বাণিজ্য মেলায় অন্যরকম বিজ্ঞানবাক্স!



সিনিয়র নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
বিজ্ঞানবাক্স স্টল/ছবি: বার্তা২৪.কম

বিজ্ঞানবাক্স স্টল/ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বাণিজ্য মেলা প্রাঙ্গণ থেকে: চুম্বকের আকর্ষণ আর বিকর্ষণ ধর্মকে কাজে লাগিয়ে অচুম্বক পদার্থকে বানিয়ে ফেলা যায় চুম্বক, বানানো যায় কম্পাস, তৈরি করা যায় সুইচ। আর হ্যাঁ, বাণিজ্য মেলাতেই করা যাচ্ছে এমন সব এক্সপেরিমেন্ট!

বাণিজ্য মেলায়! ভাবছেন অসম্ভব? মেলা মানেই তো হাড়ি-পাতিল, বাসন-কোসনের কেনাবেচা। ক্রোকারিজ পণ্যের স্টলগুলোতে গাদা গাদা ভিড়! এর মধ্যে বিজ্ঞানের এক্সপেরিমেন্ট কিভাবে সম্ভব?

শুধু চুম্বক নয়, রসায়ন নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করে বাণিজ্য মেলাতেই হয়ে যেতে পারবেন রসায়নবিদ। না, বুড়ো মস্তিষ্কে এসব ঢুকবে না। স্টলটি শিশু-কিশোরদের জন্য। আদতে বিজ্ঞান নিয়ে জানতে আগ্রহীদের জন্যই কেবল। আর এ কারণেই হয়তো খুব বেশি লোকের আনাগোনা নেই বাণিজ্যমেলার ‘অন্যরকম বিজ্ঞানবাক্স’ নামের স্টলটিতে। 

বাণিজ্যমেলার সবচেয়ে ব্যতিক্রমী স্টল এটি

নিসন্দেহে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলার সবচেয়ে ব্যতিক্রমী স্টল এটি। নাম দেখেই হতবাক আগত অনেক দর্শনার্থী। স্টলটিতে পাওয়া যাচ্ছে ৬টি সায়েন্স কিট, আছে ৩টি গেমসও। গেমসগুলোও বিজ্ঞান বিষয়ক মজার আইডিয়ায় তৈরি করা।

অন্যরকম বিজ্ঞানবাক্সের ৬টি সায়েন্স কিট অর্থাৎ তাদের ছয়টি বাক্সের প্রতিটিই বিজ্ঞান বিষয়ে আগ্রহী স্কুল পড়ুয়া যেকোন শিশু-কিশোরকে কৌতূহলী করে তুলবে।

যেমন আলো নিয়ে জানতে ও খেলতে রয়েছে ‘আলোর ঝলক’ নামে বিজ্ঞানবাক্স। আলোর বিভিন্ন তত্ত্ব, প্রতিফলন, প্রতিসরণ ইত্যাদি সূত্র ব্যবহার করে ২৫টি এক্সপেরিমেন্ট করা যাবে ‘আলোর ঝলক’ বিজ্ঞানবাক্স দিয়ে।

আগুন ছাড়া কাগজ জ্বালানো, অদৃশ্য কয়েন আবিষ্কার করা, আয়না দিয়ে রংধনু তৈরি করা, পেরিস্কোপের সাহায্যে দৃষ্টিসীমার বাইরের দৃশ্য দেখা, ক্যালাইডোস্কোপের বর্ণিল জগতে ঢুকে পড়া, আলোকে বলের মতো বাউন্স দেওয়া, স্ট্রোবোস্কোপ দিয়ে দুনিয়া দেখা, লেজার লাইট দিয়ে তরল আলো তৈরি করা, জাল টাকা ধরা ইত্যাদি মজার মজার কাজ করা যাবে বিজ্ঞানবাক্সটি দিয়ে।

