যৌথমূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের সকল ফি দেওয়া যাবে ‘নগদ’-এ



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
যৌথমূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদফতরের সকল ফি দেওয়া যাবে ‘নগদ’-এ

যৌথমূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদফতরের সকল ফি দেওয়া যাবে ‘নগদ’-এ

  • Font increase
  • Font Decrease

গ্রাহক ও উদ্যোক্তাদের বিভিন্ন ফি পরিশোধের সুবিধার্থে যৌথমূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদফতরের (আরজেএসসি) সকল ফি পরিশোধ করা যাবে ‘নগদ’-এর মাধ্যমে। বর্তমানে আরজেএসসি-এর অধীনে প্রায় ২ লাখ ৭২ হাজারের অধিক প্রতিষ্ঠান নিবন্ধিত রয়েছে, এই প্রতিষ্ঠানগুলো এখন সহজেই তাদের নামের ছাড়পত্র গ্রহণ, কোম্পানি বা সোসাইটি নিবন্ধন সহ যেকোন সার্টিফাইড কপি প্রাপ্তির আবেদন ফি সহজেই পরিশোধ করতে পারবে ‘নগদ’-এর মাধ্যমে।

সম্প্রতি যৌথমূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদফতরের প্রধান কার্যালয়ে এ সম্পর্কিত একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এ সময় ‘নগদ’-এর নির্বাহী পরিচালক মো. সাফায়েত আলম, হেড অব বিজনেস সেলস মো. সাইদুর রহমান, হেড অব ইউটিলিটি অ্যান্ড এডুকেশন পেমেন্ট সোহেল এস তাসনীম এবং যৌথমূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তরের নিবন্ধক (অতিরিক্ত সচিব) শেখ শোয়েবুল আলম এনডিসি, অতিরিক্ত নিবন্ধক (যুগ্ম সচিব) সন্তোষ কুমার পন্ডিত পিএএ, উপনিবন্ধক রণজিৎ কুমার রায়সহ দুই প্রতিষ্ঠানের ঊচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

আরজেএসসি ও ‘নগদ’-এর মধ্যে এই চুক্তির ফলে এখন থেকে গ্রাহক ও উদ্যোক্তারা খুব সহজেই যৌথমূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদফতরের নামের ছাড়পত্রের ফি, কোম্পানি নিবন্ধন ও সার্টিফাইড কপি গ্রহনের ফি নগদের মাধ্যমে প্রদান করবে। পরবর্তীতে অন্যান্য সেবার ফিও নগদের মাধ্যমে গ্রহন করা হবে। যেমন- রিটার্ন ও উইনিং আপ। ফলে গ্রাহকেরা ফি পরিশোধের ক্ষেত্রে বাঁচাতে পারবেন তাদের মূল্যবান সময় ও অর্থ। পাশাপাশি গ্রাহকদের এই ধরনের অর্থ লেনদেন প্রক্রিয়া হবে অনেকটাই ঝামেলাহীন ও ঝুঁকিমুক্ত।

ফি পরিশোধের ক্ষেত্রে গ্রাহকেরা ‘নগদ’ অ্যাপ এবং ইউএসএসডি (*১৬৭#) এই দুটি অপশন ব্যবহার করে আরজেএসসি-এর পেমেন্ট করতে পারবেন। এ ছাড়া কেউ চাইলে উদ্যোক্তার মাধ্যমেও আরজেএসসি-এর ফি পরিশোধ করতে পারবেন। তবে আরজেএসসি-এর এই ফি পরিশোধের ক্ষেত্রে ফি প্রদানকারীকে এক শতাংশ চার্জ দিতে হবে, যা সর্বোচ্চ ১০০ টাকা।

‘নগদ’ অ্যাপ ব্যবহারের মাধ্যমে আরজেএসসি-এর ফি পরিশোধের জন্য প্রথমে ‘নগদ’ অ্যাপের হোম স্ক্রিন থেকে ‘বিল পে’ অপশন নির্বাচন করতে হবে। তারপর RJSC/১৪২০ টাইপ করে সাবমিশন বা রেফারেন্স আইডি দিতে হবে এবং সকল তথ্য যাচাই করে পিন টাইপ করে ট্যাপ অপশনে ধরে রাখতে হবে। বিল পেমেন্ট সম্পন্ন হয়ে গেলে গ্রাহকদের একটি কনফার্মেশন এসএমএস-এর মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।

