অভিভাবকদের অসতর্কতায় বাণিজ্য মেলায় হাতছাড়া হচ্ছে শিশু



সাদিয়া কানিজ লিজা, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বাণিজ্য মেলায় গিয়ে আভিভাবকের কাছ থেকে হারিয়ে যায় এই দুই শিশু, ছবি: বার্তা২৪.কম

বাণিজ্য মেলায় গিয়ে আভিভাবকের কাছ থেকে হারিয়ে যায় এই দুই শিশু, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় রোজ হাজার হাজার মানুষের সমাগম ঘটে। ছুটির দিনগুলোতে থাকে উপচে পড়া ভিড়। সবার মতো পরিবারের সঙ্গে মেলায় আসে শিশুরাও। আনন্দেই মেলা উপভোগ করে তারা। কিন্তু মেলা ঘুরতে ঘুরতে কখন যে শিশু হাতছাড়া হয়ে যায় জানে না অভিভাবকরাও। প্রচারকেন্দ্রের মাইকিংয়ে অ্যানাউন্সের মাধ্যমে তাদের অভিভাবকের হাতে বুঝিয়ে দেওয়া হয়।

অভিভাবকদের অসতর্কতায় এভাবে রোজ হাতছাড়া হচ্ছে ৭ থেকে ৮ শিশু। ২-১০ বছর বয়সী শিশুই এ তালিকায় বেশি। ২৫তম বাণিজ্য মেলার শুরু থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ২৫০-৩০০ জন শিশু হাতছাড়া হয়েছে। ছুটির দিনগুলোতে এর সংখ্যা ১০-১৫ জন পর্যন্ত হয়েছে। এর তালিকায় দুই এক জন বৃদ্ধও আছে বলে জানা গেছে।

এখন মেলা একেবারেই শেষ পর্যায়ে। আর মাত্র দু’দিন সময় বাকি আছে। যার ফলে মেলায় ভিড় বেড়েছে দ্বিগুণ। এখন শিশু হাতছাড়া হওয়ার সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে মেলার অস্থায়ী প্রচার কেন্দ্র থেকে জানা যায়।

প্রচারকেন্দ্রে নাম-পরিচয় জানতে চাওয়া হয় হারিয়ে যাওয়া ২ শিশুর কাছ থেকে

মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) মেলা প্রাঙ্গণে অস্থায়ী প্রচারকেন্দ্রে মো. সাহাদাত হোসেন ও শাহেদ সরকার নামে দু’জন শিশুকে নিয়ে আসেন পুলিশ কনস্টেবল আরিফুর রহমান। পরিবারের পরিচয় দিতে পারলেও ভয়ে কান্নায় অস্থির হয়ে ওঠে শিশু দুটি। একজন বাসার ঠিকানা দিতে পারলেও, অন্যজন শুধু বোনদের নাম বলতে পেরেছে যাদের সঙ্গে মেলায় এসেছে।

অ্যানাউন্স করার কিছু সময় পর অভিভাবকরা ছুটে আসেন প্রচারকেন্দ্রে। শাহেদ সরকার নামের শিশুটি তার বোনকে দেখে কাঁদতে থাকে। তার বোনও কাঁদতে থাকে। তৈরি হয় এক আবেগঘন পরিবেশ।

বাংলাদেশ বেতারের অনুষ্ঠান উপস্থাপক ও প্রচার কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা ফরিদা ইয়াসমিন রিনিতা বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘প্রায় প্রতিদিনই এমন ঘটনার মুখোমুখি হতে হয় আমাদেরকে। আজকে একটু কম তবে কালকে প্রায় ১৫ জন বাচ্চাকে আমরা পরিবারের হাতে তুলে দিয়েছি। যতক্ষণ বাচ্চাটির পরিবার না আসে ততক্ষণ বিভিন্নভাবে তাদেরকে সামলাতে হয়। ভয়ে কান্নায় অস্থির হয়ে ওঠে বাচ্চাগুলো। যে ঘটনাগুলো আমাদেরকেও ব্যথিত করে। পরিবারের লোকজন যদি প্রচারকেন্দ্রে না আসে তবে শিশুটি যদি পরিবারের ঠিকানা বলতে পারে আমরা পৌঁছে দিয়ে আসি।’