রয়েছে চুম্বক নিয়ে বিজ্ঞানবাক্স ‘চুম্বকের চমক’। ব্যাটারি ও পেরেক ব্যবহার করে ম্যাজিক মোটর তৈরি, চুম্বকের চারপাশে লোহার গুঁড়ো ছড়িয়ে দিয়ে বলরেখা দৃশ্যায়ন, ডিম্বচুম্বক ব্যবহার করে বিশেষ ধরনের সঙ্গীত তৈরি করা, বড় চুম্বক থেকে বাচ্চা চুম্বক তৈরি, হাতের স্পর্শ ছাড়াই কোন বস্তুকে সরানো, ম্যাগনেটিক নিক্তি তৈরি, অচুম্বক পদার্থের সাথে চুম্বকের সংস্পর্শে স্লো মোশন ম্যাজিক দেখা, কলিং বেল তৈরির করা যাবে চুম্বকের চমকের সাহায্যে।

চুম্বকের আকর্ষণ আর বিকর্ষণ ধর্মকে কাজে লাগিয়ে অচুম্বক পদার্থকে বানিয়ে ফেলা যায় চুম্বক, বানানো যায় কম্পাস, তৈরি করা যায় সুইচ! এমন ২৬টি এক্সপেরিমেন্ট আছে চুম্বকের চমক বিজ্ঞানবাক্সে।

‘রসায়ন রহস্য’ নামে আরেকটি বিজ্ঞানবাক্স পাওয়া যাচ্ছে স্টলটিতে। ফুঁ না দিয়েই বেলুন ফোলানো, দুধের মধ্যে রংধনু বানানো, হারানো কয়েন উদ্ধার, তড়িৎ দিয়ে লবণ ভাঙা, কার্বন ডাই অক্সাইড গ্যাস শনাক্ত করার মতো এক্সপেরিমেন্ট আছে রসায়ন রহস্যে।

ফলমূল অথবা শাকসবজি দিয়ে লাইট জ্বালানো, চুল দিয়ে বেলুন ঘষে ভেতরে স্থির তড়িৎ তৈরি করে তা দিয়ে পানির ধারাকে বাঁকানো, পরিবর্তনশীল রোধের সূত্র ব্যবহার করে লাইট দিয়ে লাইট জ্বালানো, সরল বর্তনীর সূত্র প্রয়োগের মাধ্যমে শব্দ সংকেত তৈরি, সিরিজ ও প্যারালাল কানেকশন বানাতে শেখা— এমন ২০টি এক্সপেরিমেন্ট করা যাবে ‘তড়িৎতাণ্ডব’ বিজ্ঞানবাক্স দিয়ে।

ঘরবাড়ি-খেলনাসহ সবকিছু নিয়ে মাপজোক করায় ঝোক থাকে অনেক শিশু-কিশোরেরই। তাদের জন্য অন্যরকম বিজ্ঞানবাক্সে আছে আরো একটি বাক্স যার নাম— অদ্ভুত মাপজোক। এছাড়াও শব্দ নিয়ে খেলতে আছে ‘শব্দকল্প’ নামে একটি বিজ্ঞানবাক্স।

অন্যরকম এই বিজ্ঞানবাক্সগুলোর সঙ্গে থাকছে একটি করে ম্যানুয়াল, যাতে বাক্সগুলোর ব্যবহারবিধি বিস্তারিত দেওয়া আছে। সাথে দেওয়া আছে আরেকটি ছোট্ট বই যার ভেতর এক্সপেরিমেন্টগুলোর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দেওয়া থাকছে।

অন্যরকম বিজ্ঞানবাক্সের স্টলে পাওয়া যাচ্ছে তিনটি গেমস। মনোযোগ বাড়াতে একটি গেমস খুবই কার্যকরী হতে পারে শিশু-কিশোরদের জন্য। গেমসটির নাম ‘ফোকাস চ্যালেঞ্জ’। ‘স্মার্ট কিট’ নামে আরও একটি গেমস বিক্রি করছে অন্যরকম বিজ্ঞানবাক্স। এই গেমসটিতে মৌলিক তিনটি রং লাল, সবুজ ও নীল (আকাশি নীল) দিয়ে জগতের সব আর সব রং তৈরির খেলায় ডুবে যেতে পারবে শিশু-কিশোররা।

