পুলিশ দিয়ে বাজার নিয়ন্ত্রণ করা যায় না: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

পুলিশ দিয়ে বাজার নিয়ন্ত্রণ করা যায় না বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু। তিনি বলেন, শত শত বছর ধরে বাজারের একটা সুনাম গড়ে ওঠে। সে সুনামেই বাজার চলে।

রোববার (১০ মার্চ) জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর আয়োজিত ঢাকার মোহাম্মদপুর টাউন হল মার্কেটের ব্যবসায়ীদের অংশগ্রহণে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ সব কথা বলেন।

আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, আমি আগেও বলেছি যে, পুলিশ দিয়ে বাজার নিয়ন্ত্রণ করা যায় না। শত শত বছর ধরে বাজার একটা সুনাম করে। আমাদের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বললেন যে, তিনি ৫০ বছর ধরে এই বাজারের সঙ্গে সম্পৃক্ত। বাজারের সুনাম আছে বলেই কিন্তু বাজার চলে! তারপরেও কিছু সুবিধাবাদী লোক আছেন, যেমন আছেন পাইকারি বাজারে, তেমন আছেন খুচরা বাজারেও। পাইকারি বাজারগুলো কীভাবে, কী করবো, তা আমরা চেষ্টা করছি।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, মোহাম্মদপুর টাউন হল বাজার আমার নিজের শৈশবের স্মৃতিবিজড়িত বাজার! আমি নিজে এই বাজারে বাজার করেছি। আমার সরকারি পিএস ধানমণ্ডি থাকেন কিন্তু বাজার করেন এখানে। কারণ, এখানে সুযোগ-সুবিধা বেশি পাওয়া যায়। আলু সুপার মার্কেটে বিক্রি হচ্ছে ২৯ টাকায়। আমরা তেলের দাম নির্ধারণ করে দিয়েছি ১৬৩ টাকা। তারা ৫ টাকা কমে প্রতি কেজি বিক্রি করছে ১৫৮ টাকায়। ছোলা ১০৫ টাকায় বিক্রি করছে। আজকে আমাদের যেটা দেখার বিষয়, তাহলো মূল্য যেটা আমরা নির্ধারণ করে দিয়েছি, সে মূল্যের চেয়ে বেশি দামে যেন কেউ বিক্রি না করেন।

তিনি বলেন, কৃষি বিপণন অধিদপ্তর আছে। তাদের উপজেলা, জেলা ও কেন্দ্রীয় পর্যায়ে বাজার ব্যবস্থাপনার অভিজ্ঞতা আছে। আমরা সেটাকে ঢেলে সাজাচ্ছি। আমরা আন্তঃমন্ত্রণালয়ে বৈঠক করেছি।

বাজার রাতারাতি পরিবর্তন করা সম্ভব নয় জানিয়ে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা দায়িত্ব পেয়েছি দুই মাসও হয়নি। আমরা রাতারাতি পরিবর্তন করতে পারবো, এটা সম্ভবও নয়। এখান থেকে মাত্র ১০০ কিলোমিটার দূরে আমার সংসদীয় এলাকায় বস্তা দরে লেবু বিক্রি করে মাত্র ৪ থেকে ৫ টাকায়। এখানে হালি বিক্রি হয়, ৫০ টাকা করে। একশ কিলোমিটার আসতে দাম যদি ৩ গুণ হয়ে যায়, তাহলে এটা যে একটা সমস্যা, তা কিন্তু আমরা বুঝতে পারি। আমরা বাজার মনিটর করছি। বোঝার চেষ্টা করছি।

টিসিবির পণ্যের স্থায়ী দোকানে দেওয়া হবে জানিয়ে আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, টিসিবির (ট্রেড কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ) যে পণ্যটা দেওয়া হয়, একসময় ট্রাকে করে দেওয়া হতো, এখন উন্মুক্ত মাঠে বা ওয়ার্ড কমিশনারের ওখান থেকে দেওয়া হয়। আমরা এখন স্থায়ী দোকানে টিসিবির মালটা দিতে পারি, যেন কষ্ট করে লাইন ধরে নিতে না হয়। আমাদের টিসিবির এক কোটি সুবিধাভোগী আছেন। এখন যে টিসিবির দোকানগুলো হবে, সেগুলো হবে স্থায়ী দোকান। আমি চাই, জনপ্রতিনিধি যারা আছেন, তারা টিসিবির দোকানগুলো নির্ধারণ করে দেবেন। তাহলে আমরা টিসিবির মালগুলো সঙ্গে সঙ্গে সেখানে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করবো।

