ইউনিলিভার বাংলাদেশ পেল এশিয়ার ‘বেস্ট এমপ্লয়ার ব্র্যান্ড ২০২২’ অ্যাওয়ার্ড



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ইউনিলিভার বাংলাদেশ পেল এশিয়ার ‘বেস্ট এমপ্লয়ার ব্র্যান্ড ২০২২’ অ্যাওয়ার্ড

ইউনিলিভার বাংলাদেশ পেল এশিয়ার ‘বেস্ট এমপ্লয়ার ব্র্যান্ড ২০২২’ অ্যাওয়ার্ড

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বজুড়ে মানব-সম্পদ ব্যবস্থাপনায় স্বীকৃতি প্রদানকারী স্বাধীন সংস্থা ‘ওয়ার্ল্ড এইচআরডি কংগ্রেস’ ইউনিলিভার বাংলাদেশকে (ইউবিএল) এশিয়ার  ‘বেস্ট এমপ্লয়ার ব্র্যান্ড ২০২২’ অ্যাওয়ার্ড প্রদান করেছে।

বিগত তিন দশক ধরে ‘ওয়ার্ল্ড এইচআরডি কংগ্রেস’ ১৩৩টি’র বেশি দেশের হাজার হাজার পেশাদারকে একই মঞ্চে জড়ো করেছে এবং এটি পরিণত হয়েছে মানব-সম্পদ বিষয়ক পেশাজীবীদের সর্ববৃহৎ মিলনমেলায়। সম্প্রতি ‘এশিয়ার বেস্ট এমপ্লয়ার ব্র্যান্ড’ অ্যাওয়ার্ড এর ১৩তম আসরে  ইন্ডাস্ট্রি ও সংস্থার বৈশ্বিক নেতৃবৃন্দ সিঙ্গাপুরের প্যান প্যাসিফিক ম্যারিন স্কয়ারে মিলিত হয়েছিলেন। সম্মানজনক এই আয়োজনে মেধার অন্বেষণ ও ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে ইউনিলিভার বাংলাদেশের কর্মপ্রক্রিয়া ও নীতিবোধ সবার সামনে তুলে ধরা হয় এবং তা প্রশংসা অর্জন করে। উদ্দেশ্যমুখী ও বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে ১৯০টির বেশি দেশে ইউনিলিভারের উপস্থিতি রয়েছে এবং কোম্পানিটি বৈশ্বিক চাহিদা অনুযায়ী তরুণ মেধাবীদের দক্ষ করে গড়ে তোলে ও তাদের পরিচর্যা করে। ইউনিলিভার কম্বোডিয়া লিমিটেড এবং ইউনিলিভার শ্রীলংকাও অনুসরণীয় বিভিন্ন উদ্যোগের জন্য তাদের নিজেদের দেশের হয়ে অ্যাওয়ার্ড জিতেছে।     

ইউবিএল এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাভেদ আখতার বলেন, “বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান ডিজিটালাইজেশনের এই যাত্রায়, তরুণদের কাজের ক্ষেত্র তৈরি করার এটাই উৎকৃষ্ট সময়। নাগরিকদের জীবনমানের পূর্ণাঙ্গ রূপ দেয়ার মাধ্যমে জাতিকে সেবা প্রদানের উদ্দেশ্যে- আমাদের সাথে নিয়ে ক্যারিয়ার গড়া প্রসঙ্গে ইউনিলিভার বাংলাদেশের বর্তমান ও গুরুত্বপূর্ণ কর্মীরা প্রতিষ্ঠানের ওপর যে আস্থা রেখেছেন, এই অ্যাওয়ার্ড সেই প্রচেষ্টাকে স্বীকৃতি দেওয়ায় আমি আনন্দিত। পছন্দের সেরা এমপ্লয়ার হওয়ায় আমরা অধিকতর অগ্রগামী পৃথিবী ও সমাজ ব্যবস্থা বিনির্মাণে বিভিন্ন সেক্টরের সবচেয়ে উজ্জ্বল মেধাবীদের সঙ্গে অংশীদার হিসেবে কাজ করতে সক্ষম হয়েছি।”

