ভোটে কোনো অপকৌশলকে কাজে লাগাতে দেবো না: তাবিথ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়াল

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়াল

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়াল বলেছেন, ভোটে আমরা কোনো অপকৌশলকে কাজে লাগাতে দেবো না। আমরা আমাদের কৌশল কাজে লাগাবো।

মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) মিরপুর টাউন হলে নির্বাচনী গণসংযোগে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি একথা বলেন।

তিনি বলেন, আগামী ১ তারিখ আপনাদের, আমাদের, এলাকাবাসীর সবার ভাগ্য পরিবর্তন করার দিন। এই দিন অবশ্যই আমরা আমাদের ভাগ্য পরিবর্তন করবো। আমরা সকলে ১ তারিখে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ভোট দিব। আপনাদের ক্ষমতা ফেরত নেবেন ভোটের মাধ্যমে। আপনারা ভোট দেবেন, জয় করব। ভোটের মাধ্যমেই আমাদের হাতে ক্ষমতা ফিরিয়ে আনব।

তিনি আরও বলেন, ধানের শীষকে জয়যুক্ত করতে পারলে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া জয়যুক্ত হবে। ধানের শীষকে জয়যুক্ত করতে পারলে দেশের জনগণ জয়যুক্ত হবে। তাই আগামী ১ তারিখ সকলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ভোটকেন্দ্রে আসবেন এবং ধানের শীষে ভোট দিবেন।

নির্বাচনী গণসংযোগে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন, বিএনপি সমর্থিত মহিলা কাউন্সিলর প্রার্থী অ্যাডভোকেট রুনা লায়লা রুনা, কাউন্সিলর প্রার্থী সাজেদুল হক খান রনিসহ বিএনপির নেতাকর্মীবৃন্দ।

   

উপজেলা ভোট: চাঁদপুরের মতলব থানার ওসি বদলির নির্দেশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
উপজেলা ভোট: চাঁদপুরের মতলব থানার ওসি বদলির নির্দেশ

উপজেলা ভোট: চাঁদপুরের মতলব থানার ওসি বদলির নির্দেশ

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ পর্যায়ে উপজেলা পরিষদের নির্বাচন সুষ্ঠু করার জন্য চাঁদপুরের মতলব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) বদলির নির্দেশ দিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

বৃহস্পতিবার (২ মে) ইসির সিনিয়র সহকারি সচিব মোহাম্মদ শাহজালাল নির্দেশনাটি মহাপুলিশ পরিদর্শককে পাঠিয়েছেন।

এতে বলা হয়েছে, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ শহীদ হোসেন এবং সাব-ইন্সপেক্টর মোঃ আবু হানিফকে প্রত্যাহার করে তদস্থলে উপযুক্ত পুলিশ কর্মকর্তা পদায়নের জন্য মাননীয় নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত প্রদান করেছেন।

বর্ণিতাবস্থায়, উল্লিখিত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করে নির্বাচন কমিশনকে অবহিত করার জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ করা হলো।

;

উপজেলা ভোটে এমপি-মন্ত্রীদের অবৈধ চাপ না মানার নির্দেশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

 

রাজনৈতিক দলের কোনো সংসদ সদস্য কিংবা মন্ত্রী অবৈধ চাপ দিলে তা আমলে না নেওয়ার জন্য মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।

বৃহস্পতিবার (২ মে) দুপুরে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে নিজ রুমে গণমাধ্যমের সাথে আলাপকালে তিনি এই কথা বলেন।

নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেন, রাজনৈতিক দলের এমপি মন্ত্রী যেই হোক না কোনো অবৈধ চাপ দিলে তা আমলে না নেওয়ার জন্য মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সমস্ত প্রার্থী আমাদের কাছে সমান। কে কার আত্মীয় এসব কোনো কিছু আমলে নেওয়া হবে না। প্রার্থী যেই হোক না কেন, সবার প্রতি সমান আচরণ করতে হবে। আর কোনো প্রার্থী যদি আচরণ বিধি না মানে বা অবৈধ প্রভাব বিস্তার করে তাহলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।

তিনি আরো বলেন, কমিশন ইতিমধ্যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ইসি সচিব সংসদ সচিবালয়ের সচিবকে একটি পত্র দেবেন। স্পিকারের দৃষ্টিতে আনবেন, আমরা কী ধরণের নির্বাচন চাই সেটা ওখানে থাকবে। চিঠিও সম্ভবত চলে গেছে। বার্তাটা হলো মন্ত্রী, এমপিদের আত্মীয় স্বজন প্রার্থী থাকতে পারে, কিন্তু কোনো অবৈধ প্রভাব বিস্তাব করতে পারবেন না।

