ফ্যাশন অঙ্গনের সবার প্রিয় ‘সাজু ভাই’ আর নেই। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত আনুমানিক ১০টার দিকে বুকে ব্যাথা উঠে অকালেই না ফেরার দেশে চলে গেছেন এই সাদা মনের মানুষটি।
তার মৃত্যুর বিষয়টি বার্তা২৪.কমকে নিশ্চিত করেছেন জনপ্রিয় র্যাম্প মডেল ও কোরিওগ্রাফার বুলবুল টুম্পা। তিনি বলেন, ‘সাজু ভাই নেই ভাবতেই পারছি না। আমার বড় ভাইয়ের মতো ছিলেন তিনি। কিন্তু আমাকে ভীষণ সম্মান করতেন। একসঙ্গে কতো কাজ করেছি। অঞ্জনা আপার পর সাজু ভাই, একে একে কাছের শিল্পীদের মৃত্যু মানতে সত্যি কষ্ট হয়। কান্না আটকে রাখতে পারছি না। উনাদের চলে যাওয়া শুধু পরিবার বা আমার ব্যক্তিগত ক্ষতি নয়। পুরো দেশের ক্ষতি। কারণ তারা দেশের শিল্প, সংস্কৃতি ধরে রাখতে আজীবন কাজ করেছেন।’
কিভাবে মারা গেলেন জানতে চাইলে টুম্পা বলেন, ‘সাজু ভাইয়ের অ্যাসিস্ট্যান্ট জুয়েল আমাকে ফোন করে খবরটা দেয়। আমি শুনে বিশ^াসই করতে পারছিলাম না। কারণ, একেবারেই সুস্থ সবল একটা মানুষ। কতোই বা বয়স হয়েছিল তার? কদিন আগেও দেখা হয়েছে। ফোনে প্রায়ই নানা কাজ নিয়ে আলোচনা হতো। সেই মানুষটি নাকি আর নাই! জুয়েল আমাকে বলল, হঠাৎ বুকে ব্যাথা উঠেছিলো। বেশি সময় না দিয়েই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন সাজু ভাই।’
টুম্পা আরও বলেন, ‘যে মানুষটি সপ্তাহে একবার কল দিতো সে অনেকদিন কল দিচ্ছিলো না। তাই আমি গত কয়েকদিন ধরে উনাকে বেশ কয়েকবার কল দিয়েছি। কিন্তু উনি ফোন ধরছিলেন না। আমি ভাবলাম হয়তো কোন ঝামেলায় আছেন। পরে আরেক দিন কল দিলাম, সেদিন ফোন ধরলেন। তখন জানতে পারি তিনি টানা ২০ দিনের মতো হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। জ¦র হয়েছিল, এতো ধরনের টেস্ট করিয়েছেন কিন্তু কিছুই নাকি ডক্তর আইডেন্টিফাই করতে পারেননি যে কেন জ¦র যাচ্ছে না। এজন্য তিনি কারও ফোন ধরছিলেন না। পরে একটু সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরে আমার ফোন ধরেছেন। বেশ স্বাভাবিকভাবেই কথা বললেন, হাসাহাসিও করলাম আমরা। তার এক সপ্তাহের মাথায় শুনি তিনি একেবারেই বিদায় নিলেন আমাদের ছেড়ে। সত্যি খুব কষ্ট হচ্ছে সাজুর ভাইয়ের মৃত্যুর খবর শুনে।’
মেসবাহ উল আলম সাজু তার স্ত্রী, স্কুল পড়ুয়া দুটি ছেলে ও ভাই বোন রেখে মারা গেছেন। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে চারুকলা বিভাগে পড়াশুনা শেষ করে ঢাকায় আসেন। এরপর নিজের ডিজাইন করা পোশাকের ব্র্যান্ড ‘ম্যাকয়্’ প্রতিষ্ঠা করে সফল হন। তার ঝুলিতে বাইফা, বাংলাদেশ অ্যাচিভার্স অ্যাওয়ার্ড, বিজনেস এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডসহ বহু পুরস্কার রয়েছে। তার পোশাকের মডেল হয়ে কাজ করেননি দেশে এমন জনপ্রিয় নায়িকা খুঁজে পাওয়া মুশকিল।
২০২৩-এ তিনি নিজ উদ্যোগে শুরু করেন বিউটি কনটেস্ট ‘মিস এভারগ্রীণ বাংলাদেশ সিজন ১’। দারুণ প্রশংসা কুড়ায় সেই শোটি। এ ধরনের আরও নানা পরিকল্পনা সামনে বাস্তবায়ন করার আগেই তাকে চলে যেতে হলো প্রিয় ফ্যাশন আঙ্গিনা ছেলে! সাজুর মৃত্যুতে ফ্যাশন অঙ্গনে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
