পাঁচ বছরে জিডিপিতে ২ শতাংশ অবদান রাখবে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
পাঁচ বছরে জিডিপিতে ২ শতাংশ অবদান রাখবে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল

পাঁচ বছরে জিডিপিতে ২ শতাংশ অবদান রাখবে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ৫ বছরে দেশের মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) ২ শতাংশ অবদান রাখবে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল। আর এক্ষেত্রে সরকারের কার্যকর সহযোগিতা জরুরি।

রোববার (২১ জুন) এক অনলাইন আলোচনায় এ খাতের উদ্যোক্তারা এসব কথা জানান।

আলোচনায় অংশ নেন পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান ড. শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম।

এছাড়াও ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই-এর সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম, ভিসিপিয়াবের মহাসচিব শওকত হোসেন, বেসিসের সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবীর, মসলিন ক্যাপিটালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওয়ালি-উল-মারুফ মতিন, সিএমজেএফের নির্বাহী সদস্য সুজয় মহাজন, ইনফ্লেকশন ভেঞ্চারের অংশীদার তানভীর আলী, পাঠাওয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হুসেইন এম ইলিয়াস এবং স্টার্টআপ ঢাকার সহ-প্রতিষ্ঠাতা সামাদ মিরালি আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন।

বক্তারা বলেন, বর্তমানে এ খাতে প্রায় ৭ লাখ লোকের কর্মসংস্থান। ফলে ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেটে বাংলাদেশি স্টার্টআপকে প্রণোদনা ও নীতিগত সহায়তা দেওয়া জরুরি। শামীম আহসান বলেন, করোনার কারণে আমাদের ব্যবসায় এবং অর্থনীতি উভয়ই অভূতপূর্ব সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে। ভেঞ্চার ক্যাপিটালের সহায়তায় পরিচালিত আমাদের দেশের স্টার্টআপগুলো সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি টিকে থাকার লড়াই করছে। ফ্রান্স, সিঙ্গাপুর, জাপান এবং মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অগ্রণী ভূমিকা রাখছে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল। সেখানে সরকারের পক্ষ থেকে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল এবং স্টার্টআপ প্রয়োজনীয় আর্থিক ও নীতিগত সহায়তা দেওয়া হয়। এতে কোম্পানিগুলোকে টিকে থাকতে সহায়ক হয়। বর্তমান পরিস্থিতিতে টিকে থাকতে বাংলাদেশি স্টার্টআপগুলোকেও ট্যাক্স অব্যাহতি, অনুদান, সহজ শর্তে ঋণ এবং ইক্যুইটি বিনিয়োগের মাধ্যমে একই ধরনের নীতিগত ও আর্থিক সহায়তা দেওয়া জরুরি। এই ব্যবসাগুলো টিকে থাকলে ৭ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান রক্ষা পাবে বলেও জানান শামীম আহসান।

ভিসিপিয়াবের মহাসচিব শওকত হোসেন বলেন, নিবন্ধিত অল্টারনেটিভ ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিতে বিনিয়োগ করার জন্য সরকার কিংবা বাংলাদেশ ব্যাংক একটি ফান্ড তৈরি করতে পারে। প্রাইভেট এবং অল্টারনেটিভ ইনভেস্টমেন্ট ফান্ডের সম্মিলিত বিনিয়োগে অল্টারনেটিভ ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড খুবই কার্যকরী এবং সফল হবে। এছাড়া ১০ বছরের জন্য অল্টারনেটিভ ফান্ড ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিকে আয়কর থেকে অব্যহতি দেওয়া যেতে পারে। ভিসিপিই ফার্মকে তাদের কোর ব্যবসা থেকে আয় করতে কমপক্ষে ১০ বছর সময় লেগে যায়। এর আগে আয় খুবই সীমিত হয় এবং সেটি দিয়ে শুধু কোম্পানিকে কোনোভাবে চালিয়ে নেওয়া যায়। এই ছোট্ট আয়ের ওপর ট্যাক্স এআইএফএম খাতের জন্য খুবই প্রতিবন্ধকতামূলক হবে। অল্টারনেটিভ ইনভেস্টমেন্টের ফান্ড ম্যানেজার এখনও নাজুক অবস্থায় আছে। এছাড়া এআইএফএম ডিল অধিক ঝুঁকিপূর্ণ।

এখাতের সংগঠন ভেঞ্চার ক্যাপিটাল অ্যান্ড প্রাইভেট ইক্যুইটি অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ভিসিপিয়াব) এবং ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্ট ফোরাম যৌথভাবে এ আলোচনা সভার আয়োজন করে। বৈঠকের সভাপতিত্ব ও মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ভিসিপিয়াব চেয়ারম্যান শামীম আহসান।

