ব্যাংকের শেয়ারের দাপটে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে পুঁজিবাজার



মাহফুজুল ইসলাম, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের শেয়ারের দাম গত ২২ সেপ্টেম্বর ছিল ৬৬ দশমিক ২ টাকা। ২৯ সেপ্টেম্বর (রোববার) ব্যাংকটির প্রতিটি শেয়ার কেনা-বেচা হয়েছে ৬৯ দশমিক ৯০ টাকায়। অর্থাৎ প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়েছে প্রায় ৪ টাকা।

এক যুগ আগে তালিকাভুক্ত হওয়া ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেডের শেয়ারের দাম ২২ সেপ্টেম্বর ছিল ২২ দশমিক ৪ টাকা। সেখান থেকে দশমকি ৫৫ টাকা বেড়ে ২৯ সেপ্টেম্বর (রোববার) লেনদেন হয়েছে ২৪ দশমিক ৬০ টাকায়। বড় মূলধনী কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ায় পুঁজিবাজারের প্রধান সূচক ডিএসইএক্সে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে।

ঠিক একইভাবে গত চার দিনে ব্যাংক এশিয়ার শেয়ারের দাম বেড়েছে ৪ টাকা, আল-আরাফার শেয়ারের দাম বেড়েছে প্রায় ৩ টাকা। এগুলোর পাশাপাশি সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক, ইসলামী বাংক বাংলাদেশ লিমিটেডসহ পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত ৩০টি ব্যাংকের প্রায় সবগুলোর শেয়ারের দাম বাড়ছে।

বাংলাদেশে ব্যাংকের বিশেষ উদ্যোগের ফলে ইতিবাচক ধারায় ফিরছে পুঁজিবাজারের ‘প্রাণ’ বলে খ্যাত ব্যাংকিং খাত-এমনটাই মনে করেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। ফলে গত সপ্তাহের মতই নতুন সপ্তাহের প্র্রথম কার্যদিবস রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) প্রায় সব ব্যাংকের শেয়ারের দাম বেড়েছে।

এদিন পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত ৩০ ব্যাংকের মধ্যে ২৩টি ব্যাংকের শেয়ারের দাম বেড়েছে, কমেছে ৪টির, আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩টি ব্যাংকের শেয়ারের দাম। আর তাতে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। আর তাতে পুঁজিবাজারে বড় ধরনের ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। বাজারও ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে।

এ বিষয়ে ডিএসইর পরিচালক রকিবুর রহমান বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, ‘অর্থমন্ত্রী পুঁজিবাজার স্থিতিশীল রাখতে সব ধরনের চেষ্টা করছেন। তার নির্দেশনায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বাজারে তারল্য সংকট কমাতে গত ২২ সেপ্টেম্বর একটি সার্কুলার জারি করার নির্দেশ দেন। নির্দশনা অনুসারে, ব্যাংকগুলো নতুন করে পুঁজিবাজারে ২২ থেকে ২৩ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করতে পারবে। এমন সুযোগের খবরে ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে বাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। বাজারে প্রতিনিয়তই বাড়ছে ব্যাংক খাতের শেয়ারের দাম।’

বিনিয়োগকারী আতাউল্লাহ নাঈম বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, ‘পুঁজিবাজারে তারল্য সংকট কাটা‌তে রেপোর (পুনঃক্রয় চুক্তি) মাধ্যমে অর্থের সহায়তা দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক। রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফ-সাইট সুপারভিশন থে‌কে পুঁজিবাজারে সাময়িক তারল্য সুবিধা প্রদান সংক্রান্ত এক‌টি সার্কুলার জা‌রি ক‌রা হয়েছে। ব্যাংকগু‌লোর বি‌নি‌য়ো‌গ বাড়া‌নো, তারল্য সরবারহ ও গতিশীল পুঁজিবাজার নিশ্চিত করতে এমন সিদ্বান্ত নি‌য়ে‌ছে বাংলাদেশ ব্যাংক।’

বর্তমানে অধিকাংশ ব্যাংকের অগ্রিম ও আমানতের অনুপাত নির্ধারিত মাত্রার চেয়ে কম এবং বাধ্যতামূলক জমার হার (সিএলআর) সংরক্ষণের পর অতিরিক্ত তারল্য রয়েছে। এসব ব্যাংকের জন্য আইনি সীমার মধ্যে থেকে পুঁজিবাজারে মৌল ভিত্তিক ইনস্ট্রুমেন্টে বিনিয়োগের যথেষ্ট সুযোগ ও সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করনে তিনি।