গত মঙ্গলবার গভীর রাতে আবার সাইফ আলী খানের বাসার বাইরে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে নিয়ে গিয়েছিল মুম্বাই পুলিশ। হামলার ঘটনাটি ‘রিক্রিয়েট’ করেছে বলে জানা গেছে। গতকাল বুধবারও পুলিশের একটা দল সাইফের অ্যাপার্টমেন্টে গেছে। দুই দিনের তদন্তে একটা প্রাথমিক প্রতিবেদনও প্রকাশ করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার রাতে মুম্বাই পুলিশের একটা দল অভিযুক্ত শরিফুল ইসলামকে সাইফ-কারিনার অ্যাপার্টমেন্ট সদগুরু শরণের ৫০০ মিটার দূরে নিয়ে গিয়েছিল। সেখানে ৫ মিনিট থাকার পর অভিযুক্ত ব্যক্তিকে নিয়ে পুলিশ বান্দ্রা পুলিশ স্টেশনে ফিরে এসেছিল। পুলিশ জানায়, সাইফের ওপর হামলাকারী বাথরুমের জানালা দিয়ে তার বাসায় ঢুকেছিলেন। আর সাইফের ওপর হামলার পর অভিযুক্ত ব্যক্তি সেই পথ ধরে পালিয়ে গিয়েছিল। সাইফ-কারিনার ছোট ছেলে জাহাঙ্গীরের ঘর থেকে পুলিশ অভিযুক্ত ব্যক্তির একটা শীত টুপি উদ্ধার করেছে। টুপিতে পাওয়া চুল ডিএনএ পরীক্ষার জন্য মুম্বাইয়ের স্কুল অব মেডিসিনে পাঠানো হয়েছিল।
অভিযুক্ত ব্যক্তির সঙ্গে ডিএনএ রিপোর্ট ম্যাচ করেছে বলে পুলিশ সূত্র জানিয়েছে। এর পাশাপাশি হামলাকারীর জামায় লেগে থাকা রক্তের দাগ সাইফের কি না, তা পরীক্ষার জন্য ফরেনসিক ল্যাবে পাঠানো হয়েছে।
সাইফের অ্যাপার্টমেন্টের যে ঘরে ঘটনাটি ঘটেছিল, সেখান থেকে ১৯টি ফিঙ্গারপ্রিন্ট পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। আর ফিঙ্গারপ্রিন্টগুলো অভিযুক্ত ব্যক্তির সঙ্গে মিলে গেছে। সাইফ-কারিনার আবাসনের দুজন নিরাপত্তারক্ষী ঘুমিয়ে ছিলেন। আর এই বিলাসবহুল আবাসনের মূল ফটক ও গলিতে সিসিটিভি না থাকার সুযোগ নিয়েছিলেন হামলাকারী। কোনো রকম আওয়াজ যাতে না হয়, তাই পায়ের স্যান্ডেল খুলে ফেলেছিলেন তিনি। মুঠোফোন বন্ধ রেখেছিলেন।
জানা গেছে, বাসায় ফিরে সাইফ গৃহকর্মী এলিয়ামা ফিলিপের সঙ্গে দেখা করে তাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। কারণ, সাইফকে হামলাকারীর হাত থেকে বাঁচাতে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন তিনি।
গতকাল বুধবার সকালে সাইফের বাসায় কিছু পুলিশ কর্মকর্তা গিয়েছিলেন। বিভিন্ন সূত্রে পাওয়া খবর অনুযায়ী সাইফের বয়ান নিতে গিয়েছিল পুলিশ। এই মামলার জন্য সাইফের বয়ান সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
কিন্তু পুলিশ সাইফের বয়ানের বিষয়টি এখন পর্যন্ত প্রকাশ করেনি সংবাদমাধ্যমের কাছে। সাইফের পিআর জানান, অভিনেতার বক্তব্য এখনো নেওয়া হয়নি। এদিকে জানা গেছে, সাইফ-কারিনার নিরাপত্তা সংস্থা বদলানো হচ্ছে।
গতকাল বলিউড অভিনেতা রণিত রায় সাইফের বাসায় গিয়েছিলেন। খবর যে সাইফ-কারিনার নিরাপত্তার দায়িত্ব এখন রণিত রায়ের সংস্থাকে দেওয়া হচ্ছে। আগামীকাল শুক্রবার শরিফুলকে বান্দ্রা আদালতে পেশ করা হবে।
হলিউড অভিনেতা টম ক্রুজ যতই সুপারহিট সিনেমায় আইকনিক চরিত্রে অভিনয় করুন না কেন, ‘মিশন ইমপসিবল’ ফ্রাঞ্চাইজি আজীবনের জন্য তার ট্রেড মার্ক হয়েই থাকবে। অ্যাকশন, থ্রিলার, অবিশ্বাস্য সব স্টান্টে ভরা এই ফ্রাঞ্চাইজির সিনেমাগুলো বরাবরই ভক্তরা পছন্দ করে। টম ক্র্রুজের বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়তা এসেছিল, এই সিনেমার ইথান হান্টের চরিত্রের মাধ্যমেই। তাই অভিনেতা আর প্রযোজকরা একেরপর এক সিনেমা বানিয়ে গেছেন। সেই ধারাবহিকতায় ফ্রাঞ্চাইজিরই লেটেস্ট সিনেমা ‘মিশন ইমপসিবল: দ্য ফাইনাল রেকনিং’ এখন মুক্তির অপেক্ষায়।
মেকার্সদের মতে এটাই ফ্রাঞ্চাইজির শেষ কিস্তি। তাদের দাবি, এই সিমেনায় ভক্তদের জন্য থাকবে বিশাল সব চমক। এমনকি পরিচালক ক্রিস্টোফার ম্যাককুয়ারি তো নিজের সিনেমার প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে, অবাক করা এক মন্তব্যই করে বসলেন। অ্যাম্পায়ারের সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ছবিটি দেখে নাকি তার প্রায় হার্ট অ্যাটাক হওয়ার উপক্রম হয়েছিল!
