বেলাল খান-লিজার ‌‘পাখি’



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
লিজা ও বেলাল খান

লিজা ও বেলাল খান

  • Font increase
  • Font Decrease

এবার অডিওতে দ্বৈত গান গাইলেন বেলাল খান ও লিজা।

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত সুরকার বেলাল খান এবং লিজা এর আগে চলচ্চিত্রের গানে সাফল্য দেখিয়েছেন। এই জুটি একসাথে গাইলেও অডিওতে গাইলেন প্রায় চার বছর পর।

‘পাখি’ শিরোনামের গানটি বেলাল খানের অফিশিয়াল ইউটিউব চ্যানেল থেকে অবমুক্ত হবে এ সপ্তাহেই।

গানটির কথা লিখেছেন মুসা কে মাহমুদ। সুর করেছেন বেলাল খান নিজেই। গানটির সংগীতায়োজন করেছেন দীন ইসলাম শারুক। মিক্স ও মাস্টারিং করেছেন এপিরাস। রাজ বিশ্বাস শংকরের পরিচালনায় ভিডিওচিত্রে মডেল হয়েছেন জাহের আলভী, মিতু ও এক ঝাঁক নৃত্যশিল্পী। গানটির কোরিওগ্রাফি করেছেন রুহুল আমিন।

নতুন গান প্রসঙ্গে বেলাল খান বলেন, ‘অনেকদিন পর এ ধরনের একটি গান করলাম। গানটি গাইতে গিয়ে অনেক মজা পেয়েছি। আশা করছি শ্রোতারাও দারুন মজা পাবেন।’

অন্যদিকে লিজা বলেন, ‘একটা অন্যরকম নাচের গান। রোমান্টিক কিন্তু দারুন রিদম আছে গানে। বৈশাখ আর ঈদের উৎসবের আনন্দে বাজানোর মতো একটি গান।

   

মেট গালায় মানব-ঈশ্বরী আলিয়া, ১৯৬৫ ঘণ্টায় তৈরি ২৩ ফুট লম্বা আঁচলের শাড়িটি



মাসিদ রণ, সিনিয়র নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
মেট গালায় এমন সাজে উপস্থিত হন আলিয়া ভাট

মেট গালায় এমন সাজে উপস্থিত হন আলিয়া ভাট

  • Font increase
  • Font Decrease

এ যেন রূপকথার পাতা থেকে উঠে আসা রাজকন্যা। স্বপ্নের মতো সাজ। ‘মেট গালা ২০২৪’-এর সাদা-সবুজ কার্পেটে বলিউড অভিনেত্রী আলিয়া ভাটের সাজ যেন এমনই কিছু বিশেষণের জন্ম দিল। মে মাসের প্রথম সোমবার অর্থাৎ গতকালই নিউ ইয়র্কের ‘মেট্রোপলিটন মিউজিয়াম অফ আর্ট’-এ বসেছিল ‘মেট গালা’র আসর। উপস্থিত ছিল হলিউডের প্রথমসারির তারকারা। তাদের মধ্যে উজ্জ্বল হয়ে ওঠেন বলিউড তারকা আলিয়া। মেট গালার জন্য আলিয়া ভাটের গর্জিয়াস ভারতীয় ট্র্যাডিশনাল লুক নিসন্দেহে ‘আউট অফ দ্য বক্স’।

গত বছর মেট গালায় প্রথম বারের জন্য ডাক পেয়েছিলেন আলিয়া। সাদা পোশাকে পরির সাজে হাজির হয়েছিলেন তিনি। এ বার অন্য রূপে ধরা দিলেন তিনি।

মেট গালায় এমন সাজে উপস্থিত হন আলিয়া ভাট

যেন এক মানব-ঈশ্বরী

মেট গালায় এবারের থিম ‘দ্য গার্ডেন অফ টাইম’। আর সেই ভাবনাকেই মাথায় রেখে দুর্দান্ত কিছু ‘আউট অফ বক্স’ লুক ক্রিয়েট করেছেন তারকারা। আর সবার মাঝেই আলাদাভাবে নজর কেড়েছেন আলিয়া ভাট। মেট গালায় শাড়ির সাজে ধরা দিলেন আলিয়া ভাট। তাকে যে শাড়ির সাজে অপরূপ দেখতে লাগছিল, সে কথা তো বলাই বাহল্য।

