‘২০৪১ সালের মধ্যে দেশের অর্ধেক শিক্ষার্থীকে কারিগরিতে ভর্তি’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। ফাইল ছবি

শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

২০৪১ সালের মধ্যে দেশের ৫০ শতাংশ অর্থাৎ অর্ধেক শিক্ষার্থীকে কারিগরি শিক্ষায় যুক্ত করতে সেখানে ভর্তি নিশ্চিত করার পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। শিক্ষিত ডিগ্রিধারীদের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করতে এই কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৩ জানুয়ারি) ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের প্রতিনিধিদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এসব কথা বলেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।

ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন। এসময় কারিগরি শিক্ষায় এনরোলমেন্ট বৃদ্ধির এই মহাপরিকল্পনা করায় সরকারের ভুয়সী প্রশংসা করেন ইইউ প্রতিনিধি।

ইইউ প্রতিনিধিদের শিক্ষামন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতা যাওয়ার আগে ২০০৯ সালে কারিগরিতে এনরোলমেন্ট ছিলো ১ শতাংশ। ক্ষমতায় আসার পর টার্গেট নেয়া হয়েছিল ২০২০ সালের ২০ শতাংশ নিশ্চিত করার। তখন এটাকে উচ্চাভিলাষী মনে করেছিলেন অনেকেই। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে এনরোলমেন্ট হয়েছে ১৭ শতাংশের বেশি। আমরা চাই ২০৪১ সালের মধ্যে কারিগরিত ৫০ শতাংশ এনরোলমেন্ট করতে।

ইইউ প্রতিনিধি দলকে শিক্ষামন্ত্রী জানান, দেশের প্রতিটি উপজেলায় কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান করা হচ্ছে। মাইন্ডসেট চেঞ্জ করে কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষার্থীদের আগ্রহী করে তুলতে প্রচারণা চালানো হচ্ছে। অনেকে মনে করে কারিগরিতে কম মেধাবীরা পড়াশোনা করে। তাই মাইন্ডসেট পরিবর্তন করতে ব্যাপক প্রচারণা চালানো হবে।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘সারা দেশে ১৬টি শতবর্ষী অনার্স কলেজ রয়েছে। আরও কিছু প্রতিষ্ঠান রয়েছে দেড়শ বছরেরও পুরাতন। এসব প্রতিষ্ঠানগুলোয় অনার্স-মাস্টার্স চালু রেখে অন্যান্য কলেজগুলোতে ডিগ্রি কোর্স করানো হবে। ডিগ্রি কোর্সের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের কারিগরি ট্রেড পড়ানো হবে। এতে অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। অনেকে মনে করছেন শিক্ষকদের চাকরি থাকবে না। আসলে তা নয়, কর্মরত শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দিয়ে শিক্ষার্থীদের ট্রেড কোর্স পাড়ানো হবে। শিক্ষার্থীরা ডিগ্রি কলেজগুলোতে পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিপ্লোমাও করতে পারবে।’

শিক্ষামন্ত্রী প্রতিনিধি দলকে জানান, নতুন জাতীয় করিকুলাম করা হচ্ছে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে পাইলটিং শুরু হচ্ছে। ২০২৩ সাল থেকে ২৫ সাল পর্যন্ত (মাধ্যমিক) কারিকুলাম বাস্তবায়ন করা হবে।

   

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে ৭৬ হাজার উত্তরপত্র পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ড

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ড

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের অধীনে এবার এসএসসির ৭৬ হাজার ৪২টি উত্তরপত্র পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করেছে শিক্ষার্থীরা।

গত ১৩ মে থেকে ১৯ মে পর্যন্ত জমা পড়া এসব আবেদনের মধ্যে গণিত এবং ইংরেজির দুই পত্রে পুনঃনিরীক্ষণের জন্য আবেদন সবচেয়ে বেশি। পুনঃনিরীক্ষণের এ ফল প্রকাশিত হবে আগামী ১২ জুন।

শিক্ষাবোর্ড জানায়, ২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণের জন্য বাংলা বিষয়ে আবেদন জমা পড়েছে ৪ হাজার ৫০০টি, ইংরেজি বিষয়ে ৭ হাজার ৪২৮টি, গণিতে ৮ হাজার ৫১৯টি, ইসলাম শিক্ষায় ৩ হাজার ৭৪৩টি, উচ্চতর গণিতে ৪ হাজার ৪১৮টি, সাধারণ বিজ্ঞানে ৪ হাজার ৬০০টি, পদার্থ বিজ্ঞানে ৪ হাজার ৫৭৩টি, রসায়নে ৪ হাজার ৯৫৮টি, জীববিজ্ঞানে ৩ হাজার ৯২০টি, ব্যবসায় উদ্যোগে ২ হাজার ৭৪টি, হিসাববিজ্ঞানে ২ হাজার ৩১৮টি, বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বিষয়ে ৫ হাজার ৮০৫টি, ফিন্যান্স ও ব্যাংকিংয়ে ১ হাজার ৩১২টি, হিন্দুধর্ম বিষয়ে ৮৭৫টি, বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্ব সভ্যতা বিষয়ে ৭৩৭টি, কৃষি শিক্ষায় ১ হাজার ৫১৭টি, পৌরনীতিতে ৮৩৬টি, গার্হস্থ্য বিজ্ঞানে ৬২৮টি, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ে ১ হাজার ২০৫টি পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করে শিক্ষার্থীরা।