এ ছাড়া আরজেএসসি-এর ফি ‘নগদ’ ইউএসএসডি’র মাধ্যমে পরিশোধ করতে চাইলে প্রথমে *১৬৭# ডায়াল করতে হবে। তারপর ৫ নম্বরে বিল পে সিলেক্ট করে ১২ নম্বরে অন্যান্য অপশন নির্বাচন করতে হবে। বিলারের অ্যাকাউন্ট নম্বর টাইপ করে সাবমিশন বা রেফারেন্স আইডি দিতে এবং সকল তথ্য যাচাই করে পিন টাইপ করে বিল পে করতে হবে। বিল পেমেন্ট সম্পন্ন হলে গ্রাহকেরা একটি কনফার্মেশন এসএমএস পাবেন।

গ্রাহকেরা আরজেএসসি-এর বিল পেমেন্ট করার সময় কোনো সমস্যার সম্মুখীন হলে ‘নগদ’-এর গ্রাহক সেবা নম্বর ০৯৬ ০৯৬ ১৬১৬৭ অথবা ১৬১৬৭ এই নম্বরে যোগাযোগ করতে পারবেন।

এই চুক্তির বিষয়ে ‘নগদ’-এর নির্বাহী পরিচালক মো. সাফায়েত আলম বলেন, ‘ডাক বিভাগের সেবা হিসেবে ‘নগদ’ শুরু থেকে সরকারের বিভিন্ন ধরনের সেবার সঙ্গে সম্পৃক্ত থেকেছে। আরজেএসসি-এর এই চুক্তির ফলে কয়েক কোটি মানুষের জীবন আরো সহজ হয়ে যাবে।’

যৌথমূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তর (আরজেএসসি) হলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ সরকারের একমাত্র অফিস, যা বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী কোম্পানি ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান গঠনের সুবিধা প্রদান করে এবং এর মালিকানা সম্পর্কিত সকল নথিপত্র সংরক্ষণ করে।

   

ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ পরিপালন আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর বগুড়া জোনের গ্রাহকদের নিয়ে “ব্যাংকিং কার্যক্রমে শরী‘আহ পরিপালন” শীর্ষক আলোচনা সভা সম্প্রতি বগুড়ার বড়গোলা শাখা প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

অনুষ্ঠানে ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কমিটির সদস্য ড. মোঃ রুহুল আমিন রব্বানী প্রধান অতিথি এবং ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ সাব্বির বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন। ব্যাংকের বগুড়া জোন প্রধান মোঃ রেজাউল ইসলামের সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য দেন বগুড়া শাখা প্রধান মোঃ আফজাল হোসেন।

মূল বিষয়ের ওপর আলোচনা উপস্থাপন করেন শরী‘আহ সেক্রেটারিয়েট-এর ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান। কর্মশালায় জোনের নির্বাহী, কর্মকর্তা ও গ্রাহকগণ অংশগ্রহণ করেন।

;

ভিসা এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড জিতল নগদ



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের ডিজিটাল পেমেন্ট বৃদ্ধিতে অনবদ্য ভূমিকা রাখার জন্য সবচেয়ে দ্রুতবর্ধনশীল এমএফএস নগদ ভিসা এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৩ অর্জন করেছে। ভিসার সম্মানজনক এই অ্যাওয়ার্ড নগদ-এর পাশাপাশি দেশের মূলধারার কয়েকটি ব্যাংকও অর্জন করেছে।

