নিজ চোখে দেখুন তারকাজীবনের অন্দরমহল



মাসিদ রণ, সিনিয়র নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
নুসরাত ইমরোজ তিশা ও মোস্তফা সরয়ার ফরুকী

নুসরাত ইমরোজ তিশা ও মোস্তফা সরয়ার ফরুকী

  • Font increase
  • Font Decrease

শুরু থেকেই আলোচনায় ‘সামথিং লাইক অ্যান অটোবায়োগ্রাফি’। একে তো ছবিটির মাধ্যমে দীর্ঘদিন পর দেশি দর্শকের কাছে ফিরছেন গুণী নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। সেই সঙ্গে জনপ্রিয় অভিনেত্রী নুসরাত ইমরোজ তিশাও মাতৃত্বকালীন বিরতি কাটিয়ে প্রথম এই ছবিতেই অভিনয় করেছেন। বাড়তি প্রাপ্তি নির্মাতা ফারুকীর প্রথমবারের মতো অভিনয় দেখা। সেই সঙ্গে প্রচার প্রচারণার জন্য এক ধরনের আগ্রহ। সবমিলিয়ে একটি কাজ মানুষের কাছে পৌঁছাতে এর বেশি আর কী লাগে?

কিন্তু ‘সামথিং লাইক অ্যান অটোবায়োগ্রাফি’ এর থেকেও বড় কিছু, এর থেকেও স্পেশ্যাল কিছু। গতকাল ৩০ নভেম্বর ছবিটির প্রিমিয়ার শোয়ের আয়োজন করে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান চরকি। একইসঙ্গে ওটিটি প্ল্যাটফর্মটি দর্শকের জন্য চরকিতে অবমুক্ত করে ছবিটি। বড় পর্দায় ছবিটি দেখার পর একরাশ হাহাকার নিয়ে ঘরে ফিরতে হয়।

আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে তারকাজীবনের অন্দরমহল নিজ চোখে দেখার এমন সুযোগ আর হয়নি। সফল তারকা দম্পতি হিসেবে ফারুকী তিশার যে জনপ্রিয়তা, ভক্তদের চোখে তাদের নিয়ে যে কৌতুহল তার অনেকটাই এই ছবির মাধ্যমে দেখতে পাওয়া যাবে।

ছবিতে নুসরাত ইমরোজ তিশা 

মূদ্রার এপিঠ-ওপিঠ সবটাই উল্টে পাল্টে দেখিয়েছেন ফারুকী। সমাজের একাধিক বিষয়কে তিনি তুলে ধরেছেন খুবই হৃদয়গ্রাহী করে। একজন তারকার হাই অ্যাম্বিশন যেমন আছে, তেমনি আছে নিজের জীবনের সঙ্গে স্যাক্রিফাইজের গল্প। স্বামী-স্ত্রীর ইকুয়েশন যেমন আছে, তেমনি আছে সমাজের বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ তারকাদের কোন চোখে দেখে সেই বিষয়গুলো। ব্যক্তিজীবন ছাড়িয়ে ‘সামথিং লাইক অ্যান অটোবায়োগ্রাফি’ এক সময় হয়ে ওঠে সমাজ, রাজনীতি ও ক্ষমতাবৈষম্যের ছবি। পুরোটা দেখার পর মনে হয় এটি সন্তানের প্রতি বাবা মায়ের আবেগ, অনুভূতি, প্রেম, মায়া, বিসর্জন আর প্রত্যাশাহীনতার ছবি।

ফারুকীর প্রথম অভিনয়, কিন্তু তিনি সেটি বুঝতে দেননি। নিজের চরিত্রে তিশা অসম্ভব শক্তিশালী। ডলি জহুর, ডিপজল, ইরেশ জাকের, শরাফ আহমেদ জীবন, রিফাত চৌধুরী- প্রত্যেকে দারুণ সাবলিল। গল্প লিখেছেন ফারুকী-তিশা মিলেমিশে। এজন্যই হয়তো দুজনের চরিত্রের ভারসাম্য আরও সুষম হয়েছে।