এছাড়াও স্টলটিতে সুলভ মূল্যে পাওয়া যাচ্ছে সহজ প্রযুক্তিতে বানানো ‘মজার পেরিস্কোপ’। আলোর প্রতিফলন, প্রতিসরণ, নিউটনের বর্ণ চাকতি, মৌলিক রং ইত্যাদিকে বাচ্চাদের মাঝে আরো সহজ ও আনন্দময় করে তুলবে এই বিজ্ঞানবাক্সটি। বর্ণ চাকতির মাধ্যমে মস্তিষ্কে কোন বস্তুর স্থায়িত্ব সম্পর্কেও মজার পেরিস্কোপ বাক্সের মাধ্যমে জানা যাবে।

শুধু গেমস আর বিজ্ঞানবাক্সই নয়, পঞ্চম শ্রেণির বিজ্ঞানের পাঠ্যপুস্তকটিকেও ‘অন্যরকম বিজ্ঞানবাক্স’ তাদের আরেকটি বাক্সে বন্দী করে ফেলেছে। ওই বাক্সটির মাধ্যমে বিজ্ঞানপাঠ ছাত্রদের জন্য আরও অনেক সহজ ও আনন্দদায়ক হয়ে উঠবে বলে দাবি করেন অন্যরকম বিজ্ঞানবাক্স স্টলের কর্মকর্তা এনামুল কবির।

   

বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকতে পণ্য বহুমুখীকরণ-সক্ষমতা বাড়ানো জরুরি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০২৬ সালে স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবে বাংলাদেশ। এলডিসি গ্রাজুয়েশনের ফলে একদিকে যেমন আন্তর্জাতিক বাজারে শুল্কমুক্ত বাণিজ্যের অধিকার হারাবে বাংলাদেশ, তেমনি প্রতিযোগী দেশগুলোর সঙ্গেও প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে নানা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হবে দেশকে। এ অবস্থায় এলডিসি গ্রাজুয়েশন পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এখন থেকেই নিজেদের সক্ষমতা বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন ব্যবসায়ীরা।

পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বাজার সম্প্রসারণ করতে ব্যবসাবান্ধব নীতিমালা প্রণয়ন, দক্ষিণ এশিয়াসহ বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য চুক্তি, আঞ্চলিক বাণিজ্য চুক্তি, মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি, অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য চুক্তি সম্পন্ন করা অত্যন্ত জরুরি বলেও মনে করছেন তারা।

এসব চুক্তির সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করতে নিজেদের সক্ষমতা ও দক্ষতা বাড়ানোর প্রতিও গুরুত্বারোপ করেছেন। এ লক্ষ্যে সরকার ও বেসরকারিখাতের মধ্যে সমন্বয় আরো জোরদার করা প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছেন ব্যবসায়ীরা।

সোমবার (২০ মে) সকালে এফবিসিসিআই-এর ‘আরটিএ, পিটিএ, এফটিএ ও ডব্লিউটিও’ বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির প্রথম সভায় ব্যবসায়ীরা এসব কথা বলেন বলে এফবিসিসিআই-এর হেড অব পিআর অ্যান্ড কমিউনিকেশনস তানজিদ বসুনিয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে অনলাইনে যুক্ত ছিলেন এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, দেশে ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ তৈরিতে নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার। উদ্যোক্তাদের এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রেও বিভিন্ন ধরনের সহায়তা প্রদান করছে। তবে এলডিসি গ্রাজুয়েশনের পর প্রতিযোগী দেশগুলোর সঙ্গে টিকে থাকতে নিজেদের সক্ষমতা বাড়ানো অত্যন্ত জরুরি।

লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং, চামড়া, হস্তশিল্প, চা, পাট ইত্যাদি খাতে আরো বৈচিত্র্যকরণ আনতে হবে বলে মন্তব্য করেন মাহবুবুল আলম। একইসঙ্গে ব্যবসায়ীদের হয়রানি কমাতে কাস্টমস, বন্দর ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)-এর অটোমেশন জরুরি বলে মন্তব্য করেন তিনি।

