ছুটির দিনে রিহ্যাব ফেয়ারে ক্রেতাদের ভিড়



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
রিহ্যাব উইন্টার ফেয়ার ২০১৯, ছবি: সংগৃহীত

রিহ্যাব উইন্টার ফেয়ার ২০১৯, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ছুটির দিনে ব্যাপক ক্রেতা সমাগম হয়েছে রিহ্যাব ফেয়ারে। সকালের দিকে আবহাওয়া খারাপ থাকায় তুলনামূলকভাবে কম ক্রেতা প্রবেশ করলেও পরে তা বাড়তে থাকে। সন্ধ্যার দিকে পরিপূর্ণ হয় মেলা প্রাঙ্গণ। শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) শেষ হচ্ছে ৫ দিনব্যাপী এই রিহ্যাব উইন্টার ফেয়ার ২০১৯।

শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) দুপুরের পর মেলা প্রাঙ্গণ পরিদর্শন করেন রিহ্যাব প্রেসিডেন্ট আলমগীর শামসুল আলামিন (কাজল), রিহ্যাব এর ভাইস প্রেসিডেন্ট লিয়াকত আলী ভূইয়া, ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং মেলা কমিটির কো-চেয়ারম্যান কামাল মাহমুদ এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট (ফিন্যান্স) এবং মেলা কমিটির চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) প্রকৌশলী মোহাম্মদ সোহেল রানা।

পরিদর্শন শেষে রিহ্যাবের ভাইস প্রেসিডেন্ট লিয়াকত আলী ভূইয়া বলেন, ক্রেতা এবং বিক্রেতাদের মধ্যে সমন্বয় ঘটাতে আমাদের এই ফেয়ারের আয়োজন। বিভিন্ন ডেভেলপার প্রতিষ্ঠান মেলায় তাদের পণ্য সম্পর্কে ক্রেতাদের নিকট তুলে ধরছেন। মেলা শেষে নার্সিংয়ের এর মাধ্যমে এর মধ্যে থেকে অনেকেই ফ্ল্যাট বা প্লট কিনবেন বলে আশা ব্যক্ত করেন তিনি।

মেলার বিষয়ে রিহ্যাবের আরেক ভাইস প্রেসিডেন্ট কামাল মাহমুদ জানান, অন্য বছরের তুলনায় এ বছর মেলায় ক্রেতা সমাগম বেশি। মেলায় ৮০ থেকে ৯০ শতাংশই মধ্যবিত্ত ও নিম্নমধ্যবিত্তদের উপস্থিতি লক্ষণীয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, মধ্যবিত্তদের জন্য একটি গৃহঋণ তহবিল খুবই জরুরী। সবার ইচ্ছে আছে একটি সুন্দর ফ্ল্যাটের কিন্তু সামর্থ্যের ঘাটতি রয়েছে অনেকের। তৈরি ফ্ল্যাটের প্রতি আগ্রহ একটু বেশি বলেও জানান তিনি।

প্রতিবারের মত মেলায় ঋণ সুবিধা দিতে ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান থাকায় বাড়তি সুবিধা পাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন মেলায় আসা ক্রেতা সাধারণ। ক্রেতারা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ঘুরে তাদের প্রকল্পগুলোর প্রসপেক্টাস নিয়ে গেছেন। যাচাই বাছাই করে পরবর্তী সময়ে যোগাযোগ করবেন বলে অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো প্রত্যাশা করছেন। প্রতিষ্ঠানগুলো জানিয়েছে মেলায় আসা ক্রেতাদের মধ্যে স্বল্প এবং মধ্যবিত্ত ক্রেতার সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। আগ্রহ ছোট এবং মাঝারি ফ্ল্যাটের দিকে।

এবারের ফেয়ারে ১৬০টি প্রতিষ্ঠানের মোট ২৩০টি স্টল রয়েছে। এবছর ৩০টি বিল্ডিং ম্যাটেরিয়ালস ও ১৪ অর্থলগ্নীকারী প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করেছে রিহ্যাব ফেয়ারে। গত ২৪ ডিসেম্বর গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী শ. ম. রেজাউল করিম, এমপি বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এ ফেয়ারের উদ্বোধন করেন।

