আগামী মাস নভেম্বর থেকে সপ্তাহে এক দিন রেপোর (রিপারচেজ এগ্রিমেন্ট) মাধ্যমে ব্যাংকগুলোকে নগদ টাকা ধার দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক।
সোমবার (২১ অক্টোবর) এক সার্কুলারে এ ঘোষণা দিয়েছে ব্যাংক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি।
সার্কুলারে বলা হয়, আগামী ১ নভেম্বর থেকে প্রতি সপ্তাহে কেবল মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের থেকে রেপোতে টাকা ধার করতে পারবে ব্যাংকগুলো।
রিজার্জ মেইনটেন্যান্স পিরিয়ডের (আরএমপি) দিন ব্যাংকগুলো তাদের ক্যাশ রিজার্ভ রেশিও (সিআরআর) বজায় রাখতে ওভারনাইট রেপোতে টাকা নিতে পারবে।
দেশের মুদ্রাবাজারকে শক্তিশালী করতে এবং মুদ্রা ব্যবস্থাপনার উন্নতির জন্য চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম দিন (১ জুলাই) থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক দৈনিক রেপোতে টাকা ধার দেওয়া বন্ধ রাখে। এর পরিবর্তে প্রতি সপ্তাহে দুই দিন সোম ও বুধবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ব্যাংকগুলোকে রেপোর মাধ্যমে নগদ টাকা ধার দেওয়া হতো।
ব্যাংক কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রেপোর মাধ্যমে ব্যাংকগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের থেকে স্বল্প মেয়াদে অর্থ ধার করে। উন্মুক্ত এই বাজার কার্যক্রমের অংশ হিসেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সরকারি সিকিউরিটিজ ক্রয় বা বিক্রয় করে বাজারে নগদ মুদ্রার সরবরাহ ও ঋণ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।
সার্কুলারে বলা হয়, রেপোর জন্য নির্ধারিত দিনে অর্থাৎ মঙ্গলবার ব্যাংক বন্ধ থাকলে, পরের কার্যদিবসে রেপোতে টাকা ধার দেওয়া হবে।
তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্ট্যান্ডিং লেন্ডিং ফ্যাসিলিটি এবং স্ট্যান্ডিং ডিপোজিট ফ্যাসিলিটি বিদ্যমান হারে প্রতিদিন অব্যাহত থাকবে বলেও সার্কুলারে উল্লেখ করা হয়েছে।
পশ্চিমা আধিপত্যের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক অর্থনৈতিক জোট ব্রিকস। সোমবার (২১ অক্টোবর) ব্রিকস তাদের লেনদেন থেকে ডলার বাদ দেওয়ার কৌশলের অংশ হিসেবে ‘ব্রিকস পে’ লেনদেন ব্যবস্থা উদ্বোধন করেছে।
মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) ক্রেমলিনের আহ্বানে অনুষ্ঠিত হচ্ছে উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোর সংস্থা ব্রিকসের শীর্ষ সম্মেলন। রাশিয়ার কাজান শহরে ২৪ অক্টোবর এ সম্মেলন শেষ হবে।
এবারের সম্মেলনে জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস, চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এবং তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগানের যোগদানের কথা রয়েছে। রাশিয়া জানিয়েছে, তারা ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উপস্থিতিও আশা করছে। ব্রিকসের মূল সদস্য দেশ হলো- ব্রাজিল, রাশিয়া, চীন, ভারত এবং দক্ষিণ আফ্রিকা।
