জুটি বাঁধছেন রোশান-মিতু



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা ২৪.কম
জিয়াউল রোশান ও জাহারা মিতু

জিয়াউল রোশান ও জাহারা মিতু

  • Font increase
  • Font Decrease

জিয়াউল রোশান নতুন সিনেমায় কাজ করতে যাচ্ছেন। এবার সিনেমায় নবাগত জাহারা মিতুর সঙ্গে জুটি বাঁধছেন এই নায়ক। ছবির নাম ‘দ্য ডল-ডেথ অব লিভিং লেজেন্ড’। এটি পরিচালনা করবেন মাহফুজুর রহমান।

রাজনৈতিক থ্রিলার নিয়ে ছবির গল্প। সেখানে প্রেম-ভালোবাসার বিষয়টিও গল্পে ধরা দিয়েছে। ছবিতে রোশানের চরিত্রের নাম আবীর। সমসাময়িক একজন রাজনৈতিক নেতার চরিত্রে দেখা যাবে তাঁকে। রোশান জানান, প্রথমবার এ ধরনের চরিত্রে কাজ করব। বাস্তবে আমাদের পরিবার রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। আমার বাবা নিজ এলাকাতে প্রায় ৪০ বছর ধরে রাজনীতি করছেন। রাজনৈতিক পরিবেশের মধ্য দিয়েই আমার বেড়ে ওঠা। সুতরাং ছবিতে একজন রাজনৈতিক নেতার চরিত্র করতে সমস্যা হবে না। গল্প শুনে আমার মনে হয়েছে, সহজেই চরিত্রটি উঠিয়ে আনতে পারব আমি।

ছবিতে জাহারা মিতুর চরিত্রের নাম ফারিন। রোশানের বিপরীতে এটাই হবে তাঁর প্রথম কাজ। মিতু বলেন, এবারই প্রথম আমরা একসঙ্গে কাজ করব। এই কাজের জন্য ফটোসেশন করতে গিয়ে আনুষ্ঠানিক পরিচয় হলো তাঁর সঙ্গে। কথা বলতে গিয়ে কাজের প্রতি তাঁর আন্তরিকতায় মনে হয়েছে, দুজনের একটা ভালো কাজ হতে যাচ্ছে।

জানা গেছে, চলতি মাসের শেষের দিকে ছবিটির শুটিং শুরু হবে।

রাজের সঙ্গে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত জানালেন পরীমনি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আবারও বিচ্ছেদের সুর আলোচিত তারকা দম্পতি শরিফুল রাজ ও পরীমনির সংসারে। মাঝখানে কিছুটা মিটমাটের আভাস পাওয়া গেলেও পুরোনো আগুনে যেন আবারও ঘি ঢেলে দিলো গত সোমবার দিবাগত রাতে ফাঁস হওয়া কিছু ভিডিও ও স্থিরচিত্র। এরপর থেকেই রাজ-পরীর সংসারে ভাঙনের সুর স্পষ্ট।

এদিকে বাসা থেকে জিনিসপত্র নিয়ে বের হয়ে যাওয়া, ফোন না ধরার যে কথা পরীমনি বলছেন, সেটি ঠিক নয় বলে দাবি করেছেন রাজ। আর এসব না ছড়ানোর অনুরোধ জানিয়ে শনিবার দুপুরে তিনি বলেন, ‘আমি বাসা থেকে কেন বেরিয়ে এসেছি, পরী ভালো করে জানে। কীভাবে বেরিয়ে এসেছি, কেন বেরিয়ে এসেছি, তাও সে ভালো করে জানে। ওই দিন বাসায় তার ও আমার পরিচালক গুরু গিয়াস উদ্দিন সেলিম ছিলেন। সঙ্গে তার স্ত্রীও ছিলেন।’