উল্লেখ্য যখন একটি কোম্পানি বাজারে নতুন এবং মৌলিক কোনো সেবা বা পণ্য নিয়ে ব্যবসা শুরু করে, তাকে স্টার্টআপ বলা হয়। এর উদ্দেশ্য হচ্ছে, মৌলিক একটি উদ্যোগকে ছোট থেকে আস্তে আস্তে বড় করে বিকশিত করা। বাংলাদেশে স্টার্টআপ বিজনেসের মধ্যে উবার বা পাঠাও অন্যতম। এই স্টার্টআপ বিজনেসে পুঁজির যোগান দেয় ভেঞ্চার ক্যাপিটাল।

   

ভর্তুকি কমাতে বছরে চারবার বাড়বে বিদ্যুতের দাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভর্তুকি কমিয়ে আনতে বছরে চারবার বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করবে সরকার। পর্যায়ক্রমে আগামী তিন বছর এভাবেই বাড়ানো হবে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) সচিবালয়ে আইএমএফের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে সরকারের বিদ্যুৎ বিভাগ এ কথা জানিয়েছে।

জানা গেছে, চলতি মাসে আবারও বাড়তে পারে জ্বালানি তেলের মূল্য। বিশ্ববাজারের সঙ্গে সমন্বয় করে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে মূল্য বাড়াবে। তবে বিশ্ববাজারে কমলে এখানেও কমানো হবে। এ ব্যাপারে বৃহস্পতিবার একটি নির্দেশিকা জারি করেছে।

সমন্বয়ের নামে মূলত বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হচ্ছে জানিয়ে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকার খরচ কমিয়েও ভর্তুকি সমন্বয় করতে পারে। অনিয়ম, দুর্নীতি, অপচয় রোধ করে বিদ্যুতের উৎপাদন খরচ কমানোর দিকে সরকারের মনোযোগ নেই। বরং চাহিদা না থাকলেও দরপত্র ছাড়া একের পর এক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করে এ খাতের খরচ আরও বাড়াচ্ছে।

আইএমএফের প্রতিনিধিদল বৃহস্পতিবার জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ, পেট্রোবাংলা, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) সঙ্গেও বৈঠক করেছে। বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, পেট্রোবাংলা ও বিপিসি প্রায় একইভাবে আইএমএফকে জানিয়েছে, গ্যাস ও জ্বালানি তেলে নতুন করে ভর্তুকির চাপ নেই। তেলের দাম নিয়ে স্বয়ংক্রিয় যে পদ্ধতি (আন্তর্জাতিক বাজারে বাড়লে দেশে বাড়বে, কমলে কমবে) চালু করার কথা আইএমএফ বলেছিল, তা হয়েছে। প্রতি মাসে জ্বালানি তেলের দাম সমন্বয় করা হচ্ছে। এতে জ্বালানি তেলে আর কখনো ভর্তুকি দিতে হবে না। প্রথম দুই দফায় দাম কিছুটা কমানো হলেও শেষ দফায় দাম বেড়েছে। তিন মাস ধরে এ চর্চা করা হচ্ছে।

এ বিষয়ে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, এ বছর বিদ্যুতের মূল্য আরও কয়েক দফা সমন্বয় করা হবে। এভাবে আগামী তিন বছর চলবে। তবে কোন মাসে সমন্বয় করা হবে এখনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।

জ্বালানি তেলের মূল্য প্রসঙ্গে তিনি বলেন, মার্চের প্রথম সপ্তাহ থেকে সমন্বয় করা হবে। তবে আমার কাছে মনে হচ্ছে সমন্বয় করা হলেও জ্বালানি তেলের মূল্য খুব বাড়বে না। তবে পরিবর্তন হলে সেটি নির্ভর করবে বৈশ্বিক বাজারের ওপর।

জানা গেছে, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতা আসার পর এ পর্যন্ত বিদ্যুতের মূল্য বেড়েছে ১৩ বার।

;

এপ্রিলে পণ্য রফতানি কমেছে ৪ কোটি ডলার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশ থেকে গত এপ্রিলে পণ্য রফতানি থেকে আয় এসেছে ৩ হাজার ৯১৬ দশমিক ৯৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই রফতানি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় শূন্য দশমিক ৯৯ শতাংশ কম।

রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) প্রকাশিত হালনাগাদ পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

এপ্রিলে ৪৭১ কোটি ডলার রফতানি লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম হয়েছে ১৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ।

চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে পণ্য রফতানিতে আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩ দশমিক ৯৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে, এ সময়ে মোট রফতানির মূল্য ৪ হাজার ৭৪৭ কোটি ডলার। আগের বছরের একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৫৬৮ কোটি টাকা, যা ৫ হাজার ৯৭ কোটি ডলারের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৬ দশমিক ৮৭ শতাংশ কম হয়েছিল।

