বলিউড অভিনেত্রী আনুশকা শর্মা ও ক্রিকেটার বিরাট কোহলির সংসারে ফের নতুন অতিথি আসছে। দ্বিতীয়বার বাবা-মা হতে চলেছেন তারা। ২০১৭ সালের ১১ ডিসেম্বর ভালবেসে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন এই তারকা দম্পতি।
বিয়ের চার বছরের মাথায় ২০২১ সালে বিরাট-আনুশকার কোলজুড়ে আসে প্রথম কন্যা সন্তান ভামিকা। আবারও আসছে নতুন অতিথি। তিন মাসেরও বেশি তিনি অন্তঃসত্ত্বা। খুব শিগগিরই আনুষ্ঠানিক ঘোষণাও দেবেন এই তারকা দম্পতি।
বিজ্ঞাপন
ভারতীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত কয়েক মাস ধরেই নিজেকে লোকচক্ষুর আড়ালেই রেখেছেন আনুশকা। এমনকি স্বামী বিরাটের সঙ্গে ক্রিকেট সফরেও যাচ্ছেন না তিনি। সম্প্রতি মুম্বাইয়ের এক ক্লিনিকের বাইরে দেখা যায় বিরাট-আনুশকাকে।
সূত্র থেকে আরও জানা গেছে, বিরাট-আনুশকা আগের বারের মতোই এই খুশির খবরের কথা ঘোষণা করবেন। তবে গত বারের মতোই একটু শেষের দিকে। তাই তার আগে মা হওয়ার বিষয়টি গোপন রাখতে চাচ্ছেন এই তারকা দম্পতি।
প্রথম সন্তান জন্মের প্রায় দুই বছর পেরিয়ে গেলেও, এখনও মেয়েকে সে ভাবে প্রকাশ্যে আনেননি তারা।
সম্প্রতি নিজের বাড়িতে গণেশ পূজার অনুষ্ঠানেও শাড়িতে কিংবা ঢিলেঢালা চুড়িদারেই দেখা গেছে আনুশকাকে। ক্যামেরা থেকে বেবি বাম্প আড়ালে রাখতেই পোশাক নির্বাচনে বাড়তি সর্তকতা অবলম্বন করেন তিনি।
নব্বই দশকে শুরু মোশাররফ করিমের অভিনয় জীবন। আজ পর্যন্ত কত রকমের কাজই না করেছেন তিনি। কিন্তু যেটা করেননি, এবার সেটিও করে ফেললেন জনপ্রিয় এ অভিনেতা। বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ারে প্রথমবার অভিনয় করলেন অ্যান্থলজি সিরিজে। আর সেটিও দেশের জনপ্রিয় ওটিটি প্ল্যাটফর্ম চরকির জন্য।
চরকি অরিজিনাল সিরিজটির নাম ‘আধুনিক বাংলা হোটেল’। হ্যালোইন উপলক্ষে মুক্তি পাচ্ছে সিরিজটি। বোঝাই যাচ্ছে দেশি খাবারের সঙ্গে পরিমাণমতো ভূত নিয়ে আসছেন মোশাররফ করিম। ৩ সপ্তাহের ৩ পর্বে দর্শকদের জন্য থাকছে ৩ রকম বাংলা ভয়ের স্বাদ! ৩০ অক্টোবর রাত ১২টা থেকে দর্শকরা দেখতে পাবেন সিরিজটির প্রথম পর্ব ’বোয়াল মাছের ঝোল’।
‘আধুনিক বাংলা হোটেল’–এর মাধ্যমে চরকির অরিজিনাল সিরিজে মোশাররফ করিম প্রথমবারের মতো কাজ করলেন। এর আগে তিনি চরকির অরিজিনাল ফিল্ম ’দাগ’–এ অভিনয় করেন। ’আধুনিক বাংলা হোটেল’ সিরিজের চিত্রনাট্য ও পরিচালনা করেছেন কাজী আসাদ। শরীফুল হাসানের ছোট গল্প থেকে সিরিজটির চিত্রনাট্য করেছেন নির্মাতা। নামের মধ্যেই সিরিজটির রহস্য লুকিয়ে আছে। গল্পের যোগাযোগ আছে খাবারের সঙ্গে।
লেখকের ’খাসির পায়া’ ছোট গল্প অবলম্বনে নির্মিত হয়েছে ’খাসির পায়া’ পর্ব, ’নো এক্সিট’ গল্প থেকে নির্মাণ করা হয়েছে ’হাঁসের সালুন’ আর ’বোয়াল মাছের ঝোল’ পর্বটি নির্মিত হয়েছে ’খাবার’ নামের ছোট গল্প থেকে। কাজী আসাদ জানান, ’আধুনিক বাংলা হোটেল’ সিরিজে দর্শক নানা রকম ঘরানার মিশেল পাবেন। গল্পে সাইকোলজিক্যাল হরর, ফ্যান্টাসি, থ্রিলার ও মিথলজির মিশ্রণ রয়েছে।
