মাছের বাজার গরম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নিত‍্যপণ‍্যের ঊর্ধ্বমূল‍্যে নাভিশ্বাস নিম্ন ও মধ‍্যবিত্তদের। সপ্তাহের ব‍্যবধানে কেজিতে ৩০ টাকা পযর্ন্ত বেড়েছে মাছের দাম। গরিবের মাছ বলে পরিচিত পাঙ্গাস মাছ বিক্রি হচ্ছে ১৬৫ থেকে ১৮০ টাকায়। মাছের চেয়ে কম দামে পাওয়া যাচ্ছে ব্রয়লার মুরগি। কেজি প্রতি দাম পড়ছে ১৫৫ থেকে ১৬০ টাকা।

শুক্রবার (৪ মার্চ) রাজধানীর কারওয়ান বাজার, মহাখালী কাঁচাবাজার, খিলক্ষেত বাজার, আজিমপুর কাঁচাবাজার ও হজ ক্যাম্পের মুক্তিযোদ্ধা কাঁচা বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা যায়।

বাজারে আকারভেদে কেজি প্রতি পাঙ্গাস বিক্রি হচ্ছে পাঙাশ ১৬৫ থেকে ১৮০ টাকা, রুই, কাতল ২৮০ থেকে ৩২০ টাকায়। একই দামে বিক্রি হচ্ছে মৃগেল, মরা তেলাপিয়া ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা, তাজা বিক্রি হচ্ছে ১৯০ থেকে ২০০ টাকায়। চিংড়ি মাছ বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা, শোল পাওয়া যাচ্ছে ৩৫০ থেকে ৪৫০ টাকায়, কই ২৮০ থেকে ৩২০ টাকা, শিং ৫৫০ থেকে ৬০০ টাকা, মাগুর ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকায় বিক্রি করা হয়। আকারভেদে ইলিশ মাছ বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে ১২০০ টাকায়।

আগের চড়া দামেই ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হলেও মাছের চেয়ে কিছুটা স্বস্তি পাচ্ছে ক্রেতারা। বাজারে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ১৫৫ থেকে ১৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। যা দুই সপ্তাহ আগে ছিল ১৭০ থেকে ১৭৫ টাকা। সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৭৫ থেকে ২৮০ টাকা। দাম অপরিবর্তিত রয়েছে গরু ও খাসির মাংসের। প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে ৬২০ টাকা এবং খাসি বিক্রি হচ্ছে ৮০০ থেকে ৯০০ টাকায়।

শাহিনা আক্তার নামে এক ক্রেতা বলেন, বাজারে এসে দেখি মাছের চেয়ে ব্রয়লার মুরগির দাম কম। তাই মাছ কম করে নিয়ে ব্রয়লার মুরগি বেশি কিনেছি। সবকিছুর দাম যেভাবে বাড়ছে তাতে সামনে কিভাবে চলব সেটা চিন্তা করলেই মাথা ঘুরায়!

বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে সবজির দাম। পাকা টমেটোর কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা। শিমের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকা। প্রতি পিস মাঝারি আকারের ফুলকপি ৩৫ থেকে ৪০ টাকা আর বড় আকারের ফুলকপি ৫০ টাকায়, বাঁধাকপি ৩০ থেকে ৪০ টাকা, শিম প্রতিকেজি ৬০ টাকা, বেগুন ৬০ থেকে ৭০ টাকা, শালগম ৪০ টাকা, করলা ৭০, চিচিঙ্গা ৫০ টাকা, কচুর মুখি ৫০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকা। খিরা ৪০, পেঁপে ৩০, গাজর ৪০, টমেটো ৩০ থেকে ৪০ টাকা, মূলা ৩০ থেকে ৪০ টাকা আর আলু বিক্রি হচ্ছে ১৫ থেকে ২০ টাকা, ঝিঙে ৬০, কাঁচামরিচ বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বোতলজাত সয়াবিন তেলের নির্ধারিত দাম প্রতিলিটার ১৬৮ টাকা হলেও অনেক দোকানেই ১০-১২ টাকা বেশি নিয়ে বিক্রি করছে ১৮০ টাকা পযর্ন্ত। অন্যদিকে খোলা সয়াবিন তেল প্রতি লিটার নির্ধারিত মূল‍্য ১৪৩ টাকা হলেও বিক্রি হচ্ছে ১৬২ থেকে ১৬৪ টাকা দরে। পাম তেলের ক্ষেত্রেও নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি নিচ্ছেন বিক্রেতারা। প্রতি লিটার ১৩৩ টাকা নির্ধারণ করা থাকলেও বিক্রি হচ্ছে ১৫৫ থেকে ১৬০ টাকায়।