প্রিমিয়ার শোতে তারকারা

প্রিমিয়ার শোতে উপস্থিত অঞ্জন চৌধুরী পিন্টু, আনিসুল হক, আফজাল হোসেন, চঞ্চল চৌধুরী, শিহাব শাহিন, আশফাক নিপুণ, এলিটা করিম, নাদিয়া আহমেদ, আদনান আল রাজীব, মেহজাবীন চৌধুরী, সাবিলা নূর, তাসনিয়া ফারিণ, সারিকা সাবরিন, শবনম ফারিয়া, তাসনুভা তিশা, হৃদি শেখ, সুনেরাহ বিনতে কামাল, রায়হান রাফী, আহমেদ জামান শাওকী, আরিক আনাম খান, রুকাইয়া জাহান চমকসহ অনেক তারকাশিল্পী ছবিটির খুব প্রশংসা করেন।

চরকিতে ‘মিনিস্ট্রি অব লাভ’-প্রজেক্টে জনপ্রিয় ১২ জন নির্মাতা ভালোবাসার গল্প নিয়ে ১২টি চরকি অরিজিনাল ফিল্ম বানাচ্ছেন। এই পুরো প্রজেক্টের সার্বিক তত্ত্বাবধানে আছেন মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। তিনি নিজে নির্মাণ করেছেন দুটি সিনেমা ‘অটোবায়োগ্রাফি’ ও ‘মনোগামী’।

প্রিমিয়ার শোতে প্রেসের মুখোমুখি সিনেমার টিম

তিশা বলেন, ‘এই সিনেমা নিয়ে যদি আরও কিছু বলতে হয় তাহলে আমি ছোট্ট করে বলবো এই সিনেমাটা হচ্ছে সকল সন্তানের প্রতি তার মা বাবার অনুভূতির উপহার।’

পরিচালক মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বেশ ফুরফুরে মেজাজের একজন। তবে সিনেমায় প্রথমাবার অভিনয় নিয়ে আছেন মিশ্র মনোভাবে। তিনি বলেন, ‘অনেক দিন তো কাজ করছি। কখনো ভাবি নাই অভিনয় করবো। সেটাও করা হয়ে গেলো। ফলে এক ধরনের সংকোচ ভাবতো আছেই। একই সাথে উত্তেজনাও কাজ করছে। নিজেদের জীবন ছেঁনে গল্প বের করার মধ্যে একটা ভালনারেবিলিটি আছে। কিন্তু হৃদয় খুঁড়ে বেদনা বের করে আনাইতো শিল্পীর কাজ।’

ফারাহ খানের মা মারা গেছেন



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
মায়ের সঙ্গে ফারাহ খান

মায়ের সঙ্গে ফারাহ খান

  • Font increase
  • Font Decrease

বলিউডের কোরিওগ্রাফার ও পরিচালক ফারাহ খানের মা মেনকা ইরানি মারা গেছেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৯ বছর। তার মৃত্যুর খবরটি সোশ্যাল হ্যান্ডেলে শেয়ার করেছেন (কেআরকে) ওরফে কমল আর খান।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) ভারতের মুম্বাইয়ে মারা গেছেন এই তারকার মা।

সূত্রের খবর, দীর্ঘদিন ধরেই পরিচালকের মা অসুস্থ ছিলেন। তিনি মুম্বাইয়ের নানাবতী হাসপাতালে চিকিৎসাধীনও ছিলেন।

এরপরে, তাকে ছেড়ে দেয়া হয়েছিল এবং বাড়িতে ফিরে যান। কিন্তু স্বাস্থ্যের ফের অবনতি হয়। এবং তাকে অন্য কোনও হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল। যেখানে তিনি শুক্রবার শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। 

