নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রা শুরু, যাত্রী কারা?



রেজা-উদ্-দৌলাহ প্রধান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

নানা জল্পনা-কল্পনা, সন্দেহ, উদ্বেগ শেষে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তফসিল ঘোষণার মধ্যদিয়ে একাদশ জাতীয় নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রা শুরু হয়েছে। ২৩ ডিসেম্বর সেই যাত্রার সমাপ্তি ঘটবে। কিন্তু নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রী হচ্ছেন কারা? উত্তর জানতে আরো কয়েকদিন লাগবে।

কমিশনের ঘোষিত তফসিল অনুসারে, প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র জমার দেওয়ার শেষ সময় ১৯ নভেম্বর, মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের তারিখ ২২ নভেম্বর, প্রার্থীতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ২৯ নভেম্বর ও ভোটের দিন ২৩ ডিসেম্বর।

নির্বাচন মানে উৎসব, আমেজ। রাজনৈতিক দলগুলোর কার্যালয়ে পদ প্রত্যাশীদের আনাগোনা, দলীয় মনোনয়ন, নির্বাচনী ইশতেহার, প্রার্থীদের প্রচারণা সব কিছুই যেন আনন্দের। ইতোমধ্যেই তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়ে আনন্দ মিছিল করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগসহ ১৪ দলীয় জোট, জাতীয় পার্টি, যুক্তফ্রন্ট। অন্যদিকে বিএনপি, ২০ দলীয় জোট, ঐক্যফ্রন্ট নেতারা তফসিল নিয়ে অখুশি। এখন দেখার বিষয় তারা নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রী হন কি না?

বাংলাদেশে ১৯৭৩ সাল থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত প্রথম ৪টি জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ক্ষমতাসীন সরকারগুলোর অধীনে। যার তিনটিই ছিলো সেনা নিয়ন্ত্রিত সরকার। তবে ১৯৯১ সালের নির্বাচনটি করে সব দলের ঐকমত্যে গঠিত একটি নিরপেক্ষ অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।

১৯৯৬ সাল থেকে পরপর তিনটি নির্বাচন হয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে। ২০১১ সালে সংবিধানে সংশোধনী এনে দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের বিধানে ফিরে যায় আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার। সে ধারাবাহিকতায় ২০১৪ সালের নির্বাচন দলীয় সরকারের অধীনেই সম্পন্ন হয়।

২০১৪ সালের সেই নির্বাচনে অংশ নেয়নি বিএনপি। তত্ত্ববধায়ক সরকারসহ বেশকিছু দাবিতে ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে বনিবনা না হওয়ায় বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট তখন ভোট বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।

ঐ নির্বাচনে ৩০০টি আসনের মধ্যে ১৫৩টি আসনে আওয়মী লীগের প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হন। বিরোধীজোটের কাছে ‘ওয়াকওভার’ পেয়ে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ফের সরকার গঠন করে আওয়ামী লীগ। আবারো পাঁচ বছরের জন্য ক্ষমতার বাইরে চলে যায় বিএনপি ও ২০ দলীয় জোট।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, টানা ১০ বছর ক্ষমতার বাইরে থেকে বিএনপির শক্তি এখন ক্ষয়িষ্ণু। বিশেষ করে ২০১৪ সালের নির্বাচনে প্রতিপক্ষকে ‘ওয়াক ওভার’ দেওয়া ছিল তাদের চরম একটি রাজনৈতিক ভুল। যার খেসারত আজো দিতে হচ্ছে দলটির নেতা-কর্মীদের।

২০১৪ সালের তফসিল ঘোষণার পর বিএনপি প্রার্থীরা মনোনয়ন সংগ্রহ না করলে তখন আওয়ামী লীগের তৎকালীন যোগাযোগ মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন, ‘কোনো ট্রেন স্টেশন ছেড়ে গেলে তাকে যেমন আবার ওই প্লাটফর্মে ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয়, তেমনি নতুন করে তফসিল ঘোষণা করাও সম্ভব নয়।’

পাঁচ বছর পর এবারের প্রেক্ষাপটও বিএনপি নেতা-কর্মীদের জন্য জটিল। দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া এখন কারাগারে বন্দী। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও প্রায় এক দশক হল বিদেশে পলাতক, সম্প্রতি আবার ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত।

