প্রয়োজনে নির্বাচনে স্ট্রাইকিং ফোর্স সেনাবাহিনী: ইসি রাশেদা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, ঢাকা 
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচনের সেনাবাহিনী মোতায়েন থাকবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা বলেন, ‘নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা বা কয়দিন থাকবে এটা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। প্রয়োজন হলে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে মাঠে থাকার কথা রয়েছে।’

সোমবার (২০ নভেম্বর) নির্বাচন ভবনের নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি এমন মন্তব্য করেন।

তফসিলে পর পুলিশ কাদের? আপনাদের নাকি, সরকারের এমন প্রশ্নের জবাবে রাশেদা সুলতানা বলেন, এখন যেহেতু তারা আমাদের কাছে ন্যস্ত হয়েছেন, আমি মনে করি তারা আমাদের নিয়ন্ত্রণেই আছেন এবং থাকবেন। না থাকলে ব্যবস্থা হয়ে যাবে, ইনশাল্লাহ। বার্তা ওইটাই- যিনি আইনের ব্যত্যয় করবেন, যিনি নিরপেক্ষতা হারাবেন, যিনি ঠিক মতো কাজ করবেন না, তার জন্য আইনে যে সমস্ত ব্যবস্থা আছে তা প্রয়োগ করবো।

ব্যবস্থা কী হবে- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি আরো বলেন, প্রিজাইডিং অফিসারকে কিন্তু আমরা বরখাস্ত করেছি ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও লক্ষ্মীপুরের উপ-নির্বাচনে অনিয়মের কারণে। আইনের মধ্যে আমাদের যতটা ক্ষমতা আছে, তা প্রয়োগ করবো। এই ব্যাপারে আমাদের কোনো দ্বিধা-দ্বন্দ্ব নাই। আমরা একদম বদ্ধপরিকর যে, যেভাবেই হোক একটা সুন্দর নির্বাচন করবো। সংসদ নির্বাচনে সেনা বাহিনী (সশস্ত্র বাহিনী) প্রয়োজন হলে থাকবে। কয়দিন কীভাবে মোতায়েন করা হবে, সে সিদ্ধান্ত আমরা নিইনি এখনো। আমরা যদি বুঝি যে থাকবে, আসবে তারা।

অন্য এক প্রশ্নের জবাবে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, সংকট সমাধানে আমি বিশ্বাস করি তারা আসবে। যেহেতু সময় আছে, যদি উনারা (বিএনপি) মনে করেন স্পেসটা কাজে লাগাবেন। তফসিল যেহেতু হয়ে গেছে, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের আরো কোনা সুযোগ নেই। যতটুকু সুযোগ ছিল, আমরা বারবার ডেকেছি, তারা আসেনি। তবে আসতে চাইলে আমরা নিষেধ করবো, তা নয়। সবাই না আসলে এক ধরনের শূন্যতা, হতাশা যাই বলেন, জাতির কাছে সেটা তো আছেই। এটা অস্বীকার করার তো কোনো উপায় নেই।

তিনি বলেন, আমি বিশ্বাস করি, এই পর্যন্ত আমরা যতগুলো নির্বাচন করেছি, হাজারের ওপরে প্রায় নির্বাচন হয়েছে, লোকাল ইলেকশন, বাই ইলেকশন। আমরা কখনোই কিন্তু উনাদের (সরকারের) কাছ থেকে অসহযোগিতামূলক কোনো আচরণ, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বা যারা ভোটের মাঠে কাজ করেছেন, তাদের কাজ থেকে পায়নি। দুই একটা ঘটনা আলাদা। নির্বাচনকালীন নির্বাচন কমিশনের অধীনে যতগুলো বিভাগ আসবে, যে সহযোগিতা চাইবো তা দিতে সংবিধান অনুযায়ী দিতে তারা বাধ্য। না দিলে তো নির্বাচনই হবে না।

   

