ভর্তিযুদ্ধ

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় : কবে কোথায় ভর্তি পরীক্ষা



ভর্তিযুদ্ধ ডেস্ক, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশিত হয়েছে। 

তারিখ অনুযায়ী দেখে নিন কবে কোথায় ভর্তি পরীক্ষা

১৩ সেপ্টেম্বর : গ ইউনিট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১৪ সেপ্টেম্বর : চ ইউনিট (সাধারণ জ্ঞান), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১৪ সেপ্টেম্বর : ইউনিট-১ (বিজ্ঞান শাখা), জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

২০ সেপ্টেম্বর : ক ইউনিট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

২০ সেপ্টেম্বর : ইউনিট-২ (মানবিক শাখা), জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

২১ সেপ্টেম্বর : খ ইউনিট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

২১ সেপ্টেম্বর : ইউনিট-৩ (বাণিজ্য শাখা), জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

২৭ সেপ্টেম্বর : ঘ ইউনিট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

২৮ সেপ্টেম্বর : চ ইউনিট (অঙ্কন), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

২২ সেপ্টেম্বর থেকে ৩ অক্টোবর : জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

৫ অক্টোবর : বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)

১২ অক্টোবর : চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

১৮ ও ১৯ অক্টোবর : বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়

১৮ অক্টোবর : খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

২০ থেকে ২২ অক্টোবর : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

২৪ অক্টোবর : রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

২৬ অক্টোবর : শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় 

২৬ অক্টোবর : বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি)

২৬ থেকে ৩১ অক্টোবর : চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

১ ও ২ নভেম্বর : নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় 

২ নভেম্বর : খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়

৪ থেকে ৮ নভেম্বর : ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়

৮ ও ৯ নভেম্বর : কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়

১০ থেকে ১৪ নভেম্বর : বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

১৫ নভেম্বর : বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়

১৫ ও ১৬ নভেম্বর : পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

১৭ থেকে ২১ নভেম্বর : জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়

২১ ও ২২ নভেম্বর : যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

২২ ও ২৩ নভেম্বর : মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

২৯ নভেম্বর : বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিশ্ববিদ্যালয়

৩০ নভেম্বর : সাত বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো- বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় এবং পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

২ থেকে ৫ ডিসেম্বর : হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

৬ ডিসেম্বর : রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

৭ ডিসেম্বর : রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়

৮ ও ৯ ডিসেম্বর : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়

২০ ও ২১ ডিসেম্বর : পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

   

একাদশ শ্রেণিতে ক্লাস শুরু ৩০ জুলাই, ভর্তি ফি নির্ধারণ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছর একাদশ শ্রেণির ক্লাস শুরু হবে আগামী ৩০ জুলাই থেকে। এর আগে ২৬ মে থেকে ১১ জুন পর্যন্ত অনলাইনে চলবে ভর্তি কার্যক্রম।

বৃহস্পতিবার (১৫ মে) প্রকাশিত একাদশ শ্রেণির ভর্তি নীতিমালা ক্লাস শুরু সংক্রান্ত শিডিউল থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

এতে বলা হয়েছে, প্রথম ধাপে ভর্তির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হবে ২৩ জুন। ভর্তি নিশ্চয়ন করতে হবে ২৯ জুনের মধ্যে। দ্বিতীয় ধাপে ভর্তির আবেদন শুরু হবে ৩০ জুন, চলবে ২ জুলাই পর্যন্ত।

ঢাকা শিক্ষা বোর্ড জানিয়েছে, দ্বিতীয় ধাপে আবেদন করা শিক্ষার্থীদের ফল প্রকাশ হবে ৪ জুলাই। একইদিন পছন্দক্রম অনুযায়ী প্রথম দফায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের মাইগ্রেশনের ফলও প্রকাশ করা হবে। দ্বিতীয় ধাপে ভর্তির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থী ভর্তি নিশ্চয়ন শুরু হবে ৫ জুলাই থেকে, চলবে ৮ জুলাই পর্যন্ত।

তৃতীয় ধাপে ভর্তির আবেদন শুরু হবে ৯ জুলাই থেকে, চলবে ১০ জুলাই পর্যন্ত। দ্বিতীয় ধাপের মাইগ্রেশন এবং তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশিত হবে ১২ জুলাই। তৃতীয় ধাপের ভর্তি নিশ্চয়ন করতে হবে ১৩ থেকে ১৪ জুলাইয়ের মধ্যে।

সকল ধাপে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ভর্তি শুরু হবে ১৫ জুলাই থেকে, চলবে ২৫ জুলাই পর্যন্ত। আর ক্লাস শুরু হবে ৩০ জুলাই থেকে।

