চিরনিদ্রায় শায়িত কবরী



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
বনানী কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন কবরী

বনানী কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন কবরী

  • Font increase
  • Font Decrease

মৃত্যুর পর তাকে যেনো বনানী কবরস্থানে দাফন করা হয়। ছেলের শাকের চিশতীর কাছে এমনটাই ইচ্ছে প্রকাশ করেছিলেন সারাহ বেগম কবরী।

প্রয়াত এই অভিনেত্রীর শেষ ইচ্ছে অনুযায়ী বনানী কবরস্থানে দাফন করা হলো তাকে। বাদ জোহর জানাজা শেষে সেখানেই চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তিনি। এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন কবরীর পরিবারের সদস্য ও সংস্কৃতিক অঙ্গনের সহকর্মীরা।

এর আগে ঢাকাই চলচ্চিত্রের ‘মিষ্টি মেয়ে’ খ্যাত এই অভিনেত্রীকে গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়।

মায়ের শেষ বিদায়ের বেলায় তার জন্য সকলের কাছে দোআ চেয়েছেন শাকের চিশতী। তার মা যদি কখনও কোনো ভুল করে থাকেন তাহলে তার জন্য তাকে ক্ষমা করার অনুরোধ করেছেন তিনি।

করোনায় আক্রান্ত হয়ে ১৩ দিনের মাথায় তিনি চলে গেলেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

শুক্রবার (১৬ এপ্রিল) রাত ১২টা ২০মিনিটে রাজধানীর শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতালে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭০ বছর।

খুসখুসে কাশি ও জ্বরে আক্রান্ত হয়ে করোনার নমুনা পরীক্ষায় দেন সারাহ বেগম কবরী। ৫ এপ্রিল দুপুরে পরীক্ষার ফল হাতে পেলে জানতে পারেন, তিনি করোনা পজিটিভ। ওই রাতেই তাঁকে ঢাকার কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ৭ এপ্রিল দিবাগত রাতে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) নেওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। অবশেষে ৮ এপ্রিল দুপুরে শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতালে কবরীর জন্য আইসিইউ পাওয়া যায়। বৃহস্পতিবার বিকেলে তাঁকে লাইফ সাপোর্ট নেওয়া হয়। কিন্তু শেষরক্ষা হলো না।

১৯৫০ সালের ১৯ জুলাই চট্টগ্রাম জেলার বাঁশখালীতে জন্মগ্রহণ করেন অভিনেত্রী সারাহ বেগম কবরী। তাঁর আসল নাম মিনা পাল। পিতা শ্রীকৃষ্ণ দাস পাল এবং মা শ্রীমতি লাবণ্য প্রভা পাল। চট্টগ্রামের ফিরিঙ্গী বাজারের কিশোরী মিনা পালের স্বপ্ন ছিলো বড় হয়ে সাদা শাড়ি পরে কাঁধে ব্যাগ ঝুলিয়ে স্কুলে মাস্টারি করবে। কিন্তু বিধাতা তার জন্য লিখে রেখেছিলেন অন্যকিছু।

১৯৬৩ সালে মাত্র ১৩ বছর বয়সে নৃত্যশিল্পী হিসেবে মঞ্চে আবির্ভাব হয় তার। তারপরে নন্দিত নির্মাতা সুভাষ দত্তের হাত ধরে ১৯৬৪ সালে স্কুল পড়ুয়া সেই মিনা পালের বাংলা চলচ্চিত্রের ‘কবরী’ রূপে আত্মপ্রকাশ।

পরের গল্পটা সবারই জানা। ষাটের দশকের যে সাফল্যমণ্ডিত যাত্রা শুরু হয়েছিলো তার এখনো চলমান। অন্যভাবে বলা যায় আমাদের চলচ্চিত্র জগতের সাথে যেকয়টি নাম মিলেমিশে একাকার হয়ে আছে তাদের মধ্যে অন্যতম এক নাম কবরী।

১৯৬৪ সালে সুভাষ দত্তের পরিচালনায় ‘সুতরাং’ সিনেমা দিয়ে চলচ্চিত্রে নাম লেখান দেশ বরেণ্য অভিনেত্রী সারাহ বেগম কবরী। এরপর ‘বাহানা’, ‘তিতাস একটি নদীর নাম’, ‘রংবাজ’, ‘সারেং বউ’, ‘সুজন সখী’সহ অসংখ্য কালজয়ী সিনেমা উপহার দিয়েছেন তিনি।

