সাংবাদিকদের সুরক্ষায় বিনামূল্যে পিপিই দিল ‘স্নোটেক্স’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
সাংবাদিকদের সুরক্ষায় বিনামূল্যে পিপিই দিল ‘স্নোটেক্স’

সাংবাদিকদের সুরক্ষায় বিনামূল্যে পিপিই দিল ‘স্নোটেক্স’

  • Font increase
  • Font Decrease

করোনাভাইরাস সংক্রমণের সংকটময় এই পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যকর্মী ও গণমাধ্যমকর্মীদের পিপিই (ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম) দিচ্ছে বাংলাদেশের রফতানিমুখী পোশাক শিল্পের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত ‘স্নোটেক্স গ্রুপ’। বার্তা২৪.কমসহ দেশের প্রথম সারির অধিকাংশ প্রিন্ট, টেলিভিশন ও অনলাইন গণমাধ্যমে ইতোমধ্যে বিনামূল্যে পিপিই সরবরাহ করেছে প্রতিষ্ঠানটি। বাকি গণমাধ্যমেও পিপিই বিতরণ করবে প্রতিষ্ঠানটি।

জানা গেছে, প্রাথমিকভাবে বিজিএমইএ, এম এন্ড এস এবং বুয়েটের সহায়তায় কয়েক হাজার পিপিই বিনামূল্যে সরবরাহ করা হয়েছে স্বাস্থ্যকর্মীদের মাঝে। এছাড়াও গণমাধ্যমকর্মীদের মধ্যেও সরবরাহ করা হয়েছে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক পিপিই।

গণমাধ্যমকর্মীদের বিনামূল্যে পিপিই দিল স্নোটেক্স

স্নোটেক্সের সহকারী ব্যবস্থাপক (পিআর) শেখ রাহাত অয়ন জানান, সংকটময় এই পরিস্থিতিতে প্রায় ৫০ হাজারের অধিক পিপিই তৈরি করবে তারা। ইতোমধ্যেই তাদের তৈরি পিপিই সরাসরি চিকিৎসকদের কাছে সরবরাহ করা হয়েছে। আর প্রথম সারির অধিকাংশ গণমাধ্যমকেও পিপিই দেওয়া হয়েছে, বাকি গণমাধ্যমে ১১ এপ্রিল (শনিবার) পিপিই সরবরাহ করা হবে। গণমাধ্যমকর্মীরা ঝুঁকি নিয়ে প্রতিনিয়ত সংবাদ সংগ্রহ করছেন, তাদের সুরক্ষার বিষয়টি বিবেচনায় রেখে গণমাধ্যমগুলোতে আমরা পিপিই সরবরাহ করছি। ভবিষ্যতেও যেকোনো সংকটে গণমাধ্যমের পাশে থাকবে ‘স্নোটেক্স’ গ্রুপ।

বিশ্ব তথা দেশের এই সংকটময় মুহূর্তে ‘স্নোটেক্স’ থেকে সরবরাহকৃত এই পিপিই সম্পূর্ণ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারিং। পিপিইগুলো শতভাগ পলিস্টার টাফেটা এর উপরে পিইউ কোটিং এর ফেব্রিক দিয়ে আপাতত জরুরিভাবে প্রস্তুত করছে ‘স্নোটেক্স’। এছাড়াও পিপিইটি তৈরিতে কাপড়ের টেস্টিং পেরিমিটার- ৩০ সেকেন্ড ৩ পিএসআই চাপে, সেলায়ের পরে শতভাগ সিমসিলিং টেপ ব্যবহার করা হবে।

   

লোডশেডিং শূন্যে নেমে এসেছে, দাবি বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

তীব্র তাপপ্রবাহে গ্রামাঞ্চলে যে লোডশেডিং ছিল তা শূন্যে নেমে এসেছে বলে দাবি করেছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।

তিনি বলেন, তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ থাকায় তাপপ্রবাহে দেশের কোথাও কোথাও লোডশেডিং করতে হয়েছিল। সে পরিস্থিতি এখন নেই।

সোমবার (৬ মে) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী একথা বলেন।

বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে কিছু কিছু অঞ্চলে লোডশেডিং হচ্ছে, বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলের অনেক স্থানে। এটা গত এক মাস ধরে আমরা পর্যবেক্ষণ করছি। আমাদের বেশ কিছু বিদ্যুৎকেন্দ্র, বিশেষ করে তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ ছিল, সেগুলো আমরা ধীরে ধীরে চালু করছি। এছাড়া, তেলেরও স্বল্পতা ছিল। এ সব বিষয় নজরদারিতে নিয়ে আমরা এখন একটা ভালো পজিশনে এসেছি।