এদিকে বাজারে প্রতি কেজি প্রতি কেজি মোটা চাল বিক্রি হচ্ছে ৪৬ থেকে ৫০ টাকায়, চিকন চাল বিক্রি হচ্ছে ৬২ থেকে ৭০ টাকা, মাঝারি মানের চালের দাম কেজিতে দুই টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৫২ থেকে ৫৮ টাকা। দাম বেড়ে খোলা আটা বিক্রি হচ্ছে ৩৫ থেকে ৩৬ টাকা, প্যাকেটজাত বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪৫ টাকা। খোলা ময়দা বিক্রি হচ্ছে ৪৭ থেকে ৫০ টাকা এবং প্যাকেটজাত বিক্রি হচ্ছে ৫২ থেকে ৫৮ টাকা কেজি।

   

আইএবি অ্যাওয়ার্ডসের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ স্থপতি ইনসটিটিউটের (আইএবি) সর্বোচ্চ সম্মাননা ‘আইএবি গোল্ড মেডেল-২০২৩’ আইএবি অ্যাওয়ার্ডস এবং ‘আইএবি ইন্টেরিওর ডিজাইন অ্যাওয়ার্ডস-২০২৩’ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) ঢাকার একটি হোটেলে স্বনামধন্য ও প্রথিতযশা পেশাজীবী ও গবেষক স্থপতিদের উপস্থিতিতে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

আইএবি অ্যাওয়ার্ডস বিজয়ীরা হলেন- পিএমজি গ্যালারি তেজগাঁও প্রকল্পের জন্য ‘রিটেইল’ ক্যাটাগরিতে মাহমুদুল আনোয়ার রিয়াদ, মামুন মোরশেদ চৌধুরী, ড্যানিয়েল হক এবং মাজহার উদ্দিন আহমেদ। সাইরু হিল রিসোর্ট, বান্দরবান প্রকল্পের জন্য হসপিটালিটি অ্যান্ড হেলথ কেয়ার ক্যাটাগরিতে মুস্তফা আমিন, মো. কায়সার হোসাইন, কাজী মেফতাউল আরেফিন, আদনান ফেরদৌস হক এবং মাহমুদ হোসাইন।

‘থার্মাল কমফোর্ট গাইডলাইন্স ফর প্রোডাকশন স্পেস উইথইন মাল্টিস্টোরি গার্মেন্ট ফ্যাক্টরিজ লোকেটেড ইন বাংলাদেশ’ শিরোনামের গবেষণার জন্য ‘রিসার্চ’ ক্যাটাগরিতে মো. মোহতাজ হোসাইন। ‘ফিফটি ইয়ারস অব আর্কিটেকচার ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক গবেষণার জন্য ‘পাবলিকেশন’ ক্যাটাগরিতে নাসরিন হুসাইন এবং মাহমুদুল আনোয়ার রিয়াদ।

এছাড়া ‘কনজার্ভেশন অ্যান্ড রিভাইটালাইজেশন’ ক্যাটাগরিতে দুটি প্রকল্পকে অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়েছে। ‘কনজার্ভেশন অব বারো সরদার বাড়ি, সোনারগাঁ’ প্রকল্পের জন্য অ্যাওয়ার্ড বিজয়ীরা হলেন- আবু সাঈদ এ আহমেদ, মো. সারোয়ার হোসাইন, মো. খালেদ শামস খান এবং মো. মাশরুর মামুন হোসাইন। ‘মীর মঞ্চিল, মোহাম্মদপুর, ঢাকা’ প্রজেক্টের জন্য অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন নাঈম আহমেদ কিবরিয়া, এশিয়া করিম, মোহাম্মদ মাহমুদুল ইসলাম এবং মো. বাপ্পারাজ চৌধুরী।

বাস্থই’র সভাপতি প্রফেসর ড. খন্দকার সাব্বির আহমেদ বলেন, দেশের স্থাপত্যধারা সমৃদ্ধ করতে স্থপতিরা অসামান্য ভূমিকা রাখছেন। তাদের কল্পনাশক্তি ও কারিগরি জ্ঞানের মাধ্যমে এই খাতের টেকসই উন্নয়ন ঘটিয়ে মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, তাই স্থপতিদের অনুপ্রেরণা দিতে আইএবি বাংলাদেশ এর স্থাপত্য জগতের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ অ্যাওয়ার্ডসের প্রচলন করেছে। আমরা আরও নানামুখী কর্মসূচির মাধ্যমে দেশের মেধাবী স্থপতিদের পাশে এবং পেশা চর্চাকে জনস্বার্থে এগিয়ে নিয়ে যেতে বদ্ধ পরিকর।

বাস্থই’র সাধারণ সম্পাদক স্থপতি নবী নেওয়াজ খান বলেন, আইএবি অ্যাওয়ার্ডস সে সকল স্বপ্নদ্রষ্টা স্থপতিদের উৎসাহিত করেছে, যারা তাদের প্রকল্পগুলোতে সৃজনশীল আর নান্দনিকতার পাশাপাশি টেকসই উদ্ভাবনের মাধ্যমে স্থাপত্যশিল্পকে ক্রমান্বয়ে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।

