ফরিদপুরের ৫ উপজেলায় স্বতন্ত্র প্রার্থীর জয়



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, ফরিদপুর, বার্তা২৪.কম
বেসরকারিভাবে নির্বাচিত চেয়ারম্যান প্রার্থীরা / ছবি: বার্তা২৪

বেসরকারিভাবে নির্বাচিত চেয়ারম্যান প্রার্থীরা / ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

 

পঞ্চম উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে ফরিদপুরের নয়টি উপজেলার মধ্যে আটটিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর মধ্যে পাঁচটি উপজেলায় স্বতন্ত্র ও তিনটিতে নৌকা মার্কার দলীয় প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। এছাড়া ফরিদপুর সদর উপজেলায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী জয়লাভ করেছেন।

সোমবার (১৮ মার্চ) সাকল ৮ টা থেকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত ফরিদপুরের ভাঙ্গা, সদরপুর, চরভদ্রাসন, নগরকান্দা, সালথা, মধুখালী, বোয়ালমারী ও আলফাডাঙ্গা উপজেলায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এরমধ্যে ভাঙ্গা, সদরপুর ও চরভদ্রাসন উপজেলা নিয়ে ফরিদপুর-৪ আসন। এই তিনটি উপজেলাতে ওই আসনের স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য মুজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সনের সমর্থন পাওয়া বা তার কর্মী হিসেবে পরিচিতরা চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন।

ভাঙ্গা উপজেলায় স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এস এম হাবিবুর রহমান আনারস প্রতীকে ৪৫ হাজার ৫৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রদিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এস এম জাকির হোসেন পেয়েছেন ২৪ হাজার ২৮৬ ভোট।

সদরপুর উপজেলায় স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আনারস প্রতীকের কাজী শফিকুর রহমান ৩৬ হাজার ৫৮২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শায়েদীদ গামাল লিপু ৩৪ হাজার ৬৩৩ ভোট পেয়েছেন।

চরভদ্রাসন উপজেলায় মোশাররফ হোসেন ভিপি মুছা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে টেলিফোন প্রতীক নিয়ে ৯ হাজার ৬৯৮ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী আরেক স্বতন্ত্র পার্থী আনোয়ার মোল্যা আনারস প্রতীকে ৬ হাজার ১৩৮ ভোট পেয়েছেন। এই উপজেলা তৃতীয় অবস্থানে রয়েছেন আওয়ামী লীগের নৌকা মার্কার প্রার্থী মো. কাউছার। তিনি পেয়েছেন ৫ হাজার ৬২৮ ভোট।

নগরকান্দা উপজেলায় আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মনিরুজ্জামান সরদার ২৯ হাজার ৬৬৯ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেছেন। এখানে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী সতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে শাহ জামান বাবুল আনারস প্রতীকে ২৯ হাজার ১৭ ভোট পেয়েছেন। চরম প্রতিদ্বন্দীমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে এই উপজেলায়। কিন্তু নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী জিতেলেও মূলত সংসদ উপনেতার রাজনৈতিক প্রতিনিধি তার ছেলে লাবু চৌধুরী স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষে কাজ করায় দলের প্রার্থী এতটা প্রতিদ্বন্দ্বীর মধ্যে পড়তে হয়েছে। অধিকাংশ দলীয় নেতাকর্মী লাবু চৌধুরীর কারণে স্বন্তন্ত্র প্রার্থী হয়ে কাজ করেছেন।

সালথা উপজেলায় স্বতন্ত্র প্রার্থী ওয়াদুদ মাতুব্বর আনরস প্রতীকে ৩৬ হাজার ১১২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী দেলোয়ার হোসেন পেয়েছেন ২৩ হাজার ২৮৫ ভোট। এই উপজেলাতেও স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষে কাজ করেছেন সংসদ উপনেতার ছেলে লাবু চৌধুরী। মূলত দলের প্রার্থীর বিরুদ্বে সংসদ সদস্যের পুত্রের অবস্থানের কারণে হেরেছেন দলীয় প্রার্থী।

বোয়ালমারী উপজেলায় আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এম এম মোশাররফ হোসেন মুছা ৪৭ হাজার ৪৭০ ভোট পেয়ে টানা তৃতীয় বারের মতো উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আনরস প্রতীকে লিটন মৃধা পেয়েছেন ৪৩ হাজার ৩১২ ভোট।

