লক্ষাধিক মামলার বোঝা নিয়ে নির্বাচনের মাঠে বিএনপি 



শাহরিয়ার হাসান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ঐক্যফ্রন্ট এবং শরিক দল নিয়ে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে বিএনপি। শুরু হয়েছে দ্বিতীয় দিনের মত মনোনয়ন বিক্রি। দলীয় চেয়ারপারসন থেকে শুরু করে মাঠ পর্যায়ের কর্মীরা জড়িয়ে আছে লক্ষাধিক মামলার বেড়া জালে। প্রশ্ন উঠছে এই সব মামলার বোঝা নিয়ে নির্বাচনে কতটা সক্রিয় থাকতে পারবে নেতা কর্মীরা। বিএনপি থেকে এগুলো রাজনৈতিক মামলা বলা হলেও পুলিশ বলছে,  সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে দায়ের করা হয়েছে এই মামলা গুলো।

তথ্য বলছে, গত ১০ বছরে প্রায় ২৬ লাখ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ৯৫ হাজারেরও বেশি মামলা দায়ের করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে পুলিশি কাজে বাধা, নাশকতা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগ আনা হয়েছে। নির্বাচনী মাঠে বিএনপির পক্ষে যারা লড়বে, মামলার বোঝা আর গ্রেফতার এড়িয়ে কতটুকু সক্রিয়তা দেখাতে পারবে তারা।

তবে সরকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়া আর গ্রেফতার হবে না কেউ। কিন্তু রাজশাহীর সমাবেশে পরে, বিএনপি ও তার জোটের হয়েছে ভিন্ন অভিজ্ঞতা। তারা অভিযোগ করছে যে, সমাবেশের শুরু থেকে বৃহস্পতিবার রাত পর্যন্ত তাদের তিনশ কর্মী গ্রেফতার হয়েছে। সরকার যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে তা রাখেনি। তাই গণ গ্রেফতারের ভয়ে নির্বাচনের মাঠে প্রচারণা থেকে শুরু করে, সক্রিয় ভুমিকা পালন করতে পারছে না বিএনপি।

বিএনপি অবশ্য বরাবরের মতই এসব মামলাকে ‘রাজনৈতিক হয়রানিমূলক’ হিসেবে আখ্যায়িত করছে। তারা বলছে গত সেপ্টেম্বর মাসেই ৪ হাজার ৯৪টি মামলায় তিন লাখ ৫৭ হাজার ২১০ জন নেতা-কর্মীকে আসামি করা হয়েছে।

এরমধ্যে এজাহারে নাম উল্লেখ করা হয়েছে ৮ হাজার ৪৮০ জনের। বাকিরা অজ্ঞাতনামা। এই অজ্ঞাতনামা আসামিগুলো পূরণ করতে নির্বাচনী মাঠ থেকে সরকার গ্রেফতার অভিযান চালাচ্ছে।

বিএনপি’র কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের তথ্যমতে, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত ৩৬টি মামলা হয়েছে। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নামে আছেও ৩৬টি মামলা। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বিরুদ্ধে ১০৬টি, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের বিরুদ্ধে ছয়টি, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদের বিরুদ্ধে ১১টি, মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে ৮৪টি, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের বিরুদ্ধে ৬৭টি। এ গুলো ছাড়াও বিএনপি নেতাকর্মীদের ৭২ জনের গুমের ঘটনা আছে।

বিএনপি’র নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারের অভিযোগের বিষয়ে পুলিশ সদর দফতরে সহকারী মহাপরিদর্শক সোহেল রানা বার্তা২৪.কমকে বলেন, পুলিশ সুনির্দিষ্ট কারণ ছাড়া কাউকে আটক করে না। সাধারণত সভা সমাবেশে বিশৃঙ্খলা, পুলিশের কাজে বাধা দিয়েছে। এমন মানুষদেরকেই গ্রেফতার বা আটক করা হয়েছে। অনেকে আবার বিভিন্ন সময় নানা ধরনের সহিংস আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত ছিল। কোন  নির্দিষ্ট দল বলে না, দেশ বা দেশের শৃঙ্খলা রক্ষায় আমরা কাজ করে যাচ্ছি।

রাজনৈতিক ভাবে কোন দলের সমর্থকে উপর মিথ্যা মামলা, গ্রেফতার, ভয়ভীতি দেখানো পুলিশের কাজ না। যে কোন দল আইনের মধ্যে থেকে তাদের নির্বাচন কর্মসূচী পালন করতে পারবে।

অন্যদিকে বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি বার্তা২৪.কমকে বলেন, সরকার গ্রেফতার অভিযান চালিয়ে আমাদের নির্বাচনী কর্মকাণ্ড প্রতিহত করার চেষ্টা করছে। যার ফলে সাময়িক ভাবে আমাদের সমস্যা দেখা দিলেও। আমাদের কর্মসূচি বন্ধ করতে পারবে না। কতজনকে গ্রেফতার করবে, ১৭ কোটি মানুষকে তো আর গ্রেফতার করতে পারবে না। বিএনপি বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দল সুষ্ঠু নির্বাচন দিলে আমরাই জয়ী হব। কোন মামলা হামলা আর গ্রেফতারে আমরা ভয় পাইনা।

