ইমরান-পড়শীর ‘এক দেখায়’



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ইমরান-পড়শী

ইমরান-পড়শী

  • Font increase
  • Font Decrease

১০ বছরের ক্যারিয়ারে দু’জনার অডিও গানের সংখ্যা অনেক। সফলতাও সেই মাপে এসেছে। তবে ভিডিও মাত্র দুটি! একটি ২০১৩ সালে অন্যটি ২০১৯ সালে। দুটোই হিট।

প্রায় দুই বছর পর ফের তারা দাঁড়ালেন ক্যামেরার সামনে- প্রেমিক-প্রেমিকার বেসে। গানের নাম ‘এক দেখায়’। লিখেছেন স্নেহাশীষ ঘোষ। পড়শীকে নিয়ে গাওয়ার পাশাপাশি সুর-সংগীত করেছেন ইমরান নিজেই। আর ‍ভিডিও নির্মাণ করলেন সৈকত রেজা।

সিএমভি’র ব্যানারে নির্মিত ব্যয়বহুল এই ভিডিওটির জন্য ইমরান-পড়শীকে ছুটতে হয়েছে ঢাকা থেকে সুনামগঞ্জ। সেখানে এক দিনের শুটিং শেষ করে গেছেন ময়মনসিংহ। উদ্দেশ্য একটাই, নৈসর্গিক লোকেশনে ইমরান-পড়শীর রোমান্টিক রসায়ন তুলে আনা।

ইমরান বলেন, ‘এটি নিয়ে আমাদের তিনটি মিউজিক ভিডিও হচ্ছে। সংখ্যাটা খুব কম। তবে আগের দুটো গানের সফলতা অনেক। সেজন্যই অনেক সময় নিয়ে নতুন কাজটি করা। এই ঈদে আমাদের ভক্তদের জন্য এটা বিশেষ উপহার।’

এদিকে অনেকদিন ধরেই মৌলিক গানে নেই পড়শী। বলা যায় এই গানটি দিয়ে তিনি আবার ফিরছেন স্বরূপে। বলেন, ‘অনেক দিন বিরতির পর আবারও আমরা একসঙ্গে গান করলাম। গানটি আসছে ভিডিওসহ। আশা করি সবার ভালো লাগবে।’

প্রসঙ্গত, ইমরান-পড়শীর প্রথম মিউজিক ভিডিও ‘জনম জনম’ প্রকাশ হয় ২০১৩ সালে। যা সুপারহিট হয়। এরপর ২০১৯ সালে প্রকাশ হয় ‘আবদার’। এটিও ভালো হিট।

সিএমভি’র কর্ণধার এসকে সাহেদ আলী পাপ্পু জানান, ‘এক দেখায়’ গানচিত্রটি প্রকাশ পাচ্ছে সামনের সপ্তাহে প্রতিষ্ঠানটির ইউটিউব চ্যানেল ও ফেসবুক পেইজে।

   

ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ে কোক স্টুডিও বাংলা, ফের সমালোচনা



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ এর সঙ্গেই নতুন যাত্রায় নেমেছে কোক স্টুডিও বাংলা। তৃতীয় কিস্তিতে এ পর্যন্ত এসেছে দুটি গান- ‘তাঁতি’ এবং ‘মা লো মা’। প্রথম গান ‘তাঁতি’ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা সমানতালে হলেও ইউটিউব ট্রেন্ডে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে ‘মা লো মা’ গানটি।

দেশ ও দেশের বাইরে থেকে সঙ্গীতপ্রেমীদের কাছ থেকে অনেক ভালোবাসা ও প্রশংসা পেয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। তবে এই গানের সঙ্গেও জুড়ে গেল নতুন এক সমালোচনা।

‘মা লো মা’ গানটি নেত্রকোনার আঞ্চলিক গান হিসেবেই পরিচিত। তবে কোক স্টুডিও বাংলা থেকে প্রচারিত গানের লেখক হিসেবে লেখা ছিল খালেক দেওয়ানের নাম। এই নিয়েই ক্ষুব্ধ নেত্রকোনার সংস্কৃতি কর্মীরা।

সোমবার (৬ মে) নেত্রকোনার সাহিত্য সমাজ, সম্মিলিত নাগরিক সমাজসহ অন্যান্য সামাজিক-সাংস্কৃতিক-সাহিত্যিক সংগঠন প্রতিবাদে নামে।