মেট গালা রেড কার্পেটে আলিয়া ভাট

ভারতের অন্যতম খ্যাতিসম্পন্ন ফ্যাশন ডিজাইনার সব্যসাচী মুখার্জির ডিজাইন করা এই শাড়িতে ছিল ২৩ ফুট লম্বা আঁচল, যা সকলের নজর কেড়েছে। ‘দ্য গার্ডেন অফ টাইম’ থিমটিকে ফ্যাশনের এক অপরূপ ভাষায় বিশ্লেষণ করেছিলেন তিনি। কথা স্বীকার করতে আপত্তি নেই যে, আলিয়ার লুকে বহাল রয়েছে ভারতীয় সংস্কৃতির ছোঁয়া। মেট গালার সবুজ কার্পেটে আলিয়া-সব্যসাচীর হাত ধরে ভারতীয় ফ্যাশনের মুকুটে যোগ হল আরেকটি নয়া পালক।

মেট গালায় এমন সাজে উপস্থিত হন আলিয়া ভাট

কালার প্যালেটে প্রকৃতির ছোঁয়া

ডিজাইনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, মিন্ট গ্রিন এই শাড়িটি ছিল হ্যান্ড ক্রাফটেড। সম্পূর্ণ শাড়িজুড়ে অপূর্ব কারুকার্য করা হয়েছিল। বিশেষ ভাবে নজর কেড়েছিল চমৎকার ফ্লোরাল মোটিফ। ১৯২০-এর ফ্রিঞ্জ ডিটেলিং স্টাইল ফুটে উঠেছিল আলিয়ার শাড়িতে। এটির কালার প্যালেটে ছিল পৃথিবী, আকাশ এবং সমুদ্রের রঙের ছোঁয়া, যা প্রকৃতির প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ ছাড়া আর কিছুই নয়!

মেট গালায় আলিয়া ভাট

শাড়িটি তৈরি করতে কত সময় লেগেছিল?

১৬৩ জন কারিগর মিলে প্রায় ১৯৬৫ ঘণ্টা ধরে এই শাড়িটি তৈরি করেছিলেন, যার সৌন্দর্য মুহূর্তেই মন ছুঁয়ে গিয়েছিল প্রত্যেকের। আলিয়ার শাড়ির উপরে স্টোন ওয়ার্ক এবং অন্যান্য এমবেলিশমেন্ট ছিল দেখার মতো। আর এর সঙ্গে জুড়ে দেওয়া লম্বা ট্রেইন লুকে দিয়েছিল ড্রামাটিক এফেক্ট।

শাড়িটির সঙ্গে ব্রালেট স্টাইল করেছিলেন আলিয়া ভাট। আর এই ব্রালেটের ব্যাকে বো ডিটেলিং ও স্টোল এমবেলিশমেন্ট সবাইকে মুগ্ধ করেছিল। সঙ্গে রয়েছে গোলাপী এবং সবুজ রঙের ফুল, পুঁতির ট্যাসেল। এগুলিও কিন্তু হাতেরই কাজ। এই শাড়ির অন্যতম আরেক আকর্ষণ হল সামনের দিকে থাকা রাফলড প্লিট।

আলিয়া শাড়িটি পরেছিলেন একটি বাস্টিয়ার ব্লাউজের সঙ্গে। যাতে রয়েছে প্লাঞ্জিং সুইটহার্ট নেকলাইন, রাফলড হাতা। ব্লাউজেও রয়েছে সূক্ষ্ম হাতের কাজ। সেখানেও স্টোনের কাজ লক্ষণীয়।

মেট গালায় আলিয়ার গয়না ও সাজে ছিল বিশেষত্ব

আলিয়ার সাজগোজ

অভিনেত্রীকে শাড়ি ড্রেপ করেছিলেন ডলি জৈন। লুকটি স্টাইল করেছিলেন লক্ষ্মী লেহর ও আনাইতা শ্রফ অদাজনিয়া। এদিন আলিয়ার জুয়েলারিও ছিল দেখার মতো। সব্যসাচীর ‘বেঙ্গল রয়্যাল কালেকশন’-এর জুয়েলারিতে সেজে উঠেছিলেন তিনি। গয়না হিসেবে সব্যসাচী বেছে নেন একটি মাং টিকা। মাথায় ছিল একটি ব্যান্ড, স্টেটমেন্ট কানের দুল, হাই হিল ও আংটি।

