ফিনটেক পারসোনালিটি অব দ্য ইয়ার অ্যাওয়ার্ড জিতলেন নগদের এমডি



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ফিনটেক পারসোনালিটি অব দ্য ইয়ার অ্যাওয়ার্ড জিতলেন নগদের এমডি

ফিনটেক পারসোনালিটি অব দ্য ইয়ার অ্যাওয়ার্ড জিতলেন নগদের এমডি

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাজ্যভিত্তিক ‘গ্লোবাল ব্র্যান্ডস ম্যাগাজিন’-এর ২০২২ সালের ফিনটেক পারসোনালিটি অব দ্য ইয়ার অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছেন নগদের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক। এ ছাড়া সেরা উদ্ভাবনী ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ব্র্যান্ড হিসেবে অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’।

বিশ্বের অন্যতম সেরা ‘গ্লোবাল ব্র্যান্ডস ম্যাগাজিন’ সম্প্রতি তাদের দশম আয়োজনে এই অ্যাওয়ার্ড ঘোষণা দিয়েছে। ফিনটেক, ব্যাংকিং, শিক্ষা ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন খাতে উদ্ভাবন এবং কৃতিত্বের জন্য প্রতি বছর এই পুরস্কার প্রদান করে আসছে ম্যাগাজিনটি। এ বছর এয়ারলাইন্স, ব্যাংক/ফাইন্যান্স, ফিনটেক, কনসাল্টিং, শিক্ষা, শিক্ষাপ্রযুক্তি, শেয়ার বাজার, ইনসিওরেন্স, ইনভেস্টমেন্ট, লিডারশিপ ও প্রযুক্তিসহ মোট ১১টি খাতে সেরা প্রতিষ্ঠানের পুরস্কার ঘোষণা করেছে ম্যাগাজিনটি।

এ ছাড়া সিঙ্গাপুরের রোবোক্যাশ গ্রুপের সের্গেই সেদভ অর্জন করেছেন ফাইন্যান্সিয়াল টেকনোলজি লিড্যার অব দ্য ইয়ার, চীনের অ্যান্ট গ্রুপের সায়মন হু অর্জন করেছেন বেস্ট ফাইন্যান্সিয়াল টেকনোলজি লিডার অ্যাওয়ার্ড, বেস্ট ফাইন্যান্স লিডার হিসেবে অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন এমিরেটস এনবিডির সায়ান নেলসন এবং ভারতের পেটিএম-এর বিজয় শেখর শর্মা অর্জন করেছেন বেস্ট ফিনটেক লিডার অ্যাওয়ার্ড।

নগদের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুককে অ্যাওয়ার্ড প্রদানের ক্ষেত্রে আর্থিক অন্তর্ভূক্তিতে তার ভূমিকার বিষয়টি জিবিএম মূল বিষয় হিসেবে বিবেচনা করেছে। মাত্র তিন বছরের পথচলায় তিনি ‘নগদ’-এর মাধ্যমে ছয় কোটির বেশি মানুষকে আর্থিক অন্তর্ভূক্তিতে আনতে সক্ষম হয়েছেন। এই জনসংখ্যার বেশিরভাগই একসময় আর্থিক অন্তর্ভূক্তির বাইরে ছিল।

পুরস্কারের বিষয়ে নগদের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন, আমি নিজে পুরস্কারের আশায় কাজ করি না। তবুও পুরস্কার কাজের স্বীকৃতি। বিশ্বখ্যাত প্রতিষ্ঠান আমার প্রতিষ্ঠানকে সেরা উদ্ভাবনী ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস হিসেবে পুরস্কৃত করেছে, এটায় আমি আনন্দিত। এই অর্জন মূলত আমার নিবেদিত প্রাণ সহকর্মীদের, যাদের হাত ধরে আরও বেড়ে উঠব আমরা।

কার্যক্রম শুরুর পর থেকে দেশে একের পর এক উদ্ভাবন ও গ্রাহকবান্ধব সেবা নিয়ে মাত্র দুই বছরেরও কম সময়ে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এমএফএস অপারেটর হিসেবে নিজের অবস্থান দাড় করিয়েছে ‘নগদ’। যার স্বীকৃতি হিসেবে দেশ ও দেশের বাইরের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে এরই মধ্যে সম্মানজনক বিভিন্ন পুরস্কার অর্জন করেছে ‘নগদ’। এরই ধারাবাহিকতায় এবার ‘গ্লোবাল ব্র্যান্ডস ম্যাগাজিন’-এর ২০২২ সালের সেরা উদ্ভাবনী ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ব্র্যান্ড হিসেবে অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে ‘নগদ’।

