দেশের বাজারে সোনার দাম ভরিতে ১ হাজার ২২৪ টাকা বাড়ছে। যা সোমবার (২২ আগস্ট) থেকে কার্যকর হবে। কাল থেকে ২২ ক্যারেটের সোনা কিনতে হলে প্রতি ভরির দাম পড়বে ৮৩ হাজার ২৮০ টাকা। যা আজ রোববার পর্যন্ত ছিল ৮২ হাজার ৫৬ টাকা।
রোববার (২২ আগস্ট) বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সোনার দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
বাজুসের নতুন ঘোষণা অনুযায়ী, ভালো মানের ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনা কিনতে খরচ পড়বে ৮৩ হাজার ২৮০ টাকা। ২১ ক্যারেটের সোনার দাম ভরি নির্ধারণ করা হয়েছে ৭৯ হাজার ৪৯০ টাকা। ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি পড়বে ৬৮ হাজার ১১৭ টাকায় এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৫৬ হাজার ২২০ টাকা।
তবে রুপার দাম আগের মতো অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। ক্যাটাগরি অনুযায়ী ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি রুপার দাম ১ হাজার ৫১৬ টাকা। ২১ ক্যারেটের রুপার দাম ১ হাজার ৪৩৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের রুপার দাম ১ হাজার ২২৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ৯৩৩ টাকায় অপরিবর্তিত আছে।
কিছুটা প্রশান্তি পেতে চার্জার ফ্যান কিনতে সাধারণ মানুষ ভিড় করছেন ইলেকট্রনিকস পণ্য বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠানে। চাহিদা বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে সব কোম্পানির চার্জার ফ্যানের দামও।
তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, বাজারে চাহিদা বেশি থাকায় উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো দাম বাড়িয়ে দিয়েছে।
ফেনী শহরের বিভিন্ন ইলেকট্রনিকস পণ্য বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠান ঘুরে দেখা গেছে, প্রচণ্ড গরম থেকে বাঁচতে সামর্থ্য অনুযায়ী ক্রেতারা চার্জার ফ্যান ও সেইসঙ্গে সিলিং ফ্যান কিনতে দোকানগুলিতে ভিড় করছেন।
বিক্রেতারা জানিয়েছেন, চার্জার ফ্যানের দাম গত বছরের তুলনায় আকারভেদে বেড়েছে ৩শ থেকে ১ হাজার টাকা পর্যন্ত। সেই সঙ্গে নষ্ট হওয়া ফ্যান মেরামতেও অনেকে আবার ছুটে আসছেন পাড়া-মহল্লার ইলেকট্রিকের দোকানে।
শহরের স্টেশন রোডে একটি ইলেকট্রনিকস পণ্যের দোকানে চার্জার ফ্যান কিনতে আসা আব্দুল গফুর বলেন, গত কয়েকদিন অতিরিক্ত গরমের সঙ্গে ৭-৮ ঘণ্টার লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ হয়ে গেছি। ফ্যানের দাম আগের চেয়ে অনেক বেড়ে গেছে। তারপরও পরিবারে শিশু ও বয়োবৃদ্ধের কষ্টের কথা চিন্তা করে ফ্যান কিনতে বাধ্য হচ্ছি।
শহীদুল ইসলাম নামে আরেক ক্রেতা বলেন, আমার দুই সন্তানের সামনে পরীক্ষা। এ অবস্থায় গরম আর লোডশেডিংয়ের কারণে ঠিকমতো পড়ালেখা হচ্ছে না। সেজন্যই চার্জার লাইট ও ফ্যান কিনতে এসেছি। অনেকদিন পর কিনতে এলেও এবার দাম কিছুটা বাড়তি মনে হচ্ছে।
