রোজার আগেই লাগামহীন খেজুর!



রাকিব হাসান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
রোজার আগেই লাগামহীন খেজুর!

রোজার আগেই লাগামহীন খেজুর!

  • Font increase
  • Font Decrease

সংযম সাধনাই রমজানের অন্যতম লক্ষ্য। গোটা বিশ্বের এই মাসে জিনিসপত্রের দাম স্বাভাবিকের তুলনায় কম থাকে। দেওয়া হয় নানা রকমের ছাড়! অথচ রমজানে উলটো চিত্র দেখা যায় বাংলাদেশে। যে-যেভাবে পারেন রমজানে পণ্যের দাম বাড়তি নেওয়ার অপচেষ্টায় লিপ্ত থাকেন। ফলে প্রতিবছর রমজানে সিন্ডিকেট করে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ানোর প্রবণতা দেখা যায় অসাধু ব্যবসায়ীদের মাঝে।

বেশ কিছুদিন ধরে দেশের বাজারে পণ্যের দাম নিয়ে অস্থিরতা চলছে সাধারণ ক্রেতারা হিমশিম খাচ্ছেন। এমন পরিস্থিতিতে, রমজানকে সামনে রেখে দামের বিষয়টিও আলোচনায় আসছে। বর্তমান বাজারের পণ্যমূল্য দেখে রোজার কথা ভেবে আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন মানুষ। তাদের মনে একটাই প্রশ্ন- রোজায় দাম নিয়ন্ত্রণে থাকবে তো? ক্রেতাদের দাবি, ঈদকে সামনে রেখে লাভের সঙ্গে লোভ যুক্ত হওয়ায় রোজায় বাড়ে পণ্যের দাম! তারা বাজার মনিটরিং ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার দাবি জানান।

সাধারণত রমজান এলে, খেজুর, ছোলা, বুট, বেসন, গরম মসলা, চিনি, মরিচ, বেগুন, ডাল, পেঁয়াজ, গরুর মাংস, মাছ এবং শাকসবজি ফলমূল সহ সকল পণ্যের দাম বেড়ে যায়। এতে বিপাকে পড়েন ক্রেতারা। যদিও এবার দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে ইতিমধ্যে ভোজ্যতেল, ছোলা, ডাল, মটর, পেঁয়াজ, মসলা, চিনি এবং খেজুর রোজার এই আট পণ্য বাকিতে আমদানির সুযোগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়, এসব পণ্য ৯০ দিনের সাপ্লায়ার্স বা বায়ার্স ক্রেডিটের আওতায় আমদানি করা যাবে। এই সুবিধার সুযোগ থাকবে আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত ।

রোজা মাসে ইফতারে সবচেয়ে জনপ্রিয় খাবার খেজুর। বাংলাদেশ খেজুর আমদানি করে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো থেকে। আমদানিকৃত খেজুরের মধ্যে বাংলাদেশের বাজারে পাওয়া যায়- মেডজল, খুরমা খেজুর, দাপাশ, আজোয়া, বড়ই খেজুর, মরিয়ম, খালাস। এছাড়া তিউনিসিয়া ও আলজেরিয়া থেকে আসা ডালালা জাতের খেজুর সবচেয়ে জনপ্রিয়।

লন্ড্রি ব্যবসায়ী মোফাজ্জল জানান, রোজা ছাড়াও তিনি নিয়মিত বাসায় খেজুর খেয়ে থাকেন। খেজুর একদিকে যেমন অনেক শক্তি যোগায় অন্যদিকে ধর্মীয় গুরুত্ব বহন করে। বিশেষ করে রমজান মাসে খেজুর দিয়ে ইফতার করা উত্তম।

তিনি বলেন, গত বছর রমজানে যে সাধারণ খেজুর কিনেছিলাম ২২০ টাকা করে কিন্তু এবার সেই খেজুর এখনি বাজারে ৩০০-৩৫০ টাকা চাচ্ছে ব্যবসায়ীরা। সুতরাং রমজান মাস এলে যে কি হবে তা আল্লাহ ভালো জানে। মূলত লাভের সঙ্গে লোভ যুক্ত হবার কারণে রমজানে দ্রব্যমূল্যের দাম বৃদ্ধি পায়। সরকারের উচিৎ আরও বেশি বেশি মনিটরিং করা।

আরেকজন ষাটোর্ধ্ব ক্রেতা মো: আব্দুস সালাম জানান, তিনি নিয়মিত খেজুর কেনেন। কিন্তু বর্তমানে খেজুরের যে দাম তা আগে কখনো দেখেননি তিনি। দাম বাড়ার পিছনে ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট এবং ডলার সংকটকেই দায়ী বলে মানেন তিনি।