খেজুরের মূল্য নির্ধারণ করা নিয়ে করা এক প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা ঘোষণা দিয়েছিলাম, খেজুরের দাম যৌক্তিক পর্যায়ে নিয়ে আসবো। আমাদের এখানে খেজুরের বিভিন্ন প্রকারভেদ আছে। আমরা বিভিন্ন জন বিভিন্ন খেজুর বিভিন্ন দামে কিনে থাকি। আমরা শুধু একটা খেজুরের দাম কমানো হবে বলেছি। সেটা হলো, যেটা বস্তায় করে আসে। সেটা দুইশ টাকার নিচে বিক্রি করতে হবে, তা ব্যবসায়ীদের বলে দিয়েছি। সেটা দুইশ টাকার নিচেই বিক্রি হচ্ছে। আর যেটা উঁচু দামের খেজুর, সেটা কিন্তু আমাদের সাধারণ মানুষ খাওয়ার সুযোগ পায় না। আমার মনে হয় না যে, অত্যাবশকীয় পণ্যের মধ্যে খেজুরটাকে হাইলাইট করার কোনো প্রয়োজন আছে। এটার সঙ্গে আমাদের আবেগ জড়িত। এবার আমরা পারিনি। দায়িত্ব নেওয়ার মাত্র দেড় মাসের মধ্যেই রমজান চলে আসছে।

মতবিনিময় সভায় যোগ দেওয়ার আগে প্রতিমন্ত্রী কাঁচাবাজার পরিদর্শন করেন। গরু, মুরগিসহ মুদি ও কাঁচা সবজির দোকানে গিয়ে দাম জিজ্ঞাসা করেন। এসময় পেঁয়াজ, আলু, ডালসহ বিভিন্ন পণ্যের মূল্য সুপারশপের চেয়ে খুচরা বাজারে দাম বেশি হওয়ায় উষ্মা প্রকাশ করেন ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরকে খতিয়ে দেখার নির্দেশনা দেন তিনি।

সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন, জাতীয় ভোক্তা অধিদপ্তরের এ এইচ এম সফিকুজ্জামান, ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ, ৩১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সফিকুল ইসলাম সেন্টু, মোহাম্মদপুর টাউন হল কাঁচাবাজার বণিক সমিতির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ কাঁচাবাজার ব্যবসায়ীরা।

   

মোংলা বন্দরে কন্টেইনারবাহী জাহাজ আসার নতুন রেকর্ড



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বাগেরহাট
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

এক মাসে ৮টি কন্টেইনারবাহী জাহাজ ভিড়িয়ে নতুন রেকর্ড করেছে মোংলা বন্দর।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) সর্বশেষ এই বন্দরে মার্কস লাইনের ১শ ৮৬ মিটারের লাইবেরিয়ান পতাকাবাহী 'মার্কস হাই পং' কন্টেইনারবাহী জাহাজ আসে। আর এতেই মোংলা বন্দরের জেটিতে কন্টেইনার আসার সর্বোচ্চ রেকর্ড অর্জন করে দেশের দ্বিতীয় সমুদ্র বন্দরটি।

মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের উপপরিচালক মো. মাকরুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, এক মাসে সর্বোচ্চ কন্টেইনার জাহাজ আসায় নতুন মাইলফলক তৈরি হলো। চলতি মাসে সর্বোচ্চ ৮টি কন্টেইনার জাহাজে ১ হাজার ৮শ ৭৫ টিইইউজ কন্টেইনারজাত মালামাল আমদানি-রফতানি করা হয়েছে।