মধুখালী উপজেলায় আওয়ামী লীগের মনিরুজ্জামান বাচ্চু নৌকা প্রতীকে ৪১ হাজার ৬৬৫ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেছেন। এখানে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক গোলাম মনছুর নান্নু আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৩২ হাজার ৭০৫ ভোট।

আলফাডাঙ্গা উপজেলায় একেএম জাহিদুল হাসান স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে কাপ-পিরিচ পতীকে ১৩ হাজার ৬৩০ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এস এম আকরাম হোসেন পেয়েছেন ৯ হাজার ৪৮৮ ভোট।

ফরিদপুরের সিনিয়র নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং অফিসার নওয়াবুল ইসলাম এসব ফলাফল নিশ্চিত করেছেন।

   

১৬ উপজেলায় অতিরিক্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সহিংসতার আশঙ্কায় দ্বিতীয় ধাপের ১৫৬ উপজেলার মধ্য ১৬ উপজেলায় ২-৪ প্লাটুন অতিরিক্ত বিজিবি, র‌্যাব এবং কোস্টগার্ড মোতায়েন করার নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

ইসির নির্বাচন পরিচালনার উপসচিব আতিয়ার রহমান এই বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগকে চিঠি দিয়েছে।

ইসি জানায়, ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ সাধারণ নির্বাচনে ভোলা জেলার ভোলা সদর উপজেলা, পটুয়াখালী জেলার গলাচিপা ও বাউফল উপজেলা, নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ, আড়াইহাজার ও সোনারগাঁও উপজেলা, কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলা, ঝিনাইদহ জেলার শৈলকূপা উপজেলা, লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর ও রামগঞ্জ উপজেলা, ঠাকুরগাঁও জেলার সদর উপজেলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া ও কসবা উপজেলা, গাইবান্ধা জেলার সদর, পলাশবাড়ী ও গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা এবং চাঁদপুর জেলার সদর উপজেলায় ২-৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। একইসাথে এসব এলাকায় র‌্যাব এবং কোস্টগার্ডের অতিরিক্ত টিমও মোতায়েন করার জন্য বলা হয়েছে।

নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের চাহিদার আলোকেই এসব এলাকায় অতিরিক্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েনের জন্য নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত দিয়েছেন।

ইসির নির্বাচন পরিচালনা শাখার উপসচিব আতিয়ার রহমান জানান, দ্বিতীয় ধাপে ১৫৬ উপজেলায় আগামী ২১ মে ভোট গ্রহণ করা হবে। এই ধাপে মোট একহাজার ৮২৪ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। তারমধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৬০৩ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬৯৩ জন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫৯৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে।

ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, গত ৮ মে প্রথম ধাপের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন আগামী ২১ মে, ২৯ মে তৃতীয় ও ৫ জুন চতুর্থ ধাপের উপজেলা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

;

উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে ৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় দ্বিতীয় ধাপে ৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।

রোববার (১৯ মে) বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে সারা দেশে ৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। আগামী ২১ মে অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার জন্য ইন এইড টু দ্যা সিভিল পাওয়ার এর আওতায় ১৯ মে থেকে আগামী ২৩ মে পর্যন্ত নির্বাচনী এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে বিজিবি মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করবে

;

‘ভোটাররাও রাজনৈতিকভাবে বিভক্ত হওয়ায় ভোটার উপস্থিতি কম’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ না থাকা এবং ভোটাররাও রাজনৈতিকভাবে বিভক্ত হয়ে যাওয়ার কারণে ভোটার উপস্থিতি কম বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।

রোববার (১৯ মে) দুপুরে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে নিজ রুমে গণমাধ্যমের সাথে আলাপকালে তিনি এই কথা বলেন।

তিনি বলেন, বিএনপির ভোট বর্জনের লিফলেট বিতরণ গণতান্ত্রিক অধিকার। তবে কোনো ভোটারকে সহিংসতার মাধ্যমে ভোট প্রদানে বাধা দিতে পারবে না। নির্বাচন কমিশনের ওপর কারো অনাস্থা নেই। বিএনপির অনাস্থা রাজনৈতিক ইস্যু। 

