১০২ কোটি টাকার বিনিয়োগ পেল পেপারফ্লাই



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সারা দেশব্যাপী দোরগোড়ায় ডেলিভারি প্রদানে পথিকৃৎ এবং অগ্রগণ্য প্রযুক্তি-নির্ভর লজিস্টিকস কোম্পানি পেপারফ্লাই দেশের কুরিয়ার (এক্সপ্রেস) ইন্ডাস্ট্রির ডিজিটাল যুগের শুভসূচনা ঘটাতে যাচ্ছে। এই উদ্দেশ্যে কোম্পানিটি ভারতের অন্যতম প্রধান প্রযুক্তি-নির্ভর ই-কমার্স লজিস্টিকস সল্যুশন প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ইকম এক্সপ্রেসের কাছ থেকে আরও ১০২ কোটি টাকার বিনিয়োগ নিশ্চিত করেছে।

২০১৬ সালে শাহরিয়ার হাসান, রাজিবুল ইসলাম, রাহাত আহমেদ এবং শামসুদ্দীন আহমেদ মিলে পেপারফ্লাই প্রতিষ্ঠা করেন। পেপারফ্লাই বাংলাদেশের প্রথম প্রযুক্তিনির্ভর লজিস্টিকস কোম্পানি যা সারা দেশব্যাপী সেবা প্রদান করছে। গত ৬ বছরে পেপারফ্লাই দেশের ই-কমার্স লজিস্টিকস ইন্ডাস্ট্রিতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন সাধন করেছে, প্রবর্তন করেছে দেশব্যাপী দোরগোড়ায় ডেলিভারি, দ্বারপ্রান্ত থেকেই পণ্য সংগ্রহ, দ্রুততম মিড-মাইল নেটওয়ার্ক, অ্যাপ সমন্বয়করণ, ক্যাশবিহীন মূল্য পরিশোধ এবং আরও অনেক কিছু। গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে কোম্পানিটি দেশীয় কুরিয়ার ও পার্সেল ইন্ডাস্ট্রিকে লক্ষ্য করে সর্বপ্রথম এর কন্ট্র্যানক্ট নির্ভর বিটুবি সার্ভিস ও দোরগোড়ায় এক্সপ্রেস ডেলিভারি সার্ভিস চালু করে এবং এক্ষেত্রে অভূতপূর্ব সাড়া পায়।

এই পদক্ষেপের মাধ্যমে পেপারফ্লাই বাংলাদেশের এক্সপ্রেস কুরিয়ার ডেলিভারি সার্ভিসের ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক ও আমূল পরিবর্তন আনতে চায়। এই কোম্পানিটির এ পর্যন্ত যে জয়যাত্রা, তা আসলে পুরো টিমের দলগত দক্ষতা ও নতুন যুগের উপযোগী লজিস্টিকস ব্যবস্থা গড়ে তোলার ইচ্ছাশক্তির বহিঃপ্রকাশ এবং অবশ্যই তা পেপারফ্লাইয়ের প্রতিষ্ঠাতাদের দূরদর্শী ও অভিজ্ঞ নেতৃত্বের অধীনেই সম্ভব হয়েছে।

এই নতুন বিনিয়োগ দেশব্যাপী আরও একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্ক গড়ে তুলতে সহায়ক হবে, যা কিনা কুরিয়ার ও পার্সেল ইন্ডাস্ট্রির সকল প্রয়োজনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ করে সাজানো হবে এবং সেই সাথে দ্রুত বর্ধনশীল ই-কমার্স ডেলিভারি খাতের কথাও লক্ষ্য রাখা হবে।

কোম্পানিটি দেশীয় প্রতিভা ও মেধা কাজে লাগিয়ে তার নিজস্ব আই ও টি সল্যুশনসের ক্ষেত্রেও বিনিয়োগ করারও পরিকল্পনা করছে। এতে শুধু ইন্টেলিজেন্ট প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে দ্রুততর ডেলিভারি নিশ্চিত হবে না, দেশের নিজস্ব হার্ডওয়্যার ইন্ডাস্ট্রিও উপরে উঠে আসার সুযোগ পাবে। পেপারফ্লাই এই ক্ষেত্রে উন্নততর সাপ্লাই চেইন এবং লজিস্টিকস প্রক্রিয়ায় আরও গতি আনা এবং ওয়্যারহাউস, পরিপূর্ণতা ও নেটওয়ার্ক অপারেশন্সের জন্য পরিবর্তনশীল ও সহজে ভিন্নতা আনা যায় এমন সব সল্যুশনস গ্রহণ করার মাধ্যমে ব্যাপক পরিবর্তন আনতে চায়।

