বরিশাল-৪: সুযোগ নিতে চায় ইসলামী আন্দোলন!



সিদ্দিকুর রহমান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বরিশাল-৪ আসন। ছবি: বার্তা২৪.কম

বরিশাল-৪ আসন। ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নদী বেষ্টিত হিজলা ও মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলা নিয়ে গঠিত বরিশাল-৪ আসন। ১টি পৌরসভা ও ২১টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত বরিশাল-৪ আসনে আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ বিরোধ এখন প্রকাশ্যে।

এক পক্ষের নেতৃত্ব দিচ্ছেন কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান সংসদ সদস্য পঙ্কজ নাথ। অপর পক্ষে রয়েছে বরিশাল জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মইদুল ইসলামসহ অন্যরা।

তবে এই আসনে আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন চাচ্ছেন বর্তমান সংসদ সদস্য পঙ্কজ নাথ। এছাড়াও মনোনয়ন প্রত্যাশার তালিকায় রয়েছেন বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট আফজালুল করীম ও কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ড. শাম্মী আহমেদের নাম।

বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট আফজালুল করীম বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘আমার ত্যাগের বিষয়টি মূল্যায়ন করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যদি নৌকা প্রতীক দেন, তাহলে আমি বিজয় লাভ করতে পারব।'

দলীয় নেতাকর্মীর সূত্রে জানা গেছে, ১৯৯১ সালে ভোটের সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গঠন করেছিল বিএনপি। তবে ওই নির্বাচনে বরিশাল-৪ আসনের সাংসদ নির্বাচিত হন জেলা আওয়ামী লীগের তৎকালীন সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ। এরপর ৯৬ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত বিএনপির দখলেই ছিল আসনটি। ২০১৪ সালে ওই আসনটিতে নির্বাচিত হয়ে আওয়ামী লীগকে ঘরে ফিরিয়ে আনেন বর্তমান সাংসদ পঙ্কজ নাথ।

তবে ২০১৪ সালের পর থেকে সংসদীয় এই আসনটিতে নৌকার অবস্থা এখন নাজুক। স্বেচ্ছাসেবক লীগের একক আধিপত্যের কারণে প্রতিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নৌকার বিদ্রোহী হচ্ছে তারা।

সম্প্রতি মেহেন্দিগঞ্জে ভোট যুদ্ধে নৌকাকে পরাজিত করে বেশ কয়েকটি ইউপিতে নির্বাচিত হয় বিদ্রোহী প্রার্থী। শুধু তাই নয়, দলের মধ্যে অভ্যন্তরীণ কোন্দলের সুযোগে একটি ইউপিতে বিজয়ী হয় বিএনপির প্রার্থী।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও আওয়ামী লীগের প্রার্থীর সঙ্গে স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা-কর্মীদের বিচ্ছিন্নের বহিঃপ্রকাশ ঘটবে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা। তাই নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের মধ্যকার দ্বন্দ্ব না মিটলে ভোটের রাজনীতিতে বড় প্রভাব পড়বে বলে মনে করছেন দলীয় নেতা-কর্মীরা। এমনকি আসনটি পুনরায় হাত ছাড়া হওয়ার আশঙ্কাও করছেন তারা।

এদিকে ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত বরিশাল-৪ আসন ছিল বিএনপির দখলে। তবে এখানে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মতো বিএনপিতেও রয়েছে কোন্দল। আগামী নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীক পেতে কেন্দ্রে তদবির করছেন সাবেক সংসদ সদস্য ও উত্তর জেলা বিএনপির সভাপতি মেজবা উদ্দিন ফরহাদ, জেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি নুর রহমান জাহাঙ্গীর, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সভাপতি রাজীব আহসান এবং খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের মামলা পরিচালনাকারী আইনজীবী হেলাল উদ্দিন।

উত্তর জেলা বিএনপির সভাপতি মেজবা উদ্দিন ফরহাদ বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘বিগত দিনে আন্দোলন সংগ্রামে আমি অগ্রণী ভূমিকা পালন করছি। মনোনয়নের বিষয়ে আমি শতভাগ আশাবাদী।’

আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে এই আসনে প্রার্থিতা ঘোষণা করেছেন চরমোনাই পীরের দল ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। দলটির মনোনীত প্রার্থী মুফতী সৈয়দ মুহা. নুরুল করীম। তিনি দলের কেন্দ্রীয় কমিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

ইতোমধ্যে নির্বাচনকে ঘিরে পথসভা ও গণসংযোগের মধ্যে দিয়ে প্রচার-প্রচারণা শুরু করেছেন নুরুল করীম। আর এই আসনে বড় দুই দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের ফলে সাধারণ জনগণ চরমোনাই পীরের মনোনীত প্রার্থীকে বিপুল ভোটে বিজয়ী করবেন বলে আশা প্রকাশ করছে দলটির নেতাকর্মীরা।

উল্লেখ্য, ৯৪৯ দশমিক ২৯ বর্গ কিলোমিটারের বরিশাল-৪ আসনে মোট জনসংখ্যা ৪ লাখ ৭৯ হাজার ৮৯০ জন। এছাড়াও মোট ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ২৪ হাজার ১২৮ জন। যার মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ৬৫ হাজার ৪১৭ এবং নারী ১ লাখ ৫৮ হাজার ৭১১ জন। মোট ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ১৭৪টি।

এর আগে ২০১৪ সালে নির্বাচনে মোট ভোটার ছিল ২ লাখ ৭২ হাজার ৪৯৯ জন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটার বেড়েছে ৫১ হাজার ৬২৯ জন।

   

জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে প্রচারণা, চেয়ারম্যান প্রার্থীকে জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর সৈয়দপুরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘন করে জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে প্রচারণা করার দায়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী ফয়সাল দিদার দিপুকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শুক্রবার (১৭ মে) বিকালে নির্বাচনী আচরণবিধি দায়িত্বরত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি আমিনুল ইসলাম ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে এ জরিমানা করেন।

ফয়সাল দিদার দিপু জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ও সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ঘোড়া প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার বিকালে চেয়ারম্যান প্রার্থী ফসয়াল দিদার দিপু জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে তার সমর্থকদের সাথে নিয়ে শহরের বিভিন্ন স্থানে নির্বাচনী প্রচারণা করছিলেন। এসময়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে সত্যতা পেয়ে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।জরিমানার টাকা পরিশোধ না করায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত পুলিশ আটক করে রেখেছেন দিপুকে।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি আমিনুল ইসলামের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তিনি কল রিসিভ করেননি।

এবিষয়ে সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নুরই আলম সিদ্দিকী বলেন, একজন চেয়ারম্যান প্রার্থী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা করছিলেন। সেটির খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে সত্যতা পেয়ে আচরণ বিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা পরিশোধ না করলে অনাদায়ে এক মাসের জেল দেওয়া হবে।

;

ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা

ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী নাজিম উদ্দিন মুহুরীর দুই কর্মীকে জরিমানা করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী হাকিম মো. মেজবাহ উদ্দিন জাফতনগর ইউনিয়নে তাদের জরিমানা করেন।

জানা যায়, উপজেলার জাফতনগর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করে চেয়ারম্যান প্রার্থী নাজিম মুহুরীর পক্ষে মিনি ট্রাক ও মাইক্রোবাস সহযোগে শোডাউন এবং দুপুর ২টার আগেই মাইক বাজিয়ে প্রচারণা করার অপরাধে মো. জাহের বিন সাব্বির ও মো. মিনহাজ নামের দুই কর্মীর বিরুদ্ধে আচরণবিধি ভঙ্গে তাৎক্ষণিক ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মেজবাহ উদ্দিন বলেন, ‘দণ্ডের অর্থ আদায় করা হয়। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের স্বার্থে মোবাইল কোর্ট চলমান থাকবে।’

;

প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান

প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবিব খান (অব.) বলেছেন, নির্বাচনে কোনো প্রার্থী যদি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বা কোনো ঝামেলা করার চেষ্টা করে তাকে ছাড় দেওয়া হবে না। প্রার্থীকে আইনের আওতায় এনে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিশোর গ্যাংয়ের পৃষ্ঠপোষকদেরও ছাড় দেওয়া হবে না। 