পরীমনির বক্তব্যকে ‘মিথ্যাচার’ অভিহিত করে রাজ বলেন, ‘আমি ঢাকাতেই আছি, কাজ করছি। এরই মধ্যে “দেয়ালের দেশ”, “ইনফিনিটি”, “কাজলরেখা” ছবিগুলোর ডাবিং শেষ করছি। সুতরাং আমাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, এটা ডাহা মিথ্যা কথা। এসব মিথ্যাচার করে কী লাভ হচ্ছে, তা আমার জানা নাই। আমি সব সময়ই পরীকে সম্মান দিয়ে কথা বলি। কিন্তু সে কেন এমন করে, বুঝি না।’

রাজের বক্তব্য ধরে একই দিন কথা হয় পরীমনির সঙ্গে। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘রাজ বাইরে ছিল, সেলিম ভাই ও তার বউ তাকে সঙ্গে নিয়ে বাসায় এসেছিলেন। সম্ভবত এটি গত ২০ মের ঘটনা। আসার আগে সেলিম ভাই আমাকে ফোন দিয়ে বলেন, আমি রাজকে সঙ্গে করে নিয়ে তোমার বাসায় আসছি। এসে বলেন, রাজ তো তোমার সঙ্গে থাকতে চায় না। বিচ্ছেদের ব্যাপারে চিন্তা করতে পার। আমি বললাম, ‘ও আমার সঙ্গে থাকতে চায় না, তা হলে ওই আমাকে ডিভোর্স দিক। আমি কেন দিতে যাব।’ পরে সেলিম ভাই বললেন, যদি তোমাদের বিচ্ছেদ হয়ে যায়, তা হলে বাচ্চাকে দেখভাল করতে কীভাবে কী করবে, চিন্তাভাবনা করে দেখ। এর পর আমি বললাম, বাচ্চা আমার কাছেই থাকবে। তবে বিচ্ছেদ হওয়ার পর অবশ্যই সে বাচ্চা দেখতে আসতে পারবে। তবে শর্ত, সে অস্বাভাবিক সময়ে বাসায় এলে বাচ্চাকে দেখতে দেব না। যদি রাত ৪টায় আসে, ভোরবেলায় আসে, তা হলে তো বাচ্চা দেখতে দেওয়ার সুযোগই নেই। স্বাভাবিক, সঠিক সময়ে এসে সে বাচ্চা দেখতেই পারে। কোনো সমস্যা নাই।’

পরী আরও বলেন, ‘এসব বিষয় নিয়ে ওই রাতে সেলিম ভাইয়ের সঙ্গে আমার অনেক কথা কাটাকাটি হয়। রাজের সঙ্গেও হয়েছে। কারণ ওই দিন বিভিন্নজনের সঙ্গে মিলিয়ে রাজ আমার চরিত্র নিয়েও অনেক কথা তুলেছিল। একটা পর্যায়ে সেলিম ভাই, তার বউসহ রাজ তার সব জিনিসপত্র নিয়ে বাসা থেকে বের হয়ে গেছে। এর পর আর আসেনি।’

পরীমনির এমন বক্তব্যের বিষয়ে রাজ বলেন, ‘আমি খুব হতাশ। ঢাকায় আসার পর থেকে এই দীর্ঘ সময়ে আমি কখনই এত আপসেট হইনি। আমি এভাবে কখনই মানসিকভাবে ভেঙে পড়িনি। আমার কাছে আর এসব কথা জানতে চাইবেন না। আমি এসব নিয়ে আর কথা বলতে চাই না, কথা বাড়াতে চাই না। আমি একটু নিরিবিলি, শান্তিতে থাকতে চাই।’

রাজ-পরীর ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা গেছে ‘দামাল’ ছবি মুক্তির সময় মিমের সঙ্গে রাজের সম্পর্ক জড়িয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন পরীমনি। মূলত তখন থেকেই রাজ-পরীর সম্পর্কটা স্বাভাবিক যাচ্ছিল না।