রফতানিমুখী শিল্পসংশ্লিষ্টরা বলেছেন, ঈদুল ফিতরের সময়ে কারখানাগুলোয় কার্যাদেশ কম এসেছে। দীর্ঘায়িত ছুটির কারণেও রফতানি চালানের সংখ্যা কমে যায়। এ কারণে পণ্যদ্রব্য রফতানি নিম্নমুখী হয়, তবে ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশে একে স্বাভাবিক ঘটনা বলেই উল্লেখ করেছেন।

এখন পণ্য রফতানিতে শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা বাংলাদেশকে প্রতিযোগিতাসক্ষম রাখতে সহায়তা করছে। তবে ২০২৬ সালে স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বেরিয়ে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হলে সেই সুবিধা আর থাকবে না। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) ১৩তম মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনের যৌথ ঘোষণা অনুযায়ী, এলডিসি থেকে উত্তরণের পরও সংশ্লিষ্ট দেশগুলো তিন বছর শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা পাবে। এ সুবিধা আমদানি ও রফতানিকারক দেশের মধ্যে আলোচনার ভিত্তিতে নির্ধারিত হবে।

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, এলডিসি হিসেবে আমরা যেসব সুযোগ-সুবিধা পাই, সেসব ভবিষ্যতে থাকবে না। তখন রফতানি বাড়াতে হলে নতুন কৌশল বা উদ্যোগ লাগবে। রফতানিতে অভ্যন্তরীণ সক্ষমতা বাড়াতে পণ্য ও সেবা বহুমুখীকরণ এবং বিনিয়োগ বাড়ানো প্রয়োজন। অন্যদিকে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুুক্তি করার জন্য সরকারের রাজনৈতিক সম্মতি লাগবে।

;

রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব



নিউজ ডেস্ক
রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব

রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব

  • Font increase
  • Font Decrease

রিটেইল ব্যাংকিং সেবাকে আরও সহজ করতে বাংলাদেশের দ্রুত প্রসারমান স্ট্যার্টআপ হিসাবীর সাথে অংশীদারিত্ব করেছে বেসরকারি প্রাইম ব্যাংক পিএলসি। সম্প্রতি উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে।

এই অংশীদারিত্বের ফলে হিসাবী দোকান অ্যাপ ব্যবহারকারীরা এখন থেকে বাধাহীনভাবে প্রাইম ব্যাংকের বিভিন্ন সেবা গ্রহণ করতে পারবেন। এই চুক্তির ফলে রিটেইলারদের ব্যাংকিং অভিজ্ঞতায় এক দারুণ পরিবর্তন আসবে এবং লেনদেন আরও সহজ হবে।

প্রাইম ব্যাংকের কনজুমার ব্যাংকিং বিভাগের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নাজিম এ. চৌধুরী এবং হিসাবী'র পক্ষ থেকে রাকিন মোহাম্মদ সাভি (প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা) নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে চুক্তিতে সই করেন, যা রিটেইলারদের পেশাগত কাজের সাথে সরাসরি ব্যাংকিং সেবা যুক্ত করে তাদের ক্ষমতায়ন করার প্রতিশ্রুতি। ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তিকরণের লক্ষ্য অর্জন এবং হাসাবী'র রিটেইল নেটওয়ার্ককে আরও দক্ষ করে তুলতে এই চুক্তি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এবং নতুন নতুন উদ্ভাবন ও গ্রহক সেবা বাড়াতে উভয় প্রতিষ্ঠানের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।

;

এ দফায় সোনার দাম ভরিতে কমল ১৮৭৮ টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিদায়ী এপ্রিলের ৩০ তারিখ টানা ৭ দফায় কমানো হয়েছিল সোনার দাম। এবার ৮ম দফায় কমানো হয়েছে এক হাজার ৮৭৮ টাকা। ফলে সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার নতুন দাম এখন ১ লাখ ৯ হাজার ১৬৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। 

বৃহস্পতিবার (২ মে) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। 

এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম কমেছে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলারি অ্যাসোসিয়েশন সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করেছে, যা আগামীকাল শুক্রবার (৩ মে) থেকে কার্যকর হবে।

এর আগে গত ৩০ এপ্রিল ভালো মানের একভরি সোনার দাম ৪২০ টাকা কমানো হয়। তার আগে ২৯ এপ্রিল ১ হাজার ১১৫ টাকা, ২৮ এপ্রিল ৩১৫ টাকা, ২৭ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৫ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৪ এপ্রিল ২ হাজার ৯৯ টাকা এবং ২৩ এপ্রিল ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমানো হয়। এখন আবার দাম কমানোর মাধ্যমে আট দফায় ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ১০ হাজার ২৬২ টাকা কমল।

;