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সচিব অধ্যাপক নারায়ণ চন্দ্র নাথ বলেন, পুনঃনিরীক্ষণের জন্য যারা আবেদন করেছে, তাদের উত্তরপত্রে নম্বর যোগ বা উঠানোর ক্ষেত্রে কোনো ভুল পরিলক্ষিত হলে তা সংশোধন করে পুনরায় ফল প্রকাশ করা হবে। এবার পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশিত হবে ১২ জুন।

তিনি আরও বলেন, ২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণে অনেকগুলো বিষয়ে বেশি আবেদন জমা পড়ে। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি ইংরেজি ও গণিতে।

;

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে মাউশি’র ৯ নির্দেশনা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তীব্র তাপপ্রবাহ চলাকালীন শ্রেণির কার্যক্রম অব্যাহত রাখার নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপতর (মাউশি)। এসময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত শিক্ষক-কর্মচারী-শিক্ষার্থীরা যেন যথাসম্ভব সূর্যের আলো থেকে নিজেদেরকে দূরে রাখে সে বিষয়টি নিশ্চিত করা এবং পর্যাপ্ত বিশুদ্ধ পানির সুব্যবস্থা রাখাসহ নয়টি নির্দেশনা মানতে হবে।

রোববার (১৯ মে) মাউশি’র সহকারী পরিচালক (মাধ্যমিক-২) এস এম জিয়াউল হায়দার হেনরীর সই করা এক চিঠিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

নির্দেশনায় মাউশি’র আওতাধীন দেশের সরকারি-বেসরকারি সব মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজকে এসব নির্দেশনা যথাযথভাবে মেনে চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে-

প্রয়োজনীয় খাবার স্যালাইনের ব্যবস্থা রাখা; শিক্ষার্থীদের সার্বক্ষণিক শ্রেণিকক্ষে অবস্থান নিশ্চিত করা; বেলা ১১টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত শিক্ষক-কর্মচারী-শিক্ষার্থীরা যেন যথাসম্ভব সূর্যের আলো থেকে নিজেদেরকে দূরে রাখে সে বিষয়টি নিশ্চিত করা। পর্যাপ্ত বিশুদ্ধ পানির সুব্যবস্থা রাখা; শিক্ষক-কর্মচারী-শিক্ষার্থীদের প্রচুর পরিমাণ বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা করা; নিকটবর্তী স্বাস্থ্য কেন্দ্রের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রক্ষা করা, যেন কোন শিক্ষক-কর্মচারী বা শিক্ষার্থী হঠাৎ অসুস্থ্য হয়ে পড়লে তাৎক্ষণিক জরুরী চিকিৎসা সেবা প্রদানের ব্যবস্থা করা যায়; পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত প্রাত্যহিক সমাবেশ বন্ধ রাখা; শ্রেণি কার্যক্রম চলাকালীণ শ্রেণি কক্ষের সব দরজা ও জানালা খোলা রাখা; শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বৈদ্যুতিক পাখা, শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা যদি থাকে তা সচল রাখা;
উল্লেখ্য, শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ায় যাতে ব্যাঘাত না ঘটে সে জন্য দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বয়ে যাওয়া তাপপ্রবাহের মধ্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা রাখা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের সুস্থতার দিকে লক্ষ্য রেখে শিক্ষক-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের নিরাপদে ও সুস্থ থাকার জন্য মাউশি’র নয়টি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

;

একাদশ শ্রেণিতে ক্লাস শুরু ৩০ জুলাই, ভর্তি ফি নির্ধারণ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছর একাদশ শ্রেণির ক্লাস শুরু হবে আগামী ৩০ জুলাই থেকে। এর আগে ২৬ মে থেকে ১১ জুন পর্যন্ত অনলাইনে চলবে ভর্তি কার্যক্রম।

বৃহস্পতিবার (১৫ মে) প্রকাশিত একাদশ শ্রেণির ভর্তি নীতিমালা ক্লাস শুরু সংক্রান্ত শিডিউল থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

এতে বলা হয়েছে, প্রথম ধাপে ভর্তির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হবে ২৩ জুন। ভর্তি নিশ্চয়ন করতে হবে ২৯ জুনের মধ্যে। দ্বিতীয় ধাপে ভর্তির আবেদন শুরু হবে ৩০ জুন, চলবে ২ জুলাই পর্যন্ত।