বিষয়টি স্বীকার করে পরীমনি বলেন, দামাল ছবির মুক্তির সময় থেকেই আমাদের সম্পর্ক স্বাভাবিক যাচ্ছিল না। রাজ আগের মতো নিয়মিত বাসায় থাকত না। সন্তানের প্রতিও তার সে ধরনের দায়িত্ব চোখে পড়েনি।

কিন্তু এরপরও সিনেমার বা বিভিন্ন ইভেন্টের অনুষ্ঠানে ঘনিষ্ঠভাবে একসঙ্গে দেখা গেছে দুজনকে। এ ব্যাপারে পরীমনির বক্তব্য, ‘এগুলো ছিল রাজের লোকদেখানো। আমার কোনো অনুষ্ঠান থাকলে সঙ্গে সে যেত। বিশ্বাস করেন, কিছুদিন আগে আমি হাসপাতালে ছিলাম, আমাকে দেখতেও যায়নি সে। আমার সঙ্গে তার এখন শারীরিক, মানসিক কোনো অ্যাটাচমেন্টই নাই। আমি যখন হাসপাতালে, তখনই বাসায় রাজ তার জিনিসপত্র গুছিয়ে রেখেছিল। আগেই প্রস্তুত ছিল বাসা থেকে বেরিয়ে যাবে। সম্পর্ক রাখবে না। এভাবে তো আর সংসার, সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা সম্ভব নয়।’

তাহলে কি বিচ্ছেদের দিকে যাচ্ছে আপনাদের সংসার?—এমন প্রশ্নে ঢাকাই সিনেমার এই অভিনেত্রী বলেন, ‘ও তো আমাকে ছেড়েই চলে গেছে, বিচ্ছেদ তো হয়েই গেছে। আমি আর কল্পনাতেও ভাবতে চাই না শরীফুল রাজ আমার জামাই। একটা মানুষ চলে গেলে তো আর ধরে রাখা যায় না।’ হাসতে হাসতে পরী আরও বলেন, ‘রাজ এখন বলে কী, আমাদের বিয়ের কাবিননামা নাকি ভুল। আমাদের নাকি ঠিকঠিক বিয়েই হয়নি। যে এভাবে বলতে পারে, সে ভয়ংকর মানুষ। তার সঙ্গে থাকা যাবে না। আমি চাই সে আমাকে তালাক দিয়ে দিক। আমি ওর প্রাক্তন, এটাই শুনতে আমার আরাম লাগবে। আমি রাজের বউ, এটি আর শুনতে চাই না।’

দুঃখ করে পরী বলেন, ‘রাজ আমার বাচ্চার বাপ, সেটা অস্বীকার করা যাবে না। আমরা একে অপরের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কিন্তু আমাদের সন্তানের জন্য আফসোস হয়ে থাকবে, বাবা-মাকে নিয়ে সুখী জীবন পাচ্ছে না আমাদের সন্তান। আর এর জন্য দায়ী রাজ। আমাকে দোষ দেওয়ার কোনো সুযোগ নাই। এই সংসার টেকানোর জন্য আমি কী পরিমাণ চেষ্টা করে গেছি, রাজও জানে সেটি।’

কিন্তু সন্তানের দিকে তাকিয়ে কিংবা নিজের উপলব্ধি থেকে যদি রাজ আবার ফিরে আসেন, তাহলে? এ বিষয়ে পরী বলেন, ‘বিয়ে-সংসার কি মুদিদোকানের মতো কারবার? ফিরে আসার আর সুযোগ নাই। যে মানুষ স্ত্রী, বাচ্চার মায়ের চরিত্র নিয়ে কথা তুলতে পারে, তার সঙ্গে ঘর করার সুযোগ নাই আর।’

;

রাত হলেই মেজাজ হারান সৃজিত, জানালেন মিথিলা



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
রাত হলেই মেজাজ হারান সৃজিত, জানালেন মিথিলা

