কনক চাঁপার যে গানটি সবচেয়ে বেশি প্রিয় শ্রোতাদের



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
কনক চাঁপা

কনক চাঁপা

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলা সংগীতের এক উজ্জল নক্ষত্রের নাম রোমানা মোর্শেদ কনক চাঁপা। অসংখ্য গান গেয়ে কোটি কোটি শ্রোতার মন জয় করে আছেন তিনি।

চলচ্চিত্র, আধুনিক গান, নজরুল সঙ্গীত, লোকগীতিসহ প্রায় সবধরনের গানে কনক চাঁপা সমান পারদর্শী। দীর্ঘ ৩৪ বছরের সংগীত ক্যারিয়ারে তিন হাজারেরও বেশি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন তিনি। প্রকাশিত হয়েছে ৩৫টি একক গানের অ্যালবাম।

কনক চাঁপার গাওয়া এতো এতো গানগুলোর মধ্যে কোনো গানটি শ্রোতাদের সবচেয়ে বেশি প্রিয় সম্প্রতি এমনই এক প্রশ্ন ভক্তদের সামনে ছুড়ে দিয়েছিলেন তিনি।

কনক চাঁপা

নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট করেছিলেন কনক চাঁপা। যেখানে তিনি লিখেছিলেন, ‍“আমার গাওয়া কোন গানটি আপনার সবচেয়ে পছন্দের? কমেন্ট করে জানান।”

সেই পোস্টের নিচে লাইক পড়েছে সাত হাজার। কমেন্ট করেছেন প্রায় চার হাজার মানুষ।

সেই পোস্টের নিচেই মন্তব্য করে অনেকেই কনক চাঁপার গাওয়া বিভিন্ন গানের নাম লিখেছেন। তবে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষ যে গানটির কথা লিখেছেন সেটি হলো ‘তুমি আমার এমনই একজন’।

১৯৯৭ সালে মুক্তি পাওয়া ‘আনন্দ অশ্রু’ ছবিতে ব্যবহৃত হয়েছিলো ‘তুমি আমার এমনই একজন’ গানটি। আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলের লেখা গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছিলেন কনক চাঁপা।

গানের পাশাপাশি লেখক হিসেবেও কনকচাঁপার সুখ্যাতি রয়েছে। ২০১০ সালের অমর একুশে বইমেলায় ‘স্থবির যাযাবর’, ২০১২ সালের অমর একুশে বইমেলায় ‘মুখোমুখি যোদ্ধা’ ও ২০১৬ সালের অমর একুশে বইমেলায় ‘মেঘের ডানায় চড়ে’ নামে তিনটি বই প্রকাশিত হয়েছে কনক চাঁপার।

   

নানুর কবর ধরে যদি সারাক্ষণ বসে থাকতে পারতাম : পরীমণি



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
নানার কবরে ফুলগাছ লাগাচ্ছেন পরী, সঙ্গে রাজ্য, ছবি : ফেসবুক

নানার কবরে ফুলগাছ লাগাচ্ছেন পরী, সঙ্গে রাজ্য, ছবি : ফেসবুক

  • Font increase
  • Font Decrease

‘এর আগে যত বার নানু বাড়ি গেছি, নির্দিষ্ট তারিখেই ঢাকায় ব্যাক করেছি। বাড়ির সবাই দুই একদিন বেশি থেকে যেতে বলতো কত করে! থাকা হয়নি। আর এখন মনে হচ্ছে নানুর কবর ধরে সারাদিন সারারাত যদি বসে থাকতে পারতাম! কিন্তু পারি না!’

গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর নানাভাইয়ের কবরের বেশকিছু ছবি নিজের ফেসবুকে শেয়ার করেছেন জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা পরীমনি। ছবিতে দেখা যায়, নানার কবরের উপর গাঁদাফুল গাছ রোপন করছেন পরী। সঙ্গে আছে ছোট্ট রাজ্য! সেই ছবির ক্যাপশনে পরীমণি লিখেছেন উপরের কথালো। তিনি আরও লেখেন, ‘আমার পদ্মফুল কেবল নানুকে চিনতে শুরু করছিলো। বড়আব্বু বলে ডাকতে শিখেছিলো। এখন যদি কেউ ওকে বলে ‘তোমার বড় আব্বু কই? ওমনি এই যে বলে সাথে সাথে আঙ্গুল তুলে নানুর কবরটা দেখিয়ে দেয়! কবরের ওপরে চুমু খায়, হাত বুলায়, ফুঁ দেয়। আসার সময় হাত নেড়ে নেড়ে কত বার যে বললো-আব্বুটা বাই আব্বুটা বাই!’

গেল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে প্রিয় নানাভাই শামসুল হক গাজীকে হারিয়েছেন চিত্রনায়িকা পরীমনি। জীবিতকালে যিনি ছিলেন পরীর একমাত্র আশ্রয়স্থল। তাকে হারিয়ে স্বভাবতই ভেঙে পড়েছেন এই নায়িকা। নানার মরদেহ নিয়ে শুক্রবার ভোরেই ঢাকা থেকে পিরোজপুরের ভাণ্ডারিয়ায় যান পরী। সেখানেই হয় দাফন। চার দিনের মিলাদও দিয়েছেন নিজে উপস্থিত থেকে। শেষ বিদায় জানিয়ে আজ ঢাকায় ফিরছেন পরী।

পরীর কোলে পুত্র রাজ্য

নিজের পরিচিত গণ্ডিতে ফেরার সময়েও তাই শোকার্ত পরীর মন পড়ে আছে নানাভাইয়ের জন্য, যেখানে প্রিয় মানুষটিকে রেখে এসেছেন। কবরে শায়িত নানাভাইকে বিদায় জানিয়ে আসার মুহূর্তটি নিজের জন্য যতোটা না করুণ, তারচেয়ে ঢের বেশী মনকষ্টে পরী আছেন ছেলে রাজ্যর কথা ভেবে।

ছোটবেলায় মা-বাবাকে হারিয়ে পরীমনি বেড়ে ওঠেন ভাণ্ডারিয়ায় তার নানা বাড়িতে। সেখান থেকেই মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেছেন পরীমনি। পরীমনির ভাষ্য অনুযায়ী, নানা শামসুল গাজীই ছিলেন তার একমাত্র অভিভাবক। পরীমনি ঢাকায় স্থায়ী হলেও তার নানা শামসুল হক ভাণ্ডারিয়াতেই থাকতেন। তবে পরীমনির সুসময়-দুঃসময়ে বরাবর নাতনির পাশে দেখা গেছে তাকে। শামসুল হক গাজীর বাড়ি পিরোজপুরের ভাণ্ডারিয়া উপজেলার সিংহখালী গ্রামে। পেশায় তিনি স্কুল শিক্ষক ছিলেন।

;

বাংলাদেশেও একই দিনে রণবীরের ‘অ্যানিমেল’



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
‘অ্যানিমেল’ ছবিটিতে রণবীর কাপুর

‘অ্যানিমেল’ ছবিটিতে রণবীর কাপুর

  • Font increase
  • Font Decrease

রণবীর কাপুরের প্রথম প্যান ইন্ডিয়ান সিনেমা ‘অ্যানিমেল’ নিয়ে ভক্তদের আগ্রহের শেষ নেই। বিশেষ করে ট্রেইলারে যে চমক দেখিয়েছেন রণবীর, তাতে দর্শকের আর তর সইছে না সিনেমাটি দেখতে।

বাংলাদেশেও রণবীর কাপুরের ভক্তের কমতি নেই। তিনি এদেশেও সমান জনপ্রিয়। বলতে গেলে বলিউড অভিনেতাদের মধ্যে তিন খানের পরেই এই অভিনেতারই ভক্ত সবচেয়ে বেশি এদেশে। তাই বাংলাদেশের দর্শকরাও খুব করে চাইছে প্রিয় অভিনেতার সিনেমাটি নিজ দেশের হলে বসে দেখতে। আগামী ১ ডিসেম্বর সমগ্র ভারতে মুক্তি পাচ্ছে সিনেমাটি। মুক্তির দু দিন আগেই বাংলাদেশের রণবীর ভক্তদের জন্য সুখবর!