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বেলা ১১ টায় যশোর জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীগণের সঙ্গে আচরণবিধি ও অন্যান্য বিষয় সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠান শেষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদরা ভোটারদের কাছে যেতে পারছেন। আর এ যাওয়ার পরিবেশ তৈরি করতে পেরেছে নির্বাচন কমিশন। গত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ এবং উপজেলা পরিষদের প্রথম ধাপের নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দর হয়েছে। সামনের নির্বাচনগুলো আরও ভালো হবে।

নির্বাচন কমিশনার বলেন, এই কমিশন সাংবাদিকদের সুরক্ষায় আইন করেছে। নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করার সময় কেউ যদি সাংবাদিকদের আহত কিংবা ক্যামেরা ভাঙচুর করে তাহলে তার শাস্তি হবে। তবে, নির্বাচনের সময় কিছু মৌসুমি সাংবাদিক হাজির হয়। তারা কারো পক্ষে, আবার কারো বিপক্ষে প্রচার-অপপ্রচার করে। এ বিষয়টির প্রতিও আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে। তিনি নির্বাচন সংশ্লিষ্টদের প্রেসক্লাবের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করে সাংবাদিকদের পাস দেয়ার নির্দেশনা দেন।

উপজেলা নির্বাচনে এমপিদের ভূমিকার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান বলেন, এমপিরা কেবলমাত্র ভোট দিতে পারবেন। তারা কোনো প্রার্থীর পক্ষে প্রচার-প্রচারণা চালাতে পারবেন না।

প্রথম ধাপের নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, সারাদেশে গড়ে ৩৬ শতাংশ ভোটার এসেছে। এটিকে কম বলবো না। ধান কাটা মৌসুম, গরম ও ভোটারদের প্রার্থী দেখে পছন্দ হয়নি বলেই ভোটার উপস্থিতি কিছুটা কমেছে। তবে, এ অবস্থা উন্নতির দিকে যাচ্ছে। বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা এক সময় বিশ্বে রোল মডেল হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

আরও উপস্থিত ছিলেন, যশোরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবরাউল হাছান মজুমদার, পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদার, যশোর নির্বাচন অফিসার আনিছুর রহমান প্রমুখ।

;

৩০ উপজেলায় ব্যালট যাবে ভোটের একদিন আগে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের ভোটে ১৬ জেলার ৩০ উপজেলায় আগের দিন ৬১৫ কেন্দ্রে ব্যালট পেপার পাঠানো হবে। অন্যান্য স্থানে ব্যালট যাবে ভোটের দিন সকালে।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান ইতিমধ্যে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তাদের পাঠিয়েছেন।

এতে বলা হয়েছে, আগামী ২১ মে অনুষ্ঠেয় ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদের দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন উপলক্ষে ৩০ উপজেলার ৬১৫টি ভোটকেন্দ্রে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার সাথে ভোটগ্রহণের পূর্বের দিন ভোটকেন্দ্রে নির্বাচনি মালামালের সাথে ব্যালট পেপার প্রেরণের জন্য নির্বাচন কমিশন অনুমতি প্রদান করেছেন।

সিদ্ধান্ত অনুসারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

যেসব উপজেলায় আগের দিন ব্যালট যাবে সেগুলো হলো- কুড়িগ্রাম সদর, উলিপুর, অষ্টগ্রাম, গাইবান্ধা সদর, শিবগঞ্জ, মুলাদী, হিজলা, কুমারখালী, ভোলা সদর, দৌলতখান, মৌলভীবাজার সদর, রাজনগর, কোম্পানীগঞ্জ, গোয়াইনঘাট, ধর্মপাশা, তাহিরপুর, জামালগঞ্জ, বিশ্বম্ভরপুর, বাহুবল, নবীগঞ্জ, খাগড়াছড়ি সদর, দীঘিনালা, পানছড়ি, লামা, নাইক্ষ্যংছড়ি, বিলাইছড়ি, রাজস্থলি, কাপ্তাই, লালমনিরহাট সদর ও সুন্দরগঞ্জ।

;