রাত হলেই মেজাজ হারান সৃজিত, জানালেন মিথিলা

  • Font increase
  • Font Decrease

অভিনেত্রী মিথিলা ও ভারতীয় বাংলা সিনেমার পরিচালক সৃজিত মুখার্জিকে নিয়ে একের পর এক সংবাদ প্রকাশিত হচ্ছে। তাদের বিচ্ছেদের গুঞ্জন কদিন পর পরই খবরের শিরোনামে আসে। তবে তারা দুজনেই এসব খবর ভিত্তিহীন বলে উড়িয়ে দিয়েছেন। তাই এ বিষয়ে খুব বেশি একটা মাথা ঘামাচ্ছেন না নেটিজেনরা।

তবে সম্প্রতি ভারতীয় এক গণমাধ্যমে নিজের এক গোপন তথ্য ফাঁস করছেন মিথিলা। তিনি জানান, রাত হলেই তিনি মেজাজ হারান।

এ প্রসঙ্গে তিনি আরও, সত্যিই এমনটা করে থাকি। কারণ একটাই, সারাদিন আমি খাটতে রাজি আছি, কিন্তু রাতে একটা নির্দিষ্ট সময়ের পর বাড়ি ফিরতে চাই। শুটিং করতে ভালো লাগে না। কিন্তু যখন যেতে পারি না তখনই মেজাজ বিগড়ে যায়। কোনও কথাই আর শুনতে চাই না। যদিও এটা আমি সব পরিচালকের ক্ষেত্রে করি না। কেবল কাছের যারা থাকেন, তাদের সঙ্গে এমনটা করি।

কদিন আগেই মিথিলা-সৃজিতের বিচ্ছেদের গুঞ্জন উঠেছিল। শোনা গিয়েছিল দুই মাসের মধ্যে সম্পর্ক চুকিয়ে বাংলাদেশে ফিরবেন মিথিলা। কারণ হিসেবে জানা গিয়েছিল, বয়সে ছোট এক তরুণীকে মন দিয়েছেন সৃজিত। তবে তিনি কোনো অভিনেত্রী নন। ক্যামেরার পেছনে কাজ করেন। কিন্তু মিথিলা-সৃজিত দুজনেই উড়িয়ে দেন গুঞ্জনটি।

প্রসঙ্গত, সৃজিত মুখার্জীকে ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন রাফিয়াত রশিদ মিথিলা। ২০১৯ সালে ৬ ডিসেম্বর কলকাতায় তাদের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়। ওই বিয়ের প্রায় দুই মাস পর আনুষ্ঠানিকভাবে বৌভাতে বসেছিল তারার মেলা।

;

ফাঁস হওয়া ভিডিও প্রসঙ্গে যা জানালেন রাজ



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শরিফুল রাজ ও সুনেরাহ বিনতে কামালের ভাইরাল ভিডিও নিয়ে অন্তর্জালে শোরগোল অব্যাহত রয়েছে। একেকজন একেকভাবে নিজেদের মতামত প্রকাশ করছেন। বিষয়টি নিয়ে শর্তহীন দুঃখ প্রকাশ করেছেন রাজ।

বুধবার (৩১ মে) বিকেলে নিজের ভেরিফাইয়েড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই প্রসঙ্গে দুঃখ প্রকাশ করে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন তিনি।

পাঠকদের জন্য অভিনেতার পোস্টটি হুবহু তুলে ধরা হলো-

মানুষ প্রতি মুহূর্তে একটু একটু করে পরিণত হয়। জন্মের পর নিজের পায়ে চলতে শিখতেও কয়েক বছর লেগে যায়। আর ঠিকঠাক কথা বলা শিখতে লেগে যায় আরও কিছু বছর। কিন্তু এই বলা আর চলার যাত্রা কখনও শেষ হয়না। তবে এই যাত্রায় আমরা কিছু মানুষের সঙ্গে পরিচিত হই, যাদের সঙ্গে সুখ-দুঃখ, কাজের আলাপ কিংবা কাজহীন দিনের আলাপ, সুস্থতা এবং পাগলামি সবকিছুই ভাগ করে নেওয়া যায়। যাদের সঙ্গে চলার বা কথা বলার বিশেষ কোনো শর্ত থাকে না। শর্ত থাকে কেবল একটাই- সেটার নাম বন্ধুত্ব।