   

যশোর সদর উপজেলা নির্বাচন স্থগিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

যশোর সদর উপজেলা নির্বাচন স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে ) ইসির উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান বিষয়টি জানিয়েছে।

আতিয়ার রহমান জানান, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের ৩য় ধাপে ২৯ মে অনুষ্ঠেয় যশোর জেলার সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে মো. শাহারুল ইসলাম হাইকোর্ট বিভাগে মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণার জন্য রিট পিটিশন দায়ের করলে হাইকোর্ট বিভাগ ১৩ মে আদেশে মো. শাহারুল ইসলামকে নির্বাচনে অংশগ্রহণসহ তার অনুকূলে প্রতীক বরাদ্দের জন্য আদেশ প্রদান করেন।

পরবর্তীতে হাইকোর্টের উক্ত আদেশের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশন মাননীয় আপিল বিভাগে সিপিএলএ নং ১৭১৩/২২৪ দায়ের করলে ২০ মে ২০২৪ তারিখের আদেশে "No Order" প্রদান করা হয়।

এমতাবস্থায়, বাস্তবতার নিরীখে বাংলাদেশ সুপ্রীমকোর্টের আপিল বিভাগের উক্ত আদেশ বাস্তবায়নের নিমিত্ত পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত আগামী ২৯ মে অনুষ্ঠেয় যশোর জেলার যশোর সদর উপজেলা পরিষদের সাধারণ নির্বাচনের সকল পদের নির্বাচন স্থগিত রাখার জন্য নির্বাচন কমিশন সদয় সিদ্ধান্ত প্রদান করেছেন।

এদিকে আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে প্রার্থিতা বাতিল কেন করা হবে না তা জানতে চেয়ে চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলায় ঘোড়া প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী আবু আহমেদ চৌধুরীকে তলব করেছে নির্বাচন কমিশন।

২৬ মে সকাল ১১ টায় এ প্রার্থীকে নির্বাচন ভবনে উপস্থিত হয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলে ইসি।

তৃতীয় ধাপেও ২৯ মে এ উপজেলায় ভোটের কথা রয়েছে।

;

মঠবাড়ীয়ার রিয়াজের প্রার্থিতা বাতিল করল ইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

পিরোজপুরের মঠবাড়ীয়া উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. রিয়াজ উদ্দিন আহম্মেদের প্রার্থিতা বাতিল করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে শুনানি শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম।

ইসি সচিব বলেন, রিয়াজ উদ্দিন প্রতীক বরাদ্দের দিন বড় ধরণের শোডাউন করেছেন। যেটি নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন। এ জন্য রিটার্নিং অফিসার তার কাছে ব্যাখ্যা তলব করেছিলেন। তার ব্যাখ্যা পেয়ে সন্তুষ্ট না হয়ে রিটার্নিং অফিসার বিষয়টি কমিশনের দৃষ্টি গোচরে আনেন।

কমিশনের নির্দেশে আজ তিনি ও দুইজন আইনজীবীকে নিয়ে শুনানীতে অংশগ্রহণ করেছেন। শুনানিতে তিনি দোষ স্বীকার করে নি:শর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন।

তিনি বলেন, ভিডিও ফুটেজ ও অন্যান্য প্রতিবেদন যাচাই-বাছাই করে নির্বাচন কমিশন সর্বসম্মতিক্রমে তার আচরণবিধি লঙ্ঘনের ঘটনাটি একটি বড় ধরণের নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অপরাধ বিবেচনায় নিয়ে তার প্রার্থিতা বাতিল করেছে।

আগামী ২৯ মে এই উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।

;

নির্বাচন ব্যবস্থা ধ্বংস হলে দেশে গণতন্ত্র বলে কিছু থাকবে না: রাশেদা সুলতানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নওগাঁ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা বলেছেন, নির্বাচন ব্যবস্থা গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় চাবিকাঠি। নির্বাচনের ব্যবস্থা ধ্বংস হয়ে গেলে দেশে গণতন্ত্র বলে কিছু থাকবে না এবং দেশের মানুষের জন্য কোনো মঙ্গল বয়ে আনবে না। সেই কথা বিবেচনা করেই নির্বাচন কমিশন সবগুলো নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠ ভাবে সম্পন্ন করার চেষ্টা করেছে। যাতে এই নির্বাচনগুলো সহিংসতা মুক্ত হয়। মানুষ যাতে ভোটকেন্দ্রে নির্বিঘ্নে এসে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) ১১টার দিকে নওগাঁ জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও চেয়ারম্যান প্রার্থীদের সাথে মতবিনিময় সভায় বেগম রাশেদা সুলতানা এসব কথা বলেন।

বেগম রাশেদা সুলতানা বলেন, প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপে উপজেলা নির্বাচন ভালোভাবে সম্পন্ন হয়েছে। সামনের নির্বাচনগুলোও আমরা আরও ভালোভাবে সম্পন্ন করতে চাই। যাতে সাধারণ মানুষেরা বলতে পারে এই নির্বাচন কমিশন ভালো নির্বাচন করতে পারে।

