নভেম্বরে রফতানি আয় কমল ৬ শতাংশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ডলার-সংকটের এ সময়ে টানা দুই মাস ধরে বড় ধরনের হোঁচট খেয়েছে রফতানি আয়। সদ্য সমাপ্ত নভেম্বরে রফতানি আয় কমার হার ৬ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ। আর অক্টোবরে পণ্য রফতানি কমেছিল ১৩ দশমিক ৬৪ শতাংশ।

সোমবার (৪ ডিসেম্বর) রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো ( ইপিবি) এই পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে।

রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো-ইপিবির প্রকাশিত পরিসংখ্যানে দেখা যায়, নভেম্বরে রফতানি হয়েছে ৪৭৮ কোটি ৪৮ লাখ ডলারের পণ্য। গত বছর একই মাসে যার পরিমাণ ছিল ৫০৯ কোটি ২৬ লাখ ডলার। তার আগের মাস অক্টোবরে রফতানি হয় ৩৭৬ কোটি ২০ লাখ ডলারের পণ্য, যা ছিল ২০২২ সালের একই মাসের চেয়ে ১৩ দশমিক ৬৪ শতাংশ কম। পরপর দুই মাস রফতানি আয় ঋণাত্বক হলো।

দেশের প্রধান রফতানি পণ্য তৈরি পোশাকের উদ্যোক্তারা বলছেন, তাদের অর্ডার কমে যাচ্ছে। এর প্রভাব রফতানি আয়ের হালনাগাদ পরিসংখ্যানে স্পষ্ট।

নভেম্বরের পরিসংখ্যান যোগ করে চলতি ২০২৩–২৪ অর্থবছরের প্রথম ৫ মাসে রফতানি হয়েছে ২ হাজার ২২৩ কোটি ডলারের পণ্য, যা গত অর্থবছরেরর একই সময়ের (জুলাই–নভেম্বর) চেয়ে মাত্র ১ দশমিক ৩০ শতাংশ বেশি। এই সময়ে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় রফতানি কম হয়েছে ৯ শতাংশ।

ইপিবির তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, তৈরি পোশাক ছাড়া বেশিরভাগ পণ্যের রফতানি কমে গেছে। এর মধ্যে রয়েছে হিমায়িত খাদ্য, পাট ও পাটজাত পণ্য, হোম টেক্সটাইল, প্রকৌশল পণ্য ইত্যাদি।

ইপিবির তথ্য বলছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম ৫ মাসে ১ হাজার ৮৮৪ কোটি ডলারের পোশাক রফতানি হয়েছে। এই রফতানি গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২ দশমিক ৭৫ শতাংশ বেশি। আলোচ্য সময়ে তৈরি পোশাকের মধ্যে নিট পোশাকের রফতানি ৮ দশমিক ৬৬ শতাংশ বেড়েছে। তবে ওভেন পোশাকের রফতানি কমেছে সাড়ে ৪ শতাংশ।

   

ইসলামী ব্যাংক থেকে রেমিট্যান্স নিয়ে গাড়ি জিতলেন কাপাসিয়ার মুঞ্জিল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক-ট্রান্সফাস্ট রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের মেগা পুরস্কার হিসেবে ৩০ লাখ টাকা দামের ১,৫০০ সিসির প্রাইভেটকার বিজয়ী হয়েছেন কাপাসিয়া শাখার অধীন এজেন্ট আউটলেটের গ্রাহক মুঞ্জিল।

বৃহস্পতিবার (২ মে) ঢাকার ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত ড্র-য়ের মাধ্যমে সৌদি আরব প্রবাসী মুছাম্মৎ লতিফা সুলতানার পাঠানো রেমিট্যান্সের প্রেক্ষিতে তার স্বামী মুঞ্জিল এ মেগা পুরস্কার বিজয়ী হন।

ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা ও ট্রান্সফাস্ট বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার ফারজানা আলমের উপস্থিতিতে এ ড্র অনুষ্ঠিত হয়।

এ সময় ব্যাংকের এডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী ও মো. আলতাফ হুসাইন, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ শাব্বির ও কাজী মো. রেজাউল করিম, ইন্টারন্যাশনাল সার্ভিসেস উইং প্রধান মোহাম্মদ ইহসানুল ইসলাম, ফরেন রেমিট্যান্স সার্ভিসেস ডিভিশন প্রধান মোহাম্মদ শাহাদাত উল্যাহ ও ওভারসিজ ব্যাংকিং ডিভিশন প্রধান সাইফুদ্দীন মুহাম্মদ খালেদসহ প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহীরা উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, ১২ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত ইসলামী ব্যাংক-ট্রান্সফাস্ট বিশেষ রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইন পরিচালিত হয়। এ ক্যাম্পেইনে প্রতি ব্যাংকিং ডে-তে ডিজিটাল ড্র-য়ের মাধ্যমে ৩০ জন গ্রাহক ১ লাখ টাকা করে পুরস্কার লাভ করেন।

 

;