বাংলাদেশ ই-কমার্স বাজারের মূল্যমান ২০২১ সালে ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি ছিল এবং এ মূল্য আগামী কয়েক বছরে দ্বিগুণ আকার ধারণ করবে বলে ধারনা করা হচ্ছে। আবার দেশের কুরিয়ার মার্কেটে বর্তমান সময়ে বছরে ১২০০ কোটির লেনদেন হচ্ছে কিন্তু এই খাতে প্রয়োজন অনুযায়ী সেবা প্রদান এবং উন্নত আধুনিক প্রযুক্তিগত অভাব রয়েছে। এর ফলে এ খাতের বৃদ্ধি ও উপযোগিতা ব্যাহত হচ্ছে। পেপারফ্লাই এ জট খুলে ফেলার এবং লজিস্টিকস সংক্রান্ত সকল ভোগান্তির অবসান ঘটাতে কার্যকর ভূমিকা পালন করার পরিকল্পনা করছে।

স্ট্র্যা টেজিক বিনিয়োগকারী ইকম এক্সপ্রেস লিমিটেড, ভারতের ইকমার্স ইন্ডাস্ট্রিতে এন্ড টু এন্ড প্রযুক্তি নির্ভর লজিস্টিকস সল্যুশন প্রদানের ক্ষেত্রে একটি অগ্রগণ্য প্রতিষ্ঠান। গুরুগ্রামে হেডকোয়ার্টার বিশিষ্ট ইকম এক্সপ্রেস ২০১২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল টি এ কৃষ্ণান, মাঞ্জু ধাওয়ান, কে সত্যনারায়ণ এবং পরলোকগত সঞ্জীব সাক্সেনার হাত ধরে, ভারতীয় লজিস্টিকস ও ডিস্ট্রিবিউশন ইন্ডাস্ট্রিতে তাদের সম্মিলিত ১০০ বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতার আলোকে।

এই বিনিয়োগের ব্যাপারে ইকম এক্সপ্রেসের সিইও এবং সহ প্রতিষ্ঠাতাটি. এ. কৃষ্ণান বলেন, পেপারফ্লাই বাংলাদেশের ই-কমার্স খাতের বিকাশ ঘটানো এবং দেশের সর্বত্র এই সেবা প্রদানের পরিসর বাড়ানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। পেপারফ্লাইয়ে ইকম এক্সপ্রেসের সহায়ক বিনিয়োগের মাধ্যমে আমরা এই কোম্পানির প্রতি আমাদের পূর্ণ সহায়তা প্রদানের ইচ্ছা প্রকাশ করছি যাতে তারা তাদের পরিসর বাড়াতে পারে, দেশের ক্রমবর্ধমান ডিজিটাল কমার্সের ক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত সল্যুশনসের সাহায্যে এগিয়ে যেতে পারে। পেপারফ্লাইয়ের বিটুবি সল্যুশনস সেবা প্রদান করা শুরু হবার পর থেকে তা অসাধারণ গতিতে চলছে এবং আমরা আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই এই খাতটিকে আরও বড় পরিসরে দেখতে পাবো। আমাদের এই বিনিয়োগ বাংলাদেশের ই-কমার্স মার্কেটের প্রতি আমাদের আস্থা আরো জোরদার করে তুলছে আর এর ফলে কোম্পানিটি বৃদ্ধির পরিসর বা স্কেল ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ভবিষ্যতের জন্য উপযোগী ভাবে সদা প্রস্তুত থাকতে পারবে এবং আমরা এর বিকশিত হবার যাত্রার অংশীদার হতে আগ্রহী।