তিনি আরো বলেন, প্রিসাইডিং কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যদি কোনো অভিযোগ আসে এটা প্রমাণের প্রয়োজন নেই। যে কোনো প্রার্থী যদি বলে উনি অমুকের আত্মীয় বা ওই পক্ষের হয়ে কাজ করেছেন, তাহলে প্রমাণ ছাড়াই নিয়োগ বাতিল করা হবে। শুধু শুধু কারো প্রতি অভিযোগ আসবে না। এক্ষেত্রে আমাদের প্যানেল থেকে অন্য একজনকে নিয়োগ দেবো। প্যানেলে যোগ্য লোক না পেলে প্রয়োজনে পাশে জেলা বা উপজেলা থেকে প্রিসাইডিং অফিসার নিয়োগ দেওয়া হবে। এটা ট্রেনিং শুরু হওয়ার আগেই করতে হবে। আমাদের প্রিসাইডিং অফিসারের অভাব নাই। তবে কোনো প্রার্থী তালিকা দিলে সেটাও নেওয়া যাবে না। পক্ষপাতমূলক আচরণ করলে রিটার্নিং কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনলে প্রমাণ দিতে হবে। যেহেতু রিটার্নিং অফিসার আমাদের অতো নেই।

এবার ৪৯৫টি উপজেলার মধ্যে ৪৭৬টি উপজেলায় চার ধাপে ভোটগ্রহণ করছে নির্বাচন কমিশন। ১৯টি উপজেলা পরিষদে নির্বাচনের সময় হয়নি, পরবর্তীতে সে সব পরিষদে ভোট নেওয়া হবে।

ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, প্রথম ধাপে ১৫০টি উপজেলায় ৮ মে, দ্বিতীয় ধাপে ১৬০ উপজেলায় ২১ মে, তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় ২৯ মে ও চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ৫ জুন ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম ধাপে ২২ টি, দ্বিতীয় ধাপে ২৪টি, তৃতীয় ধাপে ২১ ও চতুর্থ ধাপে দু’টি উপজেলায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ করা হবে।

 

;

প্রিসাইডিং অফিসারের বিরুদ্ধে অভিযোগ আসলে প্রমাণ ছাড়াই বাদ: ইসি আলমগীর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচনে কোন প্রিসাইডিং ও সহকারী প্রিসাইডিং অফিসারের বিরুদ্ধে কোন প্রার্থী অভিযোগ করলেই প্রমাণ ছাড়াই তাকে দায়িত্ব থেকে বাদ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।

বৃহস্পতিবার (২ মে) দুপুরে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে নিজ রুমে গণমাধ্যমের সাথে আলাপকালে তিনি এই কথা বলেন।

মাঠ ঘুরে আসায় ভোটের পরিস্থিতি নিয়ে মো. আলমগীর বলেন, নির্বাচনের পরিবেশ ভাল। উৎসবমুখর। আইন-শৃঙ্খলা কোনো থ্রেড নাই, সমস্যা নাই। গোয়েন্দা রিপোর্টেও কোনো থ্রেড নাই বলেছে। যেহেতু কয়েক ধাপে ভোট হচ্ছে, তাই ফোর্স বেশি দেওয়া সম্ভব হবে। জাতীয় নির্বাচনের চেয়ে প্রতিটি ক্ষেত্রে বেশি ফোর্স মোতায়েন করা হবে। এছাড়া জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে ক্ষমতা দেওয়াই থাকে, প্রয়োজন হলে তিনি অতিরিক্ত ফোর্স মোতায়েন করতে পারবেন।

তিনি আরো বলেন, প্রিসাইডিং কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যদি কোনো অভিযোগ আসে এটা প্রমাণের প্রয়োজন নেই। যে কোনো প্রার্থী যদি বলে উনি অমুকের আত্মীয় বা ওই পক্ষের হয়ে কাজ করেছেন, তাহলে প্রমাণ ছাড়াই নিয়োগ বাতিল করা হবে। শুধু শুধু কারো প্রতি অভিযোগ আসবে না। এক্ষেত্রে আমাদের প্যানেল থেকে অন্য একজনকে নিয়োগ দেবো। প্যানেলে যোগ্য লোক না পেলে প্রয়োজনে পাশে জেলা বা উপজেলা থেকে প্রিসাইডিং অফিসার নিয়োগ দেওয়া হবে। এটা ট্রেনিং শুরু হওয়ার আগেই করতে হবে। আমাদের প্রিসাইডিং অফিসারের অভাব নাই। তবে কোনো প্রার্থী তালিকা দিলে সেটাও নেওয়া যাবে না। পক্ষপাতমূলক আচরণ করলে রিটার্নিং কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনলে প্রমাণ দিতে হবে। যেহেতু রিটার্নিং অফিসার আমাদের অতো নেই।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মাঠের প্রস্তুতি সবাই ভালো বলেছে। সংসদ নির্বাচনে যারা দায়িত্ব পালন করেছেন তাদেরকেই ৯৯ শতাংশ ক্ষেত্রে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তারা কোনো চাপ পাচ্ছেন না। তাদের বলা হয়েছে, প্রেশার দিলে সে যেই হোক না কেন, তা আমলে নেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই।