এসব বাণিজ্যিক জাহাজের মাধ্যমে ফেব্রিকস, মেশিনারি, আপেল, ট্রাই-সাইকেল পার্টস, ইলেকট্রিক্যাল গুডস, হোয়াইট ক্লিংকার, ফার্টিলাইজার, ক্যালসিয়াম কার্বোনেট, কপার ক্যাথোডস ইত্যাদি আমদানি এবং জুট, জুট গুডস, সিরিমপস, কার্বস, হোয়াইট ফিস, ক্লে টাইলস, ড্রাইড ফিস, মেশিনারি, গার্মেন্টস প্রোডাক্টস, কটন ইয়ার্ন ইত্যাদি রফতানি করা হয়েছে।

মাকরুজ্জামান বলেন, চলতি এপ্রিল মাসে মোংলা বন্দরের ৭, ৮ ও ৯ নম্বর জেটিতে সিঙ্গাপুর পতাকাবাহী 'কোটা টেনেগা' এবং এমভি 'কোটা রানচাক' 'এমভি মার্কস ভিলাডিভসটক' 'এমভি মার্কস কুইনজু' 'এমভি মার্কস চট্টগ্রাম', 'এমভি মার্কস ঢাকা' বন্দরের বিভিন্ন জেটিতে নোঙর করে। বর্তমানে বন্দর জেটিতে গড়ে প্রতি সপ্তাহে দুটি করে কন্টেইনার জাহাজ আসছে।

মোংলা বন্দরে আধুনিক সুযোগ-সুবিধা এবং বন্দরে আধুনিক কন্টেইনার হ্যান্ডলিং ইকুইপমেন্ট সংযোজনের ফলে জেটি থেকে দ্রুততার সঙ্গে অল্প সময়ের মধ্যে কন্টেইনার খালাস বোঝাই সম্ভব হচ্ছে। একই সঙ্গে গিয়ারলেস জাহাজ হ্যান্ডলিংয়ের সুযোগ সৃষ্টি হওয়ায় কন্টেইনারবাহী জাহাজ আসা বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে বন্দর ব্যবহারকারীদের মোংলা বন্দরের প্রতি আস্থা বৃদ্ধির পাশাপাশি তাদের সময় এবং অর্থের সাশ্রয় হচ্ছে।

এছাড়া বর্তমান সরকারের প্রতিশ্রুত স্মার্ট বাংলাদেশ ও ভিশন ২০৪১ বাস্তবায়নে মোংলা বন্দর বদ্ধপরিকর।

বন্দরকে আধুনিক ও বিশ্বমানের ‘স্মার্ট বন্দর’ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে বন্দর কর্তৃপক্ষ কাজ করে যাচ্ছে বলেও বলেন বন্দর কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তা মো. মাকরুজ্জামান।

 

;

আইএবি অ্যাওয়ার্ডসের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ স্থপতি ইনসটিটিউটের (আইএবি) সর্বোচ্চ সম্মাননা ‘আইএবি গোল্ড মেডেল-২০২৩’ আইএবি অ্যাওয়ার্ডস এবং ‘আইএবি ইন্টেরিওর ডিজাইন অ্যাওয়ার্ডস-২০২৩’ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) ঢাকার একটি হোটেলে স্বনামধন্য ও প্রথিতযশা পেশাজীবী ও গবেষক স্থপতিদের উপস্থিতিতে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

আইএবি অ্যাওয়ার্ডস বিজয়ীরা হলেন- পিএমজি গ্যালারি তেজগাঁও প্রকল্পের জন্য ‘রিটেইল’ ক্যাটাগরিতে মাহমুদুল আনোয়ার রিয়াদ, মামুন মোরশেদ চৌধুরী, ড্যানিয়েল হক এবং মাজহার উদ্দিন আহমেদ। সাইরু হিল রিসোর্ট, বান্দরবান প্রকল্পের জন্য হসপিটালিটি অ্যান্ড হেলথ কেয়ার ক্যাটাগরিতে মুস্তফা আমিন, মো. কায়সার হোসাইন, কাজী মেফতাউল আরেফিন, আদনান ফেরদৌস হক এবং মাহমুদ হোসাইন।