এই অ্যাওয়ার্ডকে বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় মেধার প্রতিফলন হিসেবে উল্লেখ করেছেন ইউনিলিভার বাংলাদেশের মানবসম্পদ বিভাগের পরিচালক সাকশী হান্ডা। তিনি বলেন, “এই প্রতিযোগিতায় বিচারকরা তরুণদের ক্যারিয়ার বিষয়ক অগ্রাধিকার এবং পরিবর্তনশীল ব্যবসায়িক পরিবেশে তাদের চাহিদা পূরণে ইউনিলিভারের দায়বদ্ধতার প্রতি গুরুত্বারোপ করেছেন। ক্যাম্পাসভিত্তিক বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে আমরা শিক্ষার্থীদের তাদের পছন্দনীয় কাজের ক্ষেত্র, যেমন- সাপ্লাই চেইন, মার্কেটিং, ফাইন্যান্স অথবা কর্পোরেট ইত্যাদি বিষয়ে ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ তৈরি করে দেই। এছাড়া ক্যারিয়ার ব্রেক কর্মসূচি ও  আমাদের এখানে আরো রয়েছে ফ্রিল্যান্সিং এর সুযোগ; পাশাপাশি বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ ব্যবসায়িক প্রতিযোগিতা বিজমায়েস্ত্রোজ তরুণদের সম্ভাবনা উন্মোচনের সুযোগ করে দেয়। যেহেতু আমরা শেখার সক্ষমতা তৈরিতে ভূমিকা রাখছি, এ ধরনের বৈশ্বিক উদ্যোগ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানকেও তাদের ডিজিটাল রূপান্তরে অনুপ্রাণিত করার পাশাপাশি বাংলাদেশের মেধাবীদের ইতিবাচক প্রভাব তুলে ধরছে।”

এর আগে, ইউনিভার্সাম এর স্বাধীন এক জরিপে ইউনিলিভার বাংলাদেশ নিত্য ব্যবহার্য ও ভোগ্যপণ্য (এফএমসিজি) ইন্ডাস্ট্রি এবং অন্য সব সেক্টরে সেরা এমপ্লয়ার বা ‘নাম্বার ওয়ান এমপ্লয়ার অব চয়েস’ নির্বাচিত হয়। এছাড়া, এ বছরের শুরুতে স্বাধীন এক জরিপের মাধ্যমে ইউবিএলকে বাংলাদেশে ‘দ্য গ্লোবাল বেস্ট এমপ্লয়ার ব্র্যান্ড’ হিসেবে স্বীকৃতি দেয় ‘ওয়ার্ল্ড এইচআরডি কংগ্রেস’।

   

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের উপশাখার বার্ষিক ব্যবসায়ী সম্মেলন অনুষ্ঠিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের উপশাখাগুলোর বার্ষিক ব্যবসায়িক সম্মেলন-২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) ঢাকায় এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় বলে রোববার (২৮ এপ্রিল) সংবাদমাধ্যমে পাঠানো ব্যাংকের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ও বিভাগীয় প্রধান মো. মনিরুজ্জামানের এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিবৃতিতে জানানো হয়, সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী জাফর আলম।

ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ ফোরকানুল্লাহর সভাপতিত্বে সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল হান্নান খান ও মোহাম্মদ হাবীবুর রহমান।

এছাড়াও ব্যাংকের বিভিন্ন অঞ্চলের আঞ্চলিক প্রধান, বিভাগীয় প্রধান, ঊর্ধ্বতন নির্বাহীবৃন্দ এবং দেশব্যাপী বিস্তৃত ২শ ২৬টি উপশাখার ইন-চার্জ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।

ব্যবসায় সম্মেলনে ২০২৪ সালের জন্য উপশাখাগুলোর করণীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাফর আলম বলেন, আমাদের ব্যাংক ক্রমশ সফলতার পথে এগিয়ে চলেছে এবং ২০২৪ সালেও তা অব্যাহত রয়েছে।

তিনি বলেন, এবছরও ব্যাংকের মুনাফা ও ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধি অর্জনে আপনারা আগের চেয়েও উদ্যমী হয়ে কাজ করবেন বলে আমি বিশ্বাস করি। আজকের এই সম্মেলনে আলোচনা পর্যালোচনা করে গৃহীত ব্যবসায়িক কৌশলসমূহ বাস্তবায়নে আপনাদের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ব্যবসায়িক সফলতার ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে এবং নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।

 

;

তাপপ্রবাহে ফেনীতে বেড়েছে চার্জার ফ্যানের দাম



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ফেনী
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

চলমান তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে জনজীবন। একদিকে, দাবদাহ, অন্যদিকে ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে ফেনীর জনজীবনে নেমেছে চরম ভোগান্তি।

কিছুটা প্রশান্তি পেতে চার্জার ফ্যান কিনতে সাধারণ মানুষ ভিড় করছেন ইলেকট্রনিকস পণ্য বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠানে। চাহিদা বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে সব কোম্পানির চার্জার ফ্যানের দামও।

তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, বাজারে চাহিদা বেশি থাকায় উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো দাম বাড়িয়ে দিয়েছে।

ফেনী শহরের বিভিন্ন ইলেকট্রনিকস পণ্য বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠান ঘুরে দেখা গেছে, প্রচণ্ড গরম থেকে বাঁচতে সামর্থ্য অনুযায়ী ক্রেতারা চার্জার ফ্যান ও সেইসঙ্গে সিলিং ফ্যান কিনতে দোকানগুলিতে ভিড় করছেন।

বিক্রেতারা জানিয়েছেন, চার্জার ফ্যানের দাম গত বছরের তুলনায় আকারভেদে বেড়েছে ৩শ থেকে ১ হাজার টাকা পর্যন্ত। সেই সঙ্গে নষ্ট হওয়া ফ্যান মেরামতেও অনেকে আবার ছুটে আসছেন পাড়া-মহল্লার ইলেকট্রিকের দোকানে।

অন্যদিকে, ক্রেতাদের অভিযোগ, ইচ্ছেমতো অতিরিক্ত দাম হাঁকাচ্ছেন বিক্রেতারা।

শহরের স্টেশন রোডে একটি ইলেকট্রনিকস পণ্যের দোকানে চার্জার ফ্যান কিনতে আসা আব্দুল গফুর বলেন, গত কয়েকদিন অতিরিক্ত গরমের সঙ্গে ৭-৮ ঘণ্টার লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ হয়ে গেছি। ফ্যানের দাম আগের চেয়ে অনেক বেড়ে গেছে। তারপরও পরিবারে শিশু ও বয়োবৃদ্ধের কষ্টের কথা চিন্তা করে ফ্যান কিনতে বাধ্য হচ্ছি।

তীব্র দাবদাহে বেড়েছে ফ্যানের দাম, ছবি-বার্তা২৪.কম

শহীদুল ইসলাম নামে আরেক ক্রেতা বলেন, আমার দুই সন্তানের সামনে পরীক্ষা। এ অবস্থায় গরম আর লোডশেডিংয়ের কারণে ঠিকমতো পড়ালেখা হচ্ছে না। সেজন্যই চার্জার লাইট ও ফ্যান কিনতে এসেছি। অনেকদিন পর কিনতে এলেও এবার দাম কিছুটা বাড়তি মনে হচ্ছে।

লতা মণ্ডল নামে আরেক ক্রেতা বলেন, সবদিক থেকে আমরা সাধারণ মানুষ একটি অস্বাভাবিক অবস্থার মধ্যে পড়ে গেছি। এত গরমে বাসায় থাকার উপায় নেই। ১০ মাস আগে যে ফ্যান কিনেছি, সেটা এখন আরো ৪শ টাকা বেশি হাঁকাচ্ছেন দোকানদাররা। মনে হচ্ছে, দোকানিরা সুযোগ বুঝেই ইচ্ছেমতো দাম নিচ্ছেন। তারপরও নিরূপায় হয়ে কিনতে হচ্ছে।

শহরের নাজির রোড এলাকার বাসিন্দা মতিন মিয়া নামে এক রিকশাচালক বলেন, আমাদের মতো খেটেখাওয়া মানুষজন তো বাড়তি টাকা দিয়ে ফ্যান-লাইট ব্যবহার করতে পারবে না। কিছুদিন ধরে মোমবাতি আর হাতপাখাই ভরসা আমাদের।

ফেনী গ্র্যান্ড হক টাওয়ারের রিফাত ইলেকট্রিকের স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ রিফাত বলেন, রমজান মাস থেকে বৈদ্যুতিক পাখা, চার্জার ফ্যান, আইপিএসের বিক্রি বেড়েছে। দাম কিছুটা বাড়লেও অন্যান্য পণ্যের বাজার দরের চেয়ে তুলনামূলক কম বেড়েছে। এছাড়া কোম্পানি দাম বাড়ালে আমাদের পর্যায়ের ব্যবসায়ীদের করার তেমন কিছু থাকে না।

হীরা ইলেকট্রিকের স্বত্বাধিকারী নুরুল করিম হীরা বলেন, চার্জার ফ্যানের দাম কিছুটা বাড়লেও সিলিং ফ্যান আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে। নন-ব্র্যান্ড সিলিং ফ্যান ১ হাজার ৫শ টাকা থেকে শুরু করে এবং ব্র্যান্ডের সিলিং ফ্যান ২ হাজার ৮শ টাকা থেকে বেশ দরে বিক্রি হচ্ছে। মানভেদে প্যাডেস্টাল ফ্যান বিক্রি হচ্ছে ৩ হাজার টাকা থেকে ৮ টাকা বেশি দামে।

