সর্বোচ্চ ক্রেতাসুবিধা দিয়ে দেশের শীর্ষ সেলস নেটওয়ার্ক হওয়ার প্রত্যয় ওয়ালটন প্লাজার



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ওয়ালটন প্লাজার ‘চ্যালেঞ্জারস সামিট-২০২৩’ অনুষ্ঠানের অতিথিদের সঙ্গে পুরস্কৃত কর্মকর্তাদের একাংশ।

ওয়ালটন প্লাজার ‘চ্যালেঞ্জারস সামিট-২০২৩’ অনুষ্ঠানের অতিথিদের সঙ্গে পুরস্কৃত কর্মকর্তাদের একাংশ।

  • Font increase
  • Font Decrease

ক্রেতাই ওয়ালটন প্লাজার শক্তি। তাদের আস্থায়ই ওয়ালটন আজ দেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় ও বিশ্বস্ত ব্র্যান্ড। ওয়ালটন প্লাজা সবসময় সর্বোচ্চ ক্রেতাসুবিধা নিশ্চিত করে আসছে। যার ফলে ২০২২ সালে ওয়ালটন প্লাজার মুনাফা ৯৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রবৃদ্ধির এই ধারা বজায় রেখে অচিরেই দেশের শীর্ষ সেলস নেটওয়ার্ক হবে ওয়ালটন প্লাজা। সেজন্য প্রতিষ্ঠানটি ওয়ানস্টপ সলিউশন চালু এবং কিস্তি ক্রেতা সুরক্ষা সহায়তা নীতিসহ নানান অভিনব উদ্যোগ নিয়েছে।

ওয়ালটন প্লাজা আয়োজিত ‘চ্যালেঞ্জারস সামিট-২০২৩’ অনুষ্ঠানে এমন প্রত্যয় ব্যক্ত করা হয়। বৃহস্পতিবার (২৬ জানুয়ারি, ২০২৩) গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি.’র হেডকোয়ার্টার্সে দিনব্যাপী এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ‘আমরা সেরা ছিলাম, আমরা সেরা আছি, আমরা সেরা থাকবো’ স্লোগানে সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন দেড় সহ¯্রাধিক প্লাজা ম্যানেজার ও সহকারী ম্যানেজারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ। সম্মেলনে ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য ব্যবসায় সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়। সেলস এক্সিকিউটিভদের প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা দেন ওয়ালটন কর্তৃপক্ষ।

ওয়ালটন প্লাজার ম্যানেজিং পার্টনার এস এম মাহবুবুল আলমের সভাপতিত্বে ‘চ্যালেঞ্জার’স সামিট ২০২৩’ এর প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি.’র চেয়ারম্যান এস এম নূরুল আলম রেজভী, বিশেষ অতিথি ছিলেন ভাইস-চেয়ারম্যান এস এম শামছুল আলম, পরিচালক এস এম মঞ্জুরুল আলম, জাকিয়া সুলতানা ও নিশাত তাসনিম শুচি, ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও গোলাম মুর্শেদ এবং ওয়ালটন প্লাজার চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার (সিইও) মোহাম্মদ রায়হান।

অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন আর.বি. গ্রুপের সিইও শোয়েব হোসেন নোবেল, ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর প্রকৌশলী মো. লিয়াকত আলী, ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নজরুল ইসলাম সরকার, ইভা রিজওয়ানা নিলু, মো. হুমায়ুন কবীর ও মো. আলমগীর আলম সরকার, ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর কর্নেল (অব.) এস এম শাহাদাত আলম, মো. ইউসুফ আলী, মো. ফিরোজ আলম, সোহেল রানা, মো. ইয়াসির আল-ইমরান, এস এম জাহিদ হাসান, এফ এম ইকবাল বিন আনোয়ার, ড. মো. সাখাওয়াৎ হোসেন, আরিফুল আম্বিয়া, মো. তোফায়েল আহমেদ, এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর স্বনামধন্য অভিনেতা আজিজুল হাকিম, জিনাত হাকিম, মফিজুর রহমান জাকির, মোহাম্মদ শাহজাদা সেলিম, ইয়াসিন আলী, মোহসিন মোল্লাসহ ঊর্ধতন কর্মকর্তাগণ।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনা ও পরিচালনা করেন ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর চিত্রনায়ক আমিন খান।

