২৫০ পর্বে ‘বাকের-খনি’



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
‘বাকের খনি’ নাটকের দৃশ্য

‘বাকের খনি’ নাটকের দৃশ্য

  • Font increase
  • Font Decrease

আড়াইশত পর্বের মাইলফলক স্পর্শ করতে যাচ্ছে মাছরাঙা টেলিভিশনের দর্শকপ্রিয় ধারাবাহিক নাটক ‘বাকের খনি’।

আগামী ৮ জুলাই নাটকটির ২৫০তম পর্ব প্রচারিত হবে।

ফেসবুকের মাধ্যমে খানি বেগম নামে একজন অতীব সুন্দরী, রুপবতী রমনীর সাথে পরিচয় ঘটেছিলো বাকের নামে একজন যুবকের। পুরোনো ঢাকার অতি আধুনিক খানি বেগম একদিন ছুটির দিন লালাবাগের কেল্লাতে বাকেরকে দেখা করার জন্য বলে। কিন্তু তার বন্ধু আবুল ওরফে এ্যাবার প্রতারণায় দেখা আর হয় না দু’জনের।

পরদিনই বাকের রওনা দেয় এবং রাস্তা পার হতে গিয়ে খানির বাবা লাল মিয়ার গাড়ির নিচে চাপা পড়ে। লাল মিয়া দ্রুত তাকে নিজের বাসায় নিয়ে যায়। ধীরে ধীরে সুস্থ হলো বাকের। কিন্তু হারিয়ে ফেললো স্মৃতিশক্তি।

এদিকে বন্ধুকে খুঁজতে সেই বাড়িতে উপস্থিত হয় বাকেরের বন্ধু আবুল উরফে এ্যাবার। শুরু হয় ত্রিমুখী প্রেমের দ্বন্দ।

মেজবাহউদ্দিন সুমনের রচনায় এমনই গল্পের নাটকটি পরিচালনা করেছেন নজরুল ইসলাম রাজু। পর্ব পরিচালনায় রয়েছেন মাতিয়া বানু শুকু ও তাসদিক শাহরিয়ার খান।

অভিনয় করেছেন মীর সাব্বির, সাজু খাদেম, তাসনুভা তিশা, নাবিলা ইসলাম, রোজী সিদ্দিকী, লুৎফর রহমান জর্জ, শিল্পী সরকার অপু, আনন্দ খালেদ প্রমুখ।

প্রতি রবি, সোম, মঙ্গল, বুধ ও বৃহস্পতিবার রাত ৯.৩০ মিনিটে মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হচ্ছে নাটকটি।

   

আমরা আবেগপ্রবণ, তারা পেশাদার : পরীমনি



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
পরীমনি /  ছবি : ফেসবুক

পরীমনি / ছবি : ফেসবুক

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকাই সিনেমার আলোচিত-সমালোচিত চিত্রনায়িকা পরীমনি নানা ভূমিকায় দর্শকের মন জয় করেছেন। তিনি মডেল, অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী হিসেবে দর্শকের মনে জায়গা করে নিয়েছেন।

এবার নতুন এক ভূমিকায় দেখা গেলো এই নায়িকাকে। ‘কোচ’ হিসেবে কাজ করলেন সম্প্রতি। না, কোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কিংবা খেলার মাঠে কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেননি তিনি। পরী যেহেতু সিনেমার মানুষ, তাই সিনেমা জগতের মানুষের সামনেই কোচের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন।

প্রথমবার কলকাতার ছবিতে কাজ করলেন পরীমনি। দেবরাজ সিনহা পরিচালিত ‘ফেলুবকশী’ নামে সেই সিনেমার শুটিং গত সোমবার শেষ করেছেন তিনি।

‘ফেলুবকশী’ সিনেমায় পরীমনির লুক /  ছবি : ফেসবুক

কাজটি করে দারুণ অভিজ্ঞতার কথা জানালেন পরীমনি, ‘একটা সময় আমার মনেই হয়নি আমি অন্য পরিবেশে, অন্য দেশের শিল্পীদের সঙ্গে কাজ করছি। পরিচালক থেকে শুরু করে সহশিল্পী সোহম দাদা, মধুমিতাসহ সবাইকে আমার দেশীয় সহশিল্পীদের মতোই মনে হয়েছে। কাজ, কাজের ফাঁকে আড্ডা, খুনসুটি-দারুণ সময় কেটেছে।’

