প্রণোদনার টাকা রাষ্ট্রীয় ব্যাংকের মাধ্যমে দেওয়ার আহ্বান ডিসিসিআই'র



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রণোদনার টাকা রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই)।

সংগঠনটির দাবি বেশিরভাগ কুটির, এসএমই, এমএসএমই এবং নগদ লেনদেন নির্ভর ব্যবসাসমূহ ঋণ প্রাপ্তির আবশ্যকীয়তা পূরণের অভাবে অথবা বৃহৎ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসমূহের ন্যায় ব্যাংকের সাথে ততটা ভাল সুসম্পর্ক না থাকার দরুণ প্রণোদনার টাকা থেকে ঋণ প্রাপ্তিতে সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে।

বুধবার (২২ এপ্রিল) অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ও ডিসিসিআই'র মধ্যকার করোনাভাইরাস উদ্ভুত পরিস্থিতিতে অর্থনীতির সামগ্রিক বিষয় আলোচনাকালে সভাপতি শামস মাহমুদ এ আহ্বান জানান।

ডিসিসিআই সভাপতি বলেন, বিশেষ আর্থিক প্রণোদনা ঘোষণা সত্ত্বেও ব্যাংক থেকে ঘোষিত প্যাকেজের আওতায় কুটির, এমএসএমই খাতের ব্যবসায়ীদের ঋণ প্রাপ্তি সহজতর নাও হতে পারে। কারণ বেশিরভাগ কুটির, এসএমই, এমএসএমই এবং নগদ লেনদেন নির্ভর ব্যবসাসমূহ ঋণ প্রাপ্তির আবশ্যকীয়তা পূরণের অভাব রয়েছে।

আবার বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর মতোই ব্যাংকের সাথে ততটা ভালো সুসম্পর্ক না থাকার দরুণ প্রণোদনার টাকা থেকে ঋণ প্রাপ্তিতে সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে। তাই এমএসএমই’র প্রণোদনার টাকা এমএসএমই খাতের ব্যবসায়ীদের প্রদান করার ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে সম্পৃক্ত করে ব্যবহার করা যেতে পারে।

এদিকে ক্রমান্বয়ে কিভাবে কিছু কিছু ব্যবসা-বাণিজ্যিক কার্যক্রমকে পুনরায় চালু করা যায় তার জন্য একটি পরিকল্পনা প্রণয়ন করার জন্য ডিসিসিআই অর্থ মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ জানায়।

সংগঠনটির আরও দাবির মধ্যে রয়েছে,নতুন এমএসএমই যাদের ব্যবসা পরিচালনার অভিজ্ঞতা সর্বোচ্চ ২ বছর বা তারও কম তাদের ব্যবসা পুনঃনিবন্ধন ফি, গ্যাস, বিদুৎ ও পানির বিল, ব্যাংক সংক্রান্ত অন্যান্য চার্জ এবং আমদানি, রফতানি সংক্রান্ত বন্দরের চার্জসমূহ মওকুফ করা। এ ধরনের এমএসএমই-দের দুই বছরের জন্য পুনঃঅর্থায়ন স্কিমের আওতায় ১ (এক) শতাংশ সুদে চলতি মূলধন হিসেবে ‘ব্যবসায় পুনরুদ্ধার তহবিল’ প্রদান করা যেতে পারে।

ই-কমার্স ব্যবসাতে যাতে আরও এমএসএমই খাতের উদ্যোক্তাগণ আগ্রহী হতে পারেন তাই তিনি তাদেরকে ভ্যাট, ট্যাক্স অব্যাহতি দেওয়া অথবা নগদ প্রণোদনা প্রদানের প্রস্তাব করে ডিসিসিআই।

এছাড়া অপ্রচলিত খাত যেমন ভাসমান ব্যবসায়ী, হকার, ভাসমান দোকান, মুদি এবং এক ব্যক্তি নির্ভর একক ব্যবসায়ী যারা আছেন তাদেরকে সামাজিক নিরাপত্তা বলয়ের আওতায় নিয়ে এসে ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে স্বল্প সুদে ব্যবসা পুনর্গঠন জরুরি তহবিল প্রদান করা যেতে পারে। যথাযথ সম্পৃক্ততার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহের কাছ থেকে স্বল্প সুদে ঋণ গ্রহণ করে সেই অর্থ বিশেষ প্রণোদনা প্যাকেজের সাথে যুক্ত করা যেতে পারে।

এ সময় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বিভিন্ন পদক্ষেপের ওপর জোরারোপ করে বলেন, অর্থ মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যেই সকল স্তরের মানুষের কথা বিবেচনায় একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও স্বচ্ছ আর্থিক প্রণোদনা প্রদানের লক্ষে নীতিমালা গ্রহণ করেছে। স্বল্প সুদে ঋণ গ্রহণের মাধ্যমে প্রণোদনা প্যাকেজকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষে অর্থ মন্ত্রণালয় বিভিন্ন আন্তর্জাতিক উন্নয়ন অংশীদারদের সাথে যোগাযোগ রাখছে। খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকার ইতোমধ্যেই নানা পদক্ষেপ ও কর্মসূচি গ্রহণ করেছে, আর এ সকল পদক্ষেপ ও কর্মসূচি অত্যন্ত স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার সাথে নেওয়া হয়েছে।

   

বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের বইপড়া কর্মসূচিতে আরও ৩৯,৬৮০ বই হস্তান্তর বিকাশের



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
৩৯,৬৮০ বই হস্তান্তর বিকাশের