হাজার হাজার দলীয় নেতা-কর্মী মামলা-মোকদ্দমায় জর্জরিত। এমন অবস্থায় ২০১৮ সালের নির্বাচনী ট্রেন এসে দাঁড়িয়েছে তাদের সামনে। যেন এক অগ্নিপরীক্ষা। দলীয় চেয়ারপার্সনকে মুক্ত না করে নির্বাচনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত যেমন তারা নিতে পারছে না, ঠিক তেমনি আরেকবার নির্বাচন বর্জন করে ‘নির্বাচনী ট্রেন’ মিস করার খেসারত দিতে চাচ্ছেন না।

সরকারকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলতে গঠন করে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। জোটে ড. কামাল হোসেনকে সামনে রাখা হলেওে এর মূল চালিকা শক্তি বিএনপি। তাদের ধরাণা ছিল সরকার হয়ত তাদের দাবি মেনে নিয়ে নমনীয় হবে। সে জন্য ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে দুই দফা সংলাপেও বসেন। কিন্তু ফলাফল হতাশাব্যঞ্জক। সংলাপে কিছু ইস্যুতে সরকার ছাড় দিলেও সংবিধানের বাইরে এক চুলও নড়েনি।

তাই বিএনপি তথা ঐক্যফ্রন্টের মূলদাবির একটাও পূরণ হয় নি। ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচন কমিশনের কাছে তফসিল পেছানোর আবদার করলেও কমিশন তফসিল ঘোষণা করে জানিয়ে দিল যে, নির্বাচনের ট্রেন ছেড়ে দিয়েছে।

   

জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে প্রচারণা, চেয়ারম্যান প্রার্থীকে জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর সৈয়দপুরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘন করে জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে প্রচারণা করার দায়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী ফয়সাল দিদার দিপুকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শুক্রবার (১৭ মে) বিকালে নির্বাচনী আচরণবিধি দায়িত্বরত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি আমিনুল ইসলাম ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে এ জরিমানা করেন।

ফয়সাল দিদার দিপু জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ও সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ঘোড়া প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার বিকালে চেয়ারম্যান প্রার্থী ফসয়াল দিদার দিপু জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে তার সমর্থকদের সাথে নিয়ে শহরের বিভিন্ন স্থানে নির্বাচনী প্রচারণা করছিলেন। এসময়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে সত্যতা পেয়ে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।জরিমানার টাকা পরিশোধ না করায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত পুলিশ আটক করে রেখেছেন দিপুকে।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি আমিনুল ইসলামের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তিনি কল রিসিভ করেননি।

এবিষয়ে সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নুরই আলম সিদ্দিকী বলেন, একজন চেয়ারম্যান প্রার্থী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা করছিলেন। সেটির খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে সত্যতা পেয়ে আচরণ বিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা পরিশোধ না করলে অনাদায়ে এক মাসের জেল দেওয়া হবে।

;

ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা

ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী নাজিম উদ্দিন মুহুরীর দুই কর্মীকে জরিমানা করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী হাকিম মো. মেজবাহ উদ্দিন জাফতনগর ইউনিয়নে তাদের জরিমানা করেন।

জানা যায়, উপজেলার জাফতনগর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করে চেয়ারম্যান প্রার্থী নাজিম মুহুরীর পক্ষে মিনি ট্রাক ও মাইক্রোবাস সহযোগে শোডাউন এবং দুপুর ২টার আগেই মাইক বাজিয়ে প্রচারণা করার অপরাধে মো. জাহের বিন সাব্বির ও মো. মিনহাজ নামের দুই কর্মীর বিরুদ্ধে আচরণবিধি ভঙ্গে তাৎক্ষণিক ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মেজবাহ উদ্দিন বলেন, ‘দণ্ডের অর্থ আদায় করা হয়। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের স্বার্থে মোবাইল কোর্ট চলমান থাকবে।’

;

প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান

প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবিব খান (অব.) বলেছেন, নির্বাচনে কোনো প্রার্থী যদি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বা কোনো ঝামেলা করার চেষ্টা করে তাকে ছাড় দেওয়া হবে না। প্রার্থীকে আইনের আওতায় এনে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিশোর গ্যাংয়ের পৃষ্ঠপোষকদেরও ছাড় দেওয়া হবে না। 