নিশ্চয়ই আপনাদের প্রত্যেকেরই এমন অনেক বন্ধু রয়েছে- যাদের সঙ্গে আপনারা আভিধানিক শব্দে কথা বলেন না, একসাথে পথ চলার সময় ভবিষ্যৎ ভাবনা নিয়ে পথ চলেন না। যাদের সঙ্গে অনেক বেফাঁস কথা বলেন, কারণ বন্ধুত্ব তো এমনই। লিঙ্গ, বর্ণ, বয়সসহ সকল সীমারেখার উপরে মানুষের বন্ধুত্ব।

কিন্তু সমস্যা হয়, যখন কেউ অসৎ উদ্দেশ্যে বন্ধুত্বের মতো সম্পর্কের মাঝখানে লৈঙ্গিক পরিচয়ের সীমারেখা টেনে, ব্যাপারটাকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে চায়। যখন কেউ বন্ধুদের মধ্যকার দ্বিধাহীন আড্ডার আলাপ টক অব দ্য টাউনে পরিণত করে। আমিও তেমনই এক সমস্যায় পড়েছি।

আমি গত কয়েকদিন যাবৎ সিনেমার ডাবিং নিয়ে ব্যস্ত, আমার সিনেমার কিছু গল্পের স্ক্রিপ্ট রিডিং করার কথা, এইগুলা নিয়েই আমি ঠিকমতো সময় দিতে পারছিনা। যখনই সময় পাচ্ছি গল্পের ভিতরে ঢুকে যাচ্ছি, তারমধ্যে হঠাৎ করে কে বা কারা এসব করে আমাকে হেনস্তার শিকার করছে যা ভাবতেই আমি হতবাক হয়ে গেলাম। আমাকে নিয়ে শেষ যতদিন থেকে নানাবিধ সত্য মিথ্যার মিশ্রণে ঘটনার চাউর করছে আমি তার শুরু থেকেই নীরব ছিলাম। কিন্তু নীরবতা মানেই দূর্বলতা না।

আমার ফেসবুক প্রোফাইলের পাসওয়ার্ড/অ্যাকসেস এমন কারও কাছে আছে অথবা হ্যাক করে কেউ আমার দীর্ঘকালের বন্ধু ও সহকর্মীদের সঙ্গের নিতান্ত বন্ধুত্বের আড্ডার ঘটনা লিক করে দেয়। যে বা যারা এই কাজ করেছে, তাদের উদ্দেশ্য ছিল আমাদের হেনস্তা করা। হয়তো তারা সফলও হয়েছে।

আমি আমার তিন বন্ধু ও সহকর্মীর কাছে শর্তহীন দুঃখ প্রকাশ করছি, যারা আমার খুব ভাল বন্ধু দীর্ঘদিনের। সেই বন্ধুত্বের কোন লিঙ্গ নেই। আমার কারণে তাদের হেনস্তার শিকার হতে হলো বলে। আমার সকল শুভাকাঙ্ক্ষী, সমর্থক ও সমালোচকদের কাছেও আমি দুঃখ প্রকাশ করছি- বন্ধুদের আড্ডার ঘটনা নোংরা উদ্দ্যেশে স্প্রেড করে মিসলিড করা হয়েছে বলে।

বহুবার হোঁচট খেয়েই তো হাঁটতে শিখেছি! আবারও হোঁচট খেলাম। আপনাদের দোয়া ও ভালোবাসা সাথে থাকলে নিশ্চয় আরো পরিণত হবো, শিখবো অতীতের ভুল থেকে। আমাকে আপনাদের দোয়া ও ভালোবাসায় রাখবেন। কারণ আপনাদের সমর্থন ছাড়া একজন শরিফুল রাজ কিছুই নয়। জগতের সকল প্রাণী সুখী হোক। সবাইকে ভালোবাসা ও শুভকামনা।

