মেঘনা গ্রুপের ৯ শিল্প কারখানা উদ্বোধন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
মেঘনা গ্রুপের ৯ শিল্প কারখানা উদ্বোধন/ছবি: সুমন শেখ

মেঘনা গ্রুপের ৯ শিল্প কারখানা উদ্বোধন/ছবি: সুমন শেখ

  • Font increase
  • Font Decrease

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও উপজেলায় মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের নবনির্মিত ৯টি শিল্প কারখানা একসঙ্গে উদ্বোধন করা হয়েছে।

শনিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে মেঘনা ইকোনমিক জোনে ৩টি, মেঘনা ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইকোনমিক জোনে ৩টি, আনন্দবাজারে ২টি ও মেঘনাঘাটে অপর ১টি শিল্প কারখানার উদ্বোধন করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

মেঘনা গ্রুপের ৯ শিল্প কারখানা উদ্বোধনে উপস্থিত অতিথিরা/ছবি: সুমন শেখ

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, নৌ পরিবহণ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য লিয়াকত হোসেন খোকা, বেজা’র নির্বাহী চেয়ারম্যান পবন চৌধুরী এবং বাংলাদেশ ফেডারেশন অব চেম্বার এন্ড কমার্স (এফবিসিসিআই) এর প্রেসিডেন্ট শেখ ফজলে ফাহিম। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোস্তফা কামাল।

উদ্বোধন হওয়া শিল্প কারখানা গুলো হলো- 

মেঘনা স্যুগার রিফাইনারি লিমিটেড: জার্মান, ফ্রান্স, থাইল্যান্ড, চীন এবং ভারতের সর্বাধুনিক মেশিনারি দ্বারা প্রস্তুত সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় এ কারখানায় বাংলাদেশে প্রথম দানাদার চিনির সঙ্গে তরল চিনি উৎপাদিত হচ্ছে। দৈনিক ৩৫০০ টন উৎপাদনের ক্ষমতা সম্পন্ন এ শিল্পে ১০০০ লোকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হয়েছে। দেশীয় চাহিদা পূরণের পাশাপাশি নেপাল এবং ভুটানে এ পণ্য রফতানি করা হবে।

সোনারগাঁও সিড ক্র্যাশিং মিলস্ লিমিটেড: জার্মানী, সুইডেন, ব্রাজিল, ইতালি, চীন, সুইজারল্যান্ড, যুক্তরাষ্ট্র এবং থাইল্যান্ডের আধুনিক মেশিনারি দ্বারা প্রস্তুত বাংলাদেশের বৃহত্তম এ সিড ক্র্যাশিং মিলে বাংলাদেশে প্রথমবারের মত লিকুইড লেসিথিনের পাশাপাশি পাউডার লেসিথিন এই কারখানা থেকে উৎপাদিত হচ্ছে, যা বেকারি, ঔষধ শিল্প কারখানা, ডেইরি এবং ফিড এর অপরিহার্য উপাদান হিসেবে বিবেচিত। এর উৎপাদন ক্ষমতা দৈনিক সাড়ে পাঁচ হাজার টন। এখানে ৩০০ লোকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে। দেশীয় চাহিদা পূরণের পাশাপাশি দক্ষিণ এশিয়া, ইউরোপ, ভারত এবং চীনে এ পণ্য রফতানি করা হবে।

৯ শিল্প কারখানা উদ্বোধন করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল/ ছবি: সুমন শেখ

মেঘনা বলপেন অ্যান্ড এক্সেসরিজ এমএফজি লিমিটেড: দক্ষিণ কোরিয়া, চীন এবং ভারতের আধুনিক স্বয়ংক্রিয় মেশিনে উন্নতমানের বলপেন তৈরির এ কারখানায় প্রতিদিন ৮ লক্ষ বলপেন উৎপাদিত হচ্ছে। দেশীয় চাহিদা পূরণের পাশাপাশি নেপাল এবং ভিয়েতনামে এ বলপেন রফতানির সুযোগ রয়েছে। এখানে ৩০০ লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে।