বিদেশে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা থেকে তিনি বলেন, সৌদি আরবে যে খেজুর দশ রিয়ালে বিক্রি হয় মানে বাংলাদেশি টাকায় ১৮০-২০০টাকায় সেই খেজুর দেশের বাজারে বিক্রি হয় ৪৫০-৬০০ টাকায়।

ঢাকায় মিরপুর-১, মিরপুর-১০ এবং শেওড়াপাড়ার কয়েকটি খুচরা বাজার ঘুরে দেখা গেছে বাজারে বর্তমানে, খুরমা খেজুর বিক্রি হচ্ছে ৪০০ টাকা কেজি যা আগে বিক্রি হতো ২০০-২২০ টাকা দরে। দাপাস জাতের খেজুর ৪৫০টাকা কেজি যা আগে বিক্রি হতো ২২০-২৫০ টাকা কেজি। রেজিস্ট বড়ই ৪৫০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে যা আগে ছিলো ৩০০-৩৫০ টাকা কেজি। এছাড়া মরিয়ম ৭৫০,খালাস খেজুর ৪০০, তিনিউশিয়া এবং  আলজেরিয়া থেকে আসা ডালালা জাতের খেজুর ৫৫০টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এবং সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং দামী জাতের খেজুর আজোয়া আগে ১০০০ টাকায় বিক্রি হলেও বর্তমানে তা ১২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত রমজানের চাইতে এবার খেজুরের দাম এখনই অনেক বেশি। কেজিপ্রতি খেজুরের দাম এরই মধ্যে ১০০-১৫০ টাকা বেশি দরে বিক্রি হচ্ছে। তাই এবার রমজানে দাম আরও বৃদ্ধি পাবার সম্ভাবনা আছে বলেও জানায় ব্যবসায়ীরা। তাদের অভিযোগ গত বার সরকার খেজুরে ২৭০ টাকা কেজি প্রতি ভ্যাট ধরার কারণে খেজুরের দাম এতোটা বৃদ্ধি পেয়েছে।

মিরপুরের ব্যবসায়ী বেলাল হোসেন দীর্ঘ ২৫ বছর ধরে বিভিন্ন ফলমূল বিক্রি করতেন। তবে গত পাঁচ সাত বছর ধরে তিনি খেজুরের ব্যবসা করছেন। তার দাবি খেজুরের মূল্য বৃদ্ধির পিছনে শুধু ব্যবসায়ীদের অভিযোগ দিলে হবে না। সরকারের এ ক্ষেত্রে পদক্ষেপ নিতে হবে।


তিনি বলেন, খেজুর প্রতিদিন এলসি হয়না। তার অভিযোগ মাসরুক জাতের  খেজুর দশ কেজির বক্স ২৮০০-২৯০০ টাকা এনে এক সপ্তাহের মাথায় প্রথমে ৩০০টাকা কেজি দরে বিক্রি করলেও তারপর সেই খেজুর আবার ৩২০০ এবং তারপর ৪০০০ টাকা দরে তাকে কিনতে হয়েছে। এতে এখন তার খেজুর কিনতেই কেজিপ্রতি গুনতে হয়েছে ৪০০ টাকা করে।

এখন তার প্রশ্ন যদি ৪০০ টাকা দরে এক কেজি খেজুর কিনি তাহলে বিক্রি করবো কতো। দোকানের স্টাফ, বিদ্যুৎ বিল, লাইন ম্যানের চাঁদা, রাস্তার খরচ সবমিলিয়ে খেজুরের দাম পরে ৪৩০ টাকার বেশি। এক কেজি খেজুর বিক্রি করে যদি বিশ টাকা চল্লিশ টাকা লাভ না হয় তাহলে তো ব্যবসা গুটিয়ে বাসায় বসে থাকতে হবে। এরপর মালের মধ্যে পচা, ওজনে ঘাটতি সহ নানা রকমের সমস্যা রয়েছেই। এদিকে সংসার চালানোই এখন দায়। তার উপর ভোক্তা অধিদপ্তর এর লোকজন এসে জরিমানা করে। নানান সমস্যা।

আরেক ব্যবসায়ী কাওসার জানান, আমরা এক কেজি খেজুরের সর্বোচ্চ মেডজল বা আমবার জাতের খেজুর ৭০০০ টাকা থেকে কাটুন ১৪০০০ টাকায় কেনা পরলে ১৫০-২০০ থেকে লাভে বিক্রি করি।

এক কনটেইনার মাল মানে দুই কার্গো মালের ২০২২ সালে ছিলো ১৭ লাখ টাকা ভ্যাট। আর এখন ২০২৩ সালে ৫০ লাখ টাকা ভ্যাট ট্যাক্স দিতে হচ্ছে। তাহলে দাম বাড়বে না কেনো?