এপ্রিলে রেমিট্যান্স এসেছে ২০৪ কোটি ডলার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছরের বিদায়ী এপ্রিল মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২০৪ কোটি মার্কিন ডলার। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ২২ হাজার ৪৪০ কোটি টাকা (প্রতি ডলার সমান ১১০ টাকা ধরে)। দৈনিক গড় হিসেবে এর পরিমাণ ৭৪৮ কোটি টাকা।

বৃহস্পতিবার (২ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

এর আগে চলতি বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২১১ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার ডলার। ফেব্রুয়ারিতে আসে ২১৬ কো‌টি ৪৫ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং মার্চে ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে প্রবাসীরা ১৯৫ কোটি ৮৮ লাখ ৭০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন। এ ছাড়া ফেব্রুয়ারিতে ১৫৬ কোটি চার লাখ ৮০ হাজার ডলার, মার্চে ২০২ কোটি ২৪ লাখ ৭০ হাজার ডলার, এপ্রিলে ১৬৮ কোটি ৪৯ লাখ ১০ হাজার ডলার, মে মাসে ১৬৯ কোটি ১৬ লাখ ৬০ হাজার ডলার, জুন মাসে  ২১৯ কোটি ৯০ লাখ ৮০ হাজার ডলার, জুলাইয়ে ১৯৭ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার ডলার, আগস্টে ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ ৫০ হাজার ডলার, সেপ্টেম্বর মাসে ১৩৩ কোটি ৪৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার, অক্টোবরে ১৯৭ কোটি ১৪ লাখ ৩০ হাজার ডলার, নভেম্বর ১৯৩ কোটি ৪০ হাজার ডলার এবং ডিসেম্বরে এসেছিল ১৯৯ কোটি ১২ লাখ ৬০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।

উল্লেখ্য, ২০২২-২৩ অর্থবছরে প্রবাসীরা ২ হাজার ১৬১ কোটি মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। ২০২০-২১ অর্থবছরে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দুই হাজার ৪৭৭ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল দেশে।  

;

আরো ১৫ বছর ব্যবসা করবে ফাইবার এট হোম



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) কর্তৃক ন্যাশনওয়াইড টেলিকমিউনিকেশন ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক (এনটিটিএন) অপারেটর ফাইবার এট হোম-কে ১৫ বছর মেয়াদী নবায়নকৃত এনটিটিএন লাইসেন্স হস্তান্তর করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) আগারগাঁওয়ে বিটিআরসি ভবনে লাইসেন্স হস্তান্তর করেন কমিশনের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মহিউদ্দিন আহমেদ। ফাইবার এট হোমের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. রফিকুল রাহমান নবায়নকৃত লাইসেন্সটি গ্রহণ করেন।

কমিশন থেকে ইতোমধ্যে তিনটি সরকারি এবং তিনটি বেসরকারিসহ মোট ছয়টি প্রতিষ্ঠানকে এনটিটিএন লাইসেন্স প্রদান করেছে।

বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সর্বপ্রথম ফাইবার এট হোম লিমিটেড ২০০৯ সালের ৭ জানুয়ারি বিটিআরসির কাছ থেকে ১৫ বছরের জন্য লাইসেন্স পায়। এ বছরের গত ৬ জানুয়ারি পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্সের মেয়াদ কার্যকর ছিল। পরবর্তীতে প্রতিষ্ঠানের পক্ষে ১২ নভেম্বর-২০২৩ নবায়নের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ বছরের ৭ জানুয়ারি থেকে আগামী ১৫ বছরের জন্য এনটিটিএন লাইসেন্স কমিশন থেকে নবায়ন করা হয়।

লাইসেন্স হস্তান্তর অনুষ্ঠানে কমিশনের ভাইস-চেয়ারম্যান মো. আমিনুল হক, স্পেকট্রাম বিভাগের কমিশনার শেখ রিয়াজ আহমেদ, সিস্টেমস অ্যান্ড সার্ভিসেস বিভাগের কমিশনার জনাব মো. দেলোয়ার হোসাইন, লিগ্যাল অ্যান্ড লাইসেন্সিং বিভাগের মহাপরিচালক জনাব আশীষ কুমার কুণ্ডুসহ বিটিআরসি ও প্রতিষ্ঠানটির ঊধ্বর্তন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

;

ন্যাশনাল ব্যাংকের ভার্চুয়াল প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ন্যাশনাল ব্যাংকের ভার্চুয়াল প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

ন্যাশনাল ব্যাংকের ভার্চুয়াল প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

  • Font increase
  • Font Decrease

ন্যাশনাল ব্যাংক ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে ‘Operation of Web Based Card Payment & Deposit Software’ শীর্ষক কর্মশালা সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়েছে।

কর্মশালায় ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক, আঞ্চলিক প্রধান, অফিসারগণ অংশগ্রহণ করেন। কর্মশালার সেশন পরিচালনা করেন কার্ড ডিভিশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট উজ্জল কুমার পাল।

ন্যাশনাল ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইমরান আহমেদ কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া কর্মশালার সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের ইনফরমেশন ও টেকনোলজি ডিভিশনের প্রধান ও এসইভিপি কাজী কামাল উদ্দিন আহমেদ।

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন ন্যাশনাল ব্যাংক ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ ও ভিপি শাহ্‌ সৈয়দ রাফিউল বারী।

;