পাঠান, কিসি কা ভাই কিসি কি জান এবং জওয়ানের পর আমদানি প্রক্রিয়ায় এবার বাংলাদেশে মুক্তি পেতে যাচ্ছে ‘কবীর সিং’খ্যাত নির্মাতা সন্দীপ রেড্ডি ভাঙ্গা পরিচালিত বহুল প্রতীক্ষিত বলিউড সিনেমা ‘অ্যানিমেল’। বাংলাদেশে এই সিনেমাটি আমদানি করতে যাচ্ছে কিবরিয়া ফিল্মস।

এরইমধ্যে তথ্যমন্ত্রণালয় ‘অ্যানিমেল’ সিনেমাটিকে বাংলাদেশে মুক্তির অনুমতিও দিয়েছে বলে নিশ্চিত করেন আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধার কামাল কিবরিয়া লিপু। তিনি গতকাল মঙ্গলবার গণমাধ্যমকে বলেন, “আজকে মন্ত্রণালয় অনুমতি দিয়েছে। সেন্সর পাওয়া বাকি, আশা করছি কাল পরশু সেন্সর করাতে পারবো। যদি সবকিছু ঠিক থাকে ১ ডিসেম্বর বাংলাদেশে মুক্তি পাবে ‘অ্যানিমেল’।”

‘অ্যানিমেল’ ছবিটিতে রণবীর কাপুর ও  রাশমিকা মান্দানা 

‘অ্যানিমেল’-এর ট্রেলারে চমক দেখিয়েছেন রণবীর কাপুর। নায়ক রণবীরের হিংস্র চেহারার অ্যাকশন লুকে মুগ্ধ ভক্ত ও সমালোচকরা। সেই সঙ্গে অনিল কাপুর ও ববি দেওলকে নিয়েও নেটিজেনদের আগ্রহ তুমুল। সবকিছু বিবেচনায় সিনেবিশ্লেষকদের ধারণা, ‘ব্রহ্মাস্ত্র’র পর আরও একটি ব্লকবাস্টার দিতে চলেছেন তিনি।

‘অ্যানিমেল’ ছবিটিতে রণবীর এবং অনিল কাপুরকে পিতা-পুত্রের চরিত্রে দেখা যাবে, এবং পর্দায় তাদের মধ্যকার জটিল পিতা-পুত্রের সম্পর্ককে তুলে ধরা হবে। ছবিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় রয়েছেন রাশমিকা মান্দানা ও খল চরিত্রে ববি দেওল। হিন্দির পাশাপাশি তামিল, তেলুগু, কন্নড় ও মালায়ালাম ভাষায় মুক্তি পাবে ছবিটি।

;

কখনোই রাজনীতি করেননি, সোজা এমপি নির্বাচনে ডলি সায়ন্তনী



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ডলি সায়ন্তনী, ছবি : সংগৃহিত

ডলি সায়ন্তনী, ছবি : সংগৃহিত

  • Font increase
  • Font Decrease

নতুন গান প্রকাশে না পাওয়া গেলেও মঞ্চে এখনও সক্রিয় ৯০ দশকের তুমুল জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী ডলি সায়ন্তনী। তবে এবার তিনি সংবাদ শিরোনাম হলেন হুট করে একটি রাজনৈতিক দলে আনুষ্ঠানিকভাবে যোগ দিয়ে। দলটির নাম বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট মুভমেন্ট (বিএনএম)।

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে লক্ষ্য করে রাজধানীর গুলশানে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে সোমবার (২৭ নভেম্বর) যোগদানের আনুষ্ঠানিকতা সারেন ডলি সায়ন্তনী। অবশ্য তার আগের দিন (২৬ নভেম্বর) দলটির মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন তিনি। জানা গেছে, আসন্ন নির্বাচনে তার লক্ষ্য পাবনা-২ আসন থেকে জয়লাভ করা।