চ্যালেঞ্জারস সামিটে ওয়ালটন প্লাজার ম্যানেজিং পার্টনার এস এম মাহবুবুল আলম বলেন, যারা প্রতিকূল প্রতিস্থিতি মোকাবেলা করে নতুন কিছু সৃষ্টি করেন, তারাই হলেন চ্যালেঞ্জার। ওয়ালটন প্লাজার প্রতিটি সদস্য এক একজন চ্যালেঞ্জার। আর চ্যালেঞ্জারদের শক্তি দেশের অগণিত ক্রেতারা। ক্রেতাদের কারণে ওয়ালটন আজ দেশ ছাড়িয়ে পুরো বিশ্বে অন্যতম শীর্ষ ব্র্যান্ড হওয়ার পথে এগিয়ে যাচ্ছে। তাই তাদের জন্য সর্বোচ্চ সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে।

সে সময় তিনি ওয়ালটন প্লাজাকে ‘ক্রেতা তুমি আপনজন, ঘোর বিপদেও আমরা সাথী সারাক্ষণ’ শীর্ষক নতুন একটি স্লোগান দেন।

এস এম মঞ্জুরুল আলম বলেন, ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্যের বাজার পরিবর্তনশীল। মার্কেট কি ধরনের পরিবর্তন চায়, আমাদের সেলস এক্সিউিটিভরা হলেন তার বার্তাবাহক। তারা যদি সঠিক মেসেজ দেন, তবে আমরা সময়োপযোগী সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়ে এগিয়ে যেতে পারবো।

গোলাম মুর্শেদ বলেন, দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তি খাতে আমাদের অনেক সংগ্রাম করতে হয়েছে। কিন্তু ওয়ালটন প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর বাংলাদেশের চিত্র পাল্টে গেছে। এখন প্রায় প্রত্যেক পরিবারেই ফ্রিজ-টিভির মতো ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য আছে। ক্রেতারা সবসময় আমাদের পাশে ছিলেন। এর সঙ্গে আমাদের চৌকষ সেলস টিমসহ সকল বিভাগের সদস্যদের নিরলস শ্রমে ওয়ালটন আজ শীর্ষ ব্র্যান্ডে পরিণত হয়েছে। এখন আমাদের লক্ষ্য বিশ্বজয়ের। সে লক্ষ্য বাস্তবায়নে চ্যালেঞ্জটা অনেক বড়, যা আমাদের মোকাবেলা করতে হবে।

মোহাম্মদ রায়হান বলেন, ওয়ালটন প্লাজার সেলস ফাইটারগণ হচ্ছে বিশে^র সেরা। ওয়ালটন পণ্য বিশ্বের শ্রেষ্ঠ পণ্য। এমন শক্তিশালী সেলস বাহিনী এবং শ্রেষ্ঠ পণ্য থাকতে বিদেশি কোনো ব্র্যান্ড কিংবা পণ্য বাংলাদেশের বাজারে কখনোই সুবিধা করতে পারবে না। দেশের বাজারে সবসময় আমরাই শীর্ষে থাকবো।

তিনি আরো বলেন, বিশ্বে একমাত্র ওয়ালটন প্লাজাই কিস্তি ক্রেতা সুরক্ষা সহায়তা সুবিধা চালু করেছে। আমরা প্রতিটি ঘরে ওয়ানস্টপ সার্ভিস পৌঁছে দিচ্ছি। ২০২২ সালে ১২ লাখ ৫০ হাজার ক্রেতা আমাদের কাস্টোমার ব্যাংকে যুক্ত হয়েছেন। চলতি বছর আরো ১৮ লাখ কাস্টমার আমাদের ব্যাংকে যুক্ত হবে। ২০২৫ সালের মধ্যে প্রতিটি বাড়ি ওয়ালটন প্লাজার কাস্টোমার ব্যাংকের আওতায় আসবে। ওয়ালটন প্লাজা হবে দেশের শীর্ষ সেলস নেটওয়ার্ক।