নির্দেশিকায় আরও বলা হয়েছে, ঢাকা মহানগরের এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠান সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা এবং মহানগরের বাইরের এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠান সর্বোচ্চ ৩ হাজার টাকা ভর্তি ফি হিসেবে নিতে পারবে। জেলা সদর ও উপজেলার এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠান যথাক্রমে ২ হাজার ও ১ হাজার ৫০০ টাকা ভর্তি ফি নিতে পারবে।

ঢাকা মহানগরের নন-এমপিও বাংলা ভার্সন স্কুল সর্বোচ্চ ৭ হাজার ৫০০ টাকা এবং নন-এমপিও ইংরেজি ভার্সন স্কুল সর্বোচ্চ ৮ হাজার ৫০০ টাকা ভর্তি ফি নিতে পারবে। মহানগরের বাইরের নন-এমপিও বাংলা ভার্সন স্কুল ভর্তি ফি হিসাবে ৫ হাজার টাকা এবং ইংরেজি ভার্সন স্কুল ৬ হাজার টাকা নিতে পারে।

উল্লেখ্য, এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল গত রোববার (১২ মে) প্রকাশিত হয়েছে। 

;

বিদেশ নির্ভরতা কমাতে মানসম্মত উচ্চশিক্ষার তাগিদ ইউজিসির



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আলমগীর বলেছেন, উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণে মানসম্মত উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে স্বনির্ভরতা অর্জনের মাধ্যমে বিদেশ নির্ভরতা কমিয়ে আনতে হবে।

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) সভাকক্ষে মঙ্গলবার (১৪ মে) ইউজিসি’র আয়োজনে দিনব্যাপী এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহবান জানান।

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) কার্যক্রম পরিবীক্ষণ ও প্রমাণক ব্যবস্থাপনা এবং ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের খসড়া কর্মপরিকল্পনা পর্যালোচনা ও ফিডব্যাক প্রদান সংক্রান্ত কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

প্রফেসর আলমগীর বলেন, আর স্বনির্ভরতা অর্জনে উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে বর্তমান সময়ের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সক্ষম বা যুগোপযোগী শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে।

তিনি দেশে বেকার সমস্যার সমাধানে শিক্ষার্থীদের বৈশ্বিক শ্রমবাজার উপযোগী করে গড়ে তোলা, বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে পাঠ্যক্রম হালনাগাদ করাসহ উচ্চশিক্ষার গুণগত মানোন্নয়নের পরামর্শ দেন। ইন্টারনেটের সুবিধা নিয়ে শুধু লাইক, কমেন্টস ও শেয়ারের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে নিজেদের সক্ষমতা ও দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য শিক্ষার্থীদের পরামর্শ দেন।

ইউজিসি সচিব ড. ফেরদৌস জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন কুয়েটের উপাচার্য প্রফেসর ড. মিহির রঞ্জন হালদার।

এছাড়া, কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য দেন কুয়েটের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. সোবহান মিয়া। অনুষ্ঠানে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহবুবুর রহমান এপিএ বাস্তবায়নে নানা অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন।

কুয়েটের উপাচার্য প্রফেসর মিহির রঞ্জন হালদার বলেন, এপিএ চুক্তি বাস্তবায়নের ফলে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কাজের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধি পেয়েছে। এর মাধ্যমে উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রতিযোগিতামূলক কাজের পরিবেশ তৈরি এবং ভালো কাজের পুরস্কারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তিনি আগামী অর্থবছরে এপিএ বাস্তবায়নে ভালো করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

;

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন শুরু ২৬ মে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রোববার চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এতে উত্তীর্ণ হয়েছেন ১৬ লাখ ৭২ হাজার ১৫৩ শিক্ষার্থী। তাদের সামনে এখন ভালো কলেজের ভর্তি হওয়ার স্বপ্ন। এদিকে প্রতি বছরের ন্যায় এবারও ফলের ভিত্তিতে অনলাইনে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি নেওয়া হবে। সেই ভর্তি কার্যক্রম শুরু হতে পারে ২৬ মে।

ভর্তি তারিখ, ফিসহ আনুষ্ঠানিক নানা বিষয় চূড়ান্ত করতে আজ সোমবার (১৩ মে) বৈঠকে বসছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও শিক্ষা বোর্ড সংশ্লিষ্টরা। এবারও ভর্তির জন্য কোনো পরীক্ষা হবে না। কেবল অনলাইনে আবেদন নেওয়া হবে এবং নম্বরের ভিত্তিতে ভর্তি করা হবে। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, এবার বড় ধরনের কোনো পরিবর্তন আসছে না। তবে ফল প্রকাশের প্রক্রিয়ায় কিছু পরিবর্তন আসতে পারে।

