দেশি-বিদেশি সিরামিক পণ্যের পসরা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
সিরামিক এক্সপো-২০১৯ / ছবি: বার্তা২৪.কম

সিরামিক এক্সপো-২০১৯ / ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশি-বিদেশি বিভিন্ন সিরামিক পণ্যের পসরা নিয়ে বসুন্ধরা আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টারে চলছে সিরামিক এক্সপো-২০১৯। তিন দিনব্যাপী এ প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে বাংলাদেশ সিরামিকস ম্যানুফ্যাকচারার্স এন্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন।

শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) প্রদর্শনীর দ্বিতীয় দিন সারাদিনই এক্সপোতে ছিল দর্শনার্থীদের সমাগম। 

বাংলাদেশসহ প্রায় ২০টি দেশের ১৫০টি প্রতিষ্ঠান আকর্ষণীয় পণ্যের এ প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণ করেছে। গৃহস্থালির কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন আনুষঙ্গিক সিরামিক পণ্যের পাশাপাশি এসব পণ্যের বিভিন্ন উপাদান, মেশিনারিজ পণ্য, স্যানিটারি ফিটিংস এবং বিভিন্ন ধরনের টাইলস এ প্রদর্শনীতে স্থান পেয়েছে।

প্রদর্শনীতেই অর্ডারের সুযোগ থাকায় দেশি-বিদেশি উদ্যোক্তাদের পাশাপাশি ক্রেতাদেরও আগ্রহও কম নয়।

 সিরামিক এক্সপো-২০১৯ / ছবি: বার্তা২৪.কম

দেশে সিরামিক পণ্যের চাহিদা থাকা সত্ত্বেও কাঁচামালের অভাবের কারণে অনেক ক্ষেত্রে গুণগত মান সঠিকভাবে বজায় রাখা সম্ভব হচ্ছে না এবং দেশীয় পণ্য রপ্তানি অনেক কঠিন বলে মনে করছেন এ শিল্পের ব্যবসায়ীরা। তবে বর্তমানে বাংলাদেশের বাজার বাড়ছে বলে মনে করেন বিদেশি ব্যবসায়ীরা।

সিরামিক এক্সপোর এ আয়োজন দেশকে বহির্বিশ্বের কাছে তুলে ধরতে অনেক কার্যকরী ভূমিকা রাখবে বলে মনে করছেন দর্শনার্থী এবং ক্রেতারা।

ভাইড্রেস বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক আবু রকিব মোহাম্মদ সাদুজ্জামান বলেন, যেহেতু ৯০ শতাংশ কাঁচামাল বাইরে থেকে আসে। তাই সিরামিক শিল্প এখনো আমদানি নির্ভর। তবে একেবারেই যে রপ্তানি করা সম্ভব হবে না তা নয়। কিন্তু সেটা অনেক কঠিন। দিন‌‌ দিন মানুষের চাহিদার পরিবর্তন হচ্ছে। পরিবর্তনের সঙ্গে আমরা তাল মিলিয়ে চলতে না পারলে বাজারে টিকে থাকা কঠিন হবে।

দর্শনার্থী মাহবুব বলেন, দেশি-বিদেশি এখানে অনেক রকম পণ্য আছে তাই নিজের ফ্ল্যাটের জন্য টাইলস দেখতে এসেছি। পছন্দ হলে অর্ডার করে যাব। অনেক ভালো লাগছে এ আয়োজন। বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে এটি অনেক কার্যকরী।

 সিরামিক এক্সপো-২০১৯ / ছবি: বার্তা২৪.কম

অপর এক দর্শনার্থী ড. সাঈদ আহমেদ বলেন, এটি বাংলাদেশের জন্য একটি ভালো উদ্যোগ। বিশেষ করে উৎপাদনকারীদের জন্য দেখলাম অনেক অপশন আছে। এ প্রদর্শনীর মাধ্যমে সবাই এক ছাদের নিচে সিরামিকসের সব ধরনের পণ্য দেখার সুযোগ পাচ্ছে এটা অনেক ভালো একটি বিষয়। আমার ফ্ল্যাটের জন্য টাইলস দেখতে এসেছি। আগে অনেকগুলো ফিটিংস কিনে ফেলেছি বলে আফসোস হচ্ছে। একটু অপেক্ষা করলে এখানে এক ছাদের নিচেই সব পেতাম।