মেলার প্রচারকেন্দ্র থেকে মাইকিংয়ে অ্যানাউন্স করা হয়

তিনি আরও বলেন, ‘এ ঘটনাগুলো ঘটে অভিভাবকদের অসতর্কতার কারণে। শুধু মেলা নয় এমন জনাকীর্ণ স্থানে শিশুকে নিয়ে গেলে তাদের হাত শক্ত করে ধরে রাখা উচিত। একইসঙ্গে কথা বলতে পারে এমন বয়সী শিশুদেরকে নাম, ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর শেখানো উচিত। এ বিষয়ে পরিবারের লোকজনের আরও সতর্ক হওয়া উচিত।’

শাহেদ সরকারের বোন ঝুমুর বলেন, ‘ও আমার ছোট ভাই। ঘুরতে ঘুরতে অন্যদিকে তাকিয়েছি, হঠাৎ দেখি আমার ভাই নেই। খুব ভয় পেয়েছিলাম। হারিয়ে গেলে পরিবারের কাছে কি উত্তর দিতাম। সত্যিই এটা আমাদের অসতর্কতার জন্যই ঘটেছে। মেলায় ভাইকে নিয়ে এসে আরও সতর্ক হওয়া উচিত ছিল।’

শিশু সরকার কাঁদতে কাঁদতে বলেন, ‘আমার খুব ভয় লেগেছিল। আপুদেরকে যদি আর না পেতাম।’

অভিভাবককে পেয়ে কাঁদে শিশুটি

প্রচারকেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা বাংলাদেশ বেতারের অপর একজন উপস্থাপক তনিমা করিম বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘মেলা থেকে বাচ্চাদের একেবারে হারিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা কম। কারণ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী মেলায় অনেক তৎপর। তবে অভিভাবকদের সতর্কতা খুব জরুরি। এসব ঘটনার ফলে বাচ্চারা ট্রমাটাইজড হয়ে যায়। ছুটির দিন মেলায় শিশুদের না নিয়ে আসাই ভালো। এলেও সন্ধ্যার দিকটা অ্যাভয়েড করা উচিত।’

   

২৬ দিনে দেশে এসেছে ১৬৮ কোটি ডলারের প্রবাসী আয়



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

এপ্রিলের প্রথম ২৬ দিনে বৈধপথে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছেন ১৬৮ কোটি ৯ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। এই হিসাবে প্রতিদিন গড়ে দেশে এসেছে ৬ কোটি ৪৬ লাখ ডলার।

রোববার (২৮ এপ্রিল) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

এতে বলা হয়, এপ্রিল মাসের প্রথম ২৬ দিনে দেশে এসেছে ১৬৮ কোটি ৯ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। আর গত মার্চ মাসের প্রথম ২৬ দিনে এসেছিল ১৬২ কোটি ৭৬ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। সে হিসাবে চলতি মাসে বেড়েছে রেমিট্যান্স প্রবাহ।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, এপ্রিলের প্রথম ২৬ দিনে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৬ কোটি ১ লাখ ৮০ হাজার ডলার। এ ছাড়া বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে ৮ কোটি ৯৮ লাখ ডলার, বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে ১৪২ কোটি ৫৬ লাখ ৩০ হাজার ডলার ও বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৫৩ লাখ ৬০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।

বাংলাদেশ ব্যাংক আরও জানায়, এপ্রিলের ২০ থেকে ২৬ তারিখ পর্যন্ত প্রবাসীরা দেশে রেমিট্যান্স পাঠিয়েছে ৩৯ কোটি ৯৪ লাখ ৬০ হাজার ডলার। ১৩ থেকে ১৯ এপ্রিল দেশে এসেছে ৪০ কোটি ৪৪ লাখ ১০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।

এছাড়া ৬ থেকে ১২ এপ্রিলের মধ্যে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ৪২ কোটি ১৬ লাখ ৮০ হাজার ডলার। আর ১ থেকে ৫ এপ্রিল দেশে এসেছে ৪৫ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স।

মার্চ মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ মার্কিন ডলার। বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে দেশে এসেছে ২১০ কোটি ডলার এবং ফেব্রুয়া‌রি‌তে আসে ২১৬ কো‌টি ৬০ লাখ ডলার।

;

ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক

ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাজ্যভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স ম্যাগাজিন প্রদত্ত ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স অ্যাওয়ার্ড-২০২৩ এ “মোস্ট ইনোভেটিভ প্রাইভেট কমার্শিয়াল ব্যাংক ইন বাংলাদেশ” অ্যাওয়ার্ড লাভ করেছে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি।

সম্প্রতি দুবাইয়ে এক অনুষ্ঠানে ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স অথরিটি ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসিকে এ পুরস্কার প্রদান করে।