পশ্চিমারা বিশ্বাস করে যে, রাশিয়া তাদের প্রভাব বিস্তার করতে এবং ইউক্রেন সংঘাত সম্পর্কে নিজস্ব চিন্তাধারা প্রচার করতেই এই ব্রিকসের জন্ম দিয়েছে। তারা ব্রিকসের কার্যক্রমকে বরাবরই সন্দেহের চোখে দেখে থাকে। তবে শীর্ষ সম্মেলনের আগেই ব্রিকস গ্রুপ তার সদস্যদের মধ্যে আন্তর্জাতিক লেনদেন সহজতর করার জন্য একটি স্বতন্ত্র আর্থিক লেনদেন ব্যবস্থা তৈরি করেছে। যা বিশ্বব্যাপী প্রচলিত আর্থিক ব্যবস্থাকে একটি বড় পরিবর্তনের দ্বারপ্রান্তে দাঁড় করিয়েছে।
পার্সটুডে জানিয়েছে, ব্রিকসভুক্ত দেশগুলোর সাম্প্রতিক সম্মেলনে ‘ব্রিকস পে’র মোড়ক উন্মোচন করা হয়। সম্মেলনে ঘোষণা করা হয়, ডলারমুক্ত লেনদেন, সদস্য দেশগুলোর মধ্যে বাণিজ্য সহজতর করা এবং পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার প্রভাব হ্রাস করার ক্ষেত্রে এই প্ল্যাটফরম অনন্য ভূমিকা পালন করবে। প্রকাশিত খবর থেকে জানা যায়, ব্লক চেইনের মতো অত্যাধুনিক প্রযুক্তি দিয়ে ‘ব্রিকস পে’ পরিচালিত হবে এবং বিশ্বব্যাপী ব্যাংকিং খাতে যোগাযোগের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ব্যবস্থা সুইফটের শক্তিশালী বিকল্পে পরিণত হওয়ার সক্ষমতা এটির থাকবে। রাশিয়ার পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ রুশ ফেডারেশন কাউন্সিলের সভাপতি ভ্যালেন্তিনা মাতভেঙ্কো এ সম্পর্কে দাবি করেছেন, এ আর্থিক ব্যবস্থা এতদিন স্বপ্ন ও পরিকল্পনা আকারে থাকলেও এখন তা বাস্তবরূপ লাভ করেছে।
ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুয়িজ ইনাসিও লুলা দ্য সিলভা বাড়িতে পড়ে গিয়ে মাথায় আঘাত পেয়েছেন, এতে তার মস্তিষ্কে সামান্য রক্তক্ষরণ হয়েছে। এ ঘটনার পর চিকিৎসকদের পরামর্শে ব্রিকস সম্মেলনে রাশিয়া যাওয়া বাতিল করেছেন তিনি। চিকিৎসকরা তাঁকে কিছু সময়ের জন্য দীর্ঘ বিমান ভ্রমণ এড়িয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন, জানিয়েছে রয়টার্স। এজন্য ব্রিকস সম্মেলনে যাচ্ছেন না লুলা।
রোববার এক বিবৃতিতে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের দফতর জানায়, লুলা (৭৮) ভিডিওকনফারেন্সের মাধ্যমে ব্রিকসের বৈঠকগুলোতে অংশ নেবেন। স্থানীয় সময় রোববার বিকালে রাশিয়ার উদ্দেশে দেশ ছাড়ার কথা ছিল তার।
এবি ব্যাংক পিএলসি নরসিংদীর মাধবদীর নওপাড়া সংলগ্ন জজ ভূঁইয়া গ্রুপ প্রাঙ্গণে একটি কালেকশন ও একটি এটিএম বুথের উদ্বোধন করেছে।
জজ ভূঁইয়া গ্রুপের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারী এই এটিএম বুথের পাশাপাশি কালেকশন বুথের মাধ্যমে সকল ধরনের আধুনিক ব্যাংকিং পরিষেবা পাবেন।
এবি ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক শফিকুল আলম এবং পরিচালক মো: ফজলুর রহমানের উপস্থিতিতে বুথগুলো উদ্বোধন করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও তারিক আফজাল এবং জজ ভূঁইয়া গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ফায়জুর রহমান ভূঁইয়া।
এসময় উপস্থিত ছিলেন এবি ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক রিয়াজুল ইসলাম ও জজ ভূঁইয়া গ্রুপের গ্রুপ অ্যাডভাইজার সিফাত আহমেদ চৌধুরীসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাবৃন্দ।
বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয় মোটরসাইকেল রয়্যাল এনফিল্ড। এই বাইকের প্রতি বাংলাদেশের বাইকপ্রেমীদেরও রয়েছে তুমুল আগ্রহ। এতদিন বাংলাদেশে এই বাইকটি চালানোর অনুমতি ছিল না। অবশেষে দেশের বাজারে যাত্রা শুরু করেছে মোটরসাইকেলের জগতে আইকনিক ব্র্যান্ড ‘রয়্যাল এনফিল্ড’।
সোমবার (২১ অক্টোবর) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে অবস্থিত রয়েল এনফিল্ডের ফ্ল্যাগশিপ শোরুমে এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে কোম্পানিটির চার মডেলের মোটরসাইকেল উন্মোচন করে ইফাদ মোটরস। এগুলি হচ্ছে- হান্টার, ক্লাসিক, বুলেট ও মেটিওর।
ইফাদ মোটরস লিমিটেডের রয়্যাল এনফিল্ড বিভাগের হেড অব বিজনেস মমিনুর রহমান তানভীর জানান, বাজারে হান্টার মডেলের দাম শুরু হবে তিন লাখ ৪০ হাজার টাকা থেকে; ক্লাসিক মডেলের দাম শুরু হবে চার লাখ ৫ হাজার টাকা থেকে; বুলেট মডেলের দাম শুরু হবে চার লাখ ১০ হাজার টাকা থেকে এবং মেটিওর মডেলের দাম শুরু হবে চার লাখ ৩৫ হাজার টাকা থেকে।
তিনি বলেন, এই চারটি মডেলে থাকবে উন্নত ফুয়েল ইনজেকশন সিস্টেম এবং পরিমার্জিত সিঙ্গেল-সিলিন্ডার 'জে' (J) সিরিজের ইঞ্জিন। এছাড়া রঙ ও ব্রেকিং সিস্টেমের ওপর ভিত্তি করে আলাদা ভেরিয়েন্টও থাকবে।
রয়্যাল এনফিল্ড বিভাগের হেড অব বিজনেস বলেন, আজ মোটরসাইকেলগুলো সবার সামনে আনা হলেও আজ থেকেই বিক্রি শুরু হবে না। রয়্যাল এনফিল্ডের মোটরসাইকেল কিনতে হলে প্রি-বুকিং বাধ্যতামূলক। ক্রেতারা এটি ওয়েবসাইট ও শোরুম থেকে ক্রয় করতে পারবেন। আগামীকাল সকাল ১০টা থেকে প্রি-বুকিং শুরু হবে।
মূলত বাংলাদেশে এতদিন ১৬৫ সিসির অধিক সিসির মোটরসাইকেল চালানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা ছিল। তবে গত বছর দেশে ৩৭৫ সিসি পর্যন্ত মোটরসাইকেল চালানোর অনুমতি দেয় সরকার।
একনজরে রয়্যাল এনফিল্ড
রয়্যাল এনফিল্ডকে অনেকেই মনে করেন ভারতের ব্রান্ড। ভারতীয় বাইকারদের সঙ্গে এটি এমনভাবে জড়িয়ে গেছে তাতে, এটির উৎপত্তি যে ভারতে নয়, তা অনেকেরই অজানা।
রয়্যাল এনফিল্ডের মূল শিকড় হচ্ছে যুক্তরাজ্যে। ১৯০১ সালে যাত্রা শুরু হয় রয়্যাল এনফিল্ডের। দুই ব্রিটিশ উদ্যোক্তা বব ওয়াকার স্মিথ এবং অ্যালবার্ট এডি এই মোটরসাইকেল তৈরি করেন। ১৯৫৫ সালে প্রতিষ্ঠানটি ভারতের মাদ্রাজ মোটরসের সঙ্গে চেন্নাইয়ে সংযোজন কারখানা স্থাপন করে। এরপর থেকেই ভারতের বাইকপ্রেমীদের মনে স্থান করে নেয় রয়্যাল এনফিল্ড।
মূলত অধিক সিসির শক্তিশালী ইঞ্জিন ও স্টাইলিশ লুকের কারণেই ভারতের বাজারে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায় এই বাইক। বলিউডের জনপ্রিয় অনেক তারকা এবং ভারতের খেলোয়াড়দের পছন্দের তালিকায় রয়েছে রয়্যাল এনফিল্ড।