কোক স্টুডিও’র গানে যদিও ব্রাকেটে উল্লেখ ছিল গানের প্রকৃত স্রষ্টা বাউল রশিদ উদ্দিনের নাম। গ্রাম-বাংলার লোকসঙ্গীতের সম্মিলিত উপস্থাপনের কথাও উল্লেখ করা হয়। তারপরেও একজোট হয়ে ব্যানার হাতে প্রতিবাদ জানায় নেত্রকোনাবাসী।

তাদের দাবি, কোক স্টুডিও বাংলা নতুন ভার্সনের নামে ষড়যন্ত্র করছে কোক। যার গান তার থেকে ছিনিয়ে নিয়ে নিজেদের প্রচারণা করছে, কোক স্টুডিও, এ রকম দাবি তুলেছেন নেত্রকোনার সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বরা।

ভাটি অঞ্চলের বিখ্যাত বাউল রশিদ উদ্দিনের গান- ‘এই মা লো মা’। নেত্রকোনাবাসীর দাবি, অনতিবিলম্বে গানটিতে মূল স্রষ্টার নাম উল্লেখ করতে হবে। তাদের গর্ব বাউল সাধক রশিদ উদ্দিন। মূল স্রষ্টার নাম সরাসরি উল্লেখ না করা হলে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের কথাও বলেছেন তারা।

কোক স্টুডিও’র প্রচারিত গানে কণ্ঠ দিয়েছেন শরফুদ্দিন দেওয়ান (সাগর), আরিফ দেওয়ান এবং র‍্যাপ গান লিখেছেন ও কণ্ঠ দিয়েছেন আলী হাসান। গান ও বাদ্যযন্ত্রের পরিচালনা করেছেন প্রীতম হাসান।

একদিকে, যখন দেশের মানুষ গানটি নিয়ে আন্দোলন প্রতিবাদ করছেন, তখন অন্যদিকে দেশের বাইরের মানুষ সাদরে গ্রহণ করেছেন- ‘মা লো মা’ গানটি।

সোমবারই প্রীতম হাসান তার ফেসবুক পেজ থেকে একটি ভিডিও আপলোড করেন। 'দ্য কুইক স্টাইল' নামে একটি ডান্স গ্রুপ এই গানে ডান্স কভার করে। দেশ-বিদেশের হাজারও দর্শক প্রশংসামূলক মন্তব্য করছেন।

মাত্র ১২ ঘণ্টার মধ্যেই ভিডিওটি প্রায় ৫ লাখ ভিউ অতিক্রম করে। ‘দ্য কুইক স্টাইল’ এর আগে বিভিন্ন হিন্দিগানে ডান্স করে ভারতীয় দর্শকদের মন জয় করেছিল।

 

;

‘হীরামান্ডি’তে বানশালীর ভাগ্নি শারমিন, অন্তর্জালে সমালোচনার ঝড়!



মাসিদ রণ, সিনিয়র নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
‘হীরামন্ডি’র সেটে ভাগ্নি শারমিনকে দৃশ্য বুঝিয়ে দিচ্ছেন নির্মাতা সঞ্জয় লীলা বানশালী

‘হীরামন্ডি’র সেটে ভাগ্নি শারমিনকে দৃশ্য বুঝিয়ে দিচ্ছেন নির্মাতা সঞ্জয় লীলা বানশালী

  • Font increase
  • Font Decrease

গত ১ মে নেটফ্লিক্সের কাঙ্খিত ওয়েব সিরিজ ‘হীরামন্ডি’ মুক্তির পর থেকেই অন্তর্জাল জুড়ে টানা আলোচনায় রয়েছে এটি। তবে প্রশংসার পাশাপাশি দিন দিন একটি সমালোচনাও বাড়ছে।

ভাগ্নিকে নিজের প্রথম ওটিটি প্রজেক্টে নেওয়ায় স্বজনপোষণের অপবাদ জুঁটল বলিউডের প্রখ্যাত নির্মাতা সঞ্জয় লীলা বানশালীর কপালে!