সম্প্রতি ঢাকার একটি পাঁচতারকা হোটেলে ‘টুওয়ার্ডস আ ক্যাশলেস, স্মার্ট বাংলাদেশ’ শিরোনামে এই পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ভিসা বাংলাদেশ। এবারের ‘ভিসা লিডারশিপ কনক্লেভ-২০২৩-’এ ক্রেডিট কার্ড বিল পেমেন্ট এবং ডেবিট কার্ডে টাকা ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে ‘এক্সিলেন্স ইন সাইবারসোর্স-পে আউট,’ ক্যাটাগরিতে নগদ পুরস্কার অর্জন করেছে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় পরিকল্পনা মন্ত্রী জনাব এম এ মান্নান, এমপি। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট বিভাগের পরিচালক মো: শরাফাত উল্লাহ খান।

এ ছাড়া ভিসা বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানের কান্ট্রি ম্যানেজার সৌম্য বসু ও ভিসার অন্যান্য কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন পর্যায়ের আমন্ত্রিত অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে নগদ-এর পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ আমিনুল হক, চিফ কমার্শিয়াল অফিসার সিহাব উদ্দীন চৌধুরী ও হেড অব প্রোডাক্ট ডেভেলপমেন্ট গোলাম জামিল আহমেদ পুরস্কার গ্রহণ করেন।

পুরস্কার প্রাপ্তির বিষয়ে নগদ-এর চিফ কমার্শিয়াল অফিসার সিহাব উদ্দীন চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের পার্টনার ভিসার কাছ থেকে পাওয়া এমন স্বীকৃতি আমাদের জন্য সম্মানের। দেশের ডিজিটাল লেনদেন ব্যবস্থার ইতিবাচক পরিবর্তন করতে এবং গ্রাহকের সুবিধামতো সেবা দেওয়ার জন্য আরো প্রোডাক্ট নিয়ে আসতে এই স্বীকৃতি আমাদের সাহায্য করবে।’

বাৎসরিক এই কনক্লেভ-এ ভিসা তাদের পার্টনার ব্যাংক, ফিনটেক কোম্পানি, মার্চেন্ট এবং অন্যান্য অংশীদারদের সম্মাননা জানায়। ক্রস বর্ডার পেমেন্ট, প্রোডাক্ট ইনোভেশন, ফিনটেক পার্টনারশিপ, সাইবারসোর্স, ভ্যালু অ্যাডেড সার্ভিসেসসহ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে তারা এসব পুরস্কার দিয়ে থাকে।

এবারের আয়োজনে ফিনটেকের পাশাপাশি ইসলামি ব্যাংক বাংলাদেশ, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, ইস্টার্ন ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, দ্য সিটি ব্যাংক, হংকং সাংহাই ব্যাংকিং করপোরেশন (এইচএসবিসি), ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, দ্য প্রিমিয়ার ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক এবং ডাচ বাংলা ব্যাংক বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে পুরস্কার অর্জন করেছে।

;

নভোএয়ার সময়ানুযায়ী ফ্লাইট পরিচালনায় সেরা এয়ারলাইন



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
নভোএয়ার সময়ানুযায়ী ফ্লাইট পরিচালনায় সেরা এয়ারলাইন

নভোএয়ার সময়ানুযায়ী ফ্লাইট পরিচালনায় সেরা এয়ারলাইন

  • Font increase
  • Font Decrease

নভোএয়ার অভ্যন্তরীণ রুটে সময়ানুযায়ী ফ্লাইট পরিচালনায় সেরা এয়ারলাইন হিসেবে ২০২৩ সালের ‘বেস্ট অন টাইম পারফরমেন্স এয়ারলাইন’ ক্যাটাগরিতে গোল্ড পুরস্কার পেয়েছে। এছাড়া বেস্ট ডমেস্টিক এয়ারলাইন, মোস্ট কাস্টমার ফ্রেন্ডলি এয়ালাইন (ডমেস্টিক), বেস্ট ইন-ফ্লাইট সার্ভিস (ডমেস্টিক) এই তিন ক্যাটাগরির প্রত্যেকটিতে সিলভার পুরস্কার লাভ করেছে।

বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর একটি অভিজাত হোটেলে আয়োজিত ‘শেয়ারট্রিপ-মনিটর এয়ারলাইন অফ দ্য ইয়ার-২০২৩’ অনুষ্ঠানে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী’র হাত থেকে এই পুরস্কারগুলো গ্রহন করেন নভোএয়ারের হেড অব মার্কেটিং এন্ড সেলস মেজবাউল ইসলাম।

ভ্রমণ ও পর্যটন বিষয়ক পাক্ষিক দ্য বাংলাদেশ মনিটর পরিচালিত আকাশপথে নিয়মিত ভ্রমণকারীদের অনলাইনে মতামত জরিপের ভিত্তিতে এ পুরস্কার দেওয়া হয়েছে।

নভোএয়ারের হেড অব মার্কেটিং এন্ড সেলস মেজবাউল ইসলাম বলেন, এই স্বীকৃতি আগামীর পথচলায় আমাদের উৎসাহ জোগাবে। নভোএয়ার শুরু থেকেই যাত্রীদের সর্বোচ্চ সেবা দেওয়ার জন্য বদ্ধপরিকর। নভোএয়ার সময়ানুযায়ী ফ্লাইট পরিচালনায় ও নিরাপদ ভ্রমণে যাত্রীদের বিশ্বস্ততা অর্জন করেছে। পূর্ণ যাত্রী সন্তুষ্টি এবং উন্নততর সেবার প্রতিশ্রুতি আমাদের পরিচালনার সকল স্তরে অব্যাহত থাকবে।

নভোএয়ার বর্তমানে প্রতিদিন ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সৈয়দপুর, যশোর, সিলেট, রাজশাহী ও কলকাতায় ফ্লাইট পরিচালনা করছে।

;

ইন-ফ্লাইট সার্ভিস ক্যাটাগরিতে গোল্ড পুরস্কার পেল এয়ার এ্যাস্ট্রা



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ইন-ফ্লাইট সার্ভিস ক্যাটাগরিতে গোল্ড পুরস্কার পেল এয়ার এ্যাস্ট্রা

ইন-ফ্লাইট সার্ভিস ক্যাটাগরিতে গোল্ড পুরস্কার পেল এয়ার এ্যাস্ট্রা

  • Font increase
  • Font Decrease

‘মনিটর এয়ারলাইন অব দ্য ইয়ার ২০২৩’- এ বেস্ট ইন-ফ্লাইট সার্ভিস ক্যাটাগরিতে সেরা হয়েছে এয়ার এ্যাস্ট্রা।

বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাতে রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত গালা অ্যাওয়ার্ড নাইটে এয়ার এ্যাস্ট্রার সিইও ইমরান আসিফের হাতে বেস্ট ইন-ফ্লাইট সার্ভিস ক্যাটাগরির গোল্ড পুরস্কার তুলে দেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী।

যাত্রী সন্তুষ্টির প্রতিশ্রুতির জন্য পরিচিত এয়ার এ্যাস্ট্রা ২০২২ সালের ২৪ নভেম্বর যাত্রা শুরু করে বর্তমানে কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, সৈয়দপুর ও সিলেটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে। এয়ার এ্যাস্ট্রা’র বহরে বর্তমানে তিনটি এটিআর ৭২-৬০০ এয়ারক্রাফট রয়েছে, যা ফ্রান্সে নির্মিত সর্বাধুনিক প্রযুক্তির টার্বোপ্রপ এয়ারক্রাফট এবং ৭০ জন যাত্রী বহন করতে সক্ষম।

বাংলাদেশ মনিটর তাদের বাৎসরিক কার্যক্রম হিসেবে ২০০৭ সালে বাংলাদেশে ‘এয়ারলাইন অব দ্য ইয়ার’ প্রবর্তন করে। এভিয়েশন ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা ‘বাংলাদেশ মনিটর’ এর জরিপের ভিত্তিতে বিজয়ীদের নির্বাচিত করা হয়।

বিগত এক বছরে যারা কমপক্ষে তিনবার আকাশপথে ভ্রমণ করেছেন, তারা অনলাইনে নিজের পছন্দের এয়ারলাইন্সকে ভোট দিতে পেরেছেন।

;