এই ফেয়ারের এন্ট্রি টিকিটের র‍্যাফেল ড্র তে থাকছে আকর্ষণীয় সব পুরস্কার। এ বছর মেলার শেষ দিন রাত ৯টায় র‍্যাফেল ড্র অনুষ্ঠিত হবে। র‍্যাফেল ড্র এর ১ম পুরস্কার- ১টি প্রাইভেট কার, ২য় পুরস্কার একটি মোটর সাইকেল, ৩য় পুরস্কার ১টি ফ্রিজ, ৪র্থ পুরস্কার-১টি ৪৩ ইঞ্চি এলইডি টেলিভিশন, ৫ম পুরস্কার-১টি ওয়াশিং মেশিন এবং ৬ষ্ঠ পুরস্কার- ডিপ ফ্রিজ (১টি), ৭ম পুরস্কার- মোবাইল ফোন (১টি), ৮ম পুরস্কার- মোবাইল ফোন (১টি), ৯ম পুরস্কার- মাইক্রো ওভেন (১টি) এবং ১০ম পুরস্কার- এয়ার কুলার (১টি)। এছাড়া আরো ৫টি পুরস্কার থাকবে। www.rehabwinterfair2019.com এই ওয়েব সাইটে লটারি বিজয়ীদের নাম প্রকাশ করা হবে। উল্লেখ্য, ২০০১ সাল থেকে ঢাকায় আবাসন মেলা শুরু করে রিহ্যাব।

   

রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব



নিউজ ডেস্ক
রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব

রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব

  • Font increase
  • Font Decrease

রিটেইল ব্যাংকিং সেবাকে আরও সহজ করতে বাংলাদেশের দ্রুত প্রসারমান স্ট্যার্টআপ হিসাবীর সাথে অংশীদারিত্ব করেছে বেসরকারি প্রাইম ব্যাংক পিএলসি। সম্প্রতি উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে।

এই অংশীদারিত্বের ফলে হিসাবী দোকান অ্যাপ ব্যবহারকারীরা এখন থেকে বাধাহীনভাবে প্রাইম ব্যাংকের বিভিন্ন সেবা গ্রহণ করতে পারবেন। এই চুক্তির ফলে রিটেইলারদের ব্যাংকিং অভিজ্ঞতায় এক দারুণ পরিবর্তন আসবে এবং লেনদেন আরও সহজ হবে।

প্রাইম ব্যাংকের কনজুমার ব্যাংকিং বিভাগের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নাজিম এ. চৌধুরী এবং হিসাবী'র পক্ষ থেকে রাকিন মোহাম্মদ সাভি (প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা) নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে চুক্তিতে সই করেন, যা রিটেইলারদের পেশাগত কাজের সাথে সরাসরি ব্যাংকিং সেবা যুক্ত করে তাদের ক্ষমতায়ন করার প্রতিশ্রুতি। ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তিকরণের লক্ষ্য অর্জন এবং হাসাবী'র রিটেইল নেটওয়ার্ককে আরও দক্ষ করে তুলতে এই চুক্তি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এবং নতুন নতুন উদ্ভাবন ও গ্রহক সেবা বাড়াতে উভয় প্রতিষ্ঠানের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।

;

এ দফায় সোনার দাম ভরিতে কমল ১৮৭৮ টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিদায়ী এপ্রিলের ৩০ তারিখ টানা ৭ দফায় কমানো হয়েছিল সোনার দাম। এবার ৮ম দফায় কমানো হয়েছে এক হাজার ৮৭৮ টাকা। ফলে সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার নতুন দাম এখন ১ লাখ ৯ হাজার ১৬৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। 

বৃহস্পতিবার (২ মে) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। 

এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম কমেছে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলারি অ্যাসোসিয়েশন সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করেছে, যা আগামীকাল শুক্রবার (৩ মে) থেকে কার্যকর হবে।

এর আগে গত ৩০ এপ্রিল ভালো মানের একভরি সোনার দাম ৪২০ টাকা কমানো হয়। তার আগে ২৯ এপ্রিল ১ হাজার ১১৫ টাকা, ২৮ এপ্রিল ৩১৫ টাকা, ২৭ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৫ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৪ এপ্রিল ২ হাজার ৯৯ টাকা এবং ২৩ এপ্রিল ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমানো হয়। এখন আবার দাম কমানোর মাধ্যমে আট দফায় ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ১০ হাজার ২৬২ টাকা কমল।