এর আগে বৈশ্বিক বিভিন্ন সংগঠনের একটি গ্রুপ ‘ইনক্লুসিভ ফিনটেক ফিফট’ গত বছরের অক্টোবরে ‘নগদ’-কে সে বছরের বিশ্ব সেরা ফিনটেক স্টার্টআপ হিসেবে নির্বাচন করে। দক্ষিণ এশিয়ার কোম্পানিগুলোর মধ্যে এই ধরনের স্বীকৃতি অনেকটাই বিরল।

একই বছর আইসিটি খাতের বিশ্বকাপখ্যাত ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস অব ইনফরমেশন টেকনোলজি (ডব্লিউসিআইটি) সম্মেলনে ‘উইটসা গ্লোবাল আইসিটি এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড-২০১৯’ পায় ‘নগদ’। দেশের আর্থিক অন্তর্ভূক্তিকে বেগবান করা বাংলাদেশি কোনো এমএফএস প্রথমবার এই পুরস্কার অর্জন করে। তারও আগে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ায় অবদানের অংশ হিসেবে ২০২০ সালের ডিজিটাল বাংলাদেশ মেলায় ‘নগদ’-কে পুরস্কৃত করে বাংলাদেশ সরকার।

শুধু *১৬৭# ডায়াল করে গত এক বছরে ‘নগদ’-এ যুক্ত হয়েছে ২ কোটি ১ লাখ মানুষ, যা মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসে অ্যাকাউন্ট খোলার নতুন একটি রেকর্ড। নগদের অন্যতম সেরা উদ্ভাবন *১৬৭# ডায়াল করে অ্যাকাউন্ট খোলার পদ্ধতি গত এক বছরে গোটা মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল খাতের চেহারাই বদলে দিয়েছে। নগদের এই অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ইতিমধ্যে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলেও বেশ সাড়া ফেলেছে এবং একাধিক আন্তর্জাতিক সম্মাননাও এনেছে।

   

খিলগাঁও তালতলা মার্কেটেও চালু হল ক্যাশলেস লেনদেন



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারের স্মার্ট বাংলাদেশ রূপকল্প বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের তত্ত্বাবধানে ক্যাশলেস অর্থ পরিশোধ ব্যবস্থার আওতায় আনা হলো রাজধানীর খিলগাঁও তালতলা সিটি করপোরেশন সুপার মার্কেটকে। মাস্টারকার্ডকে সঙ্গে নিয়ে এই নতুন উদ্যোগটি চালু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক এবং ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)।

নতুন এই ব্যবস্থায় ওই মার্কেটের ১০৪৭ জন ক্ষুদ্র ও বড় ব্যবসায়ী নতুন এই ব্যবস্থায় ডিজিটাল পেমেন্টের মাধ্যমে অর্থ গ্রহণে সক্ষম হবে। ক্যাশলেস খিলগাঁও তালতলা সিটি কর্পোরেশন সুপার মার্কেটের এ উদ্যোগে অংশীদার হিসেবে আরও যুক্ত রয়েছে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, সিটি ব্যাংক ও এসএসএলকমার্জ।

সোমবার প্রধান অতিথি ছিলেন এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস বিভাগের পরিচালক মো. শরাফত উল্লাহ খান ও মাস্টারকার্ড সাউথ এশিয়ার চিফ অপারেটিং অফিসার ভিকাস ভার্মা। আরও উপস্থিত ছিলেন- মাস্টারকার্ড বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. শাফকাত হোসেন এবং সিটি ব্যাংকের হেড অব রিটেইল মো. অরূপ হায়দার।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, বাংলা কিউআর ও পিওএস মেশিনের সাহায্যে এখন পেমেন্ট গ্রহণ করতে পারবেন খিলগাঁও তালতলা সিটি করপোরেশন সুপার মার্কেটের ব্যবসায়ীরা। এর মাধ্যমে ব্যবসায়িক কার্যক্রমে ডিজিটাল ফুটপ্রিন্ট তৈরির পাশাপাশি আনুষ্ঠানিক আর্থিক পরিষেবায়ও নিজেদের যুক্ত করতে পারবেন তারা। ভোক্তারাও কার্ড, ব্যাংক অ্যাপ ও এমএফএস ওয়ালেটের সাহায্যে অর্থ প্রদানের মাধ্যমে দ্রুত ও নিরাপদে ডিজিটাল পেমেন্ট করতে পারবেন।