এবার হাইকোর্টের নির্দেশনা মেনে মিশনারি পরিচালিত নটরডেম, হলিক্রস ও সেন্ট জোসেফ কলেজ লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি করবে।
জানা গেছে, শিক্ষার্থীরা অনলাইনে নির্ধারিত ওয়েবসাইটে (www.xiclassadmission.gov.bd) একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন করতে পারবে। অনলাইন ছাড়া সাধারণ শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ম্যানুয়ালি ভর্তির আবেদন নেওয়া হবে না। একজন শিক্ষার্থী যতগুলো কলেজে আবেদন করবে তার মধ্য থেকে তার মেধা, কোটা ও পছন্দক্রমের ভিত্তিতে একটি কলেজে তার অবস্থান নির্ধারণ করা হবে।

তবে যেসব শিক্ষার্থী বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন হিসেবে এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে, তারা বোর্ডে ম্যানুয়ালি ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবে। প্রবাসীদের সন্তান ও বিকেএসপি থেকে শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য বোর্ডে ম্যানুয়ালি আবেদন করতে পারবে। এক্ষেত্রে বোর্ড প্রমাণপত্র যাচাই-বাছাই করে শিক্ষার্থীকে ভর্তির ব্যবস্থা নেবে।
অনলাইনে আবেদন

অনলাইনে আবেদনের জন্য নির্ধারিত ওয়েবসাইটে একাদশ শ্রেণির ভর্তির আবেদন করা যাবে। অনলাইন ছাড়া সাধারণ শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ম্যানুয়ালি ভর্তির আবেদন নেওয়া হবে না। আবেদন ফি দিয়ে সর্বনিম্ন পাঁচটি এবং সর্বোচ্চ দশটি কলেজে পছন্দ দিতে হবে। একজন শিক্ষার্থী যতগুলো কলেজে আবেদন করবে এর মধ্য থেকে তার মেধা, কোটা ও পছন্দক্রমের ভিত্তিতে একটি কলেজে তার অবস্থান নির্ধারণ করা হবে।

নির্বাচিত শিক্ষার্থীকে ৩৩৫ টাকা দিয়ে প্রাথমিকভাবে ভর্তি নিশ্চিত করতে হবে। আগে প্রাথমিক নিশ্চায়ন ফি ছিল মোট ৩২৮ টাকা। রেজিস্ট্রেশন ফি ৭ টাকা বাড়িয়ে ১৩৫ টাকা থেকে ১৪২ টাকা করায় মোট ফি বেড়েছে।

যারা ম্যানুয়ালি আবেদন করবে

পুরো ভর্তি প্রক্রিয়া অনলাইনে হলেও বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীরা সংশ্লিষ্ট বোর্ডে ম্যানুয়ালি ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবে। প্রবাসীদের সন্তান অথবা বিকেএসপি থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী অথবা খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে বিভাগীয় অথবা জাতীয় পর্যায়ে অসামান্য অবদানের জন্য পুরস্কারপ্রাপ্ত শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য বোর্ডে ম্যানুয়ালি আবেদন করতে পারবে। এক্ষেত্রে বোর্ড উপযুক্ত প্রমাণপত্র যাচাই-বাছাই করে শিক্ষার্থী ভর্তির ব্যবস্থা করে দেবে।

গ্রুপ নির্বাচন যেভাবে

বিজ্ঞান গ্রুপ থেকে এসএসসি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা উচ্চ মাধ্যমিকে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা গ্রুপের যেকোনো একটি নির্বাচন করতে পারবেন। মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা গ্রুপ থেকে উত্তীর্ণরা এ দুই গ্রুপের যেকোনো একটি নির্বাচন করতে পারবেন। দাখিল উত্তীর্ণ বিজ্ঞান গ্রুপের শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা গ্রুপের যেকোনো একটি ও সাধারণ গ্রুপ থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা গ্রুপের যেকোনো একটি নির্বাচন করতে পারবেন। ভর্তির জন্য কোনো পরীক্ষা হবে না, শিক্ষার্থীদের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ভর্তি করা হবে।