ইসলামিক ব্যাংকিংয়ে দক্ষতা, আমানত, বিনিয়োগ, আমদানি-রপ্তানি, রেমিট্যান্স, আর্থিক অন্তর্ভূক্তি এবং নতুন প্রোডাক্ট উদ্ভাবনসহ সার্বিক ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জনের জন্য ইসলামী ব্যাংককে এ পুরস্কার প্রদান করা হয়।

যুক্তরাজ্যের ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স পাবলিকেশন লিমিটেড কর্তৃক প্রকাশিত ‘ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স’ ম্যাগাজিন বিশ্বব্যাপী আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর শিল্পে প্রতিভা, নেতৃত্বের দক্ষতা, আর্থিক প্রবৃদ্ধি ও সক্ষমতা ইত্যাদি বিষয়ের উপর গবেষণা করে বৈশ্বিক র‌্যাঙ্কিংয়ের ভিত্তিতে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়।

;

টানা ৫ দফায় কমল সোনার দাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

একদিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে আবারও কমেছে সোনার দাম। এ দফায় ভরিতে ৩১৫ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ লাখ ১২ হাজার ৬১৬ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এ নিয়ে টানা ৫ দফায় সোনার দাম কমানো হয়েছে মোট ৬ হাজার ৮১২ টাকা।

রোববার (২৮ এপ্রিল) এক বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস জানিয়েছে, এদিন বিকেল ৪টা থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে। 

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পিওর গোল্ড) মূল্য কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের সোনার দাম পড়বে ১ লাখ ১২ হাজার ৬১৬ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭ হাজার ৪৯৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯২ হাজার ১৪৬ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৭৬ হাজার ৬৩২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এর আগে গত শনিবার (২৭ এপ্রিল) ২২ ক্যারেটের সোনার দাম ভরিতে ৬২৯ টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছিল ১ লাখ ১২ হাজার ৯৩১ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭ হাজার ৭৯৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯২ হাজার ৪০২ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরির দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল ৭৬ হাজার ৮৪২ টাকা।

এ নিয়ে গত ১১ দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে ৮ বার সোনার দাম সমন্বয় করেছে বাজুস। যার মধ্যে ৬ বার দাম কমানো হয়েছে, আর বাড়ানো হয়েছে ২ বার। সবশেষ ৫ সমন্বয়েই হ্রাস পেয়েছে সোনার দাম।

উল্লেখ্য, চলতি বছরের প্রথম ৪ মাসে দেশের বাজারে ১৫ বার সোনার দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৭ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ৮ বার। আর ২০২৩ সালে দাম সমন্বয় করা হয়েছিল ২৯ বার।

;

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের উপশাখার বার্ষিক ব্যবসায়ী সম্মেলন অনুষ্ঠিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের উপশাখাগুলোর বার্ষিক ব্যবসায়িক সম্মেলন-২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) ঢাকায় এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় বলে রোববার (২৮ এপ্রিল) সংবাদমাধ্যমে পাঠানো ব্যাংকের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ও বিভাগীয় প্রধান মো. মনিরুজ্জামানের এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিবৃতিতে জানানো হয়, সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী জাফর আলম।

ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ ফোরকানুল্লাহর সভাপতিত্বে সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল হান্নান খান ও মোহাম্মদ হাবীবুর রহমান।

এছাড়াও ব্যাংকের বিভিন্ন অঞ্চলের আঞ্চলিক প্রধান, বিভাগীয় প্রধান, ঊর্ধ্বতন নির্বাহীবৃন্দ এবং দেশব্যাপী বিস্তৃত ২শ ২৬টি উপশাখার ইন-চার্জ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।

ব্যবসায় সম্মেলনে ২০২৪ সালের জন্য উপশাখাগুলোর করণীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাফর আলম বলেন, আমাদের ব্যাংক ক্রমশ সফলতার পথে এগিয়ে চলেছে এবং ২০২৪ সালেও তা অব্যাহত রয়েছে।

তিনি বলেন, এবছরও ব্যাংকের মুনাফা ও ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধি অর্জনে আপনারা আগের চেয়েও উদ্যমী হয়ে কাজ করবেন বলে আমি বিশ্বাস করি। আজকের এই সম্মেলনে আলোচনা পর্যালোচনা করে গৃহীত ব্যবসায়িক কৌশলসমূহ বাস্তবায়নে আপনাদের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ব্যবসায়িক সফলতার ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে এবং নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।

 

;