হরর-কমেডি সিনেমার কথা তুললে বলিউডের ঝুলিতে বেশ কতক সফল সিনেমা পাওয়া যায়। তবে বলা চলে, ২০০৭ সালের ভুলভুলাইয়া সিনেমার হাত ধরেই এই জনরার সফলভাবে সূত্রপাত ঘটে হিন্দি সিনেমায়।
একে একে ২য় কিস্তির পর ৩য় কিস্তি আসতে চলেছে ভুলভুলাইয়া ফ্রাঞ্চাইজির। ইতোমধ্যে ইউটিউবে সিনেমান টিজার ট্রেইলার প্রকাশ করা হয়েছিল। যদিও তাতে আলোচনার সঙ্গে সমালোচনাই বেশি করেছে নেটিজেনরা। তবে এবার এই ফ্রাঞ্জাইজির আইকনিক গান ‘আমি যে তোমার’এর ৩য় কিস্তিও সামনে এলো।
শ্রেয়া ঘোষালের কন্ঠে অরিজিনাল আমি যে তোমার গান ছিল সকলের পছন্দের। সেই ধারাবাহিকতায় ৩য় গানেও নতুনত্ব আনার চেষ্টা করেছে নির্মাতারা। এবার বলিউডের দুই নৃত্য রত্ন বিদ্যা বালান এবং মাধুরী দিক্ষিত স্ক্রিন শেয়ার করলেন।
‘আমি যে তোমার ৩.০’ গানে জোট বেঁধেছেন এই দুই অভিনেত্রী। ভরতনাট্যমে বিদ্যা এবং কত্থকে মাধুরীর নৃত্য দক্ষতা জায়গা নিয়েছে পাশাপাশি। তাদের পোশাকে লাল-কালো রঙে সাদৃশ্যও রাখা হয়েছে। ভক্তদের মধ্যে ইতোমধ্যেই সাড়া ফেলেছে গানটি।
ভুলভুলাইয়া সফল হলেও দীর্ঘদিন এই সিনেমার ২য় কিস্তি আসেনি। তবে দীর্ঘ ১৫ বছর পর ভক্তদের প্রিয় সেই সিনেমার ২য় কিস্তি যখন এলো, তখন সকলেই আশা করেছিল আবার পর্দায় ভূত তাড়াতে দেখা যাবে অক্ষয় কুমারকে। তবে তাদের আশায় বালি ঢেলে সিনেমার প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেন কার্তিক আরিয়ান।
অক্ষয়ের স্টারডমকে ছুঁতে না পারলেও নেহাত কম প্রশংসা পাননি কার্তিক। পুরানো এক সিনেমার ক্লাইমেক্স কপি করার পরও দুর্দান্ত অভিনেত্রী টাবু এবং লাখো তরুণীর হার্টথ্রব কার্তিকের কল্যাণে বেশ ব্যবসা সফলও হয় সিনেমা।
‘ভুলভুলাইয়া থ্রি’ সিনেমার সঙ্গে নাম জুড়ে গেছে অনেক তারকার। ‘ভুলভুলাইয়া টু’ সিনেমাতে ভূত তাড়ানোর অভিনয় করে গ্রামের মানুষকে বোকা বানাতো কার্তিক আরিয়ানের চরিত্র। শোনা যাচ্ছে ৩য় কিস্তির সিনেমায় আর অভিনয় নয়, সত্য়িই ভূত তাড়াতে ফিরবেন তিনি। তার সঙ্গে অরিজিনাল মুঞ্জলিকা, বিদ্যা বালান তো থাকছেনই। এছাড়া সিনেমায় আরও চমক হিসেবে থাকছেন জাতীয় পর্যায়ের কত্থক শিল্পী ও লেজেন্ডারি অভিনেত্রী মাধুরী দীক্ষিত এবং ভারতের ন্যাশনাল ক্রাশখ্যাত অভিনেত্রী তৃপ্তি দিমরি।
বিনোদন জগতে পুরো বিশ্বজোড়া নাম করা বলিউড। সিনেমা বাজারে অন্যতম বড় ইন্ড্রান্ট্রিগুলোর মধ্যে একটিও বটে। অনেক নামকরা বলি শিল্পীর ভক্ত রয়েছে বিশ্বজুড়ে। তবে এমন কিছু শিল্পীও এই ইন্ড্রাসি্ট্রতে রয়েছেন, যারা নিজের কাজের জন্য নয় বরং ব্যক্তিগত ব্যাপার থাকেন বেশি চর্চিত। জনপ্রিয় প্রয়াত অভিনেতা সুশান্ত সিং রাজপুতের বান্ধবী রিয়া চক্রবর্তীকেও সেই তালিকায় রাখা যায়।