ফারাহ খান ও সাজিদ খান উভয়েই বলিউডের প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব। নাচের কোরিওগ্রাফার হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করা ফারাহ সিনেমা পরিচালনায়ও সফল হন। তার পরিচালিত ‘ম্যায় হু না’ এবং ‘ওম শান্তি ওম’ বক্স অফিসে দারুণ সাড়াও ফেলে। অন্যদিকে তার ভাই সাজিদ খানও বলিউডের পরিচালক ও প্রযোজক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।

;

হাসপাতালে শেষ দেখায় সামিনাকে যা বলেছিলেন শাফিন



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ার যে অনুষ্ঠানে গাইতে গিয়ে আর ফিরলেন না শাফিন আহমেদ, সেই মঞ্চে সেদিন গেয়েছিলেন দেশের আরেক জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী সামিনা চৌধুরী। অনুষ্ঠানের চার দিনের মাথায় জানতে পারেন শাফিন আহমেদ চিরতরে পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করেছেন। শাফিন আহমেদের মৃত্যুর খবর অবিশ্বাস্য ছিল সামিনা চৌধুরীর কাছে। এই খবর সহ্য করাটাও ছিল ভীষণ কষ্টদায়ক।

যুক্তরাষ্ট্রে থাকা সামিনা চৌধুরী জানালেন, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় স্বামী ইজাজ খান স্বপনসহ গিয়েছিলেন শাফিন আহমেদকে দেখতে। হাসপাতালে তাদের থাকার অনুরোধ করেছিলেন বলেও জানালেন সামিনা চৌধুরী।

সামিনা বলেন, ‘‘তিন দিন আগে দেখে এলাম শাফিন ভাইকে। বারবার আমাকে আর স্বপনকে থাকতে বলছিলেন। স্বপনকে বললেন, ‘আমাকে ছেড়ে যেয়ো না প্লিজ! আমার সঙ্গে গল্প করো। আমার অনেক ব্যথা হচ্ছে কোমরে। স্বপন, তোমাকে কিছু বলব, বসো।’'

সামিনা আরও বলেন, ‘শাফিন ভাইকে পানি খাওয়াল স্বপন। তারপর তাকে ঘুমের ওষুধ দেওয়া হলো। শাফিন ভাইয়ের অবস্থা দেখে আমাদের চলে আসতে বললেন আয়োজকেরা। কী বলতে চেয়েছিলেন শাফিন ভাই, কে জানে। কোনো চাপা কষ্ট কি ছিল তার ভেতর? দেশের আরেকটি সম্পদ, আরেকটি মেধার বিয়োগ হলো। চোখে শুধু ভাসছে। তোমরা যেয়ো না প্লিজ...আমাকে আর পাবা না।’

;

ম্যানেজারের সঙ্গে প্রেম, ভাঙছে যীশুর ২০ বছরের সংসার?



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
যীশু সেনগুপ্ত ও নীলাঞ্জনা শর্মা দম্পতি

যীশু সেনগুপ্ত ও নীলাঞ্জনা শর্মা দম্পতি

  • Font increase
  • Font Decrease

টলিউড তারকা যীশু সেনগুপ্ত আর সাবেক অভিনেত্রী নীলাঞ্জনা শর্মার দুই দশকের দাম্পত্য জীবন। এত দিন তাদের সম্পর্ককে সবাই আদর্শ মেনে এসেছে। কিন্তু জীবনে কোনকিছুই যে স্থায়ী নয়, কিংবা আমরা বাইরে থেকে যা দেখি তার সবটাই যে সত্য নয় সে কথা আরও একবার হয়তো ঘটতে চলেছে! কয়েক দিন ধরে হঠাৎই টলিপাড়ায় আলোচনায় তাদের বিচ্ছেদের খবর।

ভারতীয় গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, তাদের সম্পর্ক আগের মতো নেই। নীলাঞ্জনার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া পোস্টও সে ইঙ্গিতই দিয়েছে।