‘থার্মাল কমফোর্ট গাইডলাইন্স ফর প্রোডাকশন স্পেস উইথইন মাল্টিস্টোরি গার্মেন্ট ফ্যাক্টরিজ লোকেটেড ইন বাংলাদেশ’ শিরোনামের গবেষণার জন্য ‘রিসার্চ’ ক্যাটাগরিতে মো. মোহতাজ হোসাইন। ‘ফিফটি ইয়ারস অব আর্কিটেকচার ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক গবেষণার জন্য ‘পাবলিকেশন’ ক্যাটাগরিতে নাসরিন হুসাইন এবং মাহমুদুল আনোয়ার রিয়াদ।

এছাড়া ‘কনজার্ভেশন অ্যান্ড রিভাইটালাইজেশন’ ক্যাটাগরিতে দুটি প্রকল্পকে অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়েছে। ‘কনজার্ভেশন অব বারো সরদার বাড়ি, সোনারগাঁ’ প্রকল্পের জন্য অ্যাওয়ার্ড বিজয়ীরা হলেন- আবু সাঈদ এ আহমেদ, মো. সারোয়ার হোসাইন, মো. খালেদ শামস খান এবং মো. মাশরুর মামুন হোসাইন। ‘মীর মঞ্চিল, মোহাম্মদপুর, ঢাকা’ প্রজেক্টের জন্য অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন নাঈম আহমেদ কিবরিয়া, এশিয়া করিম, মোহাম্মদ মাহমুদুল ইসলাম এবং মো. বাপ্পারাজ চৌধুরী।

বাস্থই’র সভাপতি প্রফেসর ড. খন্দকার সাব্বির আহমেদ বলেন, দেশের স্থাপত্যধারা সমৃদ্ধ করতে স্থপতিরা অসামান্য ভূমিকা রাখছেন। তাদের কল্পনাশক্তি ও কারিগরি জ্ঞানের মাধ্যমে এই খাতের টেকসই উন্নয়ন ঘটিয়ে মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, তাই স্থপতিদের অনুপ্রেরণা দিতে আইএবি বাংলাদেশ এর স্থাপত্য জগতের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ অ্যাওয়ার্ডসের প্রচলন করেছে। আমরা আরও নানামুখী কর্মসূচির মাধ্যমে দেশের মেধাবী স্থপতিদের পাশে এবং পেশা চর্চাকে জনস্বার্থে এগিয়ে নিয়ে যেতে বদ্ধ পরিকর।

বাস্থই’র সাধারণ সম্পাদক স্থপতি নবী নেওয়াজ খান বলেন, আইএবি অ্যাওয়ার্ডস সে সকল স্বপ্নদ্রষ্টা স্থপতিদের উৎসাহিত করেছে, যারা তাদের প্রকল্পগুলোতে সৃজনশীল আর নান্দনিকতার পাশাপাশি টেকসই উদ্ভাবনের মাধ্যমে স্থাপত্যশিল্পকে ক্রমান্বয়ে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।

তিনি বলেন, সামগ্রিকভাবে নির্মাণকাঠামোগত পরিবেশকে প্রভাবিত করছেন। আইএবি ইন্টেরিয়র ডিজাইন অ্যাওয়ার্ডস ইন্টেরিয়র ডিজাইনারদের অসামান্য প্রতিভা এবং কারিগরি নৈপুণ্য প্রদর্শনের মাধ্যমে নান্দনিক আবেদন এবং কার্যকারিতার নতুন মাত্রাকে স্বীকৃতি প্রদান করছে।

এশিয়ান পেইন্টসের কান্ট্রি হেড বুধাদিত্য মুখার্জি বলেন, আমাদের আশপাশে সবচেয়ে সৌন্দর্যমণ্ডিত ও বাসযোগ্য আবাসস্থল গড়ে তোলার জন্য স্থপতিরা অবদান রাখছেন। তাদের সৃজনশীল ও অভিনব কাজের প্রচেষ্টাকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আইএবি অ্যাওয়ার্ডস। ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টস বাংলাদেশের এ সম্মানজনক অ্যাওয়ার্ডস প্রদান উদ্যোগে সম্পৃক্ত থাকতে পেরে আমরা গর্বিত।

তিনি বলেন, উপযুক্ত প্রযুক্তি ও কল্পনার মিশেলে আমাদের আবাসস্থলগুলোর সৌন্দর্যবর্ধনে প্রতিনিয়ত ভূমিকা রেখে চলেছে এশিয়ান পেইন্টস। ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত থাকবে।