তিনি আরও বলেন, আশা করি দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হবে। ছোটখাটো যে সব সমস্যা মাঠে আছে সেগুলো যাতে না হয়, সেজন্য প্রশাসন অত্যন্ত সতর্ক রয়েছে। দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন প্রথম ধাপের নির্বাচনের চেয়েও সুষ্ঠু হবে।

গোপালগঞ্জে একজন মারা গেছে, সেখান থেকে কী শিক্ষা নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এই ঘটনা নির্বাচনের কারণে নাকি ব্যক্তিগত কারণে সেটাও দেখতে হবে। তদন্ত না হলে তো মূল কারণ বলা যায় না। এছাড়া নির্বাচন না থাকলে এদেশে সহিংসতা হয়না তাতো নয়। এখন পুলিশ যথাযথ ব্যবস্থা নিচ্ছে কিনা সেটা দেখতে হবে। তাছাড়া পুলিশ প্রশাসন ভোটের পরে ৪৮ ঘণ্টা থাকে। সে সময়ের মধ্যে তো কিছু হয়নি।

ধান কাটা ভোট কম পড়ার প্রধান কারণ কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, বিষয়টা এমন নয়। আপানারা কেন বিষয়টা ওইদিকে নিয়ে আমাদের খোঁচা দেন৷ ওইদিন তাৎক্ষণিক কারণ ছিল সকালে বৃষ্টি হয়েছিলো। অন্যান্য কারণের মধ্যে ধান কাটা ছিল, বড় দল অংশ নেয়নি এসব কারণে ভোট কম পড়েছে। তাছাড়া ভোট কম পড়ার পেছনে একটি বড় ফ্যাক্টর বিএনপি। বিশেষ করে আরেকটি বড় কারণ হলো স্থানীয় নির্বাচনে ভোটাররা চাকরিস্থল থেকেও আসতে চায় না।

নির্বাচন কমিশনার কমিশনার আরও বলেন, এখন ৬০ শতাংশের বেশি ভোটাররা আসতে চায় না। এটা সারা পৃথিবীতেই এমন। ভারতেও সব দল অংশ নিলেও ৬০ শতাংশ ভোট পড়ে।

;

ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচন, দ্বিতীয় ধাপ

১শ ১৬ জন কোটিপতির প্রার্থীর লড়াই



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের ১শ ৫৭টি উপজেলায় ১শ ১৬ জন কোটিপতি প্রার্থী ভোটের মাঠে লড়াই করছেন বলে জানিয়েছে, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি)।

রোববার (১৯ মে) সকালে রাজধানীর ধানমণ্ডির মাইডাস সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ২য় ধাপে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের হলফনামা বিশ্লেষণে এই তথ্য পাওয়া গেছে বলে জানায় টিআইবি।

টিআইবি জানায়, উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে ১শ ৫৭টি উপজেলায় একহাজার ৮শ ১১ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তার মধ্যে ১শ ১৬ জন প্রার্থী রয়েছেন কোটিপতি, যা আগের নির্বাচনের তুলনায় তিনগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে কোটিপতি প্রার্থী রয়েছেন, ১শ ৫ জন। ভাইস চেয়ারম্যান পদে রয়েছে আটজন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে কোটিপতির সংখ্যা তিনজন।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, কোটিপতি সম্পদের তালিকার শীর্ষে আছেন নোয়াখালীর সেনবাগের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী এস.এম. জাহাঙ্গীর আলম মানিক। তার অস্থাবর সম্পদ মোট ৮৪ দশমিক ৭৬ কোটি টাকা।

তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন ধামরাইয়ের সুধীর চৌধুরী। তার অস্থাবর সম্পদ মূল্য ৩৫ দশমিক ৫৫ কোটি টাকা। তৃতীয় অবস্থানে আছেন শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থী মোহাম্মদ ইদ্রিস ফরাজী। তার অস্থাবর সম্পদ মূল্য ২২ দশমিক ৮৭ কোটি টাকা।

ইফতেখারুজ্জামান আরো বলেন, দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে ৫ বছরে চেয়ারম্যান প্রার্থীর আয় বেড়েছে প্রায় ১১ হাজার শতাংশ। এইক্ষেত্রে দেখা যায়, অস্থাবর সম্পদ বেড়েছে, স্ত্রীর সাড়ে ১১ হাজার ও নির্ভরশীলদের সম্পদ বৃদ্ধির হার ১২ হাজার চারশত শতাংশ।

;