তার মতে, ঝুঁকির বিষয়টি বিবেচনায় রেখে ব্যাংকগুলোর এমন বিনিয়োগে অংশগ্রহণ (নিজস্ব পোর্টফোলিওতে সরাসরি বিনিয়োগ অথবা সাবসিডিয়ারি কোম্পানিতে ঋণ প্রদানকরত: উক্ত কোম্পানির নিজস্ব পোর্টফোলিওর আকার বৃদ্ধির মাধ্যমে পরোক্ষ বিনিয়োগ) পুঁজিবাজারে তারল্য সরবরাহ বাড়া‌নোর পাশাপাশি একটি গতিশীল পুঁজিবাজার নিশ্চিত করতে সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলারে বলা হয়েছে, এখন থে‌কে তারল্য সুবিধা গ্রহণে ইচ্ছুক ব্যাংকের একক বা একীভূত উভয় ভিত্তিতে পুঁজিবাজার বিনিয়োগ ব্যাংক কোম্পানি আইন, ১৯৯১ (২০১৮ পর্যন্ত সংশোধিত) এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের এ সংক্রান্ত সার্কুলারে বর্ণিত সর্বোচ্চ সীমার (একক ভিত্তিতে বিবেচ্য মূলধন উপাদানের ২৫ শতাংশ এবং একীভূত ভিত্তিতে বিবেচ্য মূলধন উপাদানের ৫০ শতাংশ) কম হতে হবে। তারল্য সুবিধা গ্রহণের পরও বর্ণিত বিনিয়োগ সীমা পরিপালন করতে হবে।

এ সুবিধার অধীনে প্রাপ্ত তারল্য শুধুমাত্র ব্যাংকের নিজস্ব পোর্টফোলিওতে সরাসরি বিনিয়োগ অথবা সাবসিডিয়ারি কোম্পানির নিজস্ব পোর্টফোলিওতে বিনিয়োগের জন্য সংশ্লিষ্ট সাবসিডিয়ারি কোম্পানিকে ঋণ ‌দি‌তে পার‌বে।

   

রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব



নিউজ ডেস্ক
রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব

রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব

  • Font increase
  • Font Decrease

রিটেইল ব্যাংকিং সেবাকে আরও সহজ করতে বাংলাদেশের দ্রুত প্রসারমান স্ট্যার্টআপ হিসাবীর সাথে অংশীদারিত্ব করেছে বেসরকারি প্রাইম ব্যাংক পিএলসি। সম্প্রতি উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে।

এই অংশীদারিত্বের ফলে হিসাবী দোকান অ্যাপ ব্যবহারকারীরা এখন থেকে বাধাহীনভাবে প্রাইম ব্যাংকের বিভিন্ন সেবা গ্রহণ করতে পারবেন। এই চুক্তির ফলে রিটেইলারদের ব্যাংকিং অভিজ্ঞতায় এক দারুণ পরিবর্তন আসবে এবং লেনদেন আরও সহজ হবে।

প্রাইম ব্যাংকের কনজুমার ব্যাংকিং বিভাগের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নাজিম এ. চৌধুরী এবং হিসাবী'র পক্ষ থেকে রাকিন মোহাম্মদ সাভি (প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা) নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে চুক্তিতে সই করেন, যা রিটেইলারদের পেশাগত কাজের সাথে সরাসরি ব্যাংকিং সেবা যুক্ত করে তাদের ক্ষমতায়ন করার প্রতিশ্রুতি। ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তিকরণের লক্ষ্য অর্জন এবং হাসাবী'র রিটেইল নেটওয়ার্ককে আরও দক্ষ করে তুলতে এই চুক্তি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এবং নতুন নতুন উদ্ভাবন ও গ্রহক সেবা বাড়াতে উভয় প্রতিষ্ঠানের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।

;

এ দফায় সোনার দাম ভরিতে কমল ১৮৭৮ টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিদায়ী এপ্রিলের ৩০ তারিখ টানা ৭ দফায় কমানো হয়েছিল সোনার দাম। এবার ৮ম দফায় কমানো হয়েছে এক হাজার ৮৭৮ টাকা। ফলে সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার নতুন দাম এখন ১ লাখ ৯ হাজার ১৬৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। 

বৃহস্পতিবার (২ মে) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। 

এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম কমেছে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলারি অ্যাসোসিয়েশন সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করেছে, যা আগামীকাল শুক্রবার (৩ মে) থেকে কার্যকর হবে।