;

ইসলামী ব্যাংক থেকে রেমিট্যান্স নিয়ে গাড়ি জিতলেন কাপাসিয়ার মুঞ্জিল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক-ট্রান্সফাস্ট রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের মেগা পুরস্কার হিসেবে ৩০ লাখ টাকা দামের ১,৫০০ সিসির প্রাইভেটকার বিজয়ী হয়েছেন কাপাসিয়া শাখার অধীন এজেন্ট আউটলেটের গ্রাহক মুঞ্জিল।

বৃহস্পতিবার (২ মে) ঢাকার ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত ড্র-য়ের মাধ্যমে সৌদি আরব প্রবাসী মুছাম্মৎ লতিফা সুলতানার পাঠানো রেমিট্যান্সের প্রেক্ষিতে তার স্বামী মুঞ্জিল এ মেগা পুরস্কার বিজয়ী হন।

ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা ও ট্রান্সফাস্ট বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার ফারজানা আলমের উপস্থিতিতে এ ড্র অনুষ্ঠিত হয়।

এ সময় ব্যাংকের এডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী ও মো. আলতাফ হুসাইন, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ শাব্বির ও কাজী মো. রেজাউল করিম, ইন্টারন্যাশনাল সার্ভিসেস উইং প্রধান মোহাম্মদ ইহসানুল ইসলাম, ফরেন রেমিট্যান্স সার্ভিসেস ডিভিশন প্রধান মোহাম্মদ শাহাদাত উল্যাহ ও ওভারসিজ ব্যাংকিং ডিভিশন প্রধান সাইফুদ্দীন মুহাম্মদ খালেদসহ প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহীরা উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, ১২ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত ইসলামী ব্যাংক-ট্রান্সফাস্ট বিশেষ রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইন পরিচালিত হয়। এ ক্যাম্পেইনে প্রতি ব্যাংকিং ডে-তে ডিজিটাল ড্র-য়ের মাধ্যমে ৩০ জন গ্রাহক ১ লাখ টাকা করে পুরস্কার লাভ করেন।

 

;

এপ্রিলে রেমিট্যান্স এসেছে ২০৪ কোটি ডলার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছরের বিদায়ী এপ্রিল মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২০৪ কোটি মার্কিন ডলার। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ২২ হাজার ৪৪০ কোটি টাকা (প্রতি ডলার সমান ১১০ টাকা ধরে)। দৈনিক গড় হিসেবে এর পরিমাণ ৭৪৮ কোটি টাকা।

বৃহস্পতিবার (২ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

এর আগে চলতি বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২১১ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার ডলার। ফেব্রুয়ারিতে আসে ২১৬ কো‌টি ৪৫ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং মার্চে ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে প্রবাসীরা ১৯৫ কোটি ৮৮ লাখ ৭০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন। এ ছাড়া ফেব্রুয়ারিতে ১৫৬ কোটি চার লাখ ৮০ হাজার ডলার, মার্চে ২০২ কোটি ২৪ লাখ ৭০ হাজার ডলার, এপ্রিলে ১৬৮ কোটি ৪৯ লাখ ১০ হাজার ডলার, মে মাসে ১৬৯ কোটি ১৬ লাখ ৬০ হাজার ডলার, জুন মাসে  ২১৯ কোটি ৯০ লাখ ৮০ হাজার ডলার, জুলাইয়ে ১৯৭ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার ডলার, আগস্টে ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ ৫০ হাজার ডলার, সেপ্টেম্বর মাসে ১৩৩ কোটি ৪৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার, অক্টোবরে ১৯৭ কোটি ১৪ লাখ ৩০ হাজার ডলার, নভেম্বর ১৯৩ কোটি ৪০ হাজার ডলার এবং ডিসেম্বরে এসেছিল ১৯৯ কোটি ১২ লাখ ৬০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।

উল্লেখ্য, ২০২২-২৩ অর্থবছরে প্রবাসীরা ২ হাজার ১৬১ কোটি মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। ২০২০-২১ অর্থবছরে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দুই হাজার ৪৭৭ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল দেশে।  

;