অনুষ্ঠানে মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ রূপকল্প বাস্তবায়নে আর্থিক লেনদেনে ক্যাশলেস ইকোসিস্টেম গড়ে তুলতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য রয়েছে। স্মার্ট বাংলাদেশে স্মার্ট লেনদেন ব্যবস্থা নিয়ে ডিএনসিসি কাজ করছে। আমরা ইতোমধ্যে অনলাইন হোল্ডিং ট্যাক্স, অনলাইন ট্রেড লাইসেন্স ব্যবস্থা চালু করেছি।

মেয়র বলেন, ডিএনসিসি'র উদ্যোগে ১২’শ এর বেশি মার্চেন্টকে ডিজিটাল পেমেন্ট ইকোসিস্টেমের মাধ্যমে ক্ষমতায়িত করে গুলশানের ডিএনসিসি-১ মার্কেটকে আমরা দেশের প্রথম ক্যাশলেস মার্কেটে রূপান্তরিত করতে সক্ষম হয়েছি। সে ধারাবাহিকতায় ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ এর ভিশন পূরণ করতে আজ রাজধানীর খিলগাঁও এ উন্নত এই পেমেন্ট সিস্টেমের বিস্তারে উদ্যোগ নিয়েছি। একসঙ্গে আমরা আরও অনেক মার্কেটে ডিজিটাল পেমেন্ট ইকোসিস্টেম বাস্তবায়নে কাজ করে যাব।

মাস্টারকার্ড সাউথ এশিয়ার চিফ অপারেটিং অফিসার ভিকাস ভার্মা বলেন, বাংলাদেশ একটি ক্যাশলেস ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে ব্যবসায়ী ও ভোক্তাদের ডিজিটাল পেমেন্টকে সহজে গ্রহণ করায় উৎসাহিত করতে এ ধরনের উদ্যোগ একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। ঢাকা উত্তর সিটি করেপারেশনের সঙ্গে সহযোগিতার ভিত্তিতে কাজ করতে পেরে মাস্টারকার্ড গর্বিত।

;

আইএবি অ্যাওয়ার্ডসের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ স্থপতি ইনসটিটিউটের (আইএবি) সর্বোচ্চ সম্মাননা ‘আইএবি গোল্ড মেডেল-২০২৩’ আইএবি অ্যাওয়ার্ডস এবং ‘আইএবি ইন্টেরিওর ডিজাইন অ্যাওয়ার্ডস-২০২৩’ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) ঢাকার একটি হোটেলে স্বনামধন্য ও প্রথিতযশা পেশাজীবী ও গবেষক স্থপতিদের উপস্থিতিতে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

আইএবি অ্যাওয়ার্ডস বিজয়ীরা হলেন- পিএমজি গ্যালারি তেজগাঁও প্রকল্পের জন্য ‘রিটেইল’ ক্যাটাগরিতে মাহমুদুল আনোয়ার রিয়াদ, মামুন মোরশেদ চৌধুরী, ড্যানিয়েল হক এবং মাজহার উদ্দিন আহমেদ। সাইরু হিল রিসোর্ট, বান্দরবান প্রকল্পের জন্য হসপিটালিটি অ্যান্ড হেলথ কেয়ার ক্যাটাগরিতে মুস্তফা আমিন, মো. কায়সার হোসাইন, কাজী মেফতাউল আরেফিন, আদনান ফেরদৌস হক এবং মাহমুদ হোসাইন।