রংধনু ইলেকট্রিকের স্বত্বাধিকারী আমজাদ হোসেন বলেন, স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে গত কিছুদিন ধরে চার্জার ফ্যান বেশি বিক্রি হচ্ছে। তবে এটি মৌসুমী ব্যবসা। শুধুমাত্র গরম এলেই এ ধরনের বেচাকেনা হয়। ১২ ইঞ্চি চার্জার ফ্যান ৩ হাজার থেকে ৪ হাজার ৫শ টাকা, ১৪ ও ১৮ ইঞ্চির ফ্যান ৬ হাজার থেকে ৮ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এদিকে, চলমান দাবদাহ আরো কিছুদিন অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

ফেনী আবহাওয়া অধিদপ্তরের উচ্চমান পর্যবেক্ষক মুজিবুর রহমান বলেছেন, চট্টগ্রাম বিভাগে নিম্ন থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ চলছে। ফেনীতে গড়ে ৩৪ থেকে ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা প্রতিদিন ওঠানামা করছে। চলমান তাপপ্রবাহ মে মাসের ১৫ তারিখ পর্যন্ত স্থায়ী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

 

;

বাজারে এলো বাংলা ভাষার প্রথম স্মার্টওয়াচ ‘এক্সপার্ট’



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
বাজারে এলো বাংলা ভাষার প্রথম স্মার্টওয়াচ ‘এক্সপার্ট’

বাজারে এলো বাংলা ভাষার প্রথম স্মার্টওয়াচ ‘এক্সপার্ট’

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশীয় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আজওয়া টেকের ব্র্যান্ড ‘এক্সপার্ট’ নিয়ে এলো সম্পূর্ণ বাংলা সাপোর্টের স্মার্টওয়াচ। এক্সপার্টের ৬টি স্মার্টওয়াচ এখন দেশের বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। প্রিমিয়াম থেকে বাজেট ফ্রেন্ডলি সব ধরনের স্মার্টওয়াচ রয়েছে এক্সপার্টের।

গতকাল শনিবার (২৭ এপ্রিল) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভাষা হিসেবে বাংলাকে নির্বাচন করার অনন্য সুবিধা সম্বলিত এসব স্মার্টওয়াচের রয়েছে নিজস্ব এপ্লিকেশন (X-fit By Xpert), যা অ্যাপেল স্টোর ও গুগলের প্লে-স্টোরে পাওয়া যাচ্ছে। ওয়াচের থিমে বাংলাদেশের পতাকা, বায়তুল মোকাররমের ছবি, জাতীয় ক্রিকেটারদের ছবি, জাতীয় ফুল শাপলার ছবি থাকছে, যা এক্সপার্ট স্মার্টওয়াচকে নিয়েছে অনন্য উচ্চতায়।

সবগুলো স্মার্টওয়াচই ওয়াটার প্রুফ ও ব্লুটুথ কলিং সাপোর্ট (৫.৩ ভার্সন ব্লুটুথ)। প্রত্যেকটি ওয়াচে থাকছে অতিরিক্ত এক সেট বেল্ট। এক্সপার্টের ওয়াচগুলোর সবচেয়ে বড় চমক এক বছরের রিপ্লেসমেন্ট ওয়ারেন্টি। সাধারণত বাজারের বিভিন্ন ব্র্যান্ডের স্মার্টওয়াচে সার্ভিস ওয়ারেন্টি থাকে। তবে এক্ষেত্রে এক্সপার্ট স্মার্টওয়াচের কোনো প্রোডাক্ট এক বছরের মধ্যে সমস্যা হলে সেই ওয়াচটি বদলে সম্পূর্ণ নতুন একটি স্মার্টওয়াচ দেওয়া হবে।

এক্সপার্টের প্রত্যেকটা স্মার্টওয়াচেই রয়েছে ১০ থেকে ১৫ দিনের ব্যাটারি ব্যাকআপ। যার মাধ্যমে ব্যবহারকারী একবার পূর্ণ চার্জ দিয়ে অনায়াসে ১০ থেকে ১৫ দিন ব্যবহার করতে পারবেন। অধিকাংশ স্মার্টওয়াচের ক্ষেত্রে সবগুলো সুবিধা একসঙ্গে পাওয়া না গেলেও, এই ব্র্যান্ডের ৬টি স্মার্টওয়াচের সবগুলোতেই রয়েছে কলিং ফিচার।