রিয়া চক্রবর্তীকে নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার তুমুল ঝড় ওঠে সুশান্ত সিং মারা যাওয়ার পর। ২০২০ সালে ট্যালেন্টেড এই তারকার অকালপ্রয়াণ ঘটে। প্রাথমিকভাবে আত্মহননের ঘটনা মনে হলেও, তার মৃত্যুর সঙ্গে বান্ধবী রিয়ার সংযোগ রয়েছে সন্দেহ করা হচ্ছিল। সুশান্তের মৃত্যুতে রিয়ার হাত থাকতে সন্দেহ করে রিয়া, তার ভাই এবং বাবাকে সন্দেহ করে তলব করে। অবশেষে দীর্ঘদিন পর এই দায় থেকে মুক্তি পেলেন রিয়া চক্রবর্তী, তার শৌভিক চক্রবর্তী এবং বাবা ইন্দ্রজিৎ চক্রবর্তী।
২০২০ সালের ১৪ জুন বান্দ্রার যে ফ্ল্যাটে রিয়া এবং সুশান্ত থাকতেন, সেখানে তাকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। পুলিশের সম্পৃক্ততার পর তারা ধারণা করেন, অবসাদগ্রস্ত হয়ে আত্মঘাতী হয়েছেন তিনি। পুলিশের বক্তব্যে প্রতিবাদ করেন সুশান্তের পরিবার এবং নিকটজনেরা। তাদের মতে, সুশান্তের মৃত্যু পরিকল্পিত। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও রিয়াকে ভক্ত এবং নেটিজেনদের রোষের মুখে পড়তে হয়।
সুশান্তের লাশ উদ্ধারের পর মৃত্যু রহস্য হয়ে ওঠে বলিউড পাড়ার আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। স্বাভাবিকভাবেই আঙুল ওঠে রিয়ার দিকে। সুশান্তের নিকটজনদের বক্তব্যে সন্দেহের তীরের গতি আরও প্রবল হয়। এই নিয়ে কাদা ছোড়াছুড়িও কম হয়নি।
যদিও সুশান্তের মৃত্যুর কিছুদিন আগেই রিয়ার সঙ্গে তার ছাড়াছাড়ি হয়েছে বলে তথ্য পাওয়া যায়। তবে, সুশান্তের মৃত্যুতে মাদকযোগেও রিয়ার নাম উঠে আসে। এই কারণেই রিয়া এবং তার পরিবারের সদস্যদের সন্দেহতালিকায় রাখা হয়েছিল। কিছুদিন জেল হাজতেও কাটাতে হয় রিয়াকে। অবশেষে সেই দায়ভার থেকে মুক্তি পেলেন। সুশান্তের মৃত্যুর ঘটনায় সম্পূর্ণ ছাড়পত্র পেয়েছেন রিয়া এবং তার পরিবারের অন্যান্যরা।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন দোরগোড়ায় চলে এসেছে। আগামী ৫ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে এই মহাযজ্ঞ। এবারের নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিসের মূল প্রতিদ্বন্দ্বী রিপাবলিকান প্রতিদ্বন্দ্বী ডোনাল্ড ট্রাম্প। নির্বাচনের আগে পুরো দেশ দুই ভাগে বিভক্ত হয়েছে। প্রত্যেকে চান তার পছন্দের প্রার্থী জয়লাভ করুক।
হলিউড তারকারাও এর বাইরে নন। তারা বরং নিজেদের জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগাচ্ছেন। দুই প্রার্থীর পক্ষে প্রচারে নেমেছেন হলিউড তারকারা। কেউ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিবৃতি দিয়েছেন, কেউ হাজির হয়েছেন তহবিল সংগঠনের আয়োজনে।
গত মাসেই বিশ্বের শীর্ষ গায়িকা টেইলর সুইফট সমর্থন জানান কমলা হ্যারিসকে। ইনস্টাগ্রামে দেওয়া এক দীর্ঘ পোস্টে কমলার প্রতি সমর্থনের কথা জানান এ সময়ের বিশ্বসংগীতের অন্যতম বড় তারকা। ইনস্টাগ্রামে সেই পোস্টে সুইফট লিখেছেন, ‘আমি ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কমলা হ্যারিস ও টিম ওয়ালজকে ভোট দেব।’