সম্মেলনে বিভিন্ন অঞ্চলের ওয়ালটন প্লাজা শাখার সেরা ম্যানেজার ও এরিয়া ম্যানেজাদের পুরস্কৃত করা হয়। সবশেষে ছিলো মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

আজ থেকে সোনার ভরি ৯৬ হাজার ৪৬১ টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

একলাফে ৭৬৯৮ টাকা বাড়ার পর দুই দফায় সোনার দাম কমল ২৩৩৩ টাকা। তাতে দেশের বাজারে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেট সোনার প্রতি ভরির দাম দাঁড়াবে ৯৬ হাজার ৪৬১ টাকা, যা এক দিন আগেও ছিল ৯৭ হাজার ৬২৮ টাকা।

বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির (বাজুস) সহসভাপতি এমএ হান্নান আজাদ এ তথ্য জানিয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) থেকে সারা দেশে নতুন দর কার্যকর হবে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম বেড়েছে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতি সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করেছে।

নতুন মূল্য অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম ১ হাজার ১৬৭ টাকা কমিয়ে ৯৬ হাজার ৪৬১ টাকা করা হয়েছে। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ১ হাজার ১০৮ টাকা কমিয়ে ৯২ হাজার ৮৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ৯৯১ টাকা কমিয়ে ৭৮ হাজার ৯০৭ টাকা করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির সোনার দাম ভরিতে ৭৫৮ টাকা কমিয়ে ৬৫ হাজার ৭৮৫ টাকা করা হয়েছে।

এদিকে সোনার দাম বাড়ানো হলেও অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী, ২২ ক্যারেটের রুপার দাম প্রতি ভ‌রি ১ হাজার ৭১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে, ২১ ক্যারেটের রুপার দাম ১ হাজার ৬৩৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের রুপার দাম ১ হাজার ৪০০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১ হাজার ৫০ টাকায় অপরিবর্তিত আছে।

;

এক দিনের ব্যবধানে আবারও কমল সোনার দাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

এক দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে আবারও সোনার দাম কমানো হয়েছে। সব থেকে ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে এক হাজার ১৬৭ টাকা কমানো হয়। এখন থেকে প্রতি ভরি সবচেয়ে ভালো মানের (২২ ক্যারেট) সোনা ৯৬ হাজার ৪৬১ টাকায় বিক্রি হবে। নতুন দাম বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) থেকে কার্যকর হবে।

বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটি বুধবার (২২ মার্চ) বৈঠক করে নতুন করে সোনার দাম কমানোর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান এম এ হান্নান আজাদ সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে দাম কমানোর এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম কমেছে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতি সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করেছে, যা ২৩ মার্চ থেকে কার্যকর হবে।

নতুন মূল্য অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম ১ হাজার ১৬৭ টাকা কমিয়ে ৯৬ হাজার ৪৬১ টাকা করা হয়েছে। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ১ হাজার ১০৮ টাকা কমিয়ে ৯২ হাজার ৮৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ৯৯১ টাকা কমিয়ে ৭৮ হাজার ৯০৭ টাকা করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির সোনার দাম ভরিতে ৭৫৮ টাকা কমিয়ে ৬৫ হাজার ৭৮৫ টাকা করা হয়েছে।

এদিকে সোনার দাম বাড়ানো হলেও অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী, ২২ ক্যারেটের রুপার দাম প্রতি ভ‌রি ১ হাজার ৭১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে, ২১ ক্যারেটের রুপার দাম ১ হাজার ৬৩৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের রুপার দাম ১ হাজার ৪০০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১ হাজার ৫০ টাকায় অপরিবর্তিত আছে।

;

‘সর্বজনীন ব্যাংকিং এবঙ’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠিত



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
‘সর্বজনীন ব্যাংকিং এবঙ ’বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠিত

‘সর্বজনীন ব্যাংকিং এবঙ ’বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠিত

  • Font increase
  • Font Decrease

ড. এম. কামাল উদ্দীন জসীম রচিত ‘সর্বজনীন ব্যাংকিং এবঙ’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (২১ মার্চ) রাজধানীর একটি হোটেলে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক।

ইসলামী ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব আবু আলম মো. শহীদ খান, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সাবেক সিনিয়র সচিব মো. ইউনুসুর রহমান, ইসলামী ব্যাংকের পরিচালক মো. জয়নাল আবেদীন, গ্লোবাল টেলিভিশনের প্রধান সম্পাদক ও সিইও সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা, বাংলাদেশ যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. নজরুল ইসলাম, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নিজাম চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. নকীব মো. নসরুল্লাহ ও বাংলাদেশ ফেডারেল ইউনিয়ন অব জার্নালিস্টের সভাপতি ওমর ফারুক।

স্বাগত বক্তব্য দেন মাহমুদা সেকান্দার ফাউন্ডেশনের সভাপতি লে. কর্নেল ইঞ্জি. মোহাম্মদ আলাউদ্দিন এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন প্রকাশক মমতাজ পিকু।

;

বিকাশ-এর ব্র্যান্ড এনডোর্সার হলেন মেহজাবীন ও নিশো



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
বিকাশ-এর ব্র্যান্ড এনডোর্সার হলেন মেহজাবীন ও নিশো

বিকাশ-এর ব্র্যান্ড এনডোর্সার হলেন মেহজাবীন ও নিশো

  • Font increase
  • Font Decrease

তরুণ প্রজন্মসহ সকলকে ডিজিটাল লেনদেনে সচেতন, উৎসাহিত এবং অভ্যস্ত করতে দেশের সবচেয়ে বড় মোবাইল আর্থিক সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান বিকাশ-এর ব্র্যান্ড এনডোর্সার হলেন দেশের জনপ্রিয় দুই তারকা অভিনয় শিল্পী মেহজাবীন চৌধুরী ও আফরান নিশো।

সম্প্রতি বিকাশ-এর প্রধান কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে ব্র্যান্ড এনডোর্সার হিসেবে চুক্তি স্বাক্ষর করেন জনপ্রিয় এই দুই তারকা। এসময় উপস্থিত ছিলেন বিকাশ-এর চিফ মার্কেটিং অফিসার মীর নওবত আলী সহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।

সময়ের অন্যতম জনপ্রিয় এই দুই তারকা তাদের অসাধারণ অভিনয় প্রতিভা এবং ব্যক্তি-ইমেজের মাধ্যমে সব ধরণের দর্শকের বিশেষ করে তরুণদের কাছে আইকন হয়ে উঠেছেন। ব্র্যান্ড এনডোর্সার হিসেবে সাধারণ মানুষের কাছে বিকাশ-এর সেবাগুলো সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানো এবং প্রতিষ্ঠানটির মূল্যবোধের প্রসারে নানা ধরনের প্রচারণামূলক কার্যক্রমে অংশ নিবেন তাঁরা।

বিকাশ-এর সাথে যুক্ত হওয়া প্রসঙ্গে মেহজাবীন বলেন, “প্রতিনিয়ত নতুন নতুন সেবার মাধ্যমে মানুষের ডিজিটাল লাইফস্টাইলের অংশ হয়ে উঠেছে বিকাশ। বিকাশের এইসব সেবাগুলো ব্যবহারে তরুণ প্রজন্মসহ সকলকে আরো উৎসাহিত করে ক্যাশলেস স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে ভূমিকা রাখতে পারাটা আমার জন্য সম্মানের।”

জনপ্রিয় তারকা নিশো বলেন, “বিকাশ-এর মতো এমন একটি অতি প্রয়োজনীয় সেবাকে আগামী দিনে আরো বেশি মানুষের কাছাকাছি পৌঁছে দিতে কাজ করতে পারাটা এক ধরণের আত্মতৃপ্তির। আমার বিশ্বাস, বিকাশ-এর সঙ্গে থেকে আরো বেশি ডিজিটাল লেনদেনে অভ্যস্ততা তৈরি করতে সবাইকে উৎসাহিত করতে পারবো।”

;