‘থার্মাল কমফোর্ট গাইডলাইন্স ফর প্রোডাকশন স্পেস উইথইন মাল্টিস্টোরি গার্মেন্ট ফ্যাক্টরিজ লোকেটেড ইন বাংলাদেশ’ শিরোনামের গবেষণার জন্য ‘রিসার্চ’ ক্যাটাগরিতে মো. মোহতাজ হোসাইন। ‘ফিফটি ইয়ারস অব আর্কিটেকচার ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক গবেষণার জন্য ‘পাবলিকেশন’ ক্যাটাগরিতে নাসরিন হুসাইন এবং মাহমুদুল আনোয়ার রিয়াদ।

এছাড়া ‘কনজার্ভেশন অ্যান্ড রিভাইটালাইজেশন’ ক্যাটাগরিতে দুটি প্রকল্পকে অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়েছে। ‘কনজার্ভেশন অব বারো সরদার বাড়ি, সোনারগাঁ’ প্রকল্পের জন্য অ্যাওয়ার্ড বিজয়ীরা হলেন- আবু সাঈদ এ আহমেদ, মো. সারোয়ার হোসাইন, মো. খালেদ শামস খান এবং মো. মাশরুর মামুন হোসাইন। ‘মীর মঞ্চিল, মোহাম্মদপুর, ঢাকা’ প্রজেক্টের জন্য অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন নাঈম আহমেদ কিবরিয়া, এশিয়া করিম, মোহাম্মদ মাহমুদুল ইসলাম এবং মো. বাপ্পারাজ চৌধুরী।

বাস্থই’র সভাপতি প্রফেসর ড. খন্দকার সাব্বির আহমেদ বলেন, দেশের স্থাপত্যধারা সমৃদ্ধ করতে স্থপতিরা অসামান্য ভূমিকা রাখছেন। তাদের কল্পনাশক্তি ও কারিগরি জ্ঞানের মাধ্যমে এই খাতের টেকসই উন্নয়ন ঘটিয়ে মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, তাই স্থপতিদের অনুপ্রেরণা দিতে আইএবি বাংলাদেশ এর স্থাপত্য জগতের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ অ্যাওয়ার্ডসের প্রচলন করেছে। আমরা আরও নানামুখী কর্মসূচির মাধ্যমে দেশের মেধাবী স্থপতিদের পাশে এবং পেশা চর্চাকে জনস্বার্থে এগিয়ে নিয়ে যেতে বদ্ধ পরিকর।

বাস্থই’র সাধারণ সম্পাদক স্থপতি নবী নেওয়াজ খান বলেন, আইএবি অ্যাওয়ার্ডস সে সকল স্বপ্নদ্রষ্টা স্থপতিদের উৎসাহিত করেছে, যারা তাদের প্রকল্পগুলোতে সৃজনশীল আর নান্দনিকতার পাশাপাশি টেকসই উদ্ভাবনের মাধ্যমে স্থাপত্যশিল্পকে ক্রমান্বয়ে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।

তিনি বলেন, সামগ্রিকভাবে নির্মাণকাঠামোগত পরিবেশকে প্রভাবিত করছেন। আইএবি ইন্টেরিয়র ডিজাইন অ্যাওয়ার্ডস ইন্টেরিয়র ডিজাইনারদের অসামান্য প্রতিভা এবং কারিগরি নৈপুণ্য প্রদর্শনের মাধ্যমে নান্দনিক আবেদন এবং কার্যকারিতার নতুন মাত্রাকে স্বীকৃতি প্রদান করছে।

এশিয়ান পেইন্টসের কান্ট্রি হেড বুধাদিত্য মুখার্জি বলেন, আমাদের আশপাশে সবচেয়ে সৌন্দর্যমণ্ডিত ও বাসযোগ্য আবাসস্থল গড়ে তোলার জন্য স্থপতিরা অবদান রাখছেন। তাদের সৃজনশীল ও অভিনব কাজের প্রচেষ্টাকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আইএবি অ্যাওয়ার্ডস। ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টস বাংলাদেশের এ সম্মানজনক অ্যাওয়ার্ডস প্রদান উদ্যোগে সম্পৃক্ত থাকতে পেরে আমরা গর্বিত।

তিনি বলেন, উপযুক্ত প্রযুক্তি ও কল্পনার মিশেলে আমাদের আবাসস্থলগুলোর সৌন্দর্যবর্ধনে প্রতিনিয়ত ভূমিকা রেখে চলেছে এশিয়ান পেইন্টস। ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত থাকবে।