স্বতন্ত্র প্রার্থী হলে পদত্যাগ করতে হবে না বর্তমান এমপিদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় সংসদ সদস্য স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে পদত্যাগ করতে হবে না বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

বুধবার (২৯ নভেম্বর) নির্বাচন কমিশনের জনসংযোগ শাখার পরিচালক শরিফুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কোন দলীয় সংসদ সদস্য নির্দলীয়ভাবে বা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে হলে তাকে সংসদ সদস্য পদ থেকে পদত্যাগ করতে হবে এই মর্মে সংবাদ প্রকাশ হয়। তবে, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২ অনুযায়ী স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে হলে নিম্নোক্ত শর্তসমূহ পরিপালন করতে হবে মর্মে উল্লেখ রয়েছে।

ইসি জানায় ‘সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকার ১ শতাংশ ভোটারের সমর্থন সম্বলিত স্বাক্ষরযুক্ত তালিকা মনোনয়নপত্রের সহিত সংযুক্ত করিতে হইবে। তবে কোন স্বতন্ত্র প্রার্থী ইতোপূর্বে জাতীয় সংসদের কোন নির্বাচনে সদস্য নির্বাচিত হইয়া থাকিলে উক্ত তালিকা প্রদানের প্রয়োজন হইবে না।


সেক্ষেত্রে দলীয় সংসদ সদস্যদের স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে সংসদ সদস্য পদ থেকে পদত্যাগ করতে হবে না। দলীয় হোক, নির্দলীয় হোক বা সংরক্ষিত নারী আসনের হোক-সংসদ সদস্য পদে থেকেই তিনি প্রার্থী হতে পারবে।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় আগামীকাল ৩০ নভেম্বর, মনোনয়নপত্র বাছাই ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর, রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কমিশনে আপিল দায়ের ও নিষ্পত্তি ৫ থেকে ১৫ ডিসেম্বর, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৭ ডিসেম্বর। রিটার্নিং কর্মকর্তারা প্রতীক বরাদ্দ করবেন ১৮ ডিসেম্বর। নির্বাচনি প্রচার চলবে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত। আর ভোটগ্রহণ হবে রোববার (৭ জানুয়ারি)।

এবারের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সারা দেশে মোট ভোটার ১১ কোটি ৯৬ লাখ ৯১ হাজার ৬৩৩ জন। গত ২ নভেম্বর সংসদ নির্বাচনের চূড়ান্ত ভোটারসংখ্যা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ইসির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, মোট ভোটারের মধ্যে পুরুষ ভোটার ৬ কোটি ৭ লাখ ৭১ হাজার ৫৭৯ জন। নারী ভোটার ৫ কোটি ৮৯ লাখ ১৯ হাজার ২০২ জন। আর হিজড়া ভোটারের সংখ্যা ৮৫২।

;

অনলাইনে মনোনয়ন নিবন্ধন ও দাখিলে সাড়া নেই প্রার্থীদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, ঢাকা 
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিল সহজ ও ঝামেলা মুক্ত করতে নির্বাচন কমিশন (ইসি) অনলাইন মনোনয়নপত্র দাখিল ব্যবস্থাপনায় (অনলাইন নমিনেশন সাবমিশন সিস্টেম-ওএনএসএস) উদ্বোধন করে। কিন্তু এখন পর্যন্ত তা নিয়ে সাড়া নেই প্রার্থীদের। তফসিল ঘোষণার পর থেকে এখন পর্যন্ত ১১০ জন নিবন্ধন করলেও মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছে মাত্র ২ জন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ।

এবিষয়ে ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ জানিয়েছেন, মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) পর্যন্ত ১১০ জন নিবন্ধন করেছেন। আর জমা দিয়েছেন মাত্র দু’জন প্রার্থী। তবে তার আশা শেষেরদিন চাপ পড়তে পারে।