তিনি বলেন, লোডশেডিংয়ের বিষয়ে সংসদে আলোচনা হয়েছে। বিষয়টি সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রীও ওয়াকিবহাল। গ্রামাঞ্চলে যত দ্রুত পারা যায় তার ব্যবস্থা নিতে তিনি আমাদের নির্দেশ দিয়েছেন। আমরা নিয়েছি, এখন আমরা ভালো অবস্থায় আছি।

গ্রামের লোডশেডিং কমাতে শহরে বাড়বে কি না? এমন প্রশ্নের জবাবে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমার মনে হয় না কোথাও লোডশেডিং করে আরেক স্থানে দিতে হবে। আমি মনে করি, আগের চেয়ে অবস্থা অনেক ভালো।

তিনি আরও বলেন, সংসদ সদস্যদের অধিকার আছে সংসদে যেকোনো বিষয় নিয়ে কথা বলার। তারা নিজ নিজ এলাকার সমস্যা তুলে ধরেছেন। সেগুলো প্রকাশ করেছেন। বিদ্যুৎ খাতে অর্থ মন্ত্রণালয় টাকা ছাড় করা শুরু করেছে। সেটা দিয়ে ম্যানেজ করার চেষ্টা করছি।

নসরুল হামিদ বলেন, উৎপাদনে সর্বোচ্চ রেকর্ড হলেও সর্বোচ্চ চাহিদাও রয়েছে। এবার গত ৫০ বছরের ইতিহাসে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল। এটার জন্য তো আমরা কেউ প্রস্তুত ছিলাম না। আমাদের যতটুকু প্রস্তুতি ছিল সে পর্যন্ত আমরা দিয়েছি। তার ওপরে আমরা যেতে পারতাম। কিন্তু আমাদের হাতে বিদ্যুৎকেন্দ্র ছিল না।

;

মৎস্য খাতের উন্নয়নে পৃথক দু’টি রফতানি অঞ্চল চান ব্যবসায়ীরা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চিংড়ি, কাঁকড়া, সুস্বাদু পানির মাছ, সামুদ্রিক মাছসহ অন্যান্য মাছ বিদেশে রফতানি করে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের বিপুল সম্ভাবনা বিরাজ করছে। পার্শ্ববর্তী দেশগুলো এই সুযোগ কাজে লাগালেও বাংলাদেশ এখনো অনেক পিছিয়ে রয়েছে। সম্ভাবনাময় এই খাতের অবারিত সুযোগগুলো কাজে লাগাতে এবং স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে মাছের উৎপাদন ও সরবরাহ বাড়াতে এই খাতের জন্য পৃথক দু’টি অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠাসহ সরকারের কাছে নীতিগত সহায়তা চায় মৎস্য খাতের ব্যবসায়ীরা।

সোমবার (মে ৬) বেলা ১১টায় মৎস্য খাত বিষয়ক এফবিসিসিআই স্ট্যান্ডিং কমিটির প্রথম সভায় বক্তারা একথা বলেন।

এসময় ব্যবসায়ীরা বলেন, চিংড়ি, কাঁকড়া ও অন্যান্য মাছ রফতানি করে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা আয় করার সুযোগ রয়েছে। তবে মাছ চাষের জন্য প্রয়োজনীয় জায়গার পরিমাণ দিন দিন কমে আসছে। বাধাহীনভাবে মাছ চাষের জন্য দেশের দুটি অর্থনৈতিক অঞ্চল বরাদ্দসহ নদীতে কেজকালচার বা খাঁচা পদ্ধতি ব্যবহারের মাধ্যমে মৎস্য চাষে সরকারের সহযোগিতা পেলে মাছের উৎপাদন অনেক বাড়বে।

সভায় ভার্চুয়ালি অংশ নিয়ে এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেন, আগে রফতানি খাত বলতে চা, চামড়া, মাছ এগুলোই ছিলো। এগুলো রফতানি করে অনেক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন হতো বাংলাদেশের। এখনও হচ্ছে। তবে মৎস্য খাতে কিছুটা ছন্দপতন ঘটেছে। স্থানীয় চাহিদা মেটাতে গিয়ে আগের মত আর মাছ রফতানি করার সুযোগ হচ্ছে না। মৎস্য খাতের উন্নয়নে সুপারিশমালা তৈরি করতে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের মতামত চান এফবিসিসিআই সভাপতি।