মেঘনা নুডলস অ্যন্ড বিস্কুট ফ্যাক্টরি লিমিটেড : জাপান, টনি এবং ইউরোপের অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে (state-of-the-art-technology) প্রস্তুত এ শিল্পে বাৎসরিক ৪০,০০০ টন বিস্কুট, ১,৯০০ টন কেক, ২০,০০০ টন নুডলস, ৪,০০০ টন ওয়েফার, ৮,০০০ টন চকলেট, ৪,০০০ টন প্রেস, ১২,০০০ টন চানাচুর, ৬,৫০০ ক্যান্ডি ও ললিপপ তৈরি হচ্ছে। এখানে ৪,০০০ লোকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে।

সোনারগাঁও প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড: চীন এবং ভারতের আধুনিক স্বয়ংক্রিয় মেশিনারি দ্বারা নির্মিত এ কারখানা মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের সকল শিল্প প্রতিষ্ঠানের প্রিন্টিং এবং প্যাকেজিং সল্যুশন হিসাবে কাজ করবে। দৈনিক ৪,৪২,০০০ পিস কার্টুন ও প্যাকেট উৎপাদনের ক্ষমতা সম্পন্ন এ কারখানায় ৪৫০ জন লোকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে।

ফ্রেশ ওয়েল্ডিং, ইলেকট্রডস অ্যন্ড ওয়্যার: তুরস্ক, চীন এবং ভারত থেকে আমদানিকৃত সর্বাধুনিক মেশিনারি দ্বারা প্রস্তুত বাংলাদেশে প্রথম ওভেন সিস্টেম ওয়েল্ডিং ইলেকট্রডস (প্রতিমাসে ১০০ টন) ও ফ্লাথ কোর আর্ক ওয়েলিং ওয়্যার (প্রতিমাসে ৪০০ টন) এখানে তৈরি করা হচ্ছে। এখানে ১০০ লোকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে।

মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোস্তফা কামাল/ছবি: ‍সুমন শেখ

মেঘনা ফ্রেশ এলপিজি লিমিটেড: সর্বাধুনিক ইউরোপিয়ান মেশিনারি দ্বারা স্থাপিত এ কারখানা এলপিজি সিলিন্ডার প্রস্তুত এবং এলপিজি বোতলজাত করার একক বৃহত্তম শিল্প প্রতিষ্ঠান। এখানে ১০,০০০ টন এলপিজি ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন গুদাম রয়েছে, যা বাংলাদেশে এলপিজি’র বৃহত্তম স্টোর হাউজ হিসেবে বিবেচিত। এর উৎপাদন ক্ষমতা প্রতিদিন ৩০০ টন এবং ১২ কেজি পরিমাণ সিলিন্ডার দৈনিক ৪,০০০ পিস। এখানে ৩৫০ জন লোকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে।

সোনারগাঁও শিপ বিল্ডার্স এন্ড ইয়ার্ড লিমিটেড: নৌপথে পণ্য পরিবহণ সুগম রাখার জন্যে ইউরোপ এবং চীনের সর্বাধুনিক মেশিনারি দ্বারা নির্মিত এ কারখানায় ৫০০০ DWT ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন অয়েল ট্যাংকার, কার্গো শিপ, বাল্ক শিপ, গ্যাস শিপ, কন্টেইনার শিপ প্রভৃতি তৈরি করা হয়েছে। দেশীয় চাহিদার পাশাপাশি ইউরোপে এবং এশিয়ার বিভিন্ন দেশে এ জাহাজ রফতানির সুযোগ রয়েছে। এখানে ১,৫০০ দক্ষ জনবলের কর্মসংস্থান হয়েছে।

ফ্রেশ সিমেন্ট ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড (ইউনিট-২): জার্মানির সর্বাধুনিক মেশিনারি দ্বারা সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে নির্মিত এ কারখানায় উন্নত মানসম্পন্ন পরিবেশবান্ধব সিমেন্ট উৎপাদিত হচ্ছে। এখানে দৈনিক ১০,০০০ টন সিমেন্ট উৎপাদনসহ ১,০০০ লোকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে। এ সিমেন্ট দেশীয় চাহিদা যোগান শেষে ভারতেও রফতানির সুযোগ রয়েছে।

এই ৯টি শিল্প কারখানা প্রতিষ্ঠানে প্রায় ৪,০০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে।

   

আইএমএফের ঋণের তৃতীয় কিস্তি পাচ্ছে বাংলাদেশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আইএমএফের ঋণের তৃতীয় কিস্তি পাচ্ছে বাংলাদেশ