বিএনএমে যোগদান ও মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ প্রসঙ্গে ডলি সায়ন্তনী বলেন, ‘সম্প্রতি বিএনএম থেকে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। বিস্তারিত আলাপ হয় নির্বাচন নিয়ে। তখনই সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করি, দাদাবাড়ি পাবনা-২ আসন থেকে নির্বাচনে অংশ নেবো। সেই ধারাবাহিকতায় আনুষ্ঠানিকভাবে দলে যোগদান করলাম।’

অনেকেই বলে থাকেন, ডলি বরাবরই বিএনপি ঘরানার শিল্পী। দলটি নির্বাচনে যায়নি বলেই তিনি বিএনএমে যুক্ত হলেন! যদিও এই বিষয়টিকে গুজব বলে উড়িয়ে দিলেন। বললেন, ‘আমার সঙ্গে অন্য কোনও রাজনৈতিক দলের সংযোগ কখনও ছিল না। আমি তো কখনোই রাজনীতি করিনি। তাছাড়া কোনও দল থেকে আমার সঙ্গে এভাবে যোগাযোগও করেনি। বিএনএম থেকে অফার করা হয়েছে, তাই তাদের হয়ে নির্বাচন করছি।’

ডলি সায়ন্তনী

বিএনএমের দলীয় প্রতীক হলো নোঙর। ডলি বিশ্বাস করেন, এই প্রতীক নিয়ে তিনি জয়লাভ করবেন। কারণ, দাদাবাড়ির সঙ্গে তার সংযোগ ছিল বরাবরই। গানের বাইরে জনপ্রতিনিধি হয়ে এবার তিনি জনগণের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করতে চান। ডলি জানান, দুই তিন দিনের মধ্যে তিনি পাবনা যাবেন। শুরু করবেন নির্বাচনি পদযাত্রা।

বলা দরকার, প্রায় চার দশকের সংগীত ক্যারিয়ারে ডলি সায়ন্তনীর ১৫টি একক অ্যালবাম প্রকাশ হয়েছে। দ্বৈত ও মিশ্র অ্যালবাম রয়েছে শতাধিক। এ ছাড়াও গান গেয়েছেন অসংখ্য চলচ্চিত্রে।

 

;

প্রয়োজন পড়লে আমার প্রচারণায় অংশ নেবে ঋতুপর্ণা: ফেরদৌস



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
প্রয়োজন পড়লে আমার প্রচারণায় অংশ নেবে ঋতুপর্ণা: ফেরদৌস

প্রয়োজন পড়লে আমার প্রচারণায় অংশ নেবে ঋতুপর্ণা: ফেরদৌস

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন অভিনেতা ফেরদৌস আহমেদ। মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) আওয়ামী লীগের হয়ে রিটার্নিং অফিস থেকে মনোনয়ন কিনেছেন।

বাংলাদেশের পাশাপাশি ওপার বাংলায়ও পরিচিত মুখ ফেরদৌস। তাই সেখান থেকেও শুভেচ্ছা বার্তা পাচ্ছেন তিনি

ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকায় ফেরদৌস তার নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে এক সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। সেখানে তিনি জানান, প্রচুর ব্যস্ত সময় পার করছি। মানুষ উচ্ছ্বাস ভালোবাসা দেখে আমি অবাক হচ্ছি। ত্যেকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। খুব ভাল লাগছে। আবার একটু ভয়ও লাগছে।

টলিউড থেকেও শুভেচ্ছা পাচ্ছেন বলেন জানান এই অভিনেতা।

ফেরদৌস বলেন, ওপার বাংলার অনেক অভিনেতা অভিনেত্রী শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন। ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত আমার খুব ভাল বন্ধু। ও তো বলেছে প্রয়োজনে ঢাকায় এসে আমার জন্য ভোটের প্রচারও করবে। কিন্তু তার পর আমি ওকে আমি কলকাতায় যে কাণ্ড ঘটিয়েছিলাম, সেটা মনে করিয়ে দিলাম!

;