ঢাকা শিক্ষা বোর্ড জানিয়েছে, দ্বিতীয় ধাপে আবেদন করা শিক্ষার্থীদের ফল প্রকাশ হবে ৪ জুলাই। একইদিন পছন্দক্রম অনুযায়ী প্রথম দফায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের মাইগ্রেশনের ফলও প্রকাশ করা হবে। দ্বিতীয় ধাপে ভর্তির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থী ভর্তি নিশ্চয়ন শুরু হবে ৫ জুলাই থেকে, চলবে ৮ জুলাই পর্যন্ত।

তৃতীয় ধাপে ভর্তির আবেদন শুরু হবে ৯ জুলাই থেকে, চলবে ১০ জুলাই পর্যন্ত। দ্বিতীয় ধাপের মাইগ্রেশন এবং তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশিত হবে ১২ জুলাই। তৃতীয় ধাপের ভর্তি নিশ্চয়ন করতে হবে ১৩ থেকে ১৪ জুলাইয়ের মধ্যে।

সকল ধাপে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ভর্তি শুরু হবে ১৫ জুলাই থেকে, চলবে ২৫ জুলাই পর্যন্ত। আর ক্লাস শুরু হবে ৩০ জুলাই থেকে।

নির্দেশিকায় আরও বলা হয়েছে, ঢাকা মহানগরের এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠান সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা এবং মহানগরের বাইরের এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠান সর্বোচ্চ ৩ হাজার টাকা ভর্তি ফি হিসেবে নিতে পারবে। জেলা সদর ও উপজেলার এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠান যথাক্রমে ২ হাজার ও ১ হাজার ৫০০ টাকা ভর্তি ফি নিতে পারবে।

ঢাকা মহানগরের নন-এমপিও বাংলা ভার্সন স্কুল সর্বোচ্চ ৭ হাজার ৫০০ টাকা এবং নন-এমপিও ইংরেজি ভার্সন স্কুল সর্বোচ্চ ৮ হাজার ৫০০ টাকা ভর্তি ফি নিতে পারবে। মহানগরের বাইরের নন-এমপিও বাংলা ভার্সন স্কুল ভর্তি ফি হিসাবে ৫ হাজার টাকা এবং ইংরেজি ভার্সন স্কুল ৬ হাজার টাকা নিতে পারে।

উল্লেখ্য, এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল গত রোববার (১২ মে) প্রকাশিত হয়েছে। 

;

বিদেশ নির্ভরতা কমাতে মানসম্মত উচ্চশিক্ষার তাগিদ ইউজিসির



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আলমগীর বলেছেন, উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণে মানসম্মত উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে স্বনির্ভরতা অর্জনের মাধ্যমে বিদেশ নির্ভরতা কমিয়ে আনতে হবে।

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) সভাকক্ষে মঙ্গলবার (১৪ মে) ইউজিসি’র আয়োজনে দিনব্যাপী এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহবান জানান।

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) কার্যক্রম পরিবীক্ষণ ও প্রমাণক ব্যবস্থাপনা এবং ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের খসড়া কর্মপরিকল্পনা পর্যালোচনা ও ফিডব্যাক প্রদান সংক্রান্ত কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

প্রফেসর আলমগীর বলেন, আর স্বনির্ভরতা অর্জনে উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে বর্তমান সময়ের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সক্ষম বা যুগোপযোগী শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে।

তিনি দেশে বেকার সমস্যার সমাধানে শিক্ষার্থীদের বৈশ্বিক শ্রমবাজার উপযোগী করে গড়ে তোলা, বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে পাঠ্যক্রম হালনাগাদ করাসহ উচ্চশিক্ষার গুণগত মানোন্নয়নের পরামর্শ দেন। ইন্টারনেটের সুবিধা নিয়ে শুধু লাইক, কমেন্টস ও শেয়ারের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে নিজেদের সক্ষমতা ও দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য শিক্ষার্থীদের পরামর্শ দেন।

ইউজিসি সচিব ড. ফেরদৌস জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন কুয়েটের উপাচার্য প্রফেসর ড. মিহির রঞ্জন হালদার।

এছাড়া, কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য দেন কুয়েটের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. সোবহান মিয়া। অনুষ্ঠানে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহবুবুর রহমান এপিএ বাস্তবায়নে নানা অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন।

কুয়েটের উপাচার্য প্রফেসর মিহির রঞ্জন হালদার বলেন, এপিএ চুক্তি বাস্তবায়নের ফলে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কাজের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধি পেয়েছে। এর মাধ্যমে উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রতিযোগিতামূলক কাজের পরিবেশ তৈরি এবং ভালো কাজের পুরস্কারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তিনি আগামী অর্থবছরে এপিএ বাস্তবায়নে ভালো করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

;