এ দিকে ইসির  কর্মকর্তা বলছেন, মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ হবে ৩০ নভেম্বর। সে হিসেবে এখন পর্যন্ত সেভাবে মনোনয়নপত্র জমা পড়েনি। তবে ঢাকায় ২০ আসনে এখন পর্যন্ত মোট ১৭৪টি মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করা হয়েছে আর জমা পড়েছে ৯ টি। তবে আগামীকাল থেকে তা বৃদ্ধি পাবে বলেও জানিয়েছেন এই কর্মকর্তা।

গত ১২ নভেম্বর ওএনএসএস উদ্বোধন করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি ওইদিন বলেন, নমিনেশন পেপার তুলতে বাধা প্রদান যেমন করা হয়, তেমনি অনেককে জমা দেওয়ার সময় চাপ প্রয়োগ করা হয়, যে প্রত্যাহার করো। এই যে অনাচারগুলো, অনলাইন সিস্টেমের মাধ্যমে কমে আসতে পারে এবং টোটাল নির্বাচনি ব্যবস্থাটা আরও নির্ভরযোগ্য, আরও সহজ এবং আরও পরিশুদ্ধ হতে পারে।

তিনি আরও বলেন, আমরা বিশ্বাস অ্যাপটা নির্ভরযোগ্য হবে। অনলাইন নমিনেশন দলগুলো ব্যবহার করবেন। সাধারণে যদি অ্যাপটা ব্যবহার করেন, উপকৃত হবেন। অ্যাপল, অ্যানড্রয়েড যে কোনো ফোনেই এটা ব্যবহার করতে পারবেন।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ৩০ নভেম্বর, মনোনয়নপত্র বাছাই ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর, রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কমিশনে আপিল দায়ের ও নিষ্পত্তি ৫ থেকে ১৫ ডিসেম্বর, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৭ ডিসেম্বর। রিটার্নিং কর্মকর্তারা প্রতীক বরাদ্দ করবেন ১৮ ডিসেম্বর। নির্বাচনি প্রচার চলবে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত। আর ভোটগ্রহণ হবে ৭ জানুয়ারি (রোববার)।

এবারের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সারা দেশে মোট ভোটার ১১ কোটি ৯৬ লাখ ৯১ হাজার ৬৩৩ জন। গত ২ নভেম্বর সংসদ নির্বাচনের চূড়ান্ত ভোটারসংখ্যা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ইসির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, মোট ভোটারের মধ্যে পুরুষ ভোটার ৬ কোটি ৭ লাখ ৭১ হাজার ৫৭৯ জন। নারী ভোটার ৫ কোটি ৮৯ লাখ ১৯ হাজার ২০২ জন। আর হিজড়া ভোটারের সংখ্যা ৮৫২।

;

নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে ইইউ’র বৈঠক বুধবার



স্টাফ করসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বাধীন কমিশনের সঙ্গে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) ১০ সদস্য বিশিষ্ট প্রতিনিধি দলের বৈঠক আগামী বুধবার (২৯ নভেম্বর) বেলা ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে।

এর আগে, সিইসিকে ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি বৈঠক করতে চেয়ে ই-মেইলে গত ২২ নভেম্বর চিঠি দিয়েছিলেন। 

ইইউ রাষ্ট্রদূতের চিঠিতে বলা হয়, আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এই নির্বাচন উপলক্ষে আমরা ইতোমধ্যেই আপনাদের সঙ্গে তথ্য আদান-প্রদান করেছি। নির্বাচন কমিশনের চলমান এ কাজের জন্য আমরা আপনাদের প্রশংসা করি।

