রংপুরের দুটিতেই নৌকার জয়



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, রংপুর, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রংপুরে অনুষ্ঠিত হওয়া উপজেলা পরিষদে নির্বাচনের দুইটিতেই বেসরকারি ফলাফলে জয় পেয়েছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। দুই উপজেলাতে আওয়ামী লীগ সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থীর জয়ের সাথে ভরাডুবি ঘটেছে মনোনয়ন বঞ্চিত আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) প্রার্থীদের।

রোববার (২৪ মার্চ) রাতে ভোট গণনা শেষে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) সৈয়দ এনামুল কবীর এবং সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোঃ দেলোয়ার হোসেন রংপুর সদর ও মিঠাপুকুর উপজেলা নির্বাচনের বেসরকারি ফলাফল ঘোষণা করেন।

এর আগে গত ১৮ মার্চ রংপুর জেলার বদরগঞ্জ, তারাগঞ্জ, পীরগঞ্জ, কাউনিয়া, গঙ্গাচড়া এবং পীরগাছা উপজেলায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে পীরগাছা উপজেলা ছাড়া বাকি সবগুলোতে জয়ের মালা পড়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিক নৌকার প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা।

এদিকে রংপুর জেলার মিঠাপুকুর ও সদর উপজেলাতে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীরা জয়ী হলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস দেয়া আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীদের চরম ভরাডুবি হয়েছে। তবে রংপুর সদরে পুরুষ ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা লাঙ্গল প্রতীকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।  

ঘোষিত ফল অনুযায়ী- চেয়ারম্যান পদে নৌকা প্রতীকে সাত হাজার তিনশত ছয় ভোট বেশি পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন নাছিমা জামান ববি। তিনি পেয়েছেন ২৩ হাজার ৯২৫ ভোট। তার নিকটতম আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র (বিদ্রোহী) প্রার্থী ডাঃ দেলোয়ার হোসেন (হেলিকপ্টার) ১৬ হাজার ৬১৯ ভোট পেয়েছেন। এছাড়াও জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী ফারুক মিয়া লাঙ্গল প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ১৪ হাজার ৩৩৩। জাতীয় পার্টির স্বতন্ত্র (বিদ্রোহী) প্রার্থী মাসুদ নবী মুন্না (মোটরসাইকেল) ৫ হাজার ৪১৮ ভোট পেয়েছেন।

অন্যদিকে ভাইস চেয়ারম্যান পদে লাঙ্গল প্রতীকে বিজয়ী জাতীয় পার্টির মাসুদার রহমান মিলন পেয়েছেন ২৫ হাজার ৩৮০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ওবায়দুল ইসলাম চশমা প্রতীকে ১৩ হাজার ৭১৭ ভোট পেয়ে পরাজিত হয়েছেন।  

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২২ হাজার ভোটের বিশাল ব্যবধানে নির্বাচিত হয়েছেন জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী কাজলী বেগম। তিনি পেয়েছেন ৪২ হাজার ৫১০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আর্জিনা বেগম প্রজাপতি প্রতীকে ২০ হাজার ১১ ভোট পেয়ে পরাজিত হয়েছেন।   

মিঠাপুকুর উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী জাকির হোসেন সরকার ১ লাখ ২১ হাজার ৫৬১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী অধ্যক্ষ মেজবাহুর রহমান মঞ্জু আনারস প্রতীকে পেয়েছেন মাত্র ৩৫ হাজার ৮০১ ভোট।

এছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থী বাবু নিরঞ্জন মহন্ত তালা প্রতীকে ১ লাখ ৩ হাজার ৮৯২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী টিউবওয়েল প্রতীকে সম্রাট মামুন পাশা পেয়েছেন ৪৯ হাজার ১৪৫ ভোট। এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে কলস প্রতীকে ৮৬ হাজার ৬৯৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন শামীমা আখতার জেসমিন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন মওদুদা আকতার দিনা। তিনি প্রজাপতি প্রতীকে পেয়েছেন ৭১ হাজার ২৫১ ভোট।  

শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে রংপুর সদরে ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) এবং মিঠাপুকুরে ব্যালেট পেপারের মাধ্যমে ভোট প্রদান করেছেন ভোটাররা। দুই উপজেলাতে মোট ভোটার ছিল ৫ লাখ ৬ হাজার ৫৬৯ জন। এর মধ্যে ভোট পরেছে শতকরা মাত্র ৪০ ভাগ।

   

উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে ৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় দ্বিতীয় ধাপে ৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।

রোববার (১৯ মে) বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে সারা দেশে ৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। আগামী ২১ মে অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার জন্য ইন এইড টু দ্যা সিভিল পাওয়ার এর আওতায় ১৯ মে থেকে আগামী ২৩ মে পর্যন্ত নির্বাচনী এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে বিজিবি মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করবে

;

‘ভোটাররাও রাজনৈতিকভাবে বিভক্ত হওয়ায় ভোটার উপস্থিতি কম’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ না থাকা এবং ভোটাররাও রাজনৈতিকভাবে বিভক্ত হয়ে যাওয়ার কারণে ভোটার উপস্থিতি কম বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।

রোববার (১৯ মে) দুপুরে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে নিজ রুমে গণমাধ্যমের সাথে আলাপকালে তিনি এই কথা বলেন।

তিনি বলেন, বিএনপির ভোট বর্জনের লিফলেট বিতরণ গণতান্ত্রিক অধিকার। তবে কোনো ভোটারকে সহিংসতার মাধ্যমে ভোট প্রদানে বাধা দিতে পারবে না। নির্বাচন কমিশনের ওপর কারো অনাস্থা নেই। বিএনপির অনাস্থা রাজনৈতিক ইস্যু। 

তিনি আরও বলেন, আশা করি দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হবে। ছোটখাটো যে সব সমস্যা মাঠে আছে সেগুলো যাতে না হয়, সেজন্য প্রশাসন অত্যন্ত সতর্ক রয়েছে। দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন প্রথম ধাপের নির্বাচনের চেয়েও সুষ্ঠু হবে।

গোপালগঞ্জে একজন মারা গেছে, সেখান থেকে কী শিক্ষা নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এই ঘটনা নির্বাচনের কারণে নাকি ব্যক্তিগত কারণে সেটাও দেখতে হবে। তদন্ত না হলে তো মূল কারণ বলা যায় না। এছাড়া নির্বাচন না থাকলে এদেশে সহিংসতা হয়না তাতো নয়। এখন পুলিশ যথাযথ ব্যবস্থা নিচ্ছে কিনা সেটা দেখতে হবে। তাছাড়া পুলিশ প্রশাসন ভোটের পরে ৪৮ ঘণ্টা থাকে। সে সময়ের মধ্যে তো কিছু হয়নি।

ধান কাটা ভোট কম পড়ার প্রধান কারণ কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, বিষয়টা এমন নয়। আপানারা কেন বিষয়টা ওইদিকে নিয়ে আমাদের খোঁচা দেন৷ ওইদিন তাৎক্ষণিক কারণ ছিল সকালে বৃষ্টি হয়েছিলো। অন্যান্য কারণের মধ্যে ধান কাটা ছিল, বড় দল অংশ নেয়নি এসব কারণে ভোট কম পড়েছে। তাছাড়া ভোট কম পড়ার পেছনে একটি বড় ফ্যাক্টর বিএনপি। বিশেষ করে আরেকটি বড় কারণ হলো স্থানীয় নির্বাচনে ভোটাররা চাকরিস্থল থেকেও আসতে চায় না।

নির্বাচন কমিশনার কমিশনার আরও বলেন, এখন ৬০ শতাংশের বেশি ভোটাররা আসতে চায় না। এটা সারা পৃথিবীতেই এমন। ভারতেও সব দল অংশ নিলেও ৬০ শতাংশ ভোট পড়ে।

;

ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচন, দ্বিতীয় ধাপ

১শ ১৬ জন কোটিপতির প্রার্থীর লড়াই



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের ১শ ৫৭টি উপজেলায় ১শ ১৬ জন কোটিপতি প্রার্থী ভোটের মাঠে লড়াই করছেন বলে জানিয়েছে, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি)।