পেপারফ্লাইয়ের এমডি ও সিইও শাহরিয়ার হাসান এ প্রসঙ্গে বলেন, আমরা আমাদের সূচনা থেকেই ই-কমার্স লজিস্টিকস সল্যুশন প্রদানে পথিকৃৎ এর ভূমিকা পালন করে আসছি এবং বাংলাদেশের সকল গ্রামাঞ্চলের দোরগোড়াও ডেলিভারির আওতায় নিয়ে আসার ব্যাপারে আমাদের অগ্রগামী ভূমিকা রয়েছে। গত বছর আমরা আমাদের বিশ্বমানসম্পন্ন নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে স্থানীয় কুরিয়ার পার্সেল ইন্ডাস্ট্রিতে বিটুবি সেবা প্রদানের উদ্যোগ নিয়েছি এবং বেশ উদ্দীপনামূলক সাড়া পেয়েছি। এই বিনিয়োগ দ্বারা এ কথা নিশ্চিত হওয়া যায় আমরা আগামী বছরগুলোতে একেবারে তৃণমূল পর্যায়ে প্রযুক্তি ও উপযোগিতার সঠিক মিশেল ঘটিয়ে আগের নিয়মে চলা ইন্ডাস্ট্রিতে আমূল পরিবর্তন আনার প্রত্যয় রাখি। আমরা অত্যন্ত আনন্দিত যে বাংলাদেশের লজিস্টিকস খাতের সম্ভাবনার বিষয়টি স্বচ্ছভাবে স্বীকৃতি পেয়েছে এই ফান্ড সংযোজনার মাধ্যমে।

বর্তমান সময়ে পেপারফ্লাইতে ২০০০ কর্মী কাজ করেন এবং এই প্রতিষ্ঠানটি সারা দেশে ২০০টি পয়েন্টে দেশব্যাপী ডেলিভারি সার্ভিস দিয়ে থাকে।কোম্পানিটির হেডকোয়ার্টার এবং কেন্দ্রীয় ওয়্যারহাউজ ঢাকায় অবস্থিত।

   

আইএবি অ্যাওয়ার্ডসের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ স্থপতি ইনসটিটিউটের (আইএবি) সর্বোচ্চ সম্মাননা ‘আইএবি গোল্ড মেডেল-২০২৩’ আইএবি অ্যাওয়ার্ডস এবং ‘আইএবি ইন্টেরিওর ডিজাইন অ্যাওয়ার্ডস-২০২৩’ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) ঢাকার একটি হোটেলে স্বনামধন্য ও প্রথিতযশা পেশাজীবী ও গবেষক স্থপতিদের উপস্থিতিতে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

আইএবি অ্যাওয়ার্ডস বিজয়ীরা হলেন- পিএমজি গ্যালারি তেজগাঁও প্রকল্পের জন্য ‘রিটেইল’ ক্যাটাগরিতে মাহমুদুল আনোয়ার রিয়াদ, মামুন মোরশেদ চৌধুরী, ড্যানিয়েল হক এবং মাজহার উদ্দিন আহমেদ। সাইরু হিল রিসোর্ট, বান্দরবান প্রকল্পের জন্য হসপিটালিটি অ্যান্ড হেলথ কেয়ার ক্যাটাগরিতে মুস্তফা আমিন, মো. কায়সার হোসাইন, কাজী মেফতাউল আরেফিন, আদনান ফেরদৌস হক এবং মাহমুদ হোসাইন।

‘থার্মাল কমফোর্ট গাইডলাইন্স ফর প্রোডাকশন স্পেস উইথইন মাল্টিস্টোরি গার্মেন্ট ফ্যাক্টরিজ লোকেটেড ইন বাংলাদেশ’ শিরোনামের গবেষণার জন্য ‘রিসার্চ’ ক্যাটাগরিতে মো. মোহতাজ হোসাইন। ‘ফিফটি ইয়ারস অব আর্কিটেকচার ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক গবেষণার জন্য ‘পাবলিকেশন’ ক্যাটাগরিতে নাসরিন হুসাইন এবং মাহমুদুল আনোয়ার রিয়াদ।

