করোনা মোকাবিলায় চিকিৎসা সরঞ্জাম দিল ইউনিলিভার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
করোনা মোকাবিলায় চিকিৎসা সরঞ্জাম দিল ইউনিলিভার

করোনা মোকাবিলায় চিকিৎসা সরঞ্জাম দিল ইউনিলিভার

  • Font increase
  • Font Decrease

করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে দেশের স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিত দু’টি স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানকে ব্রিদিং মেশিন এবং কোভিড-১৯ পরীক্ষার কিট অনুদান দিয়েছে ইউনিলিভার বাংলাদেশ।

বাংলাদেশে করোনা মহামারির প্রভাব মোকাবিলায় ইউনিলিভার ঘোষিত ২০ কোটি টাকার আর্থিক সহায়তার অঙ্গীকারের অংশ হিসেবেই এই কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। কোম্পানিটির এই অঙ্গীকারের মধ্যে নিজস্ব পণ্য বিনামূল্যে বিতরণ, সামাজিক সচেতনতা সৃষ্টি, দেশের স্বাস্থ্য অবকাঠামোর উন্নয়ন এবং প্রতিষ্ঠানটির কর্মীদের জীবন-জীবিকার সুরক্ষা নিশ্চিতকরণসহ বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

বিপর্যস্ত এই সময়ে প্রাণঘাতী করোনার বিস্তার ঠেকাতে সাজিদা ফাউন্ডেশন এর সাথে পার্টনারশিপ করেছে ইউনিলিভার বাংলাদেশ।

উল্লেখ্য যে, করোনা সংকট মোকাবিলায় সরকারকে সাহায্য করার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সাজিদা ফাউন্ডেশন অন্যতম। এছাড়া দেশে করোনা মহামারি শুরুর পর হাতে গোনা যে কয়েকটা প্রতিষ্ঠান দ্রুততার ভিত্তিতে সাড়া দিয়েছিলো, সেগুলোর মধ্যেও প্রতিষ্ঠানটির নাম বেশ প্রণিধানযোগ্য। করোনা সংকট মোকাবিলায় সরকারকে সহযোগিতা করার লক্ষ্যে তারা তাদের নারায়ণগঞ্জের হাসপাতালকে করোনা চিকিৎসার হাসপাতালে রূপান্তরিত করেছে।

এই পার্টনারশিপের আওতায় সাজিদা ফাউন্ডেশনের করোনা হাসপাতালে জরুরি চিকিৎসা সরঞ্জাম সরবরাহের পাশাপাশি ২০ লাখ টাকার নগদ সহায়তা প্রদান করছে ইউনিলিভার বাংলাদেশ। অধিকন্তু, হাসপাতালটির জন্য ইউনিলিভার তার নিজস্ব স্বাস্থ্য-সুরক্ষা পণ্য সরবরাহ ছাড়াও সামনের সারির দুই হাজারেরও বেশি স্বাস্থ্যকর্মীর জন্য ‘কেয়ার কিট’ প্রদান করবে।

অনুদান হস্তান্তর উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সাজিদা ফাউন্ডেশনের ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামসের জ্যেষ্ঠ পরিচালক মো. ফজলুল হকের হাতে বাইপ্যাপ ব্রিদিং মেশিন এবং কোভিড-১৯ পরীক্ষার কিট তুলে দেন ইউনিলিভার বাংলাদেশের কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স, পার্টনারশিপস অ্যান্ড কমিউনিকেশনস প্রধান শামীমা আক্তার। এসময় অন্যান্যের মধ্যে সাজিদা ফাউন্ডেশনের স্বাস্থ্য বিভাগের পরিচালক ডা. তারিকুল ইসলাম এবং ইউনিলিভার বাংলাদেশের পার্টনারশিপস অ্যান্ড কমিউনিকেশনসের সহকারী ব্যবস্থাপক মাশরুর মুশতাক।

করোনা মহামারির কারণে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতে সৃষ্ট চরম সংকট নিরসনে করোনাভাইরাস পরীক্ষার কিট এবং বাইপ্যাপ ব্রিদিং মেশিনের মতো জরুরি চিকিৎসা সরঞ্জাম আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইউনিলিভার বাংলাদেশ। এখাতে এখন পর্যন্ত এক কোটি ৮০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছে প্রতিষ্ঠানটি। এছাড়া দু’টি হাসপাতালের স্বাস্থ্য অবকাঠামো উন্নয়ন বাবদ এক কোটি ১০ লাখ টাকার আর্থিক অনুদান দিয়েছে ইউবিএল।