এক্স সিরামিকস এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহিন বিন মাজহার বলেন, এখনো পর্যন্ত যতগুলো এক্সপো হয়েছে তার মধ্যে এবারেরটা সবচেয়ে বড় পরিসরে। এবং রকমারি পণ্যের সমাহার রয়েছে এই প্রদর্শনীতে। টাইলস ইন্ডাস্ট্রি, স্যানিটারি ওয়্যারসহ নানা সিরামিক পণ্য রয়েছে।

এ প্রদর্শনীতে দেশীয় পণ্যের সম্ভাবনা বাড়াতে প্রত্যেকদিন বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সেমিনারও চলছে। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে এ প্রদর্শনী।

   

এপ্রিলে রেমিট্যান্স এসেছে ২০৪ কোটি ডলার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছরের বিদায়ী এপ্রিল মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২০৪ কোটি মার্কিন ডলার। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ২২ হাজার ৪৪০ কোটি টাকা (প্রতি ডলার সমান ১১০ টাকা ধরে)। দৈনিক গড় হিসেবে এর পরিমাণ ৭৪৮ কোটি টাকা।

বৃহস্পতিবার (২ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

এর আগে চলতি বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২১১ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার ডলার। ফেব্রুয়ারিতে আসে ২১৬ কো‌টি ৪৫ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং মার্চে ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে প্রবাসীরা ১৯৫ কোটি ৮৮ লাখ ৭০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন। এ ছাড়া ফেব্রুয়ারিতে ১৫৬ কোটি চার লাখ ৮০ হাজার ডলার, মার্চে ২০২ কোটি ২৪ লাখ ৭০ হাজার ডলার, এপ্রিলে ১৬৮ কোটি ৪৯ লাখ ১০ হাজার ডলার, মে মাসে ১৬৯ কোটি ১৬ লাখ ৬০ হাজার ডলার, জুন মাসে  ২১৯ কোটি ৯০ লাখ ৮০ হাজার ডলার, জুলাইয়ে ১৯৭ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার ডলার, আগস্টে ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ ৫০ হাজার ডলার, সেপ্টেম্বর মাসে ১৩৩ কোটি ৪৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার, অক্টোবরে ১৯৭ কোটি ১৪ লাখ ৩০ হাজার ডলার, নভেম্বর ১৯৩ কোটি ৪০ হাজার ডলার এবং ডিসেম্বরে এসেছিল ১৯৯ কোটি ১২ লাখ ৬০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।

উল্লেখ্য, ২০২২-২৩ অর্থবছরে প্রবাসীরা ২ হাজার ১৬১ কোটি মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। ২০২০-২১ অর্থবছরে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দুই হাজার ৪৭৭ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল দেশে।  

;

আরো ১৫ বছর ব্যবসা করবে ফাইবার এট হোম



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) কর্তৃক ন্যাশনওয়াইড টেলিকমিউনিকেশন ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক (এনটিটিএন) অপারেটর ফাইবার এট হোম-কে ১৫ বছর মেয়াদী নবায়নকৃত এনটিটিএন লাইসেন্স হস্তান্তর করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) আগারগাঁওয়ে বিটিআরসি ভবনে লাইসেন্স হস্তান্তর করেন কমিশনের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মহিউদ্দিন আহমেদ। ফাইবার এট হোমের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. রফিকুল রাহমান নবায়নকৃত লাইসেন্সটি গ্রহণ করেন।

কমিশন থেকে ইতোমধ্যে তিনটি সরকারি এবং তিনটি বেসরকারিসহ মোট ছয়টি প্রতিষ্ঠানকে এনটিটিএন লাইসেন্স প্রদান করেছে।

বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সর্বপ্রথম ফাইবার এট হোম লিমিটেড ২০০৯ সালের ৭ জানুয়ারি বিটিআরসির কাছ থেকে ১৫ বছরের জন্য লাইসেন্স পায়। এ বছরের গত ৬ জানুয়ারি পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্সের মেয়াদ কার্যকর ছিল। পরবর্তীতে প্রতিষ্ঠানের পক্ষে ১২ নভেম্বর-২০২৩ নবায়নের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ বছরের ৭ জানুয়ারি থেকে আগামী ১৫ বছরের জন্য এনটিটিএন লাইসেন্স কমিশন থেকে নবায়ন করা হয়।

লাইসেন্স হস্তান্তর অনুষ্ঠানে কমিশনের ভাইস-চেয়ারম্যান মো. আমিনুল হক, স্পেকট্রাম বিভাগের কমিশনার শেখ রিয়াজ আহমেদ, সিস্টেমস অ্যান্ড সার্ভিসেস বিভাগের কমিশনার জনাব মো. দেলোয়ার হোসাইন, লিগ্যাল অ্যান্ড লাইসেন্সিং বিভাগের মহাপরিচালক জনাব আশীষ কুমার কুণ্ডুসহ বিটিআরসি ও প্রতিষ্ঠানটির ঊধ্বর্তন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

;

ন্যাশনাল ব্যাংকের ভার্চুয়াল প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ন্যাশনাল ব্যাংকের ভার্চুয়াল প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

ন্যাশনাল ব্যাংকের ভার্চুয়াল প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

  • Font increase
  • Font Decrease

ন্যাশনাল ব্যাংক ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে ‘Operation of Web Based Card Payment & Deposit Software’ শীর্ষক কর্মশালা সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়েছে।

কর্মশালায় ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক, আঞ্চলিক প্রধান, অফিসারগণ অংশগ্রহণ করেন। কর্মশালার সেশন পরিচালনা করেন কার্ড ডিভিশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট উজ্জল কুমার পাল।

ন্যাশনাল ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইমরান আহমেদ কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া কর্মশালার সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের ইনফরমেশন ও টেকনোলজি ডিভিশনের প্রধান ও এসইভিপি কাজী কামাল উদ্দিন আহমেদ।

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন ন্যাশনাল ব্যাংক ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ ও ভিপি শাহ্‌ সৈয়দ রাফিউল বারী।

;

সিনার্জির যাত্রা শুরু



নিউজ ডেস্ক
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পরামর্শদাতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে যাত্রা শুরু করেছে ‘সিনার্জি সলিউশনস অ্যান্ড এডভাইজরি লিমিটেড’।

সরকারি এবং বেসরকারি খাতের মধ্যে সেতুবন্ধনকে আরো দৃঢ় করতে ‘সিনার্জি’ নিবিড়ভাবে কাজ করবে। ‘সিনার্জি’ মনে করে, ব্যবসা সহজীকরণের সাথে সাথে টেকসই উন্নয়নে এই প্রয়াস অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে, যা দেশের সামগ্রিক ‘ইজ অফ ডুইং বিজনেস’ সূচক উন্নয়নে সহায়ক ভুমিকা রাখবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার লক্ষ্য অনুসারে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় এই পরামর্শদাতা প্রতিষ্ঠান সহযাত্রী হিসেবে কাজ করতে বদ্ধপরিকর।

সিনার্জির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওয়াহিদ হায়দার বলেন, “বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বা বহুজাতিক কোম্পানির বিভিন্ন বিভাগে প্রায় দেড় দশকের বেশি কাজের অভিজ্ঞতা থেকে আমাদের আজকের এই ‘সিনার্জি’ এবং আমাদের অর্জিত অভিজ্ঞতা থেকেই সিনার্জির মাধ্যমে ব্যবসা জগতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করার প্রত্যয়ে আমরা এগিয়ে যাবো।”

;