৩৯,৬৮০ বই হস্তান্তর বিকাশের

  • Font increase
  • Font Decrease

এক দশকের ধারাবাহিকতায় এ বছরও বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের বইপড়া কর্মসূচিতে ৩৯ হাজার ৬৮০টি বই হস্তান্তর করলো বিকাশ। শিক্ষার্থীদের মনের বিকাশ ও উৎকর্ষের লক্ষ্যে দেশজুড়ে বিভিন্ন স্কুলে এই বইগুলো বিতরণ করা হয়।

আলোকিত মানুষ গড়ার কারিগর ও বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান নির্বাহী অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ এর হাতে বইগুলো তুলে দেন বিকাশ-এর চিফ এক্সটার্নাল অ্যান্ড করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মেজর জেনারেল শেখ মো. মনিরুল ইসলাম (অব.)।

শিক্ষার্থীদের মাঝে বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে দায়িত্বশীল করপোরেট প্রতিষ্ঠান হিসেবে ২০১৪ সাল থেকে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের এই দেশভিত্তিক উৎকর্ষ কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত আছে বিকাশ। এর আওতায়, এ পর্যন্ত দেশজুড়ে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৩ লাখেরও বেশি বই দেওয়া হয়েছে যার মাধ্যমে ৩০ লাখ পাঠক উপকৃত হয়েছে।

উল্লেখ্য, বিকাশ তার যাত্রা শুরুর সময় থেকেই বই পড়াকে উৎসাহিত করতে বিভিন্ন ধরণের কার্যক্রমে যুক্ত রয়েছে। ২০১৮ সাল থেকেই বাংলা একাডেমির অমর একুশে বইমেলা আয়োজনে মূল পৃষ্ঠপোষক হিসেবে সহযোগিতা করছে বিকাশ। এছাড়া, স্কুলের শিক্ষার্থীদের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে অনুপ্রাণিত করতে সারাদেশে বাংলা ও ইংরেজি মাধ্যমের ৫০০টি স্কুলে প্রতি বছর ২০ হাজার কপি গ্রাফিক নভেল সিরিজ ‘মুজিব’ বিতরণ করছে প্রতিষ্ঠানটি। শিক্ষা কার্যক্রমকে আরও সম্প্রসারিত করতে ২০১৯ সাল থেকে যশোরের বিশেষায়িত স্কুল প্রয়াস এর শিক্ষার্থীদের বাৎসরিক শিক্ষাদান খরচও বহন করে আসছে বিকাশ।

;

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ত্রৈমাসিক ব্যবসা পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ত্রৈমাসিক ব্যবসা পর্যালোচনা সভা ২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনলাইন মাধ্যমে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনের উদ্বোধন ও সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ হাবিব হাসনাত।

সভায় চলতি বছরে ব্যাংকের অর্জিত সাফল্যের পর্যালোচনা এবং শাখা ও উপশাখাসমূহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের বিভিন্ন দিক নির্দেশনা নিয়ে আলোচনা করা হয়। এসময় অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী মশিউর রহমান জেহাদ, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক আতাউস সামাদ, প্রধান কার্যালয়ের বিভাগীয় প্রধান, শাখা ব্যবস্থাপক এবং উপশাখা ইন-চার্জগণ উপস্থিত ছিলেন।

;

ইসলামী ব্যাংকের কুমিল্লা জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংকের কুমিল্লা জোনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়ে কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সম্প্রতি কুমিল্লার ম্যাজিক প্যারাডাইস পার্কে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. মাকসুদুর রহমানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী, ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ শাব্বির এবং সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট আবু ছাঈদ মো. ইদ্রিস।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন কুমিল্লা জোনপ্রধান মো. মনিরুল ইসলাম। সম্মেলনে ব্যাংকের নোয়াখালী জোনপ্রধান এ. এফ. এম আনিছুর রহমান, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট খালেদ মাহমুদ রায়হান, প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী, কুমিল্লা জোনের অধীন শাখাসমূহের প্রধান, উপ-শাখা ইনচার্জ,কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন।

;

সোনার দাম আরও কমে ভরি এখন ১১১৪৬১ টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও কিছুটা কমিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। নির্ধারিত নতুন দামে ভরিতে ১ হাজার ১৫৫ টাকা কমিয়ে ভালো মানের, অর্থাৎ হল-মার্ক করা ২২ ক্যারেট সোনার দাম দাঁড়িয়েছে প্রতি ভরি ১ লাখ ১১ হাজার ৪৬১ টাকা। এ নিয়ে টানা ৬ দফায় সোনার দাম কমানো হয়েছে মোট ৭ হাজার ৯৬৭ টাকা।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছে। এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে খাঁটি সোনার দাম কমেছে, সে জন্য সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দর বিকেল ৪টা থেকে কার্যকর হবে।

নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের সোনার দাম পড়বে ১ লাখ ১১ হাজার ৪৬১ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৬ হাজার ৩৯৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯১ হাজার ২০১ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৭৫ হাজার ৮৩৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এর আগে, গত রোববার (২৮ এপ্রিল) ২২ ক্যারেটের সোনার দাম ভরিতে ৩১৫ টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছিল ১ লাখ ১২ হাজার ৬১৬ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭ হাজার ৪৯৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯২ হাজার ১৪৬ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরির দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল ৭৬ হাজার ৬৩২ টাকা।

এ নিয়ে গত ১২ দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে ৯ বার সোনার দাম সমন্বয় করেছে বাজুস। যার মধ্যে ৭ বার দাম কমানো হয়েছে, আর বাড়ানো হয়েছে ২ বার। সবশেষ ৬ দফা সমন্বয়েই কমেছে সোনার দাম।

;