চিঠিতে আরও জানানো হয়, আগামী সপ্তাহে ইইউ মিশনের প্রধানদের সঙ্গে আপনারা যৌথ বৈঠকের সুযোগ করে দিবেন। আগামী সপ্তাহের ২৭ নভেম্বর বিকেল ৩টায় আপনার সঙ্গে বৈঠক করতে আগ্রহ প্রকাশ করছি। এ বিষয়ে আপনার প্রতিক্রিয়া ও আলোচনার জন্য উন্মুখ হয়ে আছি।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ৩০ নভেম্বর, মনোনয়নপত্র বাছাই ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর, রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কমিশনে আপিল দায়ের ও নিষ্পত্তি ৫ থেকে ১৫ ডিসেম্বর, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৭ ডিসেম্বর। রিটার্নিং কর্মকর্তারা প্রতীক বরাদ্দ করবেন ১৮ ডিসেম্বর। নির্বাচনি প্রচার চলবে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত। আর ভোটগ্রহণ হবে ৭ জানুয়ারি (রোববার)।

এবারের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সারা দেশে মোট ভোটার ১১ কোটি ৯৬ লাখ ৯১ হাজার ৬৩৩ জন। গত ২ নভেম্বর সংসদ নির্বাচনের চূড়ান্ত ভোটারসংখ্যা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ইসির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, মোট ভোটারের মধ্যে পুরুষ ভোটার ৬ কোটি ৭ লাখ ৭১ হাজার ৫৭৯ জন। নারী ভোটার ৫ কোটি ৮৯ লাখ ১৯ হাজার ২০২ জন। আর হিজড়া ভোটারের সংখ্যা ৮৫২।

;

নির্বাচনে বাধাগ্রস্ত করলে আইনানুগ ব্যবস্থা: ইসি আনিসুর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন কমিশনার আনিসুর রহমান বলেছেন, `নির্বাচন সুষ্ঠু এবং শান্তিপূর্ণ করার জন্য যা যা করা দরকার সব নির্দেশনা দেওয়া প্রশাসনকে দেওয়া হয়েছে। তবে কেউ যদি নির্বাচনে আসার ক্ষেত্রে বাধাগ্রস্ত করে তাহলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'

মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের শহিদ এটিএম জাফর আলম সম্মেলন কক্ষে কক্সবাজার ও বান্দরবান জেলার নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা শেষে নির্বাচন কমিশনার এসব কথা বলেন।

এসময় বিএনপি নির্বাচনে আসা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বিএনপি নির্বাচনে আসলে তফসিল পুনর্নির্ধারণ বা পুনর্বিবেচনার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে। এখনো এই সুযোগ রয়েছে। তবে নির্বাচনে আসা না আসা সেটি তাদের একান্ত ব্যাপার। আমরা নিবন্ধিত ৪৪ টি দলকে ডেকে মতবিনিময় করছি তবে সেখানে ১৮ টি দল অংশ নেয়নি।

এসময় কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরানের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন বিজিবি সদর দপ্তর কক্সবাজার রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ মোরশেদ আলম, চট্টগ্রাম বিভাগের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার জনাব মোহাম্মদ শামীম আলম, ডিজিএফআইয় কক্সবাজারের কর্নেল জিএস জনাব মোরশেদ আহমদ চৌধুরী, বান্দরবান পার্বত্য জেলার জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা শাহ মোজাহিদ উদ্দিন, কক্সবাজারের পুলিশ সুপার জনাব মাহফুজুল ইসলাম, বান্দরবান পার্বত্য জেলার পুলিশ জনাব সৈকত শাহীহ শহ কক্সবাজার এবং বান্দরবানের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা, সকল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাসহ নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে চলতি মাসের ১৫ তারিখে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হবিবুল আউয়াল নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন। তফসিল অনুযায়ী, নির্বাচনে প্রার্থীদের মনোনয়ন ফরম দাখিলের শেষ দিন ৩০ নভেম্বর, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর, মনোনয়নের আপিল ও নিষ্পত্তি ৬ থেকে ১৫ ডিসেম্বর, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর, প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর, নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা ১৮ ডিসেম্বর থেকে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত এবং ভোটগ্রহণ ৭ জানুয়ারি।

;