প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার (৩০ মে) মধ্যরাতে হঠাৎ রাজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে বেশ কয়েকটি ছবি ও ভিডিও ভাইরাল হয়। এরপর থেকে এই ঘটনায় রীতিমতো উত্তাল নেটদুনিয়া। এমনকি শোবিজসহ দেশজুড়ে চলছে নানান তর্ক-বিতর্ক।

;

বর্ণাঢ্য আয়োজনে ফুলজান ছবির ট্রেলার উন্মোচন



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
বর্ণাঢ্য আয়োজনে ফুলজান ছবির ট্রেলার উন্মোচন

বর্ণাঢ্য আয়োজনে ফুলজান ছবির ট্রেলার উন্মোচন

  • Font increase
  • Font Decrease

বর্ণাঢ্য আয়োজনে ফুলজান চলচ্চিত্রের শুভ মুক্তি ও ট্রেলার উন্মোচন করা হয়েছে। গ্রামীণ মেয়ের জীবনী নির্ভর এই চলচ্চিত্রের ট্রেলার উন্মোচন করেন বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।

মঙ্গলবার (৩০ মে) বিদ্যুৎ ভবনের মুক্তি হলে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

আমিনুল ইসলাম বাচ্চুর কাহিনী, চিত্রনাট্য সংলাপ ও পরিচালনায় ছবিতে অভিনয় করেছেন- মিষ্টি জান্নাত, রিয়াদ রায়হান অবাক, আমিনুল ইসলাম বাচ্চু, সনি রহমান, জেসমিন জারা, লিটন খন্দকার , মশিউল হক মনা, কবির টুটুল, আশিষ কুমার, ইসমাইল খান, শিলা পাপিয়া, সুহিৃত, রাকিব, প্রশান্ত প্রমুখ।

অজপাঁড়া গ্রামে জন্ম নেওয়া সুন্দরী মেয়ে ফুলজানের জীবনী নির্ভর সিনেমা। ফুলজানের বিয়ে, স্বামী-সংসার, সংসারের টানাপোড়েন, সন্দেহ, ষড়যন্ত্র, দ্বন্দ সংঘাত, সংসারের টানাপোড়েনে সুযোগ সন্ধানী বেয়াড়া যুবকের আবির্ভাব। এটুএস মাল্টিমিডিয়া বাংলাদেশ পরিবেশিত ওই সিনেমাটি আগামী ১৬ জুন সিনেমা হলে মুক্তি পাবে।

শুভ মুক্তি অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমিনুল ইসলামের মধ্যে লুকায়িত সম্ভাবনা দেখতে পাচ্ছি। সারাদিন কঠিন দাপ্তরিক কাজের পর তার এই প্রচেষ্টা সাধুবাদ পাওয়ার যোগ্য। আমাদের দেশের অনেক মেধাবী রয়েছে, আমাদের আর্টফিল্ম দেশের বাইরেও প্রশংসিত হচ্ছে। তাদের পাশে দাঁড়ানো উচিত। আমি মনে করি বাংলা সিনেমার আবার সুদিন আসবে।

পরিচালক আমিনুল ইসলাম বাচ্চু বলেন, ছবিটির পরতে পরতে রোমাঞ্চ রয়েছে। মেয়েদের পাশাপাশি পুরুষরাও নানা ভাবে মানসিক যন্ত্রণায় ভুগছে। তাদের সেই কষ্টগুলো, সামাজিক অসঙ্গতিগুলো ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করা হয়েছে। আমার বিশ্বাস ছবি আপনাদের ভালো লাগবে, চিন্তার খোরাক যোগাবে। আপনারা হলে গিয়ে ছবিটি দেখুন, তবেই আমাদের শ্রম সার্থক হবে।

;