অন্য এক প্রশ্নের জবাবে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, কোনো প্রার্থী নির্বাচনে থাকবে কি, থাকবে না তা সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক দলের বিষয়। নির্বাচন কমিশন যেটা দেখবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি প্রার্থী হওয়ার যোগ্য কিনা। অনেক প্রার্থী, এমনকি অনেক দল অংশ না নিলে স্থানীয়ভাবে অনেক দলের প্রার্থী অংশ নিচ্ছেন।

এবার ৪৯৫টি উপজেলার মধ্যে ৪৭৬টি উপজেলায় চার ধাপে ভোটগ্রহণ করছে নির্বাচন কমিশন। ১৯টি উপজেলা পরিষদে নির্বাচনের সময় হয়নি, পরবর্তীতে সে সব পরিষদে ভোট নেওয়া হবে।

তফসিল অনুযায়ী, প্রথম ধাপে ১৫০টি উপজেলায় ৮ মে, দ্বিতীয় ধাপে ১৬০ উপজেলায় ২১ মে, তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় ২৯ মে ও চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ৫ জুন ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম ধাপে ২২ টি, দ্বিতীয় ধাপে ২৪টি, তৃতীয় ধাপে ২১ ও চতুর্থ ধাপে দু’টি উপজেলায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ করা হবে।

;

গাংনী উপজেলা নির্বাচন: প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মেহেরপুর
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার ১৪ জন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

বৃহস্পতিবার (২ মে) দুপুরে মেহেরপুর জেলা প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্বপ্রাপ্ত অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক তানভীর রুম্মন আহমেদ প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ করেন।

চেয়ারম্যান পদে জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জুলফিকার আলী ভুট্টো- ‘কই মাছ’, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান চেয়ারম্যান এম এ খালেক- ‘আনারস’, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক একেএম শফিকুল আলম- ‘কাপ-পিরিচ’, গাংনী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোখলেছুর রহমান মুকুল- ‘হেলিকপ্টার’, উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক লায়লা আরজমান বানু- ‘দোয়াত-কলম’, আওয়ামী লীগ নেতা রাশেদুল ইসলাম জুয়েল- ‘ঘোড়া’, উপজেলা যুবলীগ সভাপতি মোশাররফ হোসেন- ‘মোটরসাইকেল’ ও আওয়ামী লীগ কর্মী মুকুল আহমেদ-‘শালিক পাখি’।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহসভাপতি দেলোয়ার হোসেন মিঠু- ‘তালা’, আওয়ামী লীগ নেতা ফারুক হোসেন- ‘টিউবওয়েল’ এবং স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা রেজাউল করিম- ‘চশমা’ প্রতীক পেয়েছেন।

নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে বর্তমান নারী ভাইস চেয়ারম্যান এবং যুব মহিলা লীগ নেত্রী ফারহানা ইয়াসমিন- ‘হাঁস’, নাসিমা খাতুন-‘ফুটবল’ এবং জাকিয়া আক্তার আলপনা- ‘কলস’ প্রতীক পেয়েছেন।

চেয়ারম্যান পদে একই প্রার্থী একই প্রতীক দাবি করায় লটারির মাধ্যমে প্রতীক নির্ধারণ করা হয়।

প্রসঙ্গত, গাংনী উপজেলা পরিষদের এই নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৮ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জনসহ মোট ১৪ প্রার্থী প্রতীক নিয়ে বৃহস্পতিবার থেকে মাঠে লড়বেন। এর মধ্যে চেয়ারম্যান পদে শুধুমাত্র জুলফিকার আলী ভুট্টো বিএনপি নেতা। বাকি ১৩ জন প্রার্থী আওয়ামী লীগ এবং অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী।

আগামী ২১ মে সারাদেশে দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। 

 

;