এফবিসিসিআই-এর সিনিয়র সহসভাপতি মো. আমিন হেলালী বলেন, ভারতসহ বিভিন্ন দেশ প্রস্তুতি নিয়েই বাণিজ্য চুক্তিগুলো করছে। আমাদেরও এসব চুক্তির আগে প্রস্তুতি নিতে হবে। স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে টিকে থাকার মতো সক্ষমতা অর্জন না করলে স্থানীয় বাজার হারানোরও আশঙ্কা থেকে যাবে।

এফবিসিসিআই-এর সহসভাপতি ড. যশোদা জীবন দেবনাথ বলেন, প্রযুক্তিতে আমরা অনেক এগিয়েছি। আইটি ও আইটি এনাবেল সার্ভিসে বাংলাদেশের বড় সম্ভাবনা থাকলেও উচ্চ ডিউটি দিয়ে সেসব পণ্য দেশে আনতে হয়। অনেক দেশ এসব পণ্য আমদানিতে ডিউটি না রাখলেও আমাদের এখানে উচ্চ মূল্য দিতে হচ্ছে।

এসময় পণ্য আমদানি সহজীকরণে কাস্টমসকে সহযোগিতামূলক আচরণ করার আহ্বানও জানান তিনি।

‘কাস্টমস আইন-২০২৩’-এ জটিলতা ও আমদানির ক্ষেত্রে বিভিন্ন জায়গায় বাধা রয়েছে উল্লেখ করে বাণিজ্য সংগঠন ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে জনমত গঠনের মাধ্যমে এ আইন সংশোধনের তাগিদ দেন কমিটির ডিরেক্টর ইন-চার্জ এ এম মাহবুব চৌধুরী।

বন্দরে দ্রুত পণ্য খালাস প্রক্রিয়া সহজীকরণ করার তাগিদ দেন তিনি। এছাড়া রফতানি পণ্য বহুমুখীকরণের গুরুত্বও তুলে ধরেন এ এম মাহবুব চৌধুরী।

সভাপতির বক্তব্যে কমিটির চেয়ারম্যান ও এফবিসিসিআই-এর সাবেক পরিচালক সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, বৈশ্বিক পরিবর্তনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে টিকে থাকতে হবে বাংলাদেশকে। আমরা কোনো দেশের সঙ্গে এফটিএ না করতে পারায় পার্শ্ববর্তী দেশগুলো ব্যবসার সুযোগ নিচ্ছে।

তিনি এসময় সরকারের সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোকে ব্যবসা-বাণিজ্য সম্পর্কিত আইনগুলো তৈরির ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা করার আহ্বান জানান।

বিজিএমইএ-র সদ্য সাবেক সভাপতি ও এফবিসিসিআই-এর পরিচালক ফারুক হাসান বলেন, এলডিসি গ্রাজুয়েশনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলাসহ বিভিন্ন দেশের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে সরকার কাজ করছে।

এলডিসি গ্রাজুয়েশনের পর ট্রানজিশন পিরিয়ড ৩ বছর থেকে বাড়িয়ে ৬ বছর করার ব্যাপারে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আলোচনা করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

সভায় আরো বক্তব্য রাখেন- এফবিসিসিআই-এর পরিচালক হাফেজ হাজী হারুন অর রশীদ, আলহাজ্ব আজিজুল হক, নিয়াজ আলী চিশতী, মহাসচিব মো. আলমগীর, কমিটির কো-চেয়ারম্যানবৃন্দ, সদস্যবৃন্দ ও সরকারি কর্মকর্তাবৃন্দ।

;

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ১০ নতুন উপশাখার উদ্বোধন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ১০ নতুন উপশাখার উদ্বোধন

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ১০ নতুন উপশাখার উদ্বোধন

  • Font increase
  • Font Decrease

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক আরও ১০টি নতুন উপশাখার উদ্বোধন করা হয়েছে।

সোমবার (২০ মে) প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে উপশাখাগুলোর উদ্বোধন করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী জাফর আলম।

ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ ফোরকানুল্লাহ। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ হাবীবুর রহমান এবং ব্রাঞ্চেস কন্ট্রোল বিভাগের প্রধান জয়নাল আবেদীন।

