বরিশালে ভোটারের পাশাপাশি বেড়েছে ভোটকেন্দ্র



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ছবি: প্রতীকী

বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ছবি: প্রতীকী

  • Font increase
  • Font Decrease

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে ইতোমধ্যেই বরিশালের ৬টি আসনের খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আগামী ৩০ ডিসেম্বর এই সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এবারের নির্বাচনে বরিশালের এই আসনগুলোতে ভোটারদের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে প্রায় আড়াই লাখ। পাশাপাশি বেড়েছে ভোট কেন্দ্র ও ভোট কক্ষের সংখ্যা।

বরিশাল সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসারের কার্যালয়ের তথ্য মতে, বরিশালের ৬টি সংসদীয় এলাকায় ভোটার বেড়েছে ২ লাখ ৪৯ হাজার ৩২১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার বেড়েছে ১ লাখ ৩৪ হাজার ৮৩৫ জন এবং নারী ভোটার বেড়েছে ১ লাখ ১৪ হাজার ৪৮৬ জন।

তাছাড়া বর্তমান হিসেব অনুযায়ী মোট ভোটার ১৭ লাখ ৭৮ হাজার ৫৮৫ জন। যার মধ্যে ৮ লাখ ৯৭ হাজার ৯২৩ জন পুরুষ ভোটার এবং ৮ লাখ ৮০ হাজার ৬৬২ জন নারী ভোটার।

এর আগে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসনে মোট ভোটার ছিল ১৫ লাখ ২৯ হাজার ২৬৪ জন। যার মধ্যে ৭ লাখ ৬৩ হাজার ৮৮ জন পুরুষ ভোটার এবং ৭ লাখ ৬৬ হাজার ১৭৬ জন নারী ভোটার ছিল।

তবে নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি ভোটার বেড়েছে বরিশাল সদর ও সিটিতে অর্থাৎ বরিশাল-৫ আসনে।

প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, বরিশাল-১ আসনে (গৌরনদী-আগৈলঝাড়া) ভোটার বৃদ্ধি পেয়েছে ৩৩ হাজার ৪০ জন। বর্তমানে এ আসনে মোট ভোটার ২ লাখ ৫৭ হাজার ২২০ জন। যার মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ২৯ হাজার ১৭ জন ও ১ লাখ ২৮ হাজার ২০৩ জন নারী।

বরিশাল-২ আসনে (উজিরপুর-বানারীপাড়া) বেড়েছে ৪২ হাজার ৩৪৩ জন ভোটার। বর্তমানে এ আসনে মোট ভোটার ৩ লাখ ১ হাজার ৩৯৭ জন। যার মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ৫৩ হাজার ৩০৮ জন ও ১ লাখ ৪৮ হাজার ৮৯ জন নারী।

বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) আসনে বেড়েছে ৩৬ হাজার ৮০ জন ভোটার। বর্তমানে এ আসনে মোট ভোটার ২ লাখ ৫৩ হাজার ৪১৪ জন। যার মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ২৬ হাজার ৯৯৭ জন ও ১ লাখ ২৬ হাজার ৪১৭ জন নারী।

বরিশাল-৪ (হিজলা-মেহেন্দিগঞ্জ) আসনে ভোটার বৃদ্ধি পেয়েছে ৫১ হাজার ৬২৯ জন । বর্তমানে এ আসনে মোট ভোটার ৩ লাখ ২৪ হাজার ১২৮ জন। যার মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ৬৫ হাজার ৪১৭ জন ও ১ লাখ ৫৮ হাজার ৭১১ জন নারী।

বরিশাল-৫ (বরিশাল সদর ও সিটি) আসনে ৫৫ হাজার ৩৯ জন ভোটার বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে এ আসনে মোট ভোটার ৩ লাখ ৯৭ হাজার ২৬৭ জন। যার মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৩৯৮ জন ও ১ লাখ ৯৬ হাজার ৮৬৯ জন নারী।

সর্বশেষ বরিশাল-৬ (বাকেরগঞ্জ) আসনে ৩১ হাজার ১৯০ ভোটার বৃদ্ধি পেয়েছে। আর বর্তমানে এ আসনে মোট ভোটার ২ লাখ ৪৫ হাজার ১৫৯ জন। যার মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ২২ হাজার ৭৮৬ জন ও ১ লাখ ২২ হাজার ৩৭৩ জন নারী।

অপরদিকে ভোটারদের পাশাপাশি প্রতিটি সংসদীয় আসনে বেড়েছে ভোট কেন্দ্র ও ভোট কক্ষের সংখ্যা। একাদশ সংসদ নির্বাচনে সর্বমোট ১৭৮টি ভোটকেন্দ্র ও ১৩৫টি ভোটকক্ষ বৃদ্ধি পেয়েছে।