‘হীরামন্ডি’র আলমজেব চরিত্রে শারমিন সেহগাল

‘হীরামন্ডি’ ওয়েব সিরিজে আলমজেব চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা গিয়েছে শারমিন সেহগালকে। তিনি বড় পর্দার পরিচিত মুখ নন। তবে অভিনেত্রী হিসাবে এখনও জনপ্রিয় না হয়ে ওঠা শার্মিন শৈশব থেকেই বলিউডের সঙ্গে যুক্ত।

শারমিনের মা বেলা সেহগাল হিন্দি চলচ্চিত্র জগতের সম্পাদক। আর তার সঞ্জয় লীলা বানশালী। মামার প্রযোজিত ‘মালাল’ ছবির মাধ্যমেই কয়েক বছর আগে চলচ্চিত্রে অভিষেক হয়েছিল শারমিনের। তবে সে ছবি সেভাবে সফল হয়নি। তাই সে সময় শারমিন কারও নজরে আসেননি। কিন্তু এবার ‘হীরামন্ডি’র মতো বিশাল প্রজেক্টে তাকে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে নেওয়ায় তা সহজেই সবার নজরে পড়েছে। আর তাতেই উড়ে এল কটাক্ষ।

শারমিন সেহগাল

অনেকেই দাবি করেছেন, কেবলমাত্র তারকা পরিচালকের ভাগ্নি হওয়ার সুবাদে এই চরিত্রে কাস্ট করা উচিত হয়নি শারমিনকে। কেউ আবার শারমিনকে বলেছেন ‘ভাবলেশহীন’। সমস্যা রয়েছে তার বাচন ভঙ্গিতেও। কেউ কেউ তো প্রশ্ন তুলেছেন বানশালীর জহুরি চোখকে। নেতিবাচক মন্তব্যে ভরে যাচ্ছে শারমিনের ইনস্টাগ্রাম। শেষে কমেন্ট বক্স বন্ধ করে দিতে বাধ্য হযেছেন অভিনেত্রী।

একাদশ শ্রেণিতে পড়াকালীন থিয়েটার করতে শুরু করেন শারমিন। স্কুলের গণ্ডি পেরিয়ে উচ্চশিক্ষার জন্য নিউ ইয়র্কে চলে যান তিনি। সেখানে গিয়ে অভিনয়ের প্রশিক্ষণ নেন। কানাঘুষো শোনা যায়, ছোটবেলা থেকেই সঞ্জয়ের সঙ্গে ছবির সেটে উপস্থিত থাকতেন শারমিন। সঞ্জয় যখন ‘দেবদাস’ ছবির শুটিংয়ে ব্যস্ত, তখন ছবির সেটে গিয়েছিলেন শারমিন। ছোট থেকে অভিনয়ের পরিবেশে বেড়ে ওঠায় নিজেও একদিন অভিনয় করবেন বলেই স্বপ্ন দেখা শুরু করেন।

‘হীরামন্ডি’ সিরিজের প্রধান চরিত্রগুলোতে অভিনয় করেছেন মনিষা কৈরালা, সোনাক্ষী সিনহা, রিচা চাড্ডা, অদিতি রাও হায়দারী, সানজিদা ও শারমিন সেহগাল
;

পদ্মশ্রী পাওয়ায় বন্যাকে সংবর্ধনা



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা

রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রখ্যাত রবীন্দ্র সংগীতশিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ভারতের বেসামরিক সম্মাননা পদ্মশ্রী পুরস্কার পাওয়ায় ঢাকায় সংবর্ধনা দিয়েছে রাবেয়া খাতুন ফাউন্ডেশন।

এ উপলক্ষ্যে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের ক্রিস্টাল বলরুমে রবিবার (৫ মে) সন্ধ্যায় বসে সুধীজনদের মেলা। এদিন চ্যানেল আইয়ের পক্ষ থেকে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান ফরিদুর রেজা সাগর ও শাইখ সিরাজ।

অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, ফরিদুর রেজা সাগরের মতো গুণী ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন

রাবেয়া খাতুন ফাউন্ডেশনের সভাপতি শিশুসাহিত্যিক আমীরুল ইসলাম, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের পক্ষ থেকে গোলাম কুদ্দুছ, জাতীয় কবিতা পরিষদের সভাপতি ড. মুহাম্মদ সামাদ ও কবি তারিক সুজাত, মাত্রা পরিবারসহ বেশ কয়েকটি সংগঠন ও ব্যক্তিবর্গ বন্যাকে শুভেচ্ছা জানান।

সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, মাহফুজ আনাম, সৈয়দ মোহাম্মদ শাহেদ, সৌমিত্র শেখর, কবি কামাল চৌধুরী, শাহীন সামাদ, রফিকুল আলম, আবিদা সুলতানা, সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী নাহিদ ইজহার খান, ইফ্ফাত আরা দেওয়ান, দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য শিল্পী কলাকুশলীসহ দেশের খ্যাতিমান ব্যক্তিবর্গ।