এছাড়া ‘কনজার্ভেশন অ্যান্ড রিভাইটালাইজেশন’ ক্যাটাগরিতে দুটি প্রকল্পকে অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়েছে। ‘কনজার্ভেশন অব বারো সরদার বাড়ি, সোনারগাঁ’ প্রকল্পের জন্য অ্যাওয়ার্ড বিজয়ীরা হলেন- আবু সাঈদ এ আহমেদ, মো. সারোয়ার হোসাইন, মো. খালেদ শামস খান এবং মো. মাশরুর মামুন হোসাইন। ‘মীর মঞ্চিল, মোহাম্মদপুর, ঢাকা’ প্রজেক্টের জন্য অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন নাঈম আহমেদ কিবরিয়া, এশিয়া করিম, মোহাম্মদ মাহমুদুল ইসলাম এবং মো. বাপ্পারাজ চৌধুরী।

বাস্থই’র সভাপতি প্রফেসর ড. খন্দকার সাব্বির আহমেদ বলেন, দেশের স্থাপত্যধারা সমৃদ্ধ করতে স্থপতিরা অসামান্য ভূমিকা রাখছেন। তাদের কল্পনাশক্তি ও কারিগরি জ্ঞানের মাধ্যমে এই খাতের টেকসই উন্নয়ন ঘটিয়ে মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, তাই স্থপতিদের অনুপ্রেরণা দিতে আইএবি বাংলাদেশ এর স্থাপত্য জগতের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ অ্যাওয়ার্ডসের প্রচলন করেছে। আমরা আরও নানামুখী কর্মসূচির মাধ্যমে দেশের মেধাবী স্থপতিদের পাশে এবং পেশা চর্চাকে জনস্বার্থে এগিয়ে নিয়ে যেতে বদ্ধ পরিকর।

বাস্থই’র সাধারণ সম্পাদক স্থপতি নবী নেওয়াজ খান বলেন, আইএবি অ্যাওয়ার্ডস সে সকল স্বপ্নদ্রষ্টা স্থপতিদের উৎসাহিত করেছে, যারা তাদের প্রকল্পগুলোতে সৃজনশীল আর নান্দনিকতার পাশাপাশি টেকসই উদ্ভাবনের মাধ্যমে স্থাপত্যশিল্পকে ক্রমান্বয়ে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।

তিনি বলেন, সামগ্রিকভাবে নির্মাণকাঠামোগত পরিবেশকে প্রভাবিত করছেন। আইএবি ইন্টেরিয়র ডিজাইন অ্যাওয়ার্ডস ইন্টেরিয়র ডিজাইনারদের অসামান্য প্রতিভা এবং কারিগরি নৈপুণ্য প্রদর্শনের মাধ্যমে নান্দনিক আবেদন এবং কার্যকারিতার নতুন মাত্রাকে স্বীকৃতি প্রদান করছে।

এশিয়ান পেইন্টসের কান্ট্রি হেড বুধাদিত্য মুখার্জি বলেন, আমাদের আশপাশে সবচেয়ে সৌন্দর্যমণ্ডিত ও বাসযোগ্য আবাসস্থল গড়ে তোলার জন্য স্থপতিরা অবদান রাখছেন। তাদের সৃজনশীল ও অভিনব কাজের প্রচেষ্টাকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আইএবি অ্যাওয়ার্ডস। ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টস বাংলাদেশের এ সম্মানজনক অ্যাওয়ার্ডস প্রদান উদ্যোগে সম্পৃক্ত থাকতে পেরে আমরা গর্বিত।

তিনি বলেন, উপযুক্ত প্রযুক্তি ও কল্পনার মিশেলে আমাদের আবাসস্থলগুলোর সৌন্দর্যবর্ধনে প্রতিনিয়ত ভূমিকা রেখে চলেছে এশিয়ান পেইন্টস। ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত থাকবে।

স্থপতিদের দেওয়া আইএবির সর্বোচ্চ পুরস্কার হচ্ছে- আইএবি গোল্ড মেডেল, যেটি প্রতি দুই বছরে স্থপতিদের তাদের সমগ্রজীবনে স্থাপত্যকলায় অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ দিয়ে থাকে।

এশিয়ান পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড এ আয়োজনের এক্সক্লুসিভ পার্টনার। একটি বাসযোগ্য ও নান্দনিক আবাসস্থল গড়ে তুলতে স্থপতিদের অবদানের স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য এ অ্যাওয়ার্ডস প্রদান আয়োজনে যুক্ত হয়েছে।

;

বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের বইপড়া কর্মসূচিতে আরও ৩৯,৬৮০ বই হস্তান্তর বিকাশের



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
৩৯,৬৮০ বই হস্তান্তর বিকাশের

৩৯,৬৮০ বই হস্তান্তর বিকাশের

  • Font increase
  • Font Decrease

এক দশকের ধারাবাহিকতায় এ বছরও বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের বইপড়া কর্মসূচিতে ৩৯ হাজার ৬৮০টি বই হস্তান্তর করলো বিকাশ। শিক্ষার্থীদের মনের বিকাশ ও উৎকর্ষের লক্ষ্যে দেশজুড়ে বিভিন্ন স্কুলে এই বইগুলো বিতরণ করা হয়।

আলোকিত মানুষ গড়ার কারিগর ও বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান নির্বাহী অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ এর হাতে বইগুলো তুলে দেন বিকাশ-এর চিফ এক্সটার্নাল অ্যান্ড করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মেজর জেনারেল শেখ মো. মনিরুল ইসলাম (অব.)।

শিক্ষার্থীদের মাঝে বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে দায়িত্বশীল করপোরেট প্রতিষ্ঠান হিসেবে ২০১৪ সাল থেকে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের এই দেশভিত্তিক উৎকর্ষ কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত আছে বিকাশ। এর আওতায়, এ পর্যন্ত দেশজুড়ে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৩ লাখেরও বেশি বই দেওয়া হয়েছে যার মাধ্যমে ৩০ লাখ পাঠক উপকৃত হয়েছে।

উল্লেখ্য, বিকাশ তার যাত্রা শুরুর সময় থেকেই বই পড়াকে উৎসাহিত করতে বিভিন্ন ধরণের কার্যক্রমে যুক্ত রয়েছে। ২০১৮ সাল থেকেই বাংলা একাডেমির অমর একুশে বইমেলা আয়োজনে মূল পৃষ্ঠপোষক হিসেবে সহযোগিতা করছে বিকাশ। এছাড়া, স্কুলের শিক্ষার্থীদের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে অনুপ্রাণিত করতে সারাদেশে বাংলা ও ইংরেজি মাধ্যমের ৫০০টি স্কুলে প্রতি বছর ২০ হাজার কপি গ্রাফিক নভেল সিরিজ ‘মুজিব’ বিতরণ করছে প্রতিষ্ঠানটি। শিক্ষা কার্যক্রমকে আরও সম্প্রসারিত করতে ২০১৯ সাল থেকে যশোরের বিশেষায়িত স্কুল প্রয়াস এর শিক্ষার্থীদের বাৎসরিক শিক্ষাদান খরচও বহন করে আসছে বিকাশ।

;

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ত্রৈমাসিক ব্যবসা পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ত্রৈমাসিক ব্যবসা পর্যালোচনা সভা ২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনলাইন মাধ্যমে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনের উদ্বোধন ও সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ হাবিব হাসনাত।

সভায় চলতি বছরে ব্যাংকের অর্জিত সাফল্যের পর্যালোচনা এবং শাখা ও উপশাখাসমূহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের বিভিন্ন দিক নির্দেশনা নিয়ে আলোচনা করা হয়। এসময় অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী মশিউর রহমান জেহাদ, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক আতাউস সামাদ, প্রধান কার্যালয়ের বিভাগীয় প্রধান, শাখা ব্যবস্থাপক এবং উপশাখা ইন-চার্জগণ উপস্থিত ছিলেন।

;

ইসলামী ব্যাংকের কুমিল্লা জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংকের কুমিল্লা জোনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়ে কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সম্প্রতি কুমিল্লার ম্যাজিক প্যারাডাইস পার্কে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. মাকসুদুর রহমানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী, ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ শাব্বির এবং সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট আবু ছাঈদ মো. ইদ্রিস।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন কুমিল্লা জোনপ্রধান মো. মনিরুল ইসলাম। সম্মেলনে ব্যাংকের নোয়াখালী জোনপ্রধান এ. এফ. এম আনিছুর রহমান, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট খালেদ মাহমুদ রায়হান, প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী, কুমিল্লা জোনের অধীন শাখাসমূহের প্রধান, উপ-শাখা ইনচার্জ,কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন।

;