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বেলা ১১ টায় যশোর জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীগণের সঙ্গে আচরণবিধি ও অন্যান্য বিষয় সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠান শেষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদরা ভোটারদের কাছে যেতে পারছেন। আর এ যাওয়ার পরিবেশ তৈরি করতে পেরেছে নির্বাচন কমিশন। গত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ এবং উপজেলা পরিষদের প্রথম ধাপের নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দর হয়েছে। সামনের নির্বাচনগুলো আরও ভালো হবে।

নির্বাচন কমিশনার বলেন, এই কমিশন সাংবাদিকদের সুরক্ষায় আইন করেছে। নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করার সময় কেউ যদি সাংবাদিকদের আহত কিংবা ক্যামেরা ভাঙচুর করে তাহলে তার শাস্তি হবে। তবে, নির্বাচনের সময় কিছু মৌসুমি সাংবাদিক হাজির হয়। তারা কারো পক্ষে, আবার কারো বিপক্ষে প্রচার-অপপ্রচার করে। এ বিষয়টির প্রতিও আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে। তিনি নির্বাচন সংশ্লিষ্টদের প্রেসক্লাবের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করে সাংবাদিকদের পাস দেয়ার নির্দেশনা দেন।

উপজেলা নির্বাচনে এমপিদের ভূমিকার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান বলেন, এমপিরা কেবলমাত্র ভোট দিতে পারবেন। তারা কোনো প্রার্থীর পক্ষে প্রচার-প্রচারণা চালাতে পারবেন না।

প্রথম ধাপের নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, সারাদেশে গড়ে ৩৬ শতাংশ ভোটার এসেছে। এটিকে কম বলবো না। ধান কাটা মৌসুম, গরম ও ভোটারদের প্রার্থী দেখে পছন্দ হয়নি বলেই ভোটার উপস্থিতি কিছুটা কমেছে। তবে, এ অবস্থা উন্নতির দিকে যাচ্ছে। বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা এক সময় বিশ্বে রোল মডেল হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

আরও উপস্থিত ছিলেন, যশোরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবরাউল হাছান মজুমদার, পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদার, যশোর নির্বাচন অফিসার আনিছুর রহমান প্রমুখ।

;

৩০ উপজেলায় ব্যালট যাবে ভোটের একদিন আগে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের ভোটে ১৬ জেলার ৩০ উপজেলায় আগের দিন ৬১৫ কেন্দ্রে ব্যালট পেপার পাঠানো হবে। অন্যান্য স্থানে ব্যালট যাবে ভোটের দিন সকালে।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান ইতিমধ্যে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তাদের পাঠিয়েছেন।

এতে বলা হয়েছে, আগামী ২১ মে অনুষ্ঠেয় ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদের দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন উপলক্ষে ৩০ উপজেলার ৬১৫টি ভোটকেন্দ্রে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার সাথে ভোটগ্রহণের পূর্বের দিন ভোটকেন্দ্রে নির্বাচনি মালামালের সাথে ব্যালট পেপার প্রেরণের জন্য নির্বাচন কমিশন অনুমতি প্রদান করেছেন।

সিদ্ধান্ত অনুসারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

যেসব উপজেলায় আগের দিন ব্যালট যাবে সেগুলো হলো- কুড়িগ্রাম সদর, উলিপুর, অষ্টগ্রাম, গাইবান্ধা সদর, শিবগঞ্জ, মুলাদী, হিজলা, কুমারখালী, ভোলা সদর, দৌলতখান, মৌলভীবাজার সদর, রাজনগর, কোম্পানীগঞ্জ, গোয়াইনঘাট, ধর্মপাশা, তাহিরপুর, জামালগঞ্জ, বিশ্বম্ভরপুর, বাহুবল, নবীগঞ্জ, খাগড়াছড়ি সদর, দীঘিনালা, পানছড়ি, লামা, নাইক্ষ্যংছড়ি, বিলাইছড়ি, রাজস্থলি, কাপ্তাই, লালমনিরহাট সদর ও সুন্দরগঞ্জ।

;