২৮ কোটি ৩০ লাখ অনুসারীর উদ্দেশে ৩৪ বছর বয়সী মার্কিন গায়িকা আরও বলেন, ‘আমি কমলা হ্যারিসকে ভোট দেব। কারণ, তিনি অধিকারের জন্য লড়াই করেন এবং আমি বিশ্বাস করি, চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য একজন যোদ্ধার প্রয়োজন। আমি মনে করি, তিনি একজন প্রতিভাধর নেত্রী এবং আমি বিশ্বাস করি, আমরা এই দেশে আরও অনেক কিছু অর্জন করতে পারব, যদি আমরা বিশৃঙ্খলা না করে শান্ত হয়ে পরিচালিত হই।’
এ সময়ের আরেক জনপ্রিয় গায়িকা বিয়ন্সেও কমলার পক্ষে। কেবল তা–ই নয়, কমলার নির্বাচনী প্রচারে নিজের গান ব্যবহারের অনুমতিও দিয়েছেন বিয়ন্সে।
সম্প্রতি কমলার নির্বাচনী প্রচারে পারফর্ম করেন অস্কারজয়ী অভিনেত্রী অ্যান হ্যাথওয়ে। এদিন প্রথমবারের মতো খোলাখুলিভাবে কমলাকে সমর্থনের কথা জানান এই অভিনেত্রী।
রাজনৈতিক অবস্থান নিয়ে সব সময়ই নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেন জর্জ ক্লুনি। গত জুলাই মাসের শেষের দিকেই তিনি কমলার পক্ষে কথা বলেছেন। তখন সিএনএনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, ‘ঐতিহাসিক এই সফরে আমি কমলার পাশে আছি।’ এখানেই শেষ নয়, গত সেপ্টেম্বরে সুইফট যখন কমলাকে সমর্থনের ঘোষণা দেন, ক্লুনি সেটারও প্রশংসা করেছিলেন।
গত ৭ সেপ্টেম্বর কমলা হ্যারিসকে সমর্থনের ঘোষণা দেন অভিনেতা রবার্ট ডি নিরো। কমলাকে সমর্থন দিয়ে ‘রোমাঞ্চিত’ অনুভব করছেন বলেও জানান প্রখ্যাত এই হলিউড অভিনেতা। তবে কমলার সমর্থকদের অতি আত্মবিশ্বাসী না হতেও সতর্ক করে দেন তিনি।
এ ছাড়া কমলা হ্যারিসের পক্ষে প্রচারে নেমেছেন জনপ্রিয় র্যাপার এমিনেম। গত মঙ্গলবার মিশিগানের ডেট্রয়েটে এক নির্বাচনী প্রচারে কমলার হয়ে কথা বলেন ৫২ বছর বয়সী এই গায়ক। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।
সম্প্রতি নিজের ইনস্টাগ্রামে কমলা হ্যারিসের পক্ষে সমর্থনের ঘোষণা দিয়েছেন অভিনেত্রী সারা জেসিকা পার্কারও। ক্যাপশনে লিখেছেন, যারা যুক্তরাষ্ট্রকে ভালোবাসেন, তাদের কমলার পক্ষেই থাকা উচিত। এ ছাড়া কমলাকে সমর্থন জানিয়েছেন লিজ্জো, ম্যাট ডেমন, জেন ফন্ডা, বেন স্টিলার, জেনিফার লরেন্সের মতো প্রথম সারির তারকারা।
অন্যদিকে, তারকা শেফ পাউলা ডিন আগেই ডোনাল্ড ট্রাম্পের পক্ষে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ট্রাম্পের পক্ষে প্রচারও চালিয়েছেন তিনি।
ট্রাম্পের পক্ষে আছেন অভিনেতা ডেনিস কোয়েড, জন স্কেইনডার। জন তো গত বছর জো বাইডেন নিয়ে মন্তব্যের জন্য প্রবলভাবে সমালোচিতও হন; তখনই তার রাজনৈতিক অবস্থানও স্পষ্ট হয়। ট্রাম্পের সমর্থনে ডেনিস বলেছেন, ‘প্রেসিডেন্ট হিসেবে ট্রাম্প যা করেছেন, তার সবই আমার পছন্দ।’
সংগীত তারকা জেসন আলডিনও ট্রাম্পের বড় সমর্থক। গত জুলাই মাসে তিনি ট্রাম্পের ছবি পোস্ট করে লিখেছিলেন, ‘যোদ্ধাদের দেখতে এমনই হয়।’ অভিনেতা ও গায়ক জাকারি লিভাইও সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্টকে সমর্থন করছেন।
এ ছাড়া ট্রাম্পকে সমর্থনের ঘোষণা দিয়েছেন অ্যাম্বার রোজ, জেসন আলডিন, স্টিভ ওয়েন, রোসানে বার, জন ভোয়েট, ৫০ সেন্ট প্রমুখ।