এক্সপার্টের প্রাইম, ভোগ, রক, ক্লাসিক, স্লিক, স্টার নামের এসব স্মার্টওয়াচ দুই হাজার ২০০ টাকা থেকে চার হাজার টাকার মধ্যে বাজারে পাওয়া যাচ্ছে।

এ ব্যাপারে আজওয়া টেকের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. হাবীব মনসুর বলেন, দেশের বাজারে দেশীয় স্মার্টওয়াচ ব্র্যান্ড হিসেবে সাশ্রয়ী দামে ক্রেতাদের হাতে এই পণ্য পৌঁছে দিতে পেরে আমরা খুবই আনন্দিত। এক্সপার্টের ব্র্যান্ড স্মার্টওয়াচ আন্তর্জাতিকমানের। আধুনিক সব ধরনের ফিচার রয়েছে এসব স্মার্টওয়াচে। সেইসঙ্গে বাংলা ভাষা ও বাংলা থিমের উদ্ভাবনী প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত করতে পেরেছি।

তিনি আরো বলেন, সারাদেশে সার্ভিস সেন্টারের মাধ্যমে নষ্ট প্রোডাক্টটিকে কোনোরকমে ঘষামাজা করে পুনরায় ক্রেতাদের ফেরত দেওয়া হয়ে থাকে। এই ধারা বদলে আমরা এক বছরের রিপ্লেসমেন্ট ওয়ারেন্টি সুবিধা চালু করেছি। এক বছরের মধ্যে প্রোডাক্টে কোনো সমস্যা হলে সেই প্রোডাক্ট বদলে নতুন আরেকটি প্রোডাক্ট দেওয়া হবে, যা দেশীয় মার্কেটে আমরাই প্রথম দিচ্ছি।

তিনি আরো বলেন, আমরা এক্সপার্টের মাধ্যমে সকল ধরণের আন্তর্জাতিক মানের প্রযুক্তি পণ্য অত্যন্ত সাশ্রয়ী মূল্যে বাংলাদেশের ব্যবহারকারীদের হাতে পৌঁছে দিতে চাই।

উল্লেখ্য, ইংল্যান্ড'র বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর করা দেশের তরুণ উদ্যোক্তা মো. হাবীব মনসুর ২০২২ সালে ‘এক্সপার্ট’ প্রতিষ্ঠা করেন। স্মার্টওয়াচ ছাড়াও এক্সপার্টের রয়েছে বিভিন্ন ধরণের মোবাইল এক্সেসরিজ এবং স্মার্ট ডিভাইস যেমন- নেকব্যান্ড, স্পিকার, ওয়্যারলেস হেডফোন, পাওয়ার-ব্যাংক, চার্জারসহ বিভিন্ন পণ্য যা সারা দেশে পাওয়া যাচ্ছে।

;

তীব্র গরমে 'স্বপ্নতে' পথচারীদের জন্য ফ্রি শরবত বিতরণ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
তীব্র গরমে 'স্বপ্নতে' পথচারীদের জন্য ফ্রি শরবত বিতরণ

তীব্র গরমে 'স্বপ্নতে' পথচারীদের জন্য ফ্রি শরবত বিতরণ

  • Font increase
  • Font Decrease

চলমান তীব্র দাবদাহে পিপাসার্ত মানুষের মাঝে সুপেয় শরবত (লেবু, ট্যাং, চিনি ও পুদিনা পাতা মিশ্রিত) বিতরণ করছে বাংলাদেশের শীর্ষ রিটেইল চেইনশপ ‘স্বপ্ন’।

রাজধানীসহ সারাদেশের স্বপ্ন আউটলেটের সামনে শনিবার (২৭ এপ্রিল) সকাল থেকে এমন উদ্যোগ নেয়া হয়।

বিষয়টি নিয়ে স্বপ্ন-এর নির্বাহী পরিচালক সাব্বির নাসির জানান, ঢাকাবাসীসহ সমগ্র দেশবাসী এখন প্রচণ্ড তাপদাহের মধ্যে অবস্থান করছেন। এমন সময় স্বপ্ন থেকে এমন উদ্যোগ নেয়া হয়েছে আ।

তীব্র গরম পরিস্থিতিতে আমাদের আশেপাশে অবস্থান করা শ্রমজীবী মেহনতি মানুষদেরকে ভুলে গেলে চলবে না। তাই তাদের উদ্দেশ্যে মূলত এই উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

স্বপ্ন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গরমের তীব্রতা বেশি থাকলে সামনে আরও বেশ কিছু দিন এমন উদ্যোগ নেয়া হবে।

;