পরী জানান, খুনসুটি করতে গিয়ে একে অপরকে পচিয়েছেনও তারা। বলেন, ‘‘আমি এসব বলে পুরো সেট হাসিয়েছি যে, তোমরা যখন সংলাপ দাও, উচ্চারণ ভুলভাল মনে হয়। বাংলাটা শুনতে কেমন যেন লাগে। দেখ, আমরা কত সুন্দর করে বাংলা উচ্চারণ করি। আমাদের দেশের বরিশালের প্রচলিত সংলাপ ‘ডাইলে লবণ দেছো, না দেবা?’ এই বলে ওখানকার এক সহশিল্পী আমাকেও পচিয়েছে। হা হা হা...।’’

পরীমনি /  ছবি : ফেসবুক

পরীমনি আরও বলেন, ‘‘ওখানকার অনেক মানুষের আদি বাড়ি বাংলাদেশের বরিশাল ও ফরিদপুরে। তাই আমি তাদের সামনে ভাষা শেখানোর কোচ-এর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েঠি। ওদের বরিশাইল্লা ভাষা শিখিয়েছি। যেমন, ‘ও মোনু, এম্মি আইয়ো’। শেখানোর পর যখন এই বাক্য ওদের মুখে শুনি, হাসতে হাসতে মরি।’’

কাজের অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে পরী বলেন, ‘যে কোনো নতুন ছবি, নতুন গল্প, নতুন চরিত্র, নতুন জায়গা, নতুন সহশিল্পী কিংবা নতুন পরিবেশে একধরনের আনন্দ নিয়েই কাজ শুরু হয়। তবে সেই কাজ ঠিকঠাক শেষ করতে পারলে আনন্দ আরও দ্বিগুণ হয়। নতুন জায়গা হলেও আমরা একই ভাষাভাষীর। শুধু মাঝখানে একটা কাঁটাতারের দেয়াল। ফলে পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে সময় লাগেনি। প্রায় ১৪ দিন কাজ করলাম, পার্থক্য শুধু একটা জায়গায়, আমরা বেশি আবেগপ্রবণ, তারা বেশি পেশাদার।’

পরীমনি /  ছবি : ফেসবুক
;

গভীর রাতে কোন অভিনেতাকে হুমকি দিলেন তানজিন তিশা!



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
তানজিন তিশা / ছবি : ফেসবুক

তানজিন তিশা / ছবি : ফেসবুক

  • Font increase
  • Font Decrease

গেল বছর টেলিভিশনের অভিনেতা মুশফিক ফারহানের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কের কারণে খবরে এসেছিলেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী তানজিন তিশা। এ নিয়ে জল কম ঘোলা হয়নি।

তবে শেষ কয়েক মাস বিষয়টি ছিল আলোচনার বাইরে। আবারও সেই গুঞ্জন নিজেই উসকে দিলেন তিশা!

নাটকের দৃশ্যে মুশফিক ফারহান ও তানজিন তিশা / ছবি : ফেসবুক

গতকাল মঙ্গলবার গভীর রাতে হঠাৎ এক ফেসবুক স্টাটাস দেন তিশা। তিনি লিখেছিলেন, ‘আমি যদি চাই আমাদের অঙ্গনের একজন ক্রিমিনালের গল্প শেয়ার করতে পারি। শুধু তা-ই নয়, আমার সেই সাহস যেমন আছে, তেমনি আমার কাছে যাবতীয় প্রমাণও আছে। মনে রাখবে, আমি তোমাকে সবার কাছ থেকে বাঁচিয়ে দিয়েছি, তোমার খারাপ কাজ কাউকে জানতে দিইনি। একজন জনপ্রিয় অভিনেতা হওয়ার আগে সবচেয়ে জরুরি যে বিষয় তা হচ্ছে, একজন ভালো মানুষ হওয়া এবং বিশ্বস্ত মানুষ হওয়া।’

তানজিন তিশা / ছবি : ফেসবুক

পোস্টটি নিয়ে যখন আলোচনা শুরু হয়, তখন সেটি তিনি সরিয়ে নেন। আজ বুধবার সকাল থেকে তানজিন তিশার সেই পোস্টটি দেখা যাচ্ছে না। তবে সেই স্ট্যাটাসের স্ক্রিন শট ঠিকই ঘুরছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। তানজিন তিশার লেখায় পরিষ্কার, তিনি তার কোন সহশিল্পীর কথা বলেছেন, যার সঙ্গে তার সম্পর্কটা ব্যক্তিগত। নাটকসংশ্লিষ্ট কেউ কেউ বলছেন, তানজিন তিশা তার অভিনয়শিল্পী প্রেমিককে সবার সামনে ভয়ভীতি দেখাতে এমন পোস্ট গভীর রাতে দিয়েছেন। এরপর তাদের বোঝাপড়া হয়তো ঠিক হয়েছে, তাই পোস্ট সরিয়ে নিয়েছেন।