আইএমএফের ঋণের তৃতীয় কিস্তি পাচ্ছে বাংলাদেশ

  • Font increase
  • Font Decrease

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের তৃতীয় কিস্তি হিসেবে ৬৮ কোটি ডলার পেতে যাচ্ছে বাংলাদেশ।

বুধবার (৮ মে) সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে এমন তথ্য জানিয়েছেন ঢাকায় সফররত দাতা সংস্থাটির প্রতিনিধি দলের প্রধান ক্রিস পাপাগেওর্জিউ।

তিনি বলেন, আইএমএফের তৃতীয় কিস্তির ঋণ পেতে বাংলাদেশের কর্মকর্তাদের সঙ্গে একটি চুক্তিতে পৌঁছেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধি দল। এখন আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দাতা সংস্থাটির নির্বাহী বোর্ডের অনুমতির অপেক্ষায় রয়েছে। এরপর দ্বিতীয় পর্যালোচনা শেষে ৯৩২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের কিস্তির ছাড় দেয়া হবে।

ঋণ পাওয়ার বিষয়ে এই কর্মকর্তা বলেন, আইএমএফ-সমর্থিত কর্মসূচির আওতায় গুরুত্বপূর্ণ কাঠামোগত সংস্কার করেছে বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষ। বিশেষ করে পেট্রোলিয়াম পণ্যের জন্য ফর্মূলাভিত্তিক জ্বালানি মূল্য সমন্বয় নীতি তারা বাস্তবায়ন করেছেন।

মূল্যস্ফীতিসহ নানা সমস্যা থাকা সত্ত্বেও বিনিময় হার পুনর্বিন্যাসে বাংলাদেশ ব্যাংক যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে, সেগুলোকে স্বাগত জানিয়েছে আইএমএফ।

এর আগে বেশ কিছু লক্ষ্য পূরণের শর্ত দিয়ে গত বছরের জানুয়ারিতে বাংলাদেশের জন্য ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণ প্রস্তাব অনুমোদন করে আইএমএফ। ২০২৬ সাল পর্যন্ত সাত কিস্তিতে ছাড় করা হবে এই ঋণ।

গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে প্রথম কিস্তিতে আইএমএফ ৪৪ কোটি ৭৮ লাখ ডলার ছাড় করে। ডিসেম্বরে দ্বিতীয় কিস্তিতে ছাড় করা হয় ৬৮ কোটি ১০ লাখ ডলার।

;

আইএমএফের ঋণের তৃতীয় কিস্তি নিয়ে কোনো উদ্বেগ নেই: প্রতিমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) নতুন করে মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, রাজস্ব আয় বাড়ানো, সুদহারের বিষয় নিয়ে পরামর্শ দিয়েছে জানিয়ে অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান বলেছেন, সংস্থাটির ঋণের তৃতীয় কিস্তি পাওয়া নিয়ে কোনো উদ্বেগ নেই।

বুধবার (৮ মে) ঢাকা সফররত আইএমএফ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।

আইএমএফ প্রতিনিধি দল অর্থ প্রতিমন্ত্রীর কাছে ঋণের শর্ত ও সংস্কারে কতটা অগ্রগতি ও আরও কতটা করতে হবে সেই সুপারিশের মূল বিষয়গুলো তুলে ধরেন।

প্রসঙ্গত, গত ২৪ এপ্রিল থেকে টানা ১৫ দিন আইএমএফ প্রতিনিধি দল সরকারের বিভিন্ন দফতর ও সংস্থার সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক করে। তার সারমর্ম নিয়ে অর্থ প্রতিমন্ত্রী সঙ্গে বুধবার বৈঠক করে সফররত প্রতিনিধি দলটি।

আইএমএফ প্রতিনিধিদল অর্থ প্রতিমন্ত্রীর কাছে ঋণের শর্ত ও সংস্কারের কতটা অগ্রগতি এবং আরও কতটা করতে হবে সেই সুপারিশের মূল বিষয়গুলো তুলে ধরেন।

করের হার বা আওতা বাড়ানোর যে আলোচনা আছে, তাতে মানুষের কষ্ট বাড়বে কি? সাংবাদিকরা এমন প্রশ্নে প্রতিমন্ত্রী বলেন, শর্ত পূরণ করতে গিয়ে মানুষের জন্য ভোগান্তি হয় এমন কোনো পদক্ষেপ নেবে না বাংলাদেশ।