১৮৯৬ সালে অ্যালবার্ট এডি মিডলসেক্সের এনফিল্ড শহরে রয়েল স্মল আর্মস ফ্যাক্টরির জন্য যন্ত্রপাতি তৈরির অর্ডার পান। এখান থেকেই রয়েল এনফিল্ড নামের জন্ম। এ বছরই নিউ এনফিল্ড সাইকেল কোম্পানি লিমিটেড নামে একটি কোম্পানি কিনে নেয় তারা। এখান থেকে ১৮৯৭ সালে সাইকেলের সব ধরনের যন্ত্রপাতি তৈরি শুরু করে রয়্যাল এনফিল্ড। ধীরে ধীরে যখন মোটরচালিত সাইকেল ইংল্যান্ডে জনপ্রিয় হয়, তখন এনফিল্ড কোম্পানিও মোটরসাইকেল তৈরির সিদ্ধান্ত নেয়।
দুই বছর চেষ্টার পর ১৯০১ সালে নিজেদের প্রথম মোটরবাইক বাজারে আনে রয়্যাল এনফিল্ড। ২৩৯ সিসির এই মোটরবাইক ছিল ১১ দশমিক ২ হর্সপাওয়ার (এইচপি) ক্ষমতাসম্পন্ন। তবে রয়্যাল এনফিল্ডকে সাফল্য এনে দিয়েছিল ১৯০৯ সালে তৈরি তাদের ভি টুইন ২৯৭ সিসি ইঞ্জিনের মোটরসাইকেল।
এরপর প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে যুদ্ধক্ষেত্রে ব্যবহারের জন্য ব্যাপক চাহিদা তৈরি হয় মোটরসাইকেলের। সে সময় যুদ্ধক্ষেত্রের উপযোগী বেশ বড় আকারের মোটরসাইকেল বাজারে আনে রয়্যাল এনফিল্ড। এটি ছিল ৭৭০ সিসির ও ৬ এইচপি ভি ভি-টুইন মোটরসাইকেল। যুদ্ধের সময় শুধু ব্রিটিশ সামরিক বাহিনীই নয়, মিত্র শক্তির অন্যান্য পক্ষ যেমন বেলজিয়াম, ফ্রান্স, যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার সেনাবাহিনীকেও এই মোটরসাইকেল সরবরাহ করে রয়্যাল এনফিল্ড।
শক্ত কাঠামো এবং যান্ত্রিক বিশ্বস্ততার জন্য বিভিন্ন দেশের সেনাবাহিনীর কাছে খুবই জনপ্রিয় ছিল এই মোটরবাইকগুলো।
শুধু প্রথম বিশ্বযুদ্ধই নয়, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ও যুদ্ধক্ষেত্রে জনপ্রিয় ছিল রয়্যাল এনফিল্ডের মোটরবাইক। ব্রিটিশ সরকারের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী মিলিটারি গ্রেড মোটরসাইকেল উৎপাদন শুরু করে রয়্যাল এনফিল্ড কোম্পানি। এ সময় তারা ২৫০ সিসি, ৩৫০ সিসি এবং ৫৭০ সিসি ইঞ্জিনের মোটরসাইকেল তৈরি করে। এদের মধ্যে রয়্যাল এনফিল্ড ডব্লিউডি/আরই মডেলটিকে প্লেন থেকে প্যারাস্যুটের মাধ্যমে আকাশ থেকে নিচে ফেলা যেত।
যুদ্ধপরবর্তী সময়ে নতুন নতুন মডেলের বাইক আনে রয়্যাল এনফিল্ড। এ সময়ই বাজারে আসে বিখ্যাত মডেল ‘বুলেট’। খুব অল্প সময়েই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে ৩৫০ এবং ৫০০ সিসির বুলেট। এরপর আসে আকারে বড় রয়্যাল এনফিল্ড সুপার মিটিয়র এবং সুপার মিটিয়র কন্সটেলেশন। এগুলোর প্রত্যেকটি ছিলো ৭০০ সিসির।
১৯৪৯ সালে প্রথম ভারতের বাজারে আসে ৩৫০ সিসির বুলেট। মূলত সেনাবাহিনীতে ব্যবহারের উদ্দেশ্যেই প্রথম এই বাইকগুলোকে ভারতে আনে দেশটির সামরিক বাহিনী। দেশের সীমান্তে টহল দেয়ার জন্য প্রথম ৮০০ ইউনিট বুলেট ৩৫০ এর অর্ডার দেয় ভারতীয় সেনাবাহিনী।
বর্তমানে বিশ্বের ৫০টির বেশি দেশে বিক্রি হচ্ছে রয়্যাল এনফিল্ড। মূলত গুণগত মান ও স্থায়ীত্বের কারণে রয়্যাল এনফিল্ডের বাইকগুলোর খ্যাতি জগৎ জোড়া। সিসি ভেদ মোটরসাইকেলটির বিভিন্ন মডেল বাজারে পাওয়া যায়। এর মধ্যে ৩৫০ সিসির ইঞ্জিনে বুলেট, ক্লাসিক, মিটিওর ও হান্টার, ৪১১ সিসির স্ক্রাম, ৪৫০ সিসির গুয়েররিল্লা, হিমালয় এবং ৬৫০ সিসির শর্টগান, সুপার মিটিওর, ইন্টারসেপ্টর ৬৫০ এবং কন্টিনেন্টাল জিটি ৬৫০ মডেলগুলো ব্যাপক জনপ্রিয়।