মেট গালায় আলিয়া ভাট

মেকআপেও ছিল বিশেষত্ব। আলিয়ার চোখে সোনালি রঙের স্যাজো, গালে রুজ, ফুশিয়া গোলাপী ঠোঁট, বিমিং হাইলাইটার, মাস্কারা। আর সাজের ফাইনাল টাচ ছিল মেসি হেয়ার। সব মিলিয়ে যেন স্বপ্নে দেখ রাজকন্যে তিনি। রাহা-র মা, রণবীর কাপুরের বউের সৌন্দর্যের কাছে হার মানেন একাধিক হলি-তারকাও। সবমিলিয়ে আলিয়াকে যে এদিন এক প্রাচীন অপরূপা ঈশ্বরীর মতো দেখাচ্ছিল, সে কথা বলাই বাহুল্য!

;

ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ে কোক স্টুডিও বাংলা, ফের সমালোচনা



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ এর সঙ্গেই নতুন যাত্রায় নেমেছে কোক স্টুডিও বাংলা। তৃতীয় কিস্তিতে এ পর্যন্ত এসেছে দুটি গান- ‘তাঁতি’ এবং ‘মা লো মা’। প্রথম গান ‘তাঁতি’ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা সমানতালে হলেও ইউটিউব ট্রেন্ডে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে ‘মা লো মা’ গানটি।

দেশ ও দেশের বাইরে থেকে সঙ্গীতপ্রেমীদের কাছ থেকে অনেক ভালোবাসা ও প্রশংসা পেয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। তবে এই গানের সঙ্গেও জুড়ে গেল নতুন এক সমালোচনা।

‘মা লো মা’ গানটি নেত্রকোনার আঞ্চলিক গান হিসেবেই পরিচিত। তবে কোক স্টুডিও বাংলা থেকে প্রচারিত গানের লেখক হিসেবে লেখা ছিল খালেক দেওয়ানের নাম। এই নিয়েই ক্ষুব্ধ নেত্রকোনার সংস্কৃতি কর্মীরা।

সোমবার (৬ মে) নেত্রকোনার সাহিত্য সমাজ, সম্মিলিত নাগরিক সমাজসহ অন্যান্য সামাজিক-সাংস্কৃতিক-সাহিত্যিক সংগঠন প্রতিবাদে নামে।

কোক স্টুডিও’র গানে যদিও ব্রাকেটে উল্লেখ ছিল গানের প্রকৃত স্রষ্টা বাউল রশিদ উদ্দিনের নাম। গ্রাম-বাংলার লোকসঙ্গীতের সম্মিলিত উপস্থাপনের কথাও উল্লেখ করা হয়। তারপরেও একজোট হয়ে ব্যানার হাতে প্রতিবাদ জানায় নেত্রকোনাবাসী।

তাদের দাবি, কোক স্টুডিও বাংলা নতুন ভার্সনের নামে ষড়যন্ত্র করছে কোক। যার গান তার থেকে ছিনিয়ে নিয়ে নিজেদের প্রচারণা করছে, কোক স্টুডিও, এ রকম দাবি তুলেছেন নেত্রকোনার সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বরা।

ভাটি অঞ্চলের বিখ্যাত বাউল রশিদ উদ্দিনের গান- ‘এই মা লো মা’। নেত্রকোনাবাসীর দাবি, অনতিবিলম্বে গানটিতে মূল স্রষ্টার নাম উল্লেখ করতে হবে। তাদের গর্ব বাউল সাধক রশিদ উদ্দিন। মূল স্রষ্টার নাম সরাসরি উল্লেখ না করা হলে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের কথাও বলেছেন তারা।

কোক স্টুডিও’র প্রচারিত গানে কণ্ঠ দিয়েছেন শরফুদ্দিন দেওয়ান (সাগর), আরিফ দেওয়ান এবং র‍্যাপ গান লিখেছেন ও কণ্ঠ দিয়েছেন আলী হাসান। গান ও বাদ্যযন্ত্রের পরিচালনা করেছেন প্রীতম হাসান।