রমজানে পণ্যের দাম বৃদ্ধির পেছনে কারণ জানতে চাইলে কনজ্যুমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান বলেছেন বার্তা ২৪.কম’কে বলেন, রমজান মাস আসলে কিছু পণ্যের দাম বাড়ে। যেমন-খেজুর, ছোলা, ভোজ্য তেল ইত্যাদি।  চাহিদা বাড়ার সাথে সাথে যদি সরবরাহের উন্নতি না হয় তাহলে দাম বাড়াটা স্বাভাবিক। সরবরাহ পরিস্থিতি যদি ভালো থাকে তাহলে দাম বাড়বে না।

তিনি আরও বলেন, একটা প্রবণতা আমরা অনেক সময় দেখি সেটি হলো, যারা বিত্তবান, যারা একসাথে বেশি জিনিস কিনেন, যাদের বাড়তি চাহিদা রয়েছে এটা পরিহার করা উচিত। যার যতটুকু প্রয়োজন শুধু ততটুকুই ক্রয় করা উচিত। একসাথে ১৫ দিন বা ১ মাসের জিনিসপত্র ক্রয় করা উচিত নয়। তবে বাজারে যাতে পর্যাপ্ত পরিমাণ মজুত থাকে সেদিকে সরকারের খেয়াল রাখা উচিত। একসাথে যাতে বেশি পণ্য না কিনে সেদিকেও খেয়াল রাখা উচিত বলে মনে করেন গোলাম রহমান।

   

ইসলামী ব্যাংক থেকে রেমিট্যান্স নিয়ে গাড়ি জিতলেন কাপাসিয়ার মুঞ্জিল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক-ট্রান্সফাস্ট রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের মেগা পুরস্কার হিসেবে ৩০ লাখ টাকা দামের ১,৫০০ সিসির প্রাইভেটকার বিজয়ী হয়েছেন কাপাসিয়া শাখার অধীন এজেন্ট আউটলেটের গ্রাহক মুঞ্জিল।

বৃহস্পতিবার (২ মে) ঢাকার ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত ড্র-য়ের মাধ্যমে সৌদি আরব প্রবাসী মুছাম্মৎ লতিফা সুলতানার পাঠানো রেমিট্যান্সের প্রেক্ষিতে তার স্বামী মুঞ্জিল এ মেগা পুরস্কার বিজয়ী হন।

ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা ও ট্রান্সফাস্ট বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার ফারজানা আলমের উপস্থিতিতে এ ড্র অনুষ্ঠিত হয়।

এ সময় ব্যাংকের এডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী ও মো. আলতাফ হুসাইন, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ শাব্বির ও কাজী মো. রেজাউল করিম, ইন্টারন্যাশনাল সার্ভিসেস উইং প্রধান মোহাম্মদ ইহসানুল ইসলাম, ফরেন রেমিট্যান্স সার্ভিসেস ডিভিশন প্রধান মোহাম্মদ শাহাদাত উল্যাহ ও ওভারসিজ ব্যাংকিং ডিভিশন প্রধান সাইফুদ্দীন মুহাম্মদ খালেদসহ প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহীরা উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, ১২ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত ইসলামী ব্যাংক-ট্রান্সফাস্ট বিশেষ রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইন পরিচালিত হয়। এ ক্যাম্পেইনে প্রতি ব্যাংকিং ডে-তে ডিজিটাল ড্র-য়ের মাধ্যমে ৩০ জন গ্রাহক ১ লাখ টাকা করে পুরস্কার লাভ করেন।

 

;

এপ্রিলে রেমিট্যান্স এসেছে ২০৪ কোটি ডলার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছরের বিদায়ী এপ্রিল মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২০৪ কোটি মার্কিন ডলার। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ২২ হাজার ৪৪০ কোটি টাকা (প্রতি ডলার সমান ১১০ টাকা ধরে)। দৈনিক গড় হিসেবে এর পরিমাণ ৭৪৮ কোটি টাকা।