লতা মণ্ডল নামে আরেক ক্রেতা বলেন, সবদিক থেকে আমরা সাধারণ মানুষ একটি অস্বাভাবিক অবস্থার মধ্যে পড়ে গেছি। এত গরমে বাসায় থাকার উপায় নেই। ১০ মাস আগে যে ফ্যান কিনেছি, সেটা এখন আরো ৪শ টাকা বেশি হাঁকাচ্ছেন দোকানদাররা। মনে হচ্ছে, দোকানিরা সুযোগ বুঝেই ইচ্ছেমতো দাম নিচ্ছেন। তারপরও নিরূপায় হয়ে কিনতে হচ্ছে।
শহরের নাজির রোড এলাকার বাসিন্দা মতিন মিয়া নামে এক রিকশাচালক বলেন, আমাদের মতো খেটেখাওয়া মানুষজন তো বাড়তি টাকা দিয়ে ফ্যান-লাইট ব্যবহার করতে পারবে না। কিছুদিন ধরে মোমবাতি আর হাতপাখাই ভরসা আমাদের।
ফেনী গ্র্যান্ড হক টাওয়ারের রিফাত ইলেকট্রিকের স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ রিফাত বলেন, রমজান মাস থেকে বৈদ্যুতিক পাখা, চার্জার ফ্যান, আইপিএসের বিক্রি বেড়েছে। দাম কিছুটা বাড়লেও অন্যান্য পণ্যের বাজার দরের চেয়ে তুলনামূলক কম বেড়েছে। এছাড়া কোম্পানি দাম বাড়ালে আমাদের পর্যায়ের ব্যবসায়ীদের করার তেমন কিছু থাকে না।
হীরা ইলেকট্রিকের স্বত্বাধিকারী নুরুল করিম হীরা বলেন, চার্জার ফ্যানের দাম কিছুটা বাড়লেও সিলিং ফ্যান আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে। নন-ব্র্যান্ড সিলিং ফ্যান ১ হাজার ৫শ টাকা থেকে শুরু করে এবং ব্র্যান্ডের সিলিং ফ্যান ২ হাজার ৮শ টাকা থেকে বেশ দরে বিক্রি হচ্ছে। মানভেদে প্যাডেস্টাল ফ্যান বিক্রি হচ্ছে ৩ হাজার টাকা থেকে ৮ টাকা বেশি দামে।
রংধনু ইলেকট্রিকের স্বত্বাধিকারী আমজাদ হোসেন বলেন, স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে গত কিছুদিন ধরে চার্জার ফ্যান বেশি বিক্রি হচ্ছে। তবে এটি মৌসুমী ব্যবসা। শুধুমাত্র গরম এলেই এ ধরনের বেচাকেনা হয়। ১২ ইঞ্চি চার্জার ফ্যান ৩ হাজার থেকে ৪ হাজার ৫শ টাকা, ১৪ ও ১৮ ইঞ্চির ফ্যান ৬ হাজার থেকে ৮ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে, চলমান দাবদাহ আরো কিছুদিন অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
ফেনী আবহাওয়া অধিদপ্তরের উচ্চমান পর্যবেক্ষক মুজিবুর রহমান বলেছেন, চট্টগ্রাম বিভাগে নিম্ন থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ চলছে। ফেনীতে গড়ে ৩৪ থেকে ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা প্রতিদিন ওঠানামা করছে। চলমান তাপপ্রবাহ মে মাসের ১৫ তারিখ পর্যন্ত স্থায়ী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বাজারে এলো বাংলা ভাষার প্রথম স্মার্টওয়াচ ‘এক্সপার্ট’
নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
অর্থনীতি
দেশীয় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আজওয়া টেকের ব্র্যান্ড ‘এক্সপার্ট’ নিয়ে এলো সম্পূর্ণ বাংলা সাপোর্টের স্মার্টওয়াচ। এক্সপার্টের ৬টি স্মার্টওয়াচ এখন দেশের বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। প্রিমিয়াম থেকে বাজেট ফ্রেন্ডলি সব ধরনের স্মার্টওয়াচ রয়েছে এক্সপার্টের।