এর আগে গত ৩০ এপ্রিল ভালো মানের একভরি সোনার দাম ৪২০ টাকা কমানো হয়। তার আগে ২৯ এপ্রিল ১ হাজার ১১৫ টাকা, ২৮ এপ্রিল ৩১৫ টাকা, ২৭ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৫ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৪ এপ্রিল ২ হাজার ৯৯ টাকা এবং ২৩ এপ্রিল ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমানো হয়। এখন আবার দাম কমানোর মাধ্যমে আট দফায় ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ১০ হাজার ২৬২ টাকা কমল।

;

ইসলামী ব্যাংক থেকে রেমিট্যান্স নিয়ে গাড়ি জিতলেন কাপাসিয়ার মুঞ্জিল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক-ট্রান্সফাস্ট রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের মেগা পুরস্কার হিসেবে ৩০ লাখ টাকা দামের ১,৫০০ সিসির প্রাইভেটকার বিজয়ী হয়েছেন কাপাসিয়া শাখার অধীন এজেন্ট আউটলেটের গ্রাহক মুঞ্জিল।

বৃহস্পতিবার (২ মে) ঢাকার ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত ড্র-য়ের মাধ্যমে সৌদি আরব প্রবাসী মুছাম্মৎ লতিফা সুলতানার পাঠানো রেমিট্যান্সের প্রেক্ষিতে তার স্বামী মুঞ্জিল এ মেগা পুরস্কার বিজয়ী হন।

ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা ও ট্রান্সফাস্ট বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার ফারজানা আলমের উপস্থিতিতে এ ড্র অনুষ্ঠিত হয়।

এ সময় ব্যাংকের এডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী ও মো. আলতাফ হুসাইন, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ শাব্বির ও কাজী মো. রেজাউল করিম, ইন্টারন্যাশনাল সার্ভিসেস উইং প্রধান মোহাম্মদ ইহসানুল ইসলাম, ফরেন রেমিট্যান্স সার্ভিসেস ডিভিশন প্রধান মোহাম্মদ শাহাদাত উল্যাহ ও ওভারসিজ ব্যাংকিং ডিভিশন প্রধান সাইফুদ্দীন মুহাম্মদ খালেদসহ প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহীরা উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, ১২ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত ইসলামী ব্যাংক-ট্রান্সফাস্ট বিশেষ রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইন পরিচালিত হয়। এ ক্যাম্পেইনে প্রতি ব্যাংকিং ডে-তে ডিজিটাল ড্র-য়ের মাধ্যমে ৩০ জন গ্রাহক ১ লাখ টাকা করে পুরস্কার লাভ করেন।

 

;

এপ্রিলে রেমিট্যান্স এসেছে ২০৪ কোটি ডলার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছরের বিদায়ী এপ্রিল মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২০৪ কোটি মার্কিন ডলার। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ২২ হাজার ৪৪০ কোটি টাকা (প্রতি ডলার সমান ১১০ টাকা ধরে)। দৈনিক গড় হিসেবে এর পরিমাণ ৭৪৮ কোটি টাকা।

বৃহস্পতিবার (২ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

এর আগে চলতি বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২১১ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার ডলার। ফেব্রুয়ারিতে আসে ২১৬ কো‌টি ৪৫ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং মার্চে ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে প্রবাসীরা ১৯৫ কোটি ৮৮ লাখ ৭০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন। এ ছাড়া ফেব্রুয়ারিতে ১৫৬ কোটি চার লাখ ৮০ হাজার ডলার, মার্চে ২০২ কোটি ২৪ লাখ ৭০ হাজার ডলার, এপ্রিলে ১৬৮ কোটি ৪৯ লাখ ১০ হাজার ডলার, মে মাসে ১৬৯ কোটি ১৬ লাখ ৬০ হাজার ডলার, জুন মাসে  ২১৯ কোটি ৯০ লাখ ৮০ হাজার ডলার, জুলাইয়ে ১৯৭ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার ডলার, আগস্টে ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ ৫০ হাজার ডলার, সেপ্টেম্বর মাসে ১৩৩ কোটি ৪৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার, অক্টোবরে ১৯৭ কোটি ১৪ লাখ ৩০ হাজার ডলার, নভেম্বর ১৯৩ কোটি ৪০ হাজার ডলার এবং ডিসেম্বরে এসেছিল ১৯৯ কোটি ১২ লাখ ৬০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।

উল্লেখ্য, ২০২২-২৩ অর্থবছরে প্রবাসীরা ২ হাজার ১৬১ কোটি মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। ২০২০-২১ অর্থবছরে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দুই হাজার ৪৭৭ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল দেশে।  

;