মসিক নির্বাচন: প্রচারণায় হামলার অভিযোগ, সত্যতা পায়নি পুলিশ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ৯ মার্চের ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন (মসিক) নিবার্চনকে সামনে রেখে তুঙ্গে রয়েছে প্রার্থীদের প্রচার-প্রচারণা। মেয়র পদে পাঁচজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও তিনজন প্রার্থীর প্রচারণায় সরগরম ভোটের মাঠ। রোববার (৩ মার্চ) রাতে ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থীর গণসংযোগে হামলার অভিযোগ উঠে টেবিল ঘড়ি প্রতীকের প্রার্থীর কর্মীর সমর্থকদের বিরুদ্ধে। তবে এর সত্যতা পায়নি পুলিশ।

হামলার ঘটনায় সোমবার (৪ মার্চ) দুপুরে সংবাদ সম্মেলন করে সুষ্ঠু ভোট অনুষ্ঠিত হওয়া নিয়ে শঙ্কার কথা জানান ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী এহতেশামুল আলম।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, গত রোববার দিনব্যাপী প্রচারণা শেষে রাতে ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের বাঁশবাড়ি কলোনীতে প্রচারণার সময় ঘড়ি ঘড়ি স্লোগানে আমিসহ নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালানো হয়। এসময় স্থানীয়রা আমাকে আগলে ধরায় রক্ষা পাই। হামলা নেতৃত্ব দিয়েছে জাহাঙ্গীর মৃধা, শামীম, সুজন, শ্রবান, শান্ত এবং অমিতসহ ৩০ থেকে ৩৫ জন। এসময় অতর্কিত হামলা করে তারা। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যান। এবিষয়ে স্থানীয় রেদওয়ান আহমেদ নামে একজন থানায় অভিযোগপত্র জমা দিয়েছেন। পুলিশ ঘটনা তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন।

এহতেশামুল আলম বলেন, নিবার্চন কমিশনেও অভিযোগ দেয়া হয়েছে। তারা যদি সিসি টিভির ফুটেজ পর্যালোচনা করে তাহলেই ঘটনা কারা ঘটিয়েছে তা বেরিয়ে আসবে। যখন ঘোড়া প্রতীক জয়ের দ্বারপ্রান্তে যাচ্ছে তখনেই একের পর এক হামলা চালানো হচ্ছে। এর আগে আমার গণসংযোগে পাথর নিক্ষেপ করা হয়েছিল। এতে আমার তিন কর্মীর আহত হয়। তারা ভাবছে এসব করলেই আমি পিছিয়ে যাবো, কিন্তু আমিতো পিছিয়ে যাওয়া মতো মানুষ না। আমি জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি পিছিয়ে পরার জন্য নির্বাচনে দাঁড়ায়নি। সংসদ সদস্য মোহিত উর রহমান শান্তর উৎসাহে আমি প্রার্থী হয়েছি। ন্যাক্কার জনক ঘটনার পরপরেই মোহিত উর রহমান শান্ত ও হাতি প্রতীকের প্রার্থী অ্যাডভোকেট সাকেদুল হক খান মিল্কী টজু আমার খোঁজ নিয়েছেন। ইকরামুল হক টিটু ইচ্ছা করলে আমার খোঁজ নিতে পারতেন কিন্তু তিনি তা করেননি। তারা লুটপাটসহ সন্ত্রাসী রাজনীতি করে ময়মনসিংহের পরিবেশ উত্তপ্ত করছে। আমি আমার নেতা কর্মীদের সবসময় শান্ত রাখার চেষ্টা করছি। আইনকে শ্রদ্ধা জানিয়ে বিচারের ভার তাদের কাছে দিয়েছি।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, জেলা আওয়ামী লীগের সহ—সভাপতি অ্যাডভোকেট সিদ্দিকুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক একেএম সাজ্জাদ জাহান শাহীন, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক বুলবুল আহমেদ, ধর্মবিষয়ক সম্পাদক শরাফ উদ্দিন আহম্মেদ বায়েজিদ, উপ—দপ্তর সম্পাদক মোস্তুফা মামুনুর রায়হান অসীম, সদস্য কাজী আজাদ জাহান শামীম প্রমুখ।

এ ব্যাপারে টেবিল ঘড়ি প্রতীকের মেয়র প্রার্থী ও মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. ইকরামুল হক টিটু বলেন, টেবিল ঘড়ি প্রতীকে সাধারণ মানুষের জোয়ার উঠেছে। অন্যদিকে তাদের জনসমর্থন না থাকায় নিজেরা বিভ্রান্ত সৃষ্টি করে মানুষের সমবেদনা নেওয়া ও নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা শুরু থেকেই বিভিন্ন প্রকার অপপ্রচার, গুজব ও পরস্পর বিরোধী বক্তব্য দিয়ে বেড়াচ্ছে। কেউ যদি ঘোলাপানিতে মাছ শিকার করে নিশ্চই সম্মানিত নাগরিকরা বিচার বিশ্লেষণ করে তাদের সিদ্ধান্ত নেবে। আমরা বারবার বলেছি অপরাধী যেই হোক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী খুঁজে বের করে শাস্তির ব্যবস্থা করবে।

ঘটনার ব্যাপারে কোতোয়ালি মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আনোয়ার হোসেন বলেন, খবর পাওয়ার পর পর আমরা বাঁশবাড়ি কলোনীতে যাই। পরে সিসিটিভি ফুটেজ দেখে হামলার কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি। তবে প্রচারণায় যাওয়ার পর দুই পক্ষের সমর্থকদের স্লোগান দেওয়া নিয়ে একটু উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল।

ময়মনসিংহ সিটিতে ভোটার ৩ লাখ ৩৬ হাজার ৪৯৬ জন। এর মধ্যে ১ লাখ ৬৩ হাজার ৮৩২ পুরুষ, ১ লাখ ৭২ হাজার ৬৫৫ নারী ও তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার ৯ জন। তারা আগামী ৯ মার্চ ইভিএমে ১২৮ কেন্দ্রে ভোট দেবেন। মেয়র পদে পাঁচ প্রার্থী ছাড়াও নগরের ৩৩টি ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে প্রার্থী ১৪৯ এবং ১১টি সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে প্রার্থী আছেন ৬৯ জন। নগরীর ১১ নম্বর ওয়ার্ডে ফরহাদ আলম বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় কাউন্সিলর নির্বাচিত হওয়ায় কাউন্সিলর পদে ৩২ ওয়ার্ডে শুধু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;