ভর্তিতে ৭ শতাংশ কোটা বহাল থাকছে

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে মোট শূন্য আসনের ৯৩ শতাংশ মেধা কোটা হিসেবে বিবেচিত হবে। এসব শূন্য আসন সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। বাকি ৭ শতাংশের মধ্যে ৫ শতাংশ বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য এবং ২ শতাংশ শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও অধীন দপ্তর/সংস্থায় কর্মরত কর্মকর্তা/কর্মচারী সন্তানদের জন্য রাখা হয়েছে। এসব আসনে শিক্ষার্থী না থাকলে তা মেধা কোটায় বিবেচিত হবে। কোটার ক্ষেত্রে আবেদনকারী সংখ্যা বেশি হলে মেধার ভিত্তিতে তালিকা করতে হবে।

;

এসএসসির খাতা চ্যালেঞ্জ শুরু, যেভাবে করবেন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রোববার চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এতে গড় পাসের হার ৮৩.০৪ শতাংশ। প্রকাশিত ফলাফলে কারও কাঙ্ক্ষিত ফল না এলে সে পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন বা খাতা চ্যালেঞ্জ করতে পারবেন। এ কার্যক্রম আজ (সোমবার) থেকে শুরু হয়ে চলবে ১৯ মে পর্যন্ত।

রোববার ফল প্রকাশের পর আন্তঃশিক্ষাবোর্ডের সমন্বয়ক ও ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর তপন কুমার সরকার ঢাকা পোস্টকে বলেন, সোমবার থেকে পুনর্নিরীক্ষণ আবেদন শুরু হবে, চলবে ১৯ মে পর্যন্ত।

তিনি জানান, ফলাফলে কেউ সংক্ষুব্ধ বা অসন্তুষ্ট হলে তিনি চাইলে পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করতে পারবেন। অনলাইনে মাধ্যমে ঘরে বসেই তিনি এ আবেদন করতে পারবেন। পরে বোর্ড তার খাতা যাচাই-বাছাই করে দেখে আবেদন নিষ্পত্তি করবেন।

আবেদনের উপায়: প্রার্থীরা শুধু টেলিটক প্রি-পেইড মোবাইল ফোন নম্বর থেকে পুনর্নিরীক্ষণের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ জন্য প্রথমে মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে RSC <Space> বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর <Space> রোল নম্বর <Space> বিষয় কোড লিখে 16222 নম্বরে Send করতে হবে।

এরপর ফিরতি এসএমএস-এ আবেদনের জন্য কত টাকা কেটে নেয়া হবে সেটি জানিয়ে একটি পিন দেয়া হবে। এতে প্রার্থী সম্মত থাকলে মেসেজ অপশনে গিয়ে RSC <Space> Yes <Space> PIN <Space> Contact Number (যে কোনো অপারেটর) লিখে 16222 নম্বরে Send করতে হবে।
ফল পুনর্নিরীক্ষণের ক্ষেত্রে একজন প্রার্থী একই এসএমএস’র মাধ্যমে একাধিক বিষয়ের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ জন্য কমা (,) দিয়ে বিষয় কোড আলাদা লিখতে হবে। উদাহরণ হিসেবে ঢাকা বোর্ডের একজন শিক্ষার্থী বাংলা ও ইংরেজি দুটি বিষয়ের জন্য টেলিটক প্রি-পেইড মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে লিখবে RSC <Space> Dha <Space> Roll Number <Space) 101, 102, 107, 108। প্রতিটি পদের জন্য ১২৫ টাকা করে কেটে নেয়া হবে অ্যাকাউন্ট থেকে।

পুনর্নিরীক্ষণে খাতার চার বিষয় দেখা যায়: শিক্ষাবোর্ডের কর্মকর্তারা এ ব্যাপারে জানিয়েছেন, পুনর্নিরীক্ষণ করলে একজন শিক্ষার্থীর খাতা পুনরায় মূল্যায়ন করা হয় না। পুনর্নিরীক্ষণের জন্য আবেদন করলে প্রার্থীর উত্তরপত্রের চারটি দিক দেখা হয়। এসব হলো―উত্তরপত্রের সব প্রশ্নের নম্বর সঠিকভাবে দেয়া হয়েছে কিনা, প্রাপ্ত নম্বর গণনা ঠিক হয়েছে কিনা, প্রাপ্ত নম্বর ওএমআর শিটে উঠানো হয়েছে কিনা এবং প্রাপ্ত নম্বর অনুযায়ী ওএমআর শিটের বৃত্ত ভরাট করা হয়েছে কিনা। এই চারটি বিষয় পরীক্ষা করেই পুনর্নিরীক্ষার ফল দেয়া হয়। এই চার ক্ষেত্রে কোনো ধরনের ভুল-ত্রুটি থাকলে তা সংশোধন করে ফের ফল প্রকাশ করা হয়।

;