এ বিষয়ে ইউনিলিভার বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) কেদার লেলে বলেন, মানুষের জীবন-জীবিকা রক্ষায় আমরা নিয়োজিত আছি এবং যতটা সম্ভব সহযোগিতা করার চেষ্টা করছি। বিশ্বব্যাপী আমাদের কোম্পানির বিশাল ব্যাপ্তির সুবিধাটি কাজে লাগিয়ে আমরা দ্রুততার সাথে করোনা পরীক্ষার কিট এবং বাইপ্যাপ ব্রিদিং মেশিনের মতো জরুরি চিকিৎসা সরঞ্জাম বাংলাদেশে আনতে এবং সেগুলো সাজিদা ফাউন্ডেশন ও আইসিডিডিআর,বি-এর মতো প্রতিষ্ঠানগুলোতে সরবরাহ করতে পেরেছি। আমরা বিশ্বাস করি যে, আমাদের এই ছোট্ট, কিন্তু সময়োপযোগী সহায়তা স্বনামধন্য এসব প্রতিষ্ঠানগুলোকে করোনা মহামারির বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যেতে সাহায্য করবে। সামনে আমরা আরও বেশি অবদান রাখতে চাই এবং এভাবেই বাংলাদেশের বিশ্বস্ত অংশীদার হয়ে থাকতে চাই।

   

ভর্তুকি কমাতে বছরে চারবার বাড়বে বিদ্যুতের দাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভর্তুকি কমিয়ে আনতে বছরে চারবার বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করবে সরকার। পর্যায়ক্রমে আগামী তিন বছর এভাবেই বাড়ানো হবে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) সচিবালয়ে আইএমএফের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে সরকারের বিদ্যুৎ বিভাগ এ কথা জানিয়েছে।

জানা গেছে, চলতি মাসে আবারও বাড়তে পারে জ্বালানি তেলের মূল্য। বিশ্ববাজারের সঙ্গে সমন্বয় করে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে মূল্য বাড়াবে। তবে বিশ্ববাজারে কমলে এখানেও কমানো হবে। এ ব্যাপারে বৃহস্পতিবার একটি নির্দেশিকা জারি করেছে।

সমন্বয়ের নামে মূলত বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হচ্ছে জানিয়ে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকার খরচ কমিয়েও ভর্তুকি সমন্বয় করতে পারে। অনিয়ম, দুর্নীতি, অপচয় রোধ করে বিদ্যুতের উৎপাদন খরচ কমানোর দিকে সরকারের মনোযোগ নেই। বরং চাহিদা না থাকলেও দরপত্র ছাড়া একের পর এক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করে এ খাতের খরচ আরও বাড়াচ্ছে।

আইএমএফের প্রতিনিধিদল বৃহস্পতিবার জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ, পেট্রোবাংলা, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) সঙ্গেও বৈঠক করেছে। বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, পেট্রোবাংলা ও বিপিসি প্রায় একইভাবে আইএমএফকে জানিয়েছে, গ্যাস ও জ্বালানি তেলে নতুন করে ভর্তুকির চাপ নেই। তেলের দাম নিয়ে স্বয়ংক্রিয় যে পদ্ধতি (আন্তর্জাতিক বাজারে বাড়লে দেশে বাড়বে, কমলে কমবে) চালু করার কথা আইএমএফ বলেছিল, তা হয়েছে। প্রতি মাসে জ্বালানি তেলের দাম সমন্বয় করা হচ্ছে। এতে জ্বালানি তেলে আর কখনো ভর্তুকি দিতে হবে না। প্রথম দুই দফায় দাম কিছুটা কমানো হলেও শেষ দফায় দাম বেড়েছে। তিন মাস ধরে এ চর্চা করা হচ্ছে।

এ বিষয়ে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, এ বছর বিদ্যুতের মূল্য আরও কয়েক দফা সমন্বয় করা হবে। এভাবে আগামী তিন বছর চলবে। তবে কোন মাসে সমন্বয় করা হবে এখনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।

জ্বালানি তেলের মূল্য প্রসঙ্গে তিনি বলেন, মার্চের প্রথম সপ্তাহ থেকে সমন্বয় করা হবে। তবে আমার কাছে মনে হচ্ছে সমন্বয় করা হলেও জ্বালানি তেলের মূল্য খুব বাড়বে না। তবে পরিবর্তন হলে সেটি নির্ভর করবে বৈশ্বিক বাজারের ওপর।

জানা গেছে, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতা আসার পর এ পর্যন্ত বিদ্যুতের মূল্য বেড়েছে ১৩ বার।

;

এপ্রিলে পণ্য রফতানি কমেছে ৪ কোটি ডলার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশ থেকে গত এপ্রিলে পণ্য রফতানি থেকে আয় এসেছে ৩ হাজার ৯১৬ দশমিক ৯৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই রফতানি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় শূন্য দশমিক ৯৯ শতাংশ কম।

রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) প্রকাশিত হালনাগাদ পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

এপ্রিলে ৪৭১ কোটি ডলার রফতানি লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম হয়েছে ১৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ।

চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে পণ্য রফতানিতে আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩ দশমিক ৯৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে, এ সময়ে মোট রফতানির মূল্য ৪ হাজার ৭৪৭ কোটি ডলার। আগের বছরের একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৫৬৮ কোটি টাকা, যা ৫ হাজার ৯৭ কোটি ডলারের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৬ দশমিক ৮৭ শতাংশ কম হয়েছিল।

রফতানিমুখী শিল্পসংশ্লিষ্টরা বলেছেন, ঈদুল ফিতরের সময়ে কারখানাগুলোয় কার্যাদেশ কম এসেছে। দীর্ঘায়িত ছুটির কারণেও রফতানি চালানের সংখ্যা কমে যায়। এ কারণে পণ্যদ্রব্য রফতানি নিম্নমুখী হয়, তবে ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশে একে স্বাভাবিক ঘটনা বলেই উল্লেখ করেছেন।

এখন পণ্য রফতানিতে শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা বাংলাদেশকে প্রতিযোগিতাসক্ষম রাখতে সহায়তা করছে। তবে ২০২৬ সালে স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বেরিয়ে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হলে সেই সুবিধা আর থাকবে না। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) ১৩তম মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনের যৌথ ঘোষণা অনুযায়ী, এলডিসি থেকে উত্তরণের পরও সংশ্লিষ্ট দেশগুলো তিন বছর শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা পাবে। এ সুবিধা আমদানি ও রফতানিকারক দেশের মধ্যে আলোচনার ভিত্তিতে নির্ধারিত হবে।

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, এলডিসি হিসেবে আমরা যেসব সুযোগ-সুবিধা পাই, সেসব ভবিষ্যতে থাকবে না। তখন রফতানি বাড়াতে হলে নতুন কৌশল বা উদ্যোগ লাগবে। রফতানিতে অভ্যন্তরীণ সক্ষমতা বাড়াতে পণ্য ও সেবা বহুমুখীকরণ এবং বিনিয়োগ বাড়ানো প্রয়োজন। অন্যদিকে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুুক্তি করার জন্য সরকারের রাজনৈতিক সম্মতি লাগবে।

;

রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব



নিউজ ডেস্ক
রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব

রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব

  • Font increase
  • Font Decrease

রিটেইল ব্যাংকিং সেবাকে আরও সহজ করতে বাংলাদেশের দ্রুত প্রসারমান স্ট্যার্টআপ হিসাবীর সাথে অংশীদারিত্ব করেছে বেসরকারি প্রাইম ব্যাংক পিএলসি। সম্প্রতি উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে।

এই অংশীদারিত্বের ফলে হিসাবী দোকান অ্যাপ ব্যবহারকারীরা এখন থেকে বাধাহীনভাবে প্রাইম ব্যাংকের বিভিন্ন সেবা গ্রহণ করতে পারবেন। এই চুক্তির ফলে রিটেইলারদের ব্যাংকিং অভিজ্ঞতায় এক দারুণ পরিবর্তন আসবে এবং লেনদেন আরও সহজ হবে।

প্রাইম ব্যাংকের কনজুমার ব্যাংকিং বিভাগের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নাজিম এ. চৌধুরী এবং হিসাবী'র পক্ষ থেকে রাকিন মোহাম্মদ সাভি (প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা) নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে চুক্তিতে সই করেন, যা রিটেইলারদের পেশাগত কাজের সাথে সরাসরি ব্যাংকিং সেবা যুক্ত করে তাদের ক্ষমতায়ন করার প্রতিশ্রুতি। ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তিকরণের লক্ষ্য অর্জন এবং হাসাবী'র রিটেইল নেটওয়ার্ককে আরও দক্ষ করে তুলতে এই চুক্তি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এবং নতুন নতুন উদ্ভাবন ও গ্রহক সেবা বাড়াতে উভয় প্রতিষ্ঠানের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।

;

এ দফায় সোনার দাম ভরিতে কমল ১৮৭৮ টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিদায়ী এপ্রিলের ৩০ তারিখ টানা ৭ দফায় কমানো হয়েছিল সোনার দাম। এবার ৮ম দফায় কমানো হয়েছে এক হাজার ৮৭৮ টাকা। ফলে সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার নতুন দাম এখন ১ লাখ ৯ হাজার ১৬৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। 

বৃহস্পতিবার (২ মে) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। 

এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম কমেছে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলারি অ্যাসোসিয়েশন সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করেছে, যা আগামীকাল শুক্রবার (৩ মে) থেকে কার্যকর হবে।

এর আগে গত ৩০ এপ্রিল ভালো মানের একভরি সোনার দাম ৪২০ টাকা কমানো হয়। তার আগে ২৯ এপ্রিল ১ হাজার ১১৫ টাকা, ২৮ এপ্রিল ৩১৫ টাকা, ২৭ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৫ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৪ এপ্রিল ২ হাজার ৯৯ টাকা এবং ২৩ এপ্রিল ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমানো হয়। এখন আবার দাম কমানোর মাধ্যমে আট দফায় ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ১০ হাজার ২৬২ টাকা কমল।

;