একদিকে, যখন দেশের মানুষ গানটি নিয়ে আন্দোলন প্রতিবাদ করছেন, তখন অন্যদিকে দেশের বাইরের মানুষ সাদরে গ্রহণ করেছেন- ‘মা লো মা’ গানটি।

সোমবারই প্রীতম হাসান তার ফেসবুক পেজ থেকে একটি ভিডিও আপলোড করেন। 'দ্য কুইক স্টাইল' নামে একটি ডান্স গ্রুপ এই গানে ডান্স কভার করে। দেশ-বিদেশের হাজারও দর্শক প্রশংসামূলক মন্তব্য করছেন।

মাত্র ১২ ঘণ্টার মধ্যেই ভিডিওটি প্রায় ৫ লাখ ভিউ অতিক্রম করে। ‘দ্য কুইক স্টাইল’ এর আগে বিভিন্ন হিন্দিগানে ডান্স করে ভারতীয় দর্শকদের মন জয় করেছিল।

 

;

‘হীরামান্ডি’তে বানশালীর ভাগ্নি শারমিন, অন্তর্জালে সমালোচনার ঝড়!



মাসিদ রণ, সিনিয়র নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
‘হীরামন্ডি’র সেটে ভাগ্নি শারমিনকে দৃশ্য বুঝিয়ে দিচ্ছেন নির্মাতা সঞ্জয় লীলা বানশালী

‘হীরামন্ডি’র সেটে ভাগ্নি শারমিনকে দৃশ্য বুঝিয়ে দিচ্ছেন নির্মাতা সঞ্জয় লীলা বানশালী

  • Font increase
  • Font Decrease

গত ১ মে নেটফ্লিক্সের কাঙ্খিত ওয়েব সিরিজ ‘হীরামন্ডি’ মুক্তির পর থেকেই অন্তর্জাল জুড়ে টানা আলোচনায় রয়েছে এটি। তবে প্রশংসার পাশাপাশি দিন দিন একটি সমালোচনাও বাড়ছে।

ভাগ্নিকে নিজের প্রথম ওটিটি প্রজেক্টে নেওয়ায় স্বজনপোষণের অপবাদ জুঁটল বলিউডের প্রখ্যাত নির্মাতা সঞ্জয় লীলা বানশালীর কপালে!

‘হীরামন্ডি’র আলমজেব চরিত্রে শারমিন সেহগাল

‘হীরামন্ডি’ ওয়েব সিরিজে আলমজেব চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা গিয়েছে শারমিন সেহগালকে। তিনি বড় পর্দার পরিচিত মুখ নন। তবে অভিনেত্রী হিসাবে এখনও জনপ্রিয় না হয়ে ওঠা শার্মিন শৈশব থেকেই বলিউডের সঙ্গে যুক্ত।

শারমিনের মা বেলা সেহগাল হিন্দি চলচ্চিত্র জগতের সম্পাদক। আর তার সঞ্জয় লীলা বানশালী। মামার প্রযোজিত ‘মালাল’ ছবির মাধ্যমেই কয়েক বছর আগে চলচ্চিত্রে অভিষেক হয়েছিল শারমিনের। তবে সে ছবি সেভাবে সফল হয়নি। তাই সে সময় শারমিন কারও নজরে আসেননি। কিন্তু এবার ‘হীরামন্ডি’র মতো বিশাল প্রজেক্টে তাকে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে নেওয়ায় তা সহজেই সবার নজরে পড়েছে। আর তাতেই উড়ে এল কটাক্ষ।

শারমিন সেহগাল

অনেকেই দাবি করেছেন, কেবলমাত্র তারকা পরিচালকের ভাগ্নি হওয়ার সুবাদে এই চরিত্রে কাস্ট করা উচিত হয়নি শারমিনকে। কেউ আবার শারমিনকে বলেছেন ‘ভাবলেশহীন’। সমস্যা রয়েছে তার বাচন ভঙ্গিতেও। কেউ কেউ তো প্রশ্ন তুলেছেন বানশালীর জহুরি চোখকে। নেতিবাচক মন্তব্যে ভরে যাচ্ছে শারমিনের ইনস্টাগ্রাম। শেষে কমেন্ট বক্স বন্ধ করে দিতে বাধ্য হযেছেন অভিনেত্রী।