তানজিন তিশা / ছবি : ফেসবুক

এর আগেও একাধিকবার প্রেমের সম্পর্কের কারণেও খবরের শিরোনামে এসেছেন তানজিন তিশা। এর মধ্যে দেশের জনপ্রিয় গায়ক ও সংগীত পরিচালক হাবিব ওয়াহিদের সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্কের বিষয়টি ছিল ওপেন সিক্রেট। তিশা যখন অভিনয়ে ব্যস্ত হতে শুরু করলেন, তখন হাবিব ওয়াহিদের সঙ্গে চুটিয়ে প্রেম করেন বলে সে সময় সংবাদ শিরোনাম হয়েছিল।

;

সালমানের বাড়িতে গুলি করা আসামি পুলিশি হেফাজতে আত্মহত্যা



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
সালমান খান /  ছবি : ফেসবুক

সালমান খান / ছবি : ফেসবুক

  • Font increase
  • Font Decrease

বলিউড তারকা সালমান খানের বাড়িতে গুলি করার ঘটনায় অভিযুক্ত এক ব্যক্তি পুলিশি হেফাজতে মারা গেছেন। অনুজ থাপন (৩২) নামের ওই ব্যক্তি আত্মহত্যা করেছেন বলে দাবি মুম্বাই পুলিশের।

মুম্বাই পুলিশ আজ বুধবার জানায়, বিছানার চাদর দিয়ে শৌচাগারে গলায় ফাঁস নিয়েছিলেন অনুজ থাপন। সেখান থেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়ার (পিটিআই) প্রতিবেদন অনুযায়ী, দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যু উল্লেখ করে এ ঘটনায় দক্ষিণ মুম্বাইয়ের আজাদ ময়দান থানায় প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে।

সালমান খান /  ছবি : ফেসবুক

গত ১৪ এপ্রিল মুম্বাইয়ের বান্দ্রা এলাকায় সালমান খানের বাড়ি গ্যালাক্সি অ্যাপার্টমেন্ট নিশানা করে একাধিক গুলির ঘটনা ঘটে। এরপর ভিকি গুপ্ত ও সাগর পাল নামে অভিযুক্ত দুই বন্দুকধারীকে গ্রেপ্তার করে মুম্বাই পুলিশ। দুই বন্দুকধারীকে অস্ত্র সরবরাহের অভিযোগে পাঞ্জাব থেকে অনুজ থাপন ও সোনু সুভাষ নামের আরও দুই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়। এর পর থেকে তারা পুলিশি হেফাজতে ছিলেন।

মুম্বাইয়ের ক্রাইম ব্রাঞ্চ এর ধারণা এটি শুধুমাত্র ভয় দেখানো কোন হামলা নয়। এর পেছনে দেশবিরোধী সন্ত্রাসীদের হাত রয়েছে। তাদের ধারণা লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাং-কে বাইরে থেকে অস্ত্র ও তহবিল দিয়ে সাহায্য করা হচ্ছে। আর এই হামলা একটি দেশদ্রোহী পদক্ষেপ। বিষ্ণোই গ্যাং ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বাইতে সন্ত্রাস সৃষ্টি করতে চেয়েছিল। এর মধ্যে সন্ত্রাস এবং চাঁদাবাজি মুখ্য।

সালমান খান /  ছবি : ফেসবুক

বর্তমানে মামলায় অভিযুক্ত শ্যুটারদের সরবরাহ করা অস্ত্রের উৎস সম্পর্কেও পুলিশ তদন্ত করছে। বিষ্ণোইয়ের অপরাধমূলক নেটওয়ার্কের পরিসরের প্রেক্ষিতে সন্দেহ করা হচ্ছে নানারকম সন্ত্রাসীমূলক কর্মকাণ্ডই তাদের মূল উদ্দেশ্য। কর্তৃপক্ষ তদন্ত করছে যে গ্যাংটি বিদেশে থাকা দেশবিরোধী সহায়তা পেয়েছিল কিনা। বিশেষ করে অস্ত্র সরবরাহ এবং আর্থিক সমর্থন।

 

সালমানের বাড়িতে হামলার পরই ফেইসবুক পোস্টের মাধ্যমে দায় স্বীকার করেন আনমোল বিষ্ণোই। জেল হেফাজতে থাকা লরেন্স বিষ্ণোইয়ের ছোটভাই সে। তদন্তের মাধ্যমে সন্দেহভাজন ভিকি গুপ্তা (২৪), সাগর পাল ( ২১) এবং অনুজ থাপান (৩২)-কে গ্রেফতার করা হয়। তাদের ৮ মে অবধি রিমান্ডে রাখা হবে। ভিকি আর সাগর আগে ধরা পড়ে। তারপরই একের পর এক তথ্য পাচ্ছে পুলিশ। পুলিশকে জানিয়েছেন, জেলবন্দী গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোইয়ের ভাই আনমোল বিষ্ণোই তাদের এ কাজের জন্য নিযুক্ত করেছিলেন।