মৎস্য খাতের উন্নয়নে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান এফবিসিসিআই সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. আমিন হেলালী। মৎস্য খাতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সাংঘর্ষিক বিষয়গুলো সমাধান করা গেলে এ খাতে বিনিয়োগ বাড়বে বলে মনে করেন তিনি।

স্ট্যান্ডিং কমিটির ডিরেক্টর ইন-চার্জ কাজী বেলায়েত হোসেন বলেন, ২০৩০ সালে দেশের জনসংখ্যা হতে পারে ২৪ কোটি। আর এ জনসংখ্যার জন্য ৬০ লাখ মেট্রিক টন মাছ দরকার হবে। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ও স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে মৎস্য খাতের উন্নয়ন অপরিহার্য। এক্ষেত্রে মৎস্য চাষিদের স্বল্প সুদে ব্যাংক ঋণ ও থানা থেকে ইউনিয়ন পর্যায়ে মৎস্য চাষে প্রশিক্ষণের আহ্বান জানান তিনি।

সভায় উপস্থিত ছিলেন মৎস্য অধিদফতরের মহাপরিচালক সৈয়দ মো. আলমগীর। মৎস্য খাতের উন্নয়নের জন্য ব্যবসায়ীদের দুইটি অর্থনৈতিক অঞ্চল বরাদ্দের দাবির সাথে একমত পোষণ করেন তিনি। এছাড়া মাছ রফতানি বাড়াতে মন্ত্রণালয় কাজ করছে বলে জানান তিনি। এসময়, অবৈধ জাল দিয়ে নদী ও সাগরে মৎস্য নিধনের বিরুদ্ধে মন্ত্রণালয়ের কঠোর অবস্থানের কথা ব্যক্ত করেন তিনি।

সভায় সভাপতিত্ব করেন কমিটির চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ নন-প্যাকার ফ্রোজেন ফুড্স এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ বাবুল আক্তার। সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআইর পরিচালক হাফেজ হাজী হারুন অর রশীদ, নিয়াজ আলী চিশতী, এফবিসিসিআই মহাসচিব মো. আলমগীর, কমিটির কো-চেয়ারম্যানবৃন্দ ও সদস্যবৃন্দ।

;

৮ মে যে সব এলাকায় বন্ধ থাকবে ব্যাংক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ৮ মে দেশের ১৪১টি উপজেলা পরিষদে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এদিন সংশ্লিষ্ট এলাকায় ব্যাংক বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

সোমবার (৬ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশন (ডিওএস) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

এতে বলা হয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ৬ মে তারিখের প্রজ্ঞাপন মোতাবেক আগামী ৮ মে রংপুর বিভাগের ১৯টি, রাজশাহী বিভাগের ২৩টি, খুলনা বিভাগের ১৭টি, বরিশাল বিভাগের ৫টি, ঢাকা বিভাগের ২৯টি, ময়মনসিংহ বিভাগের ৯টি, সিলেট বিভাগের ১১টি ও চট্টগ্রাম বিভাগের ২৮টি উপজেলায় পরিষদের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

নির্বাচন উপলক্ষে ভোটের দিন সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকাগুলোতে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে নির্বাচন উপলক্ষে ভোটের দিন সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকায় অবস্থিত তফসিলি ব্যাংকগুলোর আঞ্চলিক কার্যালয়সহ সব শাখা বা উপশাখা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

এ-সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করে দেশে কার্যত সব তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

;

নগদ ইসলামিকে লেনদেন করে মক্কা-মদিনা যাচ্ছেন মুন্না



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মোবাইল আর্থিক সেবা নগদ ইসলামিকে লেনদেন করে মক্কা-মদিনা সফরের জন্য প্রথম উপহার বিজয়ী হয়েছেন নারায়ণগঞ্জের মোহাম্মদ মুন্না। ব্যাংক থেকে নগদ ইসলামিকে অ্যাড মানি করে এই উপহারজয়ী হয়েছেন তিনি।

সম্প্রতি মুন্নার বাড়ির সামনে তাঁর হাতে এই উপহারের কাগজপত্র তুলে দেন হলি টিউন-এর সিইও ইসলামি ব্যক্তিত্ব মোহাম্মদ বদরুজ্জামান।