আসন্ন নির্বাচনে বরিশালের ৬টি আসনে মোট ভোটকেন্দ্র থাকছে ৮০৫টি ও কক্ষ থাকছে ৪ হাজার ৪৭টি। ২০১৪ সালের নির্বাচনে ভোটকেন্দ্র ছিল ৬২৭টি ও কক্ষ ছিল ৩৯১২টি।

সবচেয়ে বেশি ভোট কেন্দ্র বেড়েছে বরিশাল-৪ (হিজলা-মেহেন্দিগঞ্জ) আসনে ও ভোট কক্ষ বেড়েছে বরিশাল-৫ আসনে। তবে ভোটকক্ষ কমেছে বরিশাল ১ ও ৩ আসনে।

নির্বাচন অফিসের তথ্যানুযায়ী, বরিশাল-১ আসনে (গৌরনদী-আগৈলঝাড়া) ৩২টি কেন্দ্র বৃদ্ধি পেয়েছে। পাশাপাশি ১৫টি ভোট কক্ষ কমেছে।

বরিশাল-২ আসনে (উজিরপুর-বানারীপাড়া) ভোট কেন্দ্র ৩৬টি এবং ৫৬টি ভোট কক্ষ বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে বরিশাল-৩ আসনে (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) ৩৬টি ভোটকেন্দ্র বৃদ্ধি পেলেও ভোট কক্ষ কমেছে ৯০টি।

বরিশাল-৪ (হিজলা-মেহেন্দিগঞ্জ) আসনে ভোট কেন্দ্র ৪৪টি এবং ৬৮টি ভোট কক্ষ বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়াও বরিশাল-৫ (বরিশাল সদর ও সিটি) আসনে ১৫টি ভোট কেন্দ্র এবং ৮৫টি ভোট কক্ষ বৃদ্ধি পেয়েছে। সর্বশেষ বরিশাল-৬ (বাকেরগঞ্জ) আসনে বেড়েছে ১৫টি ভোট কেন্দ্র এবং ৩১টি ভোট কক্ষ ।

   

উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে ৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় দ্বিতীয় ধাপে ৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।

রোববার (১৯ মে) বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে সারা দেশে ৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। আগামী ২১ মে অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার জন্য ইন এইড টু দ্যা সিভিল পাওয়ার এর আওতায় ১৯ মে থেকে আগামী ২৩ মে পর্যন্ত নির্বাচনী এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে বিজিবি মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করবে

;

‘ভোটাররাও রাজনৈতিকভাবে বিভক্ত হওয়ায় ভোটার উপস্থিতি কম’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ না থাকা এবং ভোটাররাও রাজনৈতিকভাবে বিভক্ত হয়ে যাওয়ার কারণে ভোটার উপস্থিতি কম বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।

রোববার (১৯ মে) দুপুরে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে নিজ রুমে গণমাধ্যমের সাথে আলাপকালে তিনি এই কথা বলেন।

তিনি বলেন, বিএনপির ভোট বর্জনের লিফলেট বিতরণ গণতান্ত্রিক অধিকার। তবে কোনো ভোটারকে সহিংসতার মাধ্যমে ভোট প্রদানে বাধা দিতে পারবে না। নির্বাচন কমিশনের ওপর কারো অনাস্থা নেই। বিএনপির অনাস্থা রাজনৈতিক ইস্যু। 

তিনি আরও বলেন, আশা করি দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হবে। ছোটখাটো যে সব সমস্যা মাঠে আছে সেগুলো যাতে না হয়, সেজন্য প্রশাসন অত্যন্ত সতর্ক রয়েছে। দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন প্রথম ধাপের নির্বাচনের চেয়েও সুষ্ঠু হবে।

গোপালগঞ্জে একজন মারা গেছে, সেখান থেকে কী শিক্ষা নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এই ঘটনা নির্বাচনের কারণে নাকি ব্যক্তিগত কারণে সেটাও দেখতে হবে। তদন্ত না হলে তো মূল কারণ বলা যায় না। এছাড়া নির্বাচন না থাকলে এদেশে সহিংসতা হয়না তাতো নয়। এখন পুলিশ যথাযথ ব্যবস্থা নিচ্ছে কিনা সেটা দেখতে হবে। তাছাড়া পুলিশ প্রশাসন ভোটের পরে ৪৮ ঘণ্টা থাকে। সে সময়ের মধ্যে তো কিছু হয়নি।

ধান কাটা ভোট কম পড়ার প্রধান কারণ কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, বিষয়টা এমন নয়। আপানারা কেন বিষয়টা ওইদিকে নিয়ে আমাদের খোঁচা দেন৷ ওইদিন তাৎক্ষণিক কারণ ছিল সকালে বৃষ্টি হয়েছিলো। অন্যান্য কারণের মধ্যে ধান কাটা ছিল, বড় দল অংশ নেয়নি এসব কারণে ভোট কম পড়েছে। তাছাড়া ভোট কম পড়ার পেছনে একটি বড় ফ্যাক্টর বিএনপি। বিশেষ করে আরেকটি বড় কারণ হলো স্থানীয় নির্বাচনে ভোটাররা চাকরিস্থল থেকেও আসতে চায় না।