দুই কন্যাকে নিয়ে ‍সুখের সংসার ছিলো যিশুর

শিনাল সূর্তি নামের নারীর সঙ্গে নাকি সম্পর্কে জড়িয়েছেন যীশু। এটাই তাদের দাম্পত্য কলহের মূল কারণ। ইতিমধ্যেই নিজের নামের পাশ থেকে সেনগুপ্ত পদবি সরিয়ে ফেলেছেন নীলাঞ্জনা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বাবাকে আনফলো করে দিয়েছেন বড় মেয়ে সারাও।

এখন প্রশ্ন, সত্যিই কি তাহলে যীশু-নীলাঞ্জনার ২০ বছরের দাম্পত্য ভাঙনের পথেই এগোচ্ছে? যদিও এ বিষয়ে স্পিকটি নট যীশু সেনগুপ্ত। এই পরিস্থিতিতে নীলাঞ্জনার পক্ষে কথা বলেছেন শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়ের স্ত্রী মহুয়া চট্টোপাধ্যায়। নীলাঞ্জনার সঙ্গে মহুয়ার বন্ধুত্ব বহুদিনের। প্রায় দিনই তাদের একসঙ্গে দেখা যায়। এদিকে এই কঠিন পরিস্থিতিতে নীলাঞ্জনার পাশেই দাঁড়ালেন মহুয়া চট্টোপাধ্যায়।

যীশু সেনগুপ্ত

মহুয়া নীলাঞ্জনার উদ্দেশে লিখেছেন, ‘তোমাকে দুর্দান্ত ও শক্তিশালী মানুষ বলেই জানি। খুব গর্ব হয় তোমার জন্য। সব সময়ই তোমার সঙ্গে রয়েছি নীলাঞ্জনা।’ পাল্টা মহুয়া চট্টোপাধ্যায়ের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করেছেন নীলাঞ্জনাও।

তবে শুধু মহুয়া চট্টোপাধ্যায় নন, নীলাঞ্জনার পাশে দাঁড়িয়েছেন তার অভিনেত্রী বন্ধু রাগেশ্বরীও। তিনিও নিজের ইনস্টাস্টোরিতে লিখেছেন, ‘একসময় জীবনে কঠিন সময়ে তুমি আমাকে হাত ধরে বাঁচিয়েছিলে, এবার আমার পালা। আজ আমার পালা।’

যীশু সেনগুপ্ত ও নীলাঞ্জনা শর্মা দম্পতি

ইতিমধ্যেই যীশু-নীলাঞ্জনা নাকি বিচ্ছেদের পথেই হাঁটছেন বলে খবর। টলিপাড়ায় কান পাতলে শোনা যাচ্ছে, তারা নাকি বিচ্ছেদের বিষয়ে আইনি পরামর্শও নিচ্ছেন। শোনা যাচ্ছে, গুজরাটিকন্যা শিনাল সূর্তির সঙ্গেই নাকি বেশ কয়েক মাস ধরে তারা লিভ ইন সম্পর্কেও রয়েছেন। এমনকি ‘খাদান’ সিনেমার শুটিংয়ের জন্য কলকাতায় এসেও নাকি যীশু নিজের বাড়িতেও ওঠেননি।

প্রসঙ্গত, যীশু এ মুহূর্তে বলিউড, টলিউড ও দক্ষিণি ইন্ডাস্ট্রিতে অন্যতম ব্যস্ত অভিনেতা। কাজের সূত্রে মুম্বাইয়ে বেশির ভাগ সময় থাকতে হয় তাকে।

২০০৪ সালে সাত পাকে বাঁধা পড়েন যীশু-নীলাঞ্জনা। খ্যাতির শিখরে পৌঁছানোর বহু আগেই থেকেই যীশু সেনগুপ্তের সঙ্গে আলাপ নীলাঞ্জনার। যখন তারা বিয়ে করেন, তখন যীশু টেলিভিশনের একজন উঠতি অভিনেতা। নীলাঞ্জনা শর্মাও অভিনয় করতেন। তিনি জনপ্রিয় অভিনেত্রী অঞ্জনা ভৌমিকের মেয়ে। তবে বিয়ের পর সংসারেই মন দেন নীলাঞ্জনা। দুই মেয়ে সারা ও জারাকে নিয়ে ছিল তাদের সংসার।

যীশু সেনগুপ্ত

তথ্যসূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা

;

বায়োপিকের টিজারে টিমোথি যেন অবিকল বব ডিলান!