স্থপতিদের দেওয়া আইএবির সর্বোচ্চ পুরস্কার হচ্ছে- আইএবি গোল্ড মেডেল, যেটি প্রতি দুই বছরে স্থপতিদের তাদের সমগ্রজীবনে স্থাপত্যকলায় অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ দিয়ে থাকে।

এশিয়ান পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড এ আয়োজনের এক্সক্লুসিভ পার্টনার। একটি বাসযোগ্য ও নান্দনিক আবাসস্থল গড়ে তুলতে স্থপতিদের অবদানের স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য এ অ্যাওয়ার্ডস প্রদান আয়োজনে যুক্ত হয়েছে।

;

বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের বইপড়া কর্মসূচিতে আরও ৩৯,৬৮০ বই হস্তান্তর বিকাশের



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
৩৯,৬৮০ বই হস্তান্তর বিকাশের

৩৯,৬৮০ বই হস্তান্তর বিকাশের

  • Font increase
  • Font Decrease

এক দশকের ধারাবাহিকতায় এ বছরও বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের বইপড়া কর্মসূচিতে ৩৯ হাজার ৬৮০টি বই হস্তান্তর করলো বিকাশ। শিক্ষার্থীদের মনের বিকাশ ও উৎকর্ষের লক্ষ্যে দেশজুড়ে বিভিন্ন স্কুলে এই বইগুলো বিতরণ করা হয়।

আলোকিত মানুষ গড়ার কারিগর ও বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান নির্বাহী অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ এর হাতে বইগুলো তুলে দেন বিকাশ-এর চিফ এক্সটার্নাল অ্যান্ড করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মেজর জেনারেল শেখ মো. মনিরুল ইসলাম (অব.)।

শিক্ষার্থীদের মাঝে বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে দায়িত্বশীল করপোরেট প্রতিষ্ঠান হিসেবে ২০১৪ সাল থেকে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের এই দেশভিত্তিক উৎকর্ষ কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত আছে বিকাশ। এর আওতায়, এ পর্যন্ত দেশজুড়ে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৩ লাখেরও বেশি বই দেওয়া হয়েছে যার মাধ্যমে ৩০ লাখ পাঠক উপকৃত হয়েছে।

উল্লেখ্য, বিকাশ তার যাত্রা শুরুর সময় থেকেই বই পড়াকে উৎসাহিত করতে বিভিন্ন ধরণের কার্যক্রমে যুক্ত রয়েছে। ২০১৮ সাল থেকেই বাংলা একাডেমির অমর একুশে বইমেলা আয়োজনে মূল পৃষ্ঠপোষক হিসেবে সহযোগিতা করছে বিকাশ। এছাড়া, স্কুলের শিক্ষার্থীদের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে অনুপ্রাণিত করতে সারাদেশে বাংলা ও ইংরেজি মাধ্যমের ৫০০টি স্কুলে প্রতি বছর ২০ হাজার কপি গ্রাফিক নভেল সিরিজ ‘মুজিব’ বিতরণ করছে প্রতিষ্ঠানটি। শিক্ষা কার্যক্রমকে আরও সম্প্রসারিত করতে ২০১৯ সাল থেকে যশোরের বিশেষায়িত স্কুল প্রয়াস এর শিক্ষার্থীদের বাৎসরিক শিক্ষাদান খরচও বহন করে আসছে বিকাশ।

;

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ত্রৈমাসিক ব্যবসা পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ত্রৈমাসিক ব্যবসা পর্যালোচনা সভা ২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনলাইন মাধ্যমে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনের উদ্বোধন ও সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ হাবিব হাসনাত।

সভায় চলতি বছরে ব্যাংকের অর্জিত সাফল্যের পর্যালোচনা এবং শাখা ও উপশাখাসমূহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের বিভিন্ন দিক নির্দেশনা নিয়ে আলোচনা করা হয়। এসময় অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী মশিউর রহমান জেহাদ, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক আতাউস সামাদ, প্রধান কার্যালয়ের বিভাগীয় প্রধান, শাখা ব্যবস্থাপক এবং উপশাখা ইন-চার্জগণ উপস্থিত ছিলেন।

;