নির্বাচন কমিশনার কমিশনার আরও বলেন, এখন ৬০ শতাংশের বেশি ভোটাররা আসতে চায় না। এটা সারা পৃথিবীতেই এমন। ভারতেও সব দল অংশ নিলেও ৬০ শতাংশ ভোট পড়ে।

;

ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচন, দ্বিতীয় ধাপ

১শ ১৬ জন কোটিপতির প্রার্থীর লড়াই



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের ১শ ৫৭টি উপজেলায় ১শ ১৬ জন কোটিপতি প্রার্থী ভোটের মাঠে লড়াই করছেন বলে জানিয়েছে, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি)।

রোববার (১৯ মে) সকালে রাজধানীর ধানমণ্ডির মাইডাস সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ২য় ধাপে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের হলফনামা বিশ্লেষণে এই তথ্য পাওয়া গেছে বলে জানায় টিআইবি।

টিআইবি জানায়, উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে ১শ ৫৭টি উপজেলায় একহাজার ৮শ ১১ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তার মধ্যে ১শ ১৬ জন প্রার্থী রয়েছেন কোটিপতি, যা আগের নির্বাচনের তুলনায় তিনগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে কোটিপতি প্রার্থী রয়েছেন, ১শ ৫ জন। ভাইস চেয়ারম্যান পদে রয়েছে আটজন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে কোটিপতির সংখ্যা তিনজন।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, কোটিপতি সম্পদের তালিকার শীর্ষে আছেন নোয়াখালীর সেনবাগের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী এস.এম. জাহাঙ্গীর আলম মানিক। তার অস্থাবর সম্পদ মোট ৮৪ দশমিক ৭৬ কোটি টাকা।

তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন ধামরাইয়ের সুধীর চৌধুরী। তার অস্থাবর সম্পদ মূল্য ৩৫ দশমিক ৫৫ কোটি টাকা। তৃতীয় অবস্থানে আছেন শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থী মোহাম্মদ ইদ্রিস ফরাজী। তার অস্থাবর সম্পদ মূল্য ২২ দশমিক ৮৭ কোটি টাকা।

ইফতেখারুজ্জামান আরো বলেন, দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে ৫ বছরে চেয়ারম্যান প্রার্থীর আয় বেড়েছে প্রায় ১১ হাজার শতাংশ। এইক্ষেত্রে দেখা যায়, অস্থাবর সম্পদ বেড়েছে, স্ত্রীর সাড়ে ১১ হাজার ও নির্ভরশীলদের সম্পদ বৃদ্ধির হার ১২ হাজার চারশত শতাংশ।

;

তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন

মোংলায় ২ চেয়ারম্যান ও ১ ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীকে জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বাগেরহাট
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বাগেরহাটের মোংলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘন করার দায়ে দুইজন চেয়ারম্যান ও একজন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীকে মোট ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং মোংলা উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. তরিকুল ইসলাম এ জরিমানা করেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক মো. তরিকুল ইসলাম বার্তা২৪.কমকে বলেন, বাগেরহাটের মোংলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেন এবং গলদা চিংড়ি প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবু তাহের হাওলাদার বড় গেট ও তোরণ বানিয়ে নির্বাচনের প্রচারণা চালিয়ে আসছেন, যা নির্বাচনি আচরণবিধি লঙ্ঘন। সে কারণে দুই প্রার্থীকে ১০ হাজার করে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

এছাড়া এ নির্বাচনে টিউবওয়েল প্রতীকের ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ওবাইদুল ইসলাম হিমেল একটি গাড়িতে দুটি মাইক এবং পৌর শহরের নির্দিষ্ট স্থান ছাড়া পোস্টার ও বড় ব্যানার ঝুলিয়ে নির্বাচনের আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন। এজন্য তাকেও ৪০ হাজার জরিমানা করা হয়েছে।

জরিমানার পাশাপাশি ভবিষ্যতের জন্য এসব প্রার্থীদের সতর্ক করা হয় এবং নির্বাচনি আচরণবিধি যাতে কেউ লঙ্ঘন করতে না পারেন, সেজন্য এ ধরনের তৎপরতা অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।

উল্লেখ্য, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে তৃতীয় ধাপে বাগেরহাটের মোংলা উপজেলায় নির্বাচন হবে আগামী ২৯ মে। এ নির্বাচনে তিনজন চেয়ারম্যান, সাতজন ভাইস চেয়ারম্যান ও তিনজন নারী ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী নির্বাচনে লড়ছেন বলে জানা গেছে।

;