গতকাল শনিবার (২৭ এপ্রিল) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভাষা হিসেবে বাংলাকে নির্বাচন করার অনন্য সুবিধা সম্বলিত এসব স্মার্টওয়াচের রয়েছে নিজস্ব এপ্লিকেশন (X-fit By Xpert), যা অ্যাপেল স্টোর ও গুগলের প্লে-স্টোরে পাওয়া যাচ্ছে। ওয়াচের থিমে বাংলাদেশের পতাকা, বায়তুল মোকাররমের ছবি, জাতীয় ক্রিকেটারদের ছবি, জাতীয় ফুল শাপলার ছবি থাকছে, যা এক্সপার্ট স্মার্টওয়াচকে নিয়েছে অনন্য উচ্চতায়।
সবগুলো স্মার্টওয়াচই ওয়াটার প্রুফ ও ব্লুটুথ কলিং সাপোর্ট (৫.৩ ভার্সন ব্লুটুথ)। প্রত্যেকটি ওয়াচে থাকছে অতিরিক্ত এক সেট বেল্ট। এক্সপার্টের ওয়াচগুলোর সবচেয়ে বড় চমক এক বছরের রিপ্লেসমেন্ট ওয়ারেন্টি। সাধারণত বাজারের বিভিন্ন ব্র্যান্ডের স্মার্টওয়াচে সার্ভিস ওয়ারেন্টি থাকে। তবে এক্ষেত্রে এক্সপার্ট স্মার্টওয়াচের কোনো প্রোডাক্ট এক বছরের মধ্যে সমস্যা হলে সেই ওয়াচটি বদলে সম্পূর্ণ নতুন একটি স্মার্টওয়াচ দেওয়া হবে।
এক্সপার্টের প্রত্যেকটা স্মার্টওয়াচেই রয়েছে ১০ থেকে ১৫ দিনের ব্যাটারি ব্যাকআপ। যার মাধ্যমে ব্যবহারকারী একবার পূর্ণ চার্জ দিয়ে অনায়াসে ১০ থেকে ১৫ দিন ব্যবহার করতে পারবেন। অধিকাংশ স্মার্টওয়াচের ক্ষেত্রে সবগুলো সুবিধা একসঙ্গে পাওয়া না গেলেও, এই ব্র্যান্ডের ৬টি স্মার্টওয়াচের সবগুলোতেই রয়েছে কলিং ফিচার।
এক্সপার্টের প্রাইম, ভোগ, রক, ক্লাসিক, স্লিক, স্টার নামের এসব স্মার্টওয়াচ দুই হাজার ২০০ টাকা থেকে চার হাজার টাকার মধ্যে বাজারে পাওয়া যাচ্ছে।
এ ব্যাপারে আজওয়া টেকের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. হাবীব মনসুর বলেন, দেশের বাজারে দেশীয় স্মার্টওয়াচ ব্র্যান্ড হিসেবে সাশ্রয়ী দামে ক্রেতাদের হাতে এই পণ্য পৌঁছে দিতে পেরে আমরা খুবই আনন্দিত। এক্সপার্টের ব্র্যান্ড স্মার্টওয়াচ আন্তর্জাতিকমানের। আধুনিক সব ধরনের ফিচার রয়েছে এসব স্মার্টওয়াচে। সেইসঙ্গে বাংলা ভাষা ও বাংলা থিমের উদ্ভাবনী প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত করতে পেরেছি।
তিনি আরো বলেন, সারাদেশে সার্ভিস সেন্টারের মাধ্যমে নষ্ট প্রোডাক্টটিকে কোনোরকমে ঘষামাজা করে পুনরায় ক্রেতাদের ফেরত দেওয়া হয়ে থাকে। এই ধারা বদলে আমরা এক বছরের রিপ্লেসমেন্ট ওয়ারেন্টি সুবিধা চালু করেছি। এক বছরের মধ্যে প্রোডাক্টে কোনো সমস্যা হলে সেই প্রোডাক্ট বদলে নতুন আরেকটি প্রোডাক্ট দেওয়া হবে, যা দেশীয় মার্কেটে আমরাই প্রথম দিচ্ছি।
তিনি আরো বলেন, আমরা এক্সপার্টের মাধ্যমে সকল ধরণের আন্তর্জাতিক মানের প্রযুক্তি পণ্য অত্যন্ত সাশ্রয়ী মূল্যে বাংলাদেশের ব্যবহারকারীদের হাতে পৌঁছে দিতে চাই।
উল্লেখ্য, ইংল্যান্ড'র বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর করা দেশের তরুণ উদ্যোক্তা মো. হাবীব মনসুর ২০২২ সালে ‘এক্সপার্ট’ প্রতিষ্ঠা করেন। স্মার্টওয়াচ ছাড়াও এক্সপার্টের রয়েছে বিভিন্ন ধরণের মোবাইল এক্সেসরিজ এবং স্মার্ট ডিভাইস যেমন- নেকব্যান্ড, স্পিকার, ওয়্যারলেস হেডফোন, পাওয়ার-ব্যাংক, চার্জারসহ বিভিন্ন পণ্য যা সারা দেশে পাওয়া যাচ্ছে।