ব্যাংকের ইন্টারনাল কন্ট্রোল এন্ড কমপ্লায়েন্স ডিভিশনের প্রধান এ এ এম হাবিবুর রহমানসহ বিভিন্ন বিভাগীয় প্রধান ও ঊর্ধ্বতন নির্বাহীগণ এসময় উপস্থিত ছিলেন।

স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, শিক্ষক, সাংবাদিক, ব্যবসায়ীসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, ব্যাংকের বিভিন্ন অঞ্চলের আঞ্চলিক প্রধানগণ, সংশ্লিষ্ট শাখাসমূহের ব্যবস্থাপক ও উপশাখার ইনচার্জবৃন্দ এতে ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন।

নতুন উপশাখাগুলো হচ্ছে- খাগড়াছড়ির গুইমারা, চট্টগ্রামের বারৈয়ারহাটের আবু তোরাব, বাকলিয়ার খাজা রোড, লোহাগাড়ার কানুরাম বাজার, নানুপুরের ইসলামিয়া বাজার, ফেনীর ফুলগাজীর ছাগলনাইয়া, মানিকগঞ্জ, কুমিল্লার মুন্সিরহাটের হাড়িসর্দার বাজার, হোমনার ঘাড়মোড়া বাজার এবং ঢাকার ইব্রাহিমপুর।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাফর আলম বলেন, ইসলামী ব্যাংকিং সুদমুক্ত ব্যাংকিং যা সকলের জন্য কল্যাণ বয়ে আনে। দেশের এক তৃতীয়াংশ রেমিট্যান্স
আসে ইসলামী ধারার ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে। আর আমাদের ব্যাংক এই মুহূর্তে রেমিট্যান্স আহরণে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের

গ্রাহক প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এটি যাতে অচিরেই অর্ধকোটি মানুষের ব্যাংকে পরিণত হয় আমরা সেই লক্ষে কাজ করছি।

;

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের দুটি উপশাখা উদ্বোধন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আধুনিক ব্যাংকিং সেবার প্রতিশ্রুতি নিয়ে নারায়ণগঞ্জ ও কুমিল্লায় গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের দুটি উপশাখা উদ্বোধন করা হয়েছে।

সোমবার (২০ মে) নারায়ণগঞ্জের সারুলিয়া এবং কুমিল্লার ধোড়করায় উপশাখা দুটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয় বলে সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে ব্যাংকের কমিউনিকেশনস অ্যান্ড ব্র্যান্ডিং ডিভিশনের এফএভিপি অ্যান্ড ইন-চার্জ সফিকুল ইসলাম এ তথ্য জানান।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, প্রধান অতিথি হিসেবে অনলাইন মাধ্যমে উপশাখাগুলোর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ হাবিব হাসনাত।

এ সময় ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী মশিউর রহমান জেহাদ, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক সামি করিম, প্রধান কার্যালয়ের বিভাগীয় প্রধান, শাখা ব্যবস্থাপক, ব্যাংকের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাসহ আমন্ত্রিত সম্মানিত অতিথি ও গ্রাহকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও বিশ্বস্ত ব্যাংকিং সেবার মাধ্যমে ব্যাংকটি দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে স্বকীয়তা বজায় রেখে অত্যন্ত দ্রুততার সঙ্গে শাখা ও উপশাখা সম্প্রসারণ করবে বলে অনুষ্ঠানে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।

;

এসএমই পণ্য মেলা-২০২৪ এ ইসলামী ব্যাংকের স্টল উদ্বোধন



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সাত দিনব্যাপী ১১তম জাতীয় ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই) পণ্য মেলা- ২০২৪ এ ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির স্টল ঢাকার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে উদ্বোধন করা হয়।

রোববার (১৯ মে) ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. আলতাফ হুসাইন প্রধান অতিথি হিসেবে এ স্টল উদ্বোধন করেন।

ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট এএসএম রেজাউল করিম, এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ড. মুহাম্মদ সোলায়মান ও সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. শহিদুল ইসলামসহ ব্যাংকের নির্বাহী ও কর্মকর্তাগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

;