মূলত সিনেমার কাজ সঠিকভাবে সম্পন্ন করেছেন বলেই মনে করছেন পরিচালক ম্যাককুয়ারি। সিনেমার স্ক্রিন টেস্টিংয়ের সময় আসন্ন সিনেমাটির ছোট একটি প্রদর্শনী হয়। সেটা দেখার বিষয়ে পরিচালক ‘পুরোটা সময় দম বন্ধ হয়ে আসা’র কথা বলেন। অর্থাৎ, প্রশংসা করেই ইতিবাচকভাবে হার্ট অ্যাটাকের কথাটি রূপক হিসেবে ব্যবহার করেছেন পরিচালক।
সিনেমাটি মুক্তি পাবে চলতি বছরের ২৩ মে। ২০২৩ সালে মুক্তি পেয়েছিল ‘ডেড রেকনিং’-এর প্রথম কিস্তি, এবার আসছে সেটারই চূড়ান্ত পর্ব। ইথান হান্ট চরিত্রে টম ক্রুজকে দেখা যাবে ভয়ংকর এক শত্রুর মুখোমুখি হতে। তারকাবহুল এই ছবিতে টম ক্রুজ ছাড়াও আছেন হেইলি অ্যাটওয়েল, ভানেসা করবি, সাইমন পেগসহ আরও অনেক তারকা।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নতুন পোশাকের পরিকল্পনা সামনে আসার পর যেন সারাদেশে হৈচৈ শুরু হয়ে গেছে। ২০ জানুয়ারি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে পুলিশ, র্যাব এবং আনসারের পোশাক সংস্কার করে নতুন ধরনের পোশাকের পরিকল্পনা সামনে আনা হয়। এরপর থেকেই কেবল আলোচনা-সমালোচনা নয়, রীতিমতো হাসা-হাসির রোল পড়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে।
শুধু সাধারণ জনগণ নয়, দেশের স্বনামধন্য ব্যক্তিরাও এই সিদ্ধান্তে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখাতে শুরু করেছেন। বিনোদন জগতের জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী আসিফ আকবরও ক্ষোভ ঝেড়েছেন ভেরিফাইড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে।
মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) নব নির্ধারিত পোশাকের ছবিসহ একটি পোস্ট লিখে শেয়ার করে সমালোচনা করেছেন আসিফ আকবর। তিনি লেখেন, ‘তিন বাহিনীর এই পোশাকের ডিজাইনার, অনুমোদনকারী এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে চিকিৎসার জন্য রুচিহীনতার অভিযোগে দ্রুত গ্রেফতার করা হউক। মানসিক ডাক্তারদের মাধ্যমে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে উন্নত চিকিৎসার তাদের পাবনার হেমায়েতপুর পাগলা গারদে প্রেরণ করার অনুরোধ জানাচ্ছি। সারা দেশে রুচিহীনতা ছড়িয়ে পড়লে সব দায়দায়িত্ব রুচিহীন সরকারকেই নিতে হবে।’
এই পোস্টে অনেক ভক্তই হাহা রিয়্যাক্ট দিয়েছেন। কমেন্ট বক্সে অনেকেই আসিফকে সমর্থন জানিয়ে সমালোচনা করেছেন। এক ভক্ত কমেন্ট করে লিখেছেন,‘সত্যিই প্রিয় বস হাস্যকর। আপনার সাথে সহমত পোষণ করছি। ভালোবাসা অবিরাম প্রিয় বস।’
অনেকেই তার সাথে সহমত করে এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছেন। আরেক ভক্ত লিখেছেন, ‘এদেরকে দেখলে ভয় লাগেনা। বন্ধু-বান্ধব মেহমান অতিথি মনে হয়।’ ৩য় আরেকজন মন্তব্য করেন,‘কারা এদের এ পোষাক চয়েজ করতে দেই, মানুষের রুচি কি এতো দুর্বল হতে পারে, এই রুচি নিয়ে দেশের কি রুচিশীল পরিবর্তন করবে তারা।’