অভিনয়ের পাশাপাশি সিনেমা প্রযোজনাও করেছেন এই অভিনেত্রী। পরিচালক হিসেবে নির্মাণ করেছেন সিনেমা৷ দীর্ঘ ১৪ বছর পর দ্বিতীয় সিনেমা তৈরিতে হাত দিয়েছিলেন। ‘এই তুমি সেই তুমি’ নামের ছবিটি পরিচালনার পাশাপাশি এর কাহিনী, চিত্রনাট্য ও সংলাপ রচনা করেছেন তিনি। তার পরিচালিত প্রথম সিনেমা ছিল ‘আয়না’।

অভিনয় ও নির্মাণের পাশাপাশি লেখালেখিও করতেন কবরী। ২০১৭ সালে প্রকাশিত হয়েছে তার লেখা আত্মজীবনী ‘স্মৃতিটুকু থাক’।

   

সম্মানজনক ‘দাদা সাহেব ফালকে উৎসব’-এ সেরা অভিনেত্রী মিথিলা



মাসিদ রণ, সিনিয়র নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
‘দাদাসাহেব ফালকে ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল’ পুরস্কার ও মিথিলা

‘দাদাসাহেব ফালকে ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল’ পুরস্কার ও মিথিলা

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের ভারতের সম্মানজনক ‘দাদাসাহেব ফালকে ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল’-এর চতুর্দশ আসর দিল্লিতে অনুষ্ঠিত হলো সম্প্রতি। এবারের উৎসবটি বাংলাদেশিদের জন্য স্পেশ্যাল। কারণ এতে সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার পেলেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রী রাফিয়াত রশিদ মিথিলা।

অনেকেই জানেন, তিনি এখন বাংলাদেশের পাশাপাশি কলকাতাতেও নিয়মিত কাজ করছেন। সম্প্রতি পশ্চিমবঙ্গে মুক্তি পায় তার অভিনীত সিনেমা ‘ও অভাগী’। কালজয়ী সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের বিখ্যাত ছোটগল্প ‘অভাগীর স্বর্গ’ অবলম্বনে ছবিটি নির্মাণ করেছেন অনির্বাণ চক্রবর্তীর। ছবিতে নাম ভূমিকাতেই অভিনয় করেছেন রাফিয়াত রশিদ মিথিলা। আর সেই চরিত্রই তাকে এনে দিল এ পুরস্কার।

এই ছবিটি শেয়ার করে মিথিলা তার পুরস্কারপ্রাপ্তির কথা জানিয়েছেন

পুরস্কার পেয়ে বেশ উচ্ছ্বসিত মিথিলা। ভারতীয় গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, ‘আমি খুব খুশি পুরস্কার পেয়ে। আমার গোটা টিমকে আমি ধন্যবাদ জানাই। বিশেষ করে প্রযোজক এবং পরিচালককে সাধুবাদ জানাই।’

ও অভাগী সিনেমার পরিচালক অনির্বাণ চক্রবর্তী এবং প্রযোজক ড. প্রবীর ভৌমিকও খুব খুশি। প্রবীর ভৌমিক গণমাধ্যমকে বলেন, মিথিলার এই পুরস্কারটি প্রাপ্য ছিল। ও এই পুরস্কারের জন্য যোগ্য।

পরিচালক আগেই জানিয়েছিলেন, ছোটবেলা থেকেই শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের যেকোনো লেখা পড়েই মনে হত যেন সিনেমা দেখছি। ‘ও অভাগী’ হল ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পটির অ্যাডাপ্টেশন। মূল গল্পকে বিকৃত না-করে নতুন এবং ইউনিক কিছু তৈরি করা হয়েছে এই ছবিতে।

প্রসেনজিৎ চট্টোপধ্যায়ের সঙ্গে মিথিলা

ছবিটি দেখে কলকাতার মেগাস্টার প্রসেনজিৎ চট্টোপধ্যায় বলেছিলেন, ‘শরৎচন্দ্র’র গল্প বড়পর্দাতে কখনোই ফেল করে না।’

;

অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেব



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে গেলেন কলকাতার চলচ্চিত্রের সুপারস্টার ও সংসদ সদস্য দেব। নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেওয়ার জন্য মালদা থেকে রানীনগরে যাওয়ার সময় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, দেবকে বহন করা হেলিকপ্টারটিতে আগুন ধরে যায়। মালদা হেলিপ্যাড থেকে উড্ডয়নের পরপরই আগুন ধরে গেলে পাইলট হেলিকপ্টারটিকে জরুরি অবতরণ করেন। এ ঘটনায় হেলিকপ্টারে থাকা দেব অক্ষত ছিলেন। দুর্ঘটনার পর তিনি সড়কপথে গন্তব্যের উদ্দেশে রওনা হন।

সুপারস্টার ও সংসদ সদস্য দেব

দুর্ঘটনার খবর পেয়ে দেবের দল তৃণমূল কংগ্রেসের নেত্রী ও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ফোনে দেবের খোঁজখবর নিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে দেব বলেন, ‘এটা স্বাভাবিক, কিছুটা ট্রমায় আছি আমি। এই অশান্তি, ধোঁয়া ও গন্ধ আমার ওপর মানসিক প্রভাব ফেলেছে।’

মালদা পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা পিটিআইকে জানিয়েছেন, প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণেই আগুন লেগেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে হেলিকপ্টারে ধোঁয়া দেখতে পাওয়ার ঘটনায় স্বভাবতই নানা প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। দেবের মতো একজন বড় তারকা ও সংসদ সদস্যের নিরাপত্তায় আদৌ কোনো ঘাটতি ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। একই সঙ্গে ওড়ার আগে হেলিকপ্টারটির যথাযথ পরীক্ষা করা হয়েছিল কি না, তা নিয়েও তদন্ত শুরু হয়েছে। হেলিকপ্টার সংস্থার সঙ্গেও যোগাযোগ করা হচ্ছে।

শেষ মুহূর্তের নির্বাচনী প্রচারে ব্যস্ত নায়ক দেব

জানা গেছে, ৭ মে মালদহ উত্তর, মালদহ দক্ষিণ, মুর্শিদাবাদ ও জঙ্গিপুর কেন্দ্রে লোকসভা ভোট। তার আগে চলছে শেষ মুহূর্তের প্রচার। সেই প্রচারে অংশ নিতেই আজ ঘাটালের তৃণমূল সংসদ সদস্য দেব মালদহে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে মুর্শিদাবাদে যাওয়ার পথেই ঘটল বড়সড় বিপত্তি।

;

জমি বুঝে পেল অভিনয়শিল্পী সংঘ



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
কর্মকর্তাদের কাছ থেকে কাগজপত্র বুঝে নিচ্ছে অভিনয়শিল্পী সংঘ

কর্মকর্তাদের কাছ থেকে কাগজপত্র বুঝে নিচ্ছে অভিনয়শিল্পী সংঘ

  • Font increase
  • Font Decrease

ছোট পর্দার শিল্পীদের সংগঠন ‘অভিনয়শিল্পী সংঘ’ ঢাকার আফতাবনগরে ৫ দশমিক ৭৭ শতাংশ জমি বরাদ্দ পেয়েছিল। সেই জায়গা গতকাল শুক্রবার বুঝে পেল সংগঠনটি। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আহসান হাবীব নাসিম।

তিনি বলেন, ‘আমাদের জন্য এটা অনেক বড় আশার কথা। কারণ, নিজেদের একটা জায়গা করা প্রথম কোনো শিল্পীদের সংগঠন এটি। আমাদের এই সাংস্কৃতিক সংগঠন যে স্বপ্ন দেখেছিল, সেই যাত্রায় পথচলা শুরু হচ্ছে। আমি বলব, শিল্পীদের আজ গর্বের দিন। আনন্দের দিন। আমরা এখন নিজেদের মতো করে সব পরিকল্পনা করতে পারব। যা শিল্পীদের সমাজে আরও বেশি ভূমিকা রাখতে সহায়তা করবে।’