তীব্র গরমে 'স্বপ্নতে' পথচারীদের জন্য ফ্রি শরবত বিতরণ
স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
অর্থনীতি
চলমান তীব্র দাবদাহে পিপাসার্ত মানুষের মাঝে সুপেয় শরবত (লেবু, ট্যাং, চিনি ও পুদিনা পাতা মিশ্রিত) বিতরণ করছে বাংলাদেশের শীর্ষ রিটেইল চেইনশপ ‘স্বপ্ন’।
রাজধানীসহ সারাদেশের স্বপ্ন আউটলেটের সামনে শনিবার (২৭ এপ্রিল) সকাল থেকে এমন উদ্যোগ নেয়া হয়।
বিষয়টি নিয়ে স্বপ্ন-এর নির্বাহী পরিচালক সাব্বির নাসির জানান, ঢাকাবাসীসহ সমগ্র দেশবাসী এখন প্রচণ্ড তাপদাহের মধ্যে অবস্থান করছেন। এমন সময় স্বপ্ন থেকে এমন উদ্যোগ নেয়া হয়েছে আ।
তীব্র গরম পরিস্থিতিতে আমাদের আশেপাশে অবস্থান করা শ্রমজীবী মেহনতি মানুষদেরকে ভুলে গেলে চলবে না। তাই তাদের উদ্দেশ্যে মূলত এই উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
স্বপ্ন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গরমের তীব্রতা বেশি থাকলে সামনে আরও বেশ কিছু দিন এমন উদ্যোগ নেয়া হবে।
দুই দিনের ব্যবধানে আবারও কমেছে সোনার দাম। এ দফায় ৬৩০ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে এক লাখ ১২ হাজার ৯৩১ টাকা। এর আগে গত ২৫ এপ্রিল একই দাম কমিয়ে এক লাখ ১৩ হাজার ৫৬১ টাকা ছিল।
শনিবার (২৭ এপ্রিল) এক বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) এ তথ্য জানিয়েছে।
নতুন দাম আজ বিকেল ৪টা ৩০ মিনিট থেকে কার্যকর হবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
নতুন দাম অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনা ১ লাখ ১২ হাজার ৯৩১ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ১ লাখ ৭ হাজার ৭৯৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ৯২ হাজার ৪০২ টাকা। তবে সব ধরনের সোনার দাম কমলেও সনাতন পদ্ধতির সোনার দাম বাড়িয়ে ৭৬ হাজার ৮৪২ টাকা করা হয়েছে।
সোনার দাম বাড়ানো হলেও অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী বর্তমানে ২২ ক্যারেটে প্রতি ভরি রুপার দাম দুই হাজার ১০০ টাকা, ২১ ক্যারেটের দাম ২ হাজার ৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের দাম এক হাজার ৭১৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১ হাজার ২৮৩ টাকা।
এর আগে চলতি মাসে ৬, ৮ ও ১৮ এপ্রিল সোনার দাম বাড়িয়েছিল বাজুস। এর মধ্যে ৬ এপ্রিল বেড়েছিল এক হাজার ৭৫০ টাকা, ৮ এপ্রিল এক হাজার ৭৫০ টাকা এবং ১৮ এপ্রিল বেড়েছিল দুই হাজার ৬৫ টাকা। পরে ২০ এপ্রিল ৮৪০ টাকা কমানোর একদিন পর ২১ এপ্রিল আবার ভরিতে ৬৩০ টাকা বাড়ায় বাজুস। দু’দিন পর ২৩ এপ্রিল ৩ হাজার ১৩৮ টাকা, ২৪ এপ্রিল দুই হাজার ৯৯ টাকা, ২৫ এপ্রিল ৬৩০ টাকা ও ২৭ এপ্রিল ভালো সোনার ভরি ৬৩০ টাকা কমানোর ঘোষণা দিলো বাজুস। চার দিনে ভরিতে সোনার দাম কমেছে ৬ হাজার ৪৯৮ টাকা।