যাত্রা শুরুর পর থেকেই নগদ ইসলামিক নানারকম আকর্ষণীয় ক্যাম্পেইন এনেছে ইসলামপ্রিয় মানুষের জন্য। তারই ধারাবাহিকতায় এবার পবিত্র রমজান মাসে মক্কা-মদিনা সফরের এই ক্যাম্পেইন আনা হয়। নগদ ইসলামিক অ্যাপ বা *১৬৭# ডায়াল করে যেকোনো পরিমাণ টাকা লেনদেন করলেই নির্বাচিত হওয়া যাচ্ছিল মক্কা ও মদিনা সফরের জন্য। এ জন্য লেনদেনের কোনো সর্বনিম্ন সীমা ছিল না। যেকোনো পরিমাণ লেনদেন করলেই এই সুযোগ পাওয়া যেতে পারত।

এমনকি কোনো নির্দিষ্ট লেনদেনের ওপরও নয় এই অফার। নগদ অ্যাপ বা *১৬৭# ডায়াল করে যেকোনো লেনদেন করলেই এই সুযোগ পেতে পারতেন গ্রাহকেরা। মোবাইল রিচার্জ, পেমেন্ট, ব্যাংক বা কার্ড থেকে অ্যাড মানিসহ যেকোনো লেনদেনই বিবেচ্য হয়েছে। কেবল শর্ত হচ্ছে যে, নগদ ইসলামিকের ব্যবহারকারী হতে হবে এবং পরিপূর্ণ সক্রিয় একটি নগদ ইসলামিক অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে।

এই ক্যাম্পেইনে বেশ কয়েক জন মক্কা-মদিনা সফরের উপহার পাবেন। তারমধ্যে প্রথম উপহার পেলেন শ্রমিক মুন্না। নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থানার জালকুড়ি গ্রামের মোজাম্মেল হকের ছোট ছেলে এই মুন্না। পারিবারিকভাবেই কাঠের কাজের সাথে জড়িত মুন্না।

তাদের পরিবারের কেউ সুদ জড়িত আছে, এমন কোনো লেনদেন করেন না। ফলে শুরু থেকেই পরিবারের সবাই একমাত্র শরিয়াহসম্মত মোবাইল লেনদেন সেবা নগদ ইসলামিক ব্যবহার করেন। এই ব্যবহার করতে গিয়েই ব্যাংক থেকে অ্যাড মানি করেন মুন্না।

মক্কা-মদিনা সফরের উপহার পাওয়ার কথা শুনে আবেগ আপ্লুত মুন্না বলেন, ‘আমরা ছোটবেলা থেকেই ইসলামসম্মত জীবনযাপন করি। সে জন্য আমি কেবল নগদ ইসলামিক অ্যাপ ব্যবহার করি। এখান থেকেই আমি সব পেমেন্ট দেই, কেনাকাটা করি। সেভাবে অ্যাড মানি করে এই উপহারের জন্য নির্বাচিত হয়েছি।’

মুন্না আরও বলেন, ‘আমার ছোটবেলার স্বপ্ন ছিল মক্কা-মদিনা সফরের। আল্লাহ নগদের মাধ্যমে আমাকে সেই সুযোগ করে দিয়েছেন। নগদের প্রতি আমার অনেক কৃতজ্ঞতা। আল্লাহ চাইলে এরপর বাবা আর মাকে ওমরাহ করতে পাঠাব।’

দেশের প্রথম ও একমাত্র মোবাইল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে আলাদা ইসলামিক এমএফএস চালু করে নগদ। প্রতিষ্ঠানটির ইসলামিক অ্যাকাউন্ট সম্পূর্ণ শরিয়াহ পর্যবেক্ষক কমিটির তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয়ে আসছে। ‘নগদ ইসলামিক’মোবাইল অ্যাকাউন্টটির মাধ্যমে গ্রাহকেরা খুব সহজেই সুদমুক্ত ও শরিয়াহসম্মত উপায়ে নিজস্ব তহবিল পরিচালনা করতে পারছেন, যা তাদের ধর্মীয় মূল্যবোধ ও বিধানকে সংরক্ষণ করছে।

এই অ্যাকাউন্টের অর্থ সবসময়ই কয়েকটি বাণিজ্যিক ব্যাংকের ইসলামি ব্যাংকিংয়ে রক্ষিত থাকে। ফলে গ্রাহককে কোনোরকম সুদ গ্রহণ বা ইসলামে অননুমোদিত লেনদেন করতে হয় না।

 

;