রোববার (১৯ মে) সকালে রাজধানীর ধানমণ্ডির মাইডাস সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ২য় ধাপে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের হলফনামা বিশ্লেষণে এই তথ্য পাওয়া গেছে বলে জানায় টিআইবি।

টিআইবি জানায়, উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে ১শ ৫৭টি উপজেলায় একহাজার ৮শ ১১ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তার মধ্যে ১শ ১৬ জন প্রার্থী রয়েছেন কোটিপতি, যা আগের নির্বাচনের তুলনায় তিনগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে কোটিপতি প্রার্থী রয়েছেন, ১শ ৫ জন। ভাইস চেয়ারম্যান পদে রয়েছে আটজন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে কোটিপতির সংখ্যা তিনজন।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, কোটিপতি সম্পদের তালিকার শীর্ষে আছেন নোয়াখালীর সেনবাগের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী এস.এম. জাহাঙ্গীর আলম মানিক। তার অস্থাবর সম্পদ মোট ৮৪ দশমিক ৭৬ কোটি টাকা।

তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন ধামরাইয়ের সুধীর চৌধুরী। তার অস্থাবর সম্পদ মূল্য ৩৫ দশমিক ৫৫ কোটি টাকা। তৃতীয় অবস্থানে আছেন শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থী মোহাম্মদ ইদ্রিস ফরাজী। তার অস্থাবর সম্পদ মূল্য ২২ দশমিক ৮৭ কোটি টাকা।

ইফতেখারুজ্জামান আরো বলেন, দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে ৫ বছরে চেয়ারম্যান প্রার্থীর আয় বেড়েছে প্রায় ১১ হাজার শতাংশ। এইক্ষেত্রে দেখা যায়, অস্থাবর সম্পদ বেড়েছে, স্ত্রীর সাড়ে ১১ হাজার ও নির্ভরশীলদের সম্পদ বৃদ্ধির হার ১২ হাজার চারশত শতাংশ।

;

তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন

মোংলায় ২ চেয়ারম্যান ও ১ ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীকে জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বাগেরহাট
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বাগেরহাটের মোংলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘন করার দায়ে দুইজন চেয়ারম্যান ও একজন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীকে মোট ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং মোংলা উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. তরিকুল ইসলাম এ জরিমানা করেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক মো. তরিকুল ইসলাম বার্তা২৪.কমকে বলেন, বাগেরহাটের মোংলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেন এবং গলদা চিংড়ি প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবু তাহের হাওলাদার বড় গেট ও তোরণ বানিয়ে নির্বাচনের প্রচারণা চালিয়ে আসছেন, যা নির্বাচনি আচরণবিধি লঙ্ঘন। সে কারণে দুই প্রার্থীকে ১০ হাজার করে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

এছাড়া এ নির্বাচনে টিউবওয়েল প্রতীকের ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ওবাইদুল ইসলাম হিমেল একটি গাড়িতে দুটি মাইক এবং পৌর শহরের নির্দিষ্ট স্থান ছাড়া পোস্টার ও বড় ব্যানার ঝুলিয়ে নির্বাচনের আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন। এজন্য তাকেও ৪০ হাজার জরিমানা করা হয়েছে।

জরিমানার পাশাপাশি ভবিষ্যতের জন্য এসব প্রার্থীদের সতর্ক করা হয় এবং নির্বাচনি আচরণবিধি যাতে কেউ লঙ্ঘন করতে না পারেন, সেজন্য এ ধরনের তৎপরতা অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।

উল্লেখ্য, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে তৃতীয় ধাপে বাগেরহাটের মোংলা উপজেলায় নির্বাচন হবে আগামী ২৯ মে। এ নির্বাচনে তিনজন চেয়ারম্যান, সাতজন ভাইস চেয়ারম্যান ও তিনজন নারী ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী নির্বাচনে লড়ছেন বলে জানা গেছে।

;