বৃহস্পতিবার (২ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

এর আগে চলতি বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২১১ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার ডলার। ফেব্রুয়ারিতে আসে ২১৬ কো‌টি ৪৫ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং মার্চে ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে প্রবাসীরা ১৯৫ কোটি ৮৮ লাখ ৭০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন। এ ছাড়া ফেব্রুয়ারিতে ১৫৬ কোটি চার লাখ ৮০ হাজার ডলার, মার্চে ২০২ কোটি ২৪ লাখ ৭০ হাজার ডলার, এপ্রিলে ১৬৮ কোটি ৪৯ লাখ ১০ হাজার ডলার, মে মাসে ১৬৯ কোটি ১৬ লাখ ৬০ হাজার ডলার, জুন মাসে  ২১৯ কোটি ৯০ লাখ ৮০ হাজার ডলার, জুলাইয়ে ১৯৭ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার ডলার, আগস্টে ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ ৫০ হাজার ডলার, সেপ্টেম্বর মাসে ১৩৩ কোটি ৪৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার, অক্টোবরে ১৯৭ কোটি ১৪ লাখ ৩০ হাজার ডলার, নভেম্বর ১৯৩ কোটি ৪০ হাজার ডলার এবং ডিসেম্বরে এসেছিল ১৯৯ কোটি ১২ লাখ ৬০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।

উল্লেখ্য, ২০২২-২৩ অর্থবছরে প্রবাসীরা ২ হাজার ১৬১ কোটি মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। ২০২০-২১ অর্থবছরে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দুই হাজার ৪৭৭ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল দেশে।  

;

আরো ১৫ বছর ব্যবসা করবে ফাইবার এট হোম



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) কর্তৃক ন্যাশনওয়াইড টেলিকমিউনিকেশন ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক (এনটিটিএন) অপারেটর ফাইবার এট হোম-কে ১৫ বছর মেয়াদী নবায়নকৃত এনটিটিএন লাইসেন্স হস্তান্তর করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) আগারগাঁওয়ে বিটিআরসি ভবনে লাইসেন্স হস্তান্তর করেন কমিশনের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মহিউদ্দিন আহমেদ। ফাইবার এট হোমের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. রফিকুল রাহমান নবায়নকৃত লাইসেন্সটি গ্রহণ করেন।

কমিশন থেকে ইতোমধ্যে তিনটি সরকারি এবং তিনটি বেসরকারিসহ মোট ছয়টি প্রতিষ্ঠানকে এনটিটিএন লাইসেন্স প্রদান করেছে।

বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সর্বপ্রথম ফাইবার এট হোম লিমিটেড ২০০৯ সালের ৭ জানুয়ারি বিটিআরসির কাছ থেকে ১৫ বছরের জন্য লাইসেন্স পায়। এ বছরের গত ৬ জানুয়ারি পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্সের মেয়াদ কার্যকর ছিল। পরবর্তীতে প্রতিষ্ঠানের পক্ষে ১২ নভেম্বর-২০২৩ নবায়নের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ বছরের ৭ জানুয়ারি থেকে আগামী ১৫ বছরের জন্য এনটিটিএন লাইসেন্স কমিশন থেকে নবায়ন করা হয়।

লাইসেন্স হস্তান্তর অনুষ্ঠানে কমিশনের ভাইস-চেয়ারম্যান মো. আমিনুল হক, স্পেকট্রাম বিভাগের কমিশনার শেখ রিয়াজ আহমেদ, সিস্টেমস অ্যান্ড সার্ভিসেস বিভাগের কমিশনার জনাব মো. দেলোয়ার হোসাইন, লিগ্যাল অ্যান্ড লাইসেন্সিং বিভাগের মহাপরিচালক জনাব আশীষ কুমার কুণ্ডুসহ বিটিআরসি ও প্রতিষ্ঠানটির ঊধ্বর্তন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

;

ন্যাশনাল ব্যাংকের ভার্চুয়াল প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ন্যাশনাল ব্যাংকের ভার্চুয়াল প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

ন্যাশনাল ব্যাংকের ভার্চুয়াল প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

  • Font increase
  • Font Decrease

ন্যাশনাল ব্যাংক ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে ‘Operation of Web Based Card Payment & Deposit Software’ শীর্ষক কর্মশালা সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়েছে।

কর্মশালায় ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক, আঞ্চলিক প্রধান, অফিসারগণ অংশগ্রহণ করেন। কর্মশালার সেশন পরিচালনা করেন কার্ড ডিভিশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট উজ্জল কুমার পাল।

ন্যাশনাল ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইমরান আহমেদ কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া কর্মশালার সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের ইনফরমেশন ও টেকনোলজি ডিভিশনের প্রধান ও এসইভিপি কাজী কামাল উদ্দিন আহমেদ।

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন ন্যাশনাল ব্যাংক ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ ও ভিপি শাহ্‌ সৈয়দ রাফিউল বারী।

;