স্থপতিদের দেওয়া আইএবির সর্বোচ্চ পুরস্কার হচ্ছে- আইএবি গোল্ড মেডেল, যেটি প্রতি দুই বছরে স্থপতিদের তাদের সমগ্রজীবনে স্থাপত্যকলায় অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ দিয়ে থাকে।

এশিয়ান পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড এ আয়োজনের এক্সক্লুসিভ পার্টনার। একটি বাসযোগ্য ও নান্দনিক আবাসস্থল গড়ে তুলতে স্থপতিদের অবদানের স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য এ অ্যাওয়ার্ডস প্রদান আয়োজনে যুক্ত হয়েছে।

;

বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের বইপড়া কর্মসূচিতে আরও ৩৯,৬৮০ বই হস্তান্তর বিকাশের



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
৩৯,৬৮০ বই হস্তান্তর বিকাশের

৩৯,৬৮০ বই হস্তান্তর বিকাশের

  • Font increase
  • Font Decrease

এক দশকের ধারাবাহিকতায় এ বছরও বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের বইপড়া কর্মসূচিতে ৩৯ হাজার ৬৮০টি বই হস্তান্তর করলো বিকাশ। শিক্ষার্থীদের মনের বিকাশ ও উৎকর্ষের লক্ষ্যে দেশজুড়ে বিভিন্ন স্কুলে এই বইগুলো বিতরণ করা হয়।

আলোকিত মানুষ গড়ার কারিগর ও বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান নির্বাহী অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ এর হাতে বইগুলো তুলে দেন বিকাশ-এর চিফ এক্সটার্নাল অ্যান্ড করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মেজর জেনারেল শেখ মো. মনিরুল ইসলাম (অব.)।

শিক্ষার্থীদের মাঝে বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে দায়িত্বশীল করপোরেট প্রতিষ্ঠান হিসেবে ২০১৪ সাল থেকে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের এই দেশভিত্তিক উৎকর্ষ কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত আছে বিকাশ। এর আওতায়, এ পর্যন্ত দেশজুড়ে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৩ লাখেরও বেশি বই দেওয়া হয়েছে যার মাধ্যমে ৩০ লাখ পাঠক উপকৃত হয়েছে।

উল্লেখ্য, বিকাশ তার যাত্রা শুরুর সময় থেকেই বই পড়াকে উৎসাহিত করতে বিভিন্ন ধরণের কার্যক্রমে যুক্ত রয়েছে। ২০১৮ সাল থেকেই বাংলা একাডেমির অমর একুশে বইমেলা আয়োজনে মূল পৃষ্ঠপোষক হিসেবে সহযোগিতা করছে বিকাশ। এছাড়া, স্কুলের শিক্ষার্থীদের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে অনুপ্রাণিত করতে সারাদেশে বাংলা ও ইংরেজি মাধ্যমের ৫০০টি স্কুলে প্রতি বছর ২০ হাজার কপি গ্রাফিক নভেল সিরিজ ‘মুজিব’ বিতরণ করছে প্রতিষ্ঠানটি। শিক্ষা কার্যক্রমকে আরও সম্প্রসারিত করতে ২০১৯ সাল থেকে যশোরের বিশেষায়িত স্কুল প্রয়াস এর শিক্ষার্থীদের বাৎসরিক শিক্ষাদান খরচও বহন করে আসছে বিকাশ।

;

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ত্রৈমাসিক ব্যবসা পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ত্রৈমাসিক ব্যবসা পর্যালোচনা সভা ২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনলাইন মাধ্যমে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনের উদ্বোধন ও সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ হাবিব হাসনাত।

সভায় চলতি বছরে ব্যাংকের অর্জিত সাফল্যের পর্যালোচনা এবং শাখা ও উপশাখাসমূহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের বিভিন্ন দিক নির্দেশনা নিয়ে আলোচনা করা হয়। এসময় অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী মশিউর রহমান জেহাদ, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক আতাউস সামাদ, প্রধান কার্যালয়ের বিভাগীয় প্রধান, শাখা ব্যবস্থাপক এবং উপশাখা ইন-চার্জগণ উপস্থিত ছিলেন।

;