বন্যাকে উত্তরীয় পরিয়ে দিচ্ছেন রন্ধনশিল্পী কেকা ফেরদৌসী

বক্তারা তাদের বক্তব্যে রেজওয়ানা চৌধুরীর এই অর্জনকে বাংলাদেশের অর্জন বলে অভিহিত করেন। বন্যাকে আশীর্বাদ করেন আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ সহ খ্যাতিমানেরা। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা বক্তব্য রাখতে গিয়ে আবেগে আপ্লুত হয়ে যান।

চলতি বছর সাধারণতন্ত্র দিবসের প্রাক্কালে পদ্ম পুরস্কার প্রাপকদের নাম ঘোষণা করেছিল মোদি সরকার। যার মধ্যে পদ্মশ্রী পুরস্কার প্রাপকের তালিকায় ছিলেন বাংলাদেশের রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। গেল ২২ এপ্রিল ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর হাত থেকে ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা পদ্মশ্রী পুরস্কার গ্রহণ করেন বন্যা।

সংবর্ধনা গ্রহণ করছেন বন্যা

 

;

পুরোনো পোজ রি-ক্রিয়েট করলো ‘ব্ল্যাক’



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
‘ব্ল্যাক’ ব্যান্ডের একাল-সেকাল

‘ব্ল্যাক’ ব্যান্ডের একাল-সেকাল

  • Font increase
  • Font Decrease

নতুন শতাব্দীর সফলতম ব্যান্ড ‘ব্ল্যাক’। প্রথম অ্যালবাম দিয়েই নিজস্ব ছাপ রাখতে সক্ষম হয় বাংলা গানের দলটি। এরপর নতুন নতুন গান আর কনসার্টে মাতিয়ে রেখেছিল সে সময়ের তরুণদের। একটা সময় পর ভাঙন ধরে এই ব্যান্ডেও। তবুও ভক্তদের আকাক্সক্ষা ছিল আবারো প্রিয় ব্যান্ডের সবাইকে আবারও একসঙ্গে দেখার।

সেই প্রবল প্রত্যাশার সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করতে আসছে ‘ব্ল্যাক’। সদস্যরা আবারও এক হলেন। গাইবেন একসঙ্গে আগামী ১০ মে, ‘রক অ্যান্ড রিদম ৪.০’ শীর্ষক কনসার্টে। এরইমধ্যে কনসার্টটি ঘিরে বিপুল উন্মাদনা তৈরি হয়েছে।

সেই সুবাদেই দুই দশক আগের এক স্মৃতির পুনরাবৃত্তি ঘটালেন তাহসান-জন-জাহানরা। ওই সময়ে ধারণ করা তাদের যে ছবিটি সবচেয়ে বেশি দেখা যায় অন্তর্জালে, সেই ছবিটি রি-ক্রিয়েট করলেন তারা। একই আঙ্গিকে পোজ দিয়েছেন তাহসান, জন, জাহান, টনি ও মিরাজ।

 ‘ব্ল্যাক’-এর পুরোনো সেই ছবি

জানা যায়, পুরনো সেই ছবিটি ২০০৩ সালের দিকে তোলা। সময়ের আবর্তনে ছবিটির আসল রূপ প্রায় হারিয়ে গেছে। ধূসর, ক্ষয়ধরা এক প্রিন্ট পাওয়া যায় অন্তর্জালে। সেই ছবিরই এক নতুন ঝকঝকে প্রিন্ট যেন উপহার দিলেন ‘ব্ল্যাক’-এর সদস্যরা।

দুই দশক পর ‘ব্ল্যাক’ সদস্যদের একসঙ্গে দেখে উচ্ছ্বাসে ভাসছেন ভক্তরা। এমনকি ব্যান্ড মিউজিকের অনেক শিল্পীও সেই দলে শামিল হচ্ছেন। পুনরায় তাদের পারফরম্যান্স উপভোগের জন্য মুখিয়ে আছেন তারা।

পুরোনো পোজ রি-ক্রিয়েট করলো ‘ব্ল্যাক’

উল্লেখ্য, ১০ মে রাজধানীর আইসিসিবি এক্সপো জোনে অনুষ্ঠিত হবে এই কনসার্ট। এতে ‘ব্ল্যাক’ পুনর্মিলনের পাশাপাশি পারফর্ম করবে ‘ক্রিপটিক ফেইট’, ‘রিকল’, ‘ওল্ড স্কুল’ ব্যান্ডগুলো। এছাড়া সলো পরিবেশনায় থাকছেন অনি হাসান, পপআই, ফারুক ভাই প্রজেক্ট।

;