একাদশ শ্রেণিতে পড়াকালীন থিয়েটার করতে শুরু করেন শারমিন। স্কুলের গণ্ডি পেরিয়ে উচ্চশিক্ষার জন্য নিউ ইয়র্কে চলে যান তিনি। সেখানে গিয়ে অভিনয়ের প্রশিক্ষণ নেন। কানাঘুষো শোনা যায়, ছোটবেলা থেকেই সঞ্জয়ের সঙ্গে ছবির সেটে উপস্থিত থাকতেন শারমিন। সঞ্জয় যখন ‘দেবদাস’ ছবির শুটিংয়ে ব্যস্ত, তখন ছবির সেটে গিয়েছিলেন শারমিন। ছোট থেকে অভিনয়ের পরিবেশে বেড়ে ওঠায় নিজেও একদিন অভিনয় করবেন বলেই স্বপ্ন দেখা শুরু করেন।

‘হীরামন্ডি’ সিরিজের প্রধান চরিত্রগুলোতে অভিনয় করেছেন মনিষা কৈরালা, সোনাক্ষী সিনহা, রিচা চাড্ডা, অদিতি রাও হায়দারী, সানজিদা ও শারমিন সেহগাল
;

পদ্মশ্রী পাওয়ায় বন্যাকে সংবর্ধনা



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা

রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রখ্যাত রবীন্দ্র সংগীতশিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ভারতের বেসামরিক সম্মাননা পদ্মশ্রী পুরস্কার পাওয়ায় ঢাকায় সংবর্ধনা দিয়েছে রাবেয়া খাতুন ফাউন্ডেশন।

এ উপলক্ষ্যে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের ক্রিস্টাল বলরুমে রবিবার (৫ মে) সন্ধ্যায় বসে সুধীজনদের মেলা। এদিন চ্যানেল আইয়ের পক্ষ থেকে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান ফরিদুর রেজা সাগর ও শাইখ সিরাজ।

অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, ফরিদুর রেজা সাগরের মতো গুণী ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন

রাবেয়া খাতুন ফাউন্ডেশনের সভাপতি শিশুসাহিত্যিক আমীরুল ইসলাম, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের পক্ষ থেকে গোলাম কুদ্দুছ, জাতীয় কবিতা পরিষদের সভাপতি ড. মুহাম্মদ সামাদ ও কবি তারিক সুজাত, মাত্রা পরিবারসহ বেশ কয়েকটি সংগঠন ও ব্যক্তিবর্গ বন্যাকে শুভেচ্ছা জানান।

সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, মাহফুজ আনাম, সৈয়দ মোহাম্মদ শাহেদ, সৌমিত্র শেখর, কবি কামাল চৌধুরী, শাহীন সামাদ, রফিকুল আলম, আবিদা সুলতানা, সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী নাহিদ ইজহার খান, ইফ্ফাত আরা দেওয়ান, দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য শিল্পী কলাকুশলীসহ দেশের খ্যাতিমান ব্যক্তিবর্গ।

বন্যাকে উত্তরীয় পরিয়ে দিচ্ছেন রন্ধনশিল্পী কেকা ফেরদৌসী

বক্তারা তাদের বক্তব্যে রেজওয়ানা চৌধুরীর এই অর্জনকে বাংলাদেশের অর্জন বলে অভিহিত করেন। বন্যাকে আশীর্বাদ করেন আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ সহ খ্যাতিমানেরা। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা বক্তব্য রাখতে গিয়ে আবেগে আপ্লুত হয়ে যান।

চলতি বছর সাধারণতন্ত্র দিবসের প্রাক্কালে পদ্ম পুরস্কার প্রাপকদের নাম ঘোষণা করেছিল মোদি সরকার। যার মধ্যে পদ্মশ্রী পুরস্কার প্রাপকের তালিকায় ছিলেন বাংলাদেশের রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। গেল ২২ এপ্রিল ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর হাত থেকে ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা পদ্মশ্রী পুরস্কার গ্রহণ করেন বন্যা।

সংবর্ধনা গ্রহণ করছেন বন্যা

 

;