আইএমএফের প্রতিনিধিদলের সফর নিয়ে এদিন কথা বলেন অর্থসচিব খায়রুজ্জামান মজুমদারও। তিনি জানান, ১০টি শর্তের মধ্যে বাংলাদেশ কেন একটি পূরণ করতে পারেনি তার সন্তোষজনক ব্যাখ্যা দিতে পেরেছে বাংলাদেশ পক্ষ। সবকিছু ঠিক থাকলে আসছে জুনে রিজার্ভে যোগ হতে পারে তৃতীয় কিস্তির টাকা।

;

টিসিবির জন্য ৪৬৮ কোটি টাকা ব্যয়ে তেল-ডাল কিনবে সরকার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
টিসিবির জন্য ৪৬৮ কোটি টাকা ব্যয়ে তেল-ডাল কিনবে সরকার

টিসিবির জন্য ৪৬৮ কোটি টাকা ব্যয়ে তেল-ডাল কিনবে সরকার

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারি বিক্রয়কারী সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য মসুর ডাল, সয়াবিন তেল ও রাইস ব্রান কেনার অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৪৬৮ কোটি ৩৩ লাখ ৪০ হাজার টাকা। এর মধ্যে ২২ হাজার টন মসুর ডাল, এক কোটি ২০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল এবং ৪০ লাখ লিটার রাইস ব্রাণ তেল রয়েছে।

বুধবার (৮ মে) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সভাপতিত্বে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ সংক্রান্ত পৃথক পাঁচটি প্রস্তাবের অনুমোদন দেয়া হয়েছে।

বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান সাংবাদিকদের বলেন, টিসিবির জন্য স্থানীয়ভাবে নাবিল নাবা ফুডস প্রোডাক্ট লিমিটেডের কাছ থেকে ৬ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল (৫০ কেজির বস্তায়) কেনার প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে মোট ব্যয় হবে ৬১ কোটি ৯৪ লাখ ৪০ হাজার টাকা। প্রতি কেজি মসুর ডালের দাম পড়বে ১০৩ দশমিক ২৪ টাকা। যা আগে ছিল ১০৩ দশমিক ৭৫ টাকা।

টিসিবির জন্য স্থানীয়ভাবে শবনম ভেজিটেবল অয়েল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের কাছ থেকে ১০ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল (৫০ কেজির বস্তায়) কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে মোট ব্যয় হবে ১০৩ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। প্রতি কেজি মসুর ডালের দাম পড়বে ১০৩ দশমিক ৭৫ টাকা। যা আগে ছিল ১০৪ দশমিক ৭০ টাকা।

অপর এক প্রস্তাবে টিসিবির জন্য স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র (জাতীয়) পদ্ধতিতে ছয় হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল (৫০ কেজির বস্তায়) কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। রাজশাহীর মেসার্স সালমান খুরশীদের কাছ থেকে তিন হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল এবং খুলনার শেখ এগ্রো ফুড ইন্ডাস্ট্রিজ এর কাছ থেকে তিন হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে মোট ব্যয় হবে ৬০ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। প্রতি কেজি ডালের দাম পড়বে ১০১ দশমিক ৪০ টাকা। যা আগে ছিল ১০২ দশমিক ৯০ টাকা।

;

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক-ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের র‌্যাফেল-ড্র অনুষ্ঠিত



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক ও ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের র‌্যাফেল ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার (৮ মে) প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী জাফর আলম। র‌্যাফেল ড্র-তে ভাগ্যবান বিজয়ী হন ব্যাংকের মুন্সীরহাট শাখার রেমিট্যান্স গ্রাহক মোঃ শাহজালাল।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ হাবীবুর রহমান ও ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের সাউথ এশিয়ার রিজিওনাল অপারেশন্স ম্যানেজার শিহাব হাসান উপস্থিত ছিলেন।

এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের ব্রাঞ্চেস কন্ট্রোল ডিভিশনের প্রধান জয়নাল আবেদীন, চিফ রেমিট্যান্স অফিসার মাজহারুল হক এবং উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন নির্বাহীবৃন্দ।

প্রধান অতিথি জাফর আলম ভাগ্যবান বিজয়ীর সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেন এবং তাকে অভিনন্দন, শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ জানান। সেইসাথে তার ও তার পরিবারের খোঁজখবর নেন, কুশল বিনিময় করেন।

;