তিনি আরও বলেন, নির্বাচন কমিশন কোনো ব্যক্তিকে বিজয় করার লক্ষে কাজ করে না। প্রশাসনকেও সেভাবেই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তাদেরকে স্বাধীনভাবে কাজ করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। আমাদের একটাই উদ্দেশ্য নির্বাচন যাতে প্রশ্নবিদ্ধ না হয়। দেশে-বিদেশের সব জায়গায় যেন প্রশংসিত হয় বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে। নির্বাচন কমিশনের একটাই প্রত্যাশা নির্বাচন যেন কোনো ব্যত্যয় না ঘটে। কালিমা লিপ্ত না হয়

প্রার্থীদের উদ্দেশে রাশেদা সুলতানা বলেন, আচরণবিধি মেনে প্রার্থীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে প্রচার-প্রচারণা চালাতে হবে। বিনা কারণে একজন আরেকজনের প্রতিপক্ষ হয়ে আক্রমণ করে কথা বলা যাবে না। ভোটার যাতে ভোটকেন্দ্রে আসে সেই পরিবেশ গড়ে তুলতে হবে। কোনো প্রার্থীর কোনো অভিযোগ থাকলে কমিশনকে জানালে সাথে সাথে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দেন তিনি

নির্বাচনের সাথে সংশ্লিষ্টদের নিরপেক্ষতা বজায় রেখে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানিয়ে রাশেদা সুলতানা বলেন, দেশে সুন্দর নির্বাচন ব্যবস্থা যাতে বিরাজমান থাকে ও জোরদার হয় সেই চিন্তা করে সততা ও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করতে হবে। মানুষ যেন বলে এই কমিশনের সময় নির্বাচন ব্যবস্থা কোনভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ হয় নাই, ধ্বংস হয় নাই।

নওগাঁর জেলা প্রশাসক মো. গোলাম মওলার সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে রাজশাহী বিভাগের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার ইমতিয়াজ হোসেন, রাজশাহী বিভাগের অতিরিক্ত ডিআইজি বিজয় বসাক, নওগাঁর পুলিশ সুপার মুহাম্মদ রাশিদুল হক, রাজশাহীর আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন প্রমুখ বক্তব্য দেন।

;

লালমোহনে নির্বাচনী মিছিলে ডিএসবি'র এসআইয়ের উপর হামলা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ভোলা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপের নির্বাচনে, ভোলার লালমোহনে নির্বাচনি একটি মিছিল থেকে ডিএসবি (ডিস্ট্রিক্ট স্পেশাল ব্রাঞ্চ) এর এক পুলিশের সদস্যের ওপর হামলার ঘটনার একটি ভিডিও এসেছে সংবাদমাধ্যমের  কাছে।

ভিডিও এবং ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীর সূত্রে জানা যায়, বুধবার (২২ মে) রাত প্রায় পৌনে ৮টার দিকে লালমোহন পৌর শহরের হাইস্কুল সুপার মার্কেট এলাকায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে পৌর শহরে মিছিল বের করে চেয়ারম্যান প্রার্থী আক্তারুজ্জামান টিটবের দোয়াত কলম প্রতীকের সমর্থকরা। একই সময় ওই মিছিলের পিছন থেকে মিছিল শুরু করে প্রতিদ্বন্দ্বী চেয়ারম্যান প্রার্থী আকতার হোসেনের শালিক প্রতীকের সমর্থকরা। 

এসময় মিছিলের ভিডিও ধারণ করছিলেন ডিএসবি'র এসআই একেএম আবদুল হক। তার উপর হামলা চালায় শালিক প্রতীকের সমর্থকরা। 

হামলার বিষয়ে জানতে চাইলে শালিক প্রতীকের মিছিল থেকে হামলার শিকার হয়েছেন বলে তাৎক্ষণিক এক প্রতিক্রিয়ায় জানান ডিএসবি'র এসআই কেএম আবদুল হক।

হামলা বিষয় জানতে শালিক প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী আকতার হোসেনের মুঠোফোনে কল করা হলে ব্যস্ততা দেখিয়ে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন তিনি।

হামলার হামলার সংবাদ শুনে ঘটনাস্থলে আসেন লালমোহন থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এসএম মাহবুব উল আলম। হামলার বিষয় জানতে চাইলে স্থানীয় সাংবাদিকদের সাথে মন্তব্য কোনো মন্তব্য করেননি ওসি।

এদিকে এখনও পর্যন্ত কেন এই ঘটনা কাউকে আটক করা হয়নি এমন প্রশ্নের জবাবে ভোলা জেলা পুলিশ সুপার মো. মাহিদুজ্জামান বার্তা ২৪ কে জানান, হামলার ভিডিওটি আমি দেখেছি, হামলার বিষয়টি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত কিনা তা খতিয়ে দেখে পরবর্তীতে প্রয়োজনীয় আআইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। 

;