সালমান খান /  ছবি : ফেসবুক

আনমোল চেয়েছিলেন ১৯৯৮ সালে যোধপুরের কাছে মথানিয়ার বাবড়ে কৃষ্ণকায় হরিণ শিকারের জন্য সালমানকে উপযুক্ত শাস্তি দিতে। দুই অভিযুক্ত পুলিশকে জানিয়েছেন, সালমানকে শুধু ভয় দেখানোর কথা তাদের বলা হয়েছিল। এই অভিনেতাকে হত্যার নির্দেশ তাদের দেওয়া হয়নি। এই কাজে তাদের ১ লাখ টাকা অগ্রিমসহ মোট ৫ লাখ টাকা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল। এমনকি রাতারাতি জনপ্রিয় হয়ে যাওয়ার লোভও দেখানো হয় তাদের।

;

আশেপাশের মানুষদের আগে সম্মান দিই: মৌটুসী বিশ্বাস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আশেপাশের মানুষদের আগে সম্মান দিই: মৌটুসী বিশ্বাস

আশেপাশের মানুষদের আগে সম্মান দিই: মৌটুসী বিশ্বাস

  • Font increase
  • Font Decrease

আজ মে দিবস। সারা বিশ্বের সঙ্গে আজ আমাদের দেশেও পালিত হচ্ছে শ্রমিকদের জন্য উৎসর্গ করা এই দিনটি। অধিকার আদায়ের উজ্জ্বল এই দিনটি নিয়ে শোবিজ তারকাদের কি ভাবনা? তা নিয়ে এই আয়োজন সাজিয়েছেন মাসিদ রণ

মৌটুসী বিশ্বাস

সমালোচকপ্রিয় অভিনেত্রী

বিশেষ দিবস ধরে আমি তা পালন করা বা তা নিয়ে কিছু প্রত্যাশা করি না। তবে হ্যাঁ, একটি দিন যদি ভালোবাসার জন্য আলাদা করে বরাদ্দ থাকে, একটি দিন যদি শ্রমজীবী মানুষের জন্য থাকে, বা বাবা-মায়ের জন্য থাকে তাতে দোষের কিছু নেই। বরং অন্তত ওই দিনে তারা অনেকের কাছে স্পেশ্যাল হয়ে ওঠেন।

কিন্তু আমি সচেতন নাগরিকের দায়িত্ব সারা বছরই পালন করার চর্চার মধ্যে থাকি।

আমার বাবা মারা যাবার পর থেকে আমি কৃষকদের সঙ্গে নিয়মিত কাজ করছি। এছাড়া বাসার হেল্পিং হ্যান্ড, ড্রাইভারসহ নানা পেশার মানুষের সঙ্গে আমার ওঠাবসা করতে হয় রোজ। তার মানে তারা আমার নিত্যদিনের সঙ্গী। অথচ আমি খুব কম মানুষকেই দেখি যারা তার আশেপাশের এসব মানুষের কাজকে সম্মান করেন। কাজকে ছোট করে দেখলে কিন্তু যে কাজটি করছেন তাকে কোনভাবেই সম্মান করা যায় না। আমি সচেতনভাবে চেষ্টা করি তাদের সেই সম্মানটা দিতে। কারণ আমি অনুধাবন করেছি যে, প্রতিটি কাজই জীবন সুন্দরভাবে পরিচালনার জন্য সমান জরুরি।


আর একটা কথা, খুব ছোটবেলা থেকেই কোন রিকশা বা ক্যাবে চড়লে তার পারিশ্রমিক মিটিয়ে দেবার পর ধন্যবাদ বলি, এটা আমার অভ্যাস। কারণ সবাই মিলেই তো সমাজে আমাদের সহাবস্থান। প্রত্যেকে প্রত্যেকের কাজটি করছেন বলেই সমাজ একটি ভারসাম্য বজায় রেখে চলতে পারছে। নয়ত সমাজে বাস করাই কষ্টসাধ্য হতো।

সমাজ যাদের নিচু স্তরে ফেলে রেখেছে আমরা যদি তাদেরকে প্রত্যেকের জায়গা থেকে সম্মান করি, তাদের কাজের রিঅ্যাওয়ার্ড দিই তাহলে তারাও কিন্তু তাদের কাজের প্রতি আপনাতেই অনেক বেশি আন্তরিক হন। এটা আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি। ফলে আমাদের এই চর্চাটা করা উচিত।

;