মাসিদ রণ, সিনিয়র নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
বব ডিলানের বায়োপিকে টিমোথি শ্যালামে ও এলে ফ্যানিং

বব ডিলানের বায়োপিকে টিমোথি শ্যালামে ও এলে ফ্যানিং

  • Font increase
  • Font Decrease

টিমোথি শ্যালামেকে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার কিছু নেই। অভিনয়গুণে অল্প দিনের মধ্যেই দর্শকের মনে শক্ত অবস্থান করে নিয়েছেন কম বয়সী এই হলিউড অভিনেতা। তার অভিনীত ‘ডুন’ ও ‘ওঙ্কা’ সিনেমা দুটি ব্যাপক আলোচিত হয়েছে।

জীবন্ত কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী বব ডিলানের বায়োপিক ‘আ কমপ্লিট আননোন’-এর মূখ্য চরিত্রেও দেখা যাবে টিমোথি শ্যালামেকে। প্রকাশ পেয়েছে ছবিটির টিজার। ‘আ কমপ্লিট আননোন’-ও যে বিশ্বজয় করতে চলেছে, তা টিজার দেখেই নিশ্চিত সিনেপ্রেমীরা।

বব ডিলানের বায়োপিকে টিমোথি শ্যালামে

টিজারে ‘আ হার্ড রেইন’স আ-গনা ফল’ গানের কিছু অংশ গাইতে শোনা গেছে টিমোথিকে। মেকআপ, পোশাক আর চুলের স্টাইলে টিমোথি যেন অবিকল বব ডিলান! ছবিটি পরিচালনা করেছেন ‘ওয়াক দ্য লাইন’, ‘ফোর্ড ভার্সেস ফেরারি’, ‘লোগান’ খ্যাত পরিচালক জেমস ম্যানগোল্ড।

টিজারের শুরুতে টিমোথিকে ম্যানহাটনের রাস্তায় হাঁটতে দেখা যায়। এ সময়ে অ্যামেরিকান গায়ন পিট সিগার বব ডিলানের গান প্রথম শোনার অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেছেন। পিট সিগারের চরিত্রে অভিনয় করেছেন এডওয়ার্ড নরটন। টিজারে ম্যানহাটনে ডিলানের কিছু প্রিয় স্থান দেখানো হয়েছে। তার মাঝে আছে ক্যাফে হোয়া এবং হোটেল চেলসা। টিজারে ডিলান, হোয়ান বাইজ এবং সিলভি রুশোর ত্রিভুজ প্রেমের ইঙ্গিতও দেয়া হয়েছে।

বব ডিলানের বায়োপিক ‘আ কমপ্লিট আননোন’-এর দুটি দৃশ্যের কোলাজ

১৯৫৯ সালে ক্যারিয়ার শুরুর পর গানের দুনিয়ায় নিজেকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন বব ডিলান। ৮১ বছরের জীবনে অনেক কীর্তি গড়েছেন তিনি। সাহিত্যে নোবেল পুরস্কারও পেয়েছেন এই গীতিকবি। নন্দিত এই গায়ক, গীতিকারের জীবনের প্রথম দিকের ঘটনাবলি তুলে ধরা হবে সিনেমাটিতে।

তথ্যসূত্র : এনডিটিভি

বব ডিলানের বায়োপিকে টিমোথি শ্যালামে

;