ঈদের পর ২০ এপ্রিল সাভারে বৈশাখী উৎসব ২০২৪ ও সাধারণ সভা ও আনন্দ সম্মিলনের আয়োজন করে অভিনয়শিল্পী সংঘ। সেদিনই তারা বরাদ্দ পাওয়া জমির কথা সহকর্মীদের সঙ্গে ভাগাভাগি করে। হল রুম, সেমিনার, লাইব্রেরি, ওল্ড হোম, প্রজেকশন হলরুমসহ অভিনয়শিল্পীদের প্রয়োজনীয় সব উপকরণ এই ভবনে রাখতে চায় সংগঠনটি।

আহসান হাবীব নাসিম বলেন, ‘আমাদের অভিনয়শিল্পীদের মধ্যে অনেকেই বয়স্ক। এমন ১০-১৫ জন সব সময়ই থাকেন। দেখা যায়, শেষ বয়সে তারা একা থাকেন। কারও অর্থনৈতিক কষ্ট না থাকলেও একাকিত্বে ভোগেন। তাদের থাকার জন্য আমরা এখানে আলাদা ব্যবস্থা করব। যেন শেষ সময়টা সবাই ভালোভাবে কাটাতে পারেন। অভিনয়শিল্পীদের মধ্যে বন্ধনটা যেন সব সময় থাকে। সেই বন্ডিংটা তৈরি করার ইচ্ছা রয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘নিয়মিত সেমিনার ও কর্মশালার ব্যবস্থা করা হবে। তরুণ অভিনয়শিল্পীদের দক্ষতা উন্নয়নে কাজ করে যাওয়ার সুযোগ ত্বরান্বিত হবে। তবে এটাকে আমরা বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার করব না।’

;

বলিউডের ‘ব্রহ্মাস্ত্র’খ্যাত শাকিবের সঙ্গে একই ছবিতে বাঁধন



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
আজমেরী হক বাঁধন ও শাকিব আইয়ুব

আজমেরী হক বাঁধন ও শাকিব আইয়ুব

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের বাইরে কলকাতার ওয়েব প্ল্যাটফর্ম হইচইতে প্রথম কাজ করেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন। কলকাতার জনপ্রিয় নির্মাতা সৃজিত মুখার্জির সিরিজ ‘রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি’তে কাজ করেন তিনি।

এরপর তো গত বছরই নেটফ্লিক্সের হিন্দি ওয়েব ফিল্ম ‘খুফিয়া’তে অভিনয় করে বলিউডে অভিষেক হয় এই তারকার। বিশাল ভারদ্বাজের এই সিনেমাটিতে বাঁধনের অভিনয় দারুণ প্রশংসা কুড়ায়।

আজমেরী হক বাঁধন /  ছবি : ফেসবুক

এবার ভারতের তৃতীয় কাজে দেখা যাবে বাঁধনকে। গতকাল পশ্চিমবঙ্গের দৈনিক সংবাদ প্রতিদিনের এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, প্রসেনজিৎ বিশ্বাসের অ্যান্থোলজি সিনেমা ‘ফেয়ার অ্যান্ড আগলি’তে অভিনয় করবেন বাঁধন।

প্রতিবেদনে আরও জানা গেছে, সিনেমাটিতে অভিনয়ের ব্যাপারে সম্মতি জানিয়েছেন বাঁধন। শুটিংয়ের জন্য ভারতে যাওয়ার প্রস্তুতিও নিচ্ছেন তিনি। এই অ্যান্থোলজি সিনেমায় আরও থাকছেন শাকিব আইয়ুব। যাকে ‘ফারজি’ ও ‘ব্রহ্মাস্ত্র’র মতো বড় বলিউড প্রজেক্টে দেখা গেছে।

শাকিব আইয়ুব / ছবি : ইনস্টাগ্রাম

অ্যান্থোলজি সিনেমাটিতে থাকছে পাঁচটি স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমা। এসব সিনেমায় আরও অভিনয় করেছেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত, দেবপ্রসাদ হালদার, পার্নো মিত্র, কৌশিক সেন প্রমুখ। জানা গেছে, এর মধ্যেই অ্যান্থোলজি সিনেমাটির কয়েকটি সিনেমার শুটিং হয়ে গেছে।

এ ছাড়া গত মাসেই বাঁধন শেষ করেছেন রেজওয়ান শাহরিয়ার সুমিতের ‘মাস্টার’ সিনেমার কাজ। বাঁধন অভিনীত আরেক সিনেমা ‘এশা মার্ডার’ পবিত্র ঈদুল আজহায় মুক্তি পাওয়ার কথা।

;