তিনি বলেন, সামগ্রিকভাবে নির্মাণকাঠামোগত পরিবেশকে প্রভাবিত করছেন। আইএবি ইন্টেরিয়র ডিজাইন অ্যাওয়ার্ডস ইন্টেরিয়র ডিজাইনারদের অসামান্য প্রতিভা এবং কারিগরি নৈপুণ্য প্রদর্শনের মাধ্যমে নান্দনিক আবেদন এবং কার্যকারিতার নতুন মাত্রাকে স্বীকৃতি প্রদান করছে।

এশিয়ান পেইন্টসের কান্ট্রি হেড বুধাদিত্য মুখার্জি বলেন, আমাদের আশপাশে সবচেয়ে সৌন্দর্যমণ্ডিত ও বাসযোগ্য আবাসস্থল গড়ে তোলার জন্য স্থপতিরা অবদান রাখছেন। তাদের সৃজনশীল ও অভিনব কাজের প্রচেষ্টাকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আইএবি অ্যাওয়ার্ডস। ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টস বাংলাদেশের এ সম্মানজনক অ্যাওয়ার্ডস প্রদান উদ্যোগে সম্পৃক্ত থাকতে পেরে আমরা গর্বিত।

তিনি বলেন, উপযুক্ত প্রযুক্তি ও কল্পনার মিশেলে আমাদের আবাসস্থলগুলোর সৌন্দর্যবর্ধনে প্রতিনিয়ত ভূমিকা রেখে চলেছে এশিয়ান পেইন্টস। ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত থাকবে।

স্থপতিদের দেওয়া আইএবির সর্বোচ্চ পুরস্কার হচ্ছে- আইএবি গোল্ড মেডেল, যেটি প্রতি দুই বছরে স্থপতিদের তাদের সমগ্রজীবনে স্থাপত্যকলায় অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ দিয়ে থাকে।

এশিয়ান পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড এ আয়োজনের এক্সক্লুসিভ পার্টনার। একটি বাসযোগ্য ও নান্দনিক আবাসস্থল গড়ে তুলতে স্থপতিদের অবদানের স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য এ অ্যাওয়ার্ডস প্রদান আয়োজনে যুক্ত হয়েছে।

;

বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের বইপড়া কর্মসূচিতে আরও ৩৯,৬৮০ বই হস্তান্তর বিকাশের



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
৩৯,৬৮০ বই হস্তান্তর বিকাশের

৩৯,৬৮০ বই হস্তান্তর বিকাশের

  • Font increase
  • Font Decrease

এক দশকের ধারাবাহিকতায় এ বছরও বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের বইপড়া কর্মসূচিতে ৩৯ হাজার ৬৮০টি বই হস্তান্তর করলো বিকাশ। শিক্ষার্থীদের মনের বিকাশ ও উৎকর্ষের লক্ষ্যে দেশজুড়ে বিভিন্ন স্কুলে এই বইগুলো বিতরণ করা হয়।

আলোকিত মানুষ গড়ার কারিগর ও বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান নির্বাহী অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ এর হাতে বইগুলো তুলে দেন বিকাশ-এর চিফ এক্সটার্নাল অ্যান্ড করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মেজর জেনারেল শেখ মো. মনিরুল ইসলাম (অব.)।

শিক্ষার্থীদের মাঝে বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে দায়িত্বশীল করপোরেট প্রতিষ্ঠান হিসেবে ২০১৪ সাল থেকে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের এই দেশভিত্তিক উৎকর্ষ কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত আছে বিকাশ। এর আওতায়, এ পর্যন্ত দেশজুড়ে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৩ লাখেরও বেশি বই দেওয়া হয়েছে যার মাধ্যমে ৩০ লাখ পাঠক উপকৃত হয়েছে।

উল্লেখ্য, বিকাশ তার যাত্রা শুরুর সময় থেকেই বই পড়াকে উৎসাহিত করতে বিভিন্ন ধরণের কার্যক্রমে যুক্ত রয়েছে। ২০১৮ সাল থেকেই বাংলা একাডেমির অমর একুশে বইমেলা আয়োজনে মূল পৃষ্ঠপোষক হিসেবে সহযোগিতা করছে বিকাশ। এছাড়া, স্কুলের শিক্ষার্থীদের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে অনুপ্রাণিত করতে সারাদেশে বাংলা ও ইংরেজি মাধ্যমের ৫০০টি স্কুলে প্রতি বছর ২০ হাজার কপি গ্রাফিক নভেল সিরিজ ‘মুজিব’ বিতরণ করছে প্রতিষ্ঠানটি। শিক্ষা কার্যক্রমকে আরও সম্প্রসারিত করতে ২০১৯ সাল থেকে যশোরের বিশেষায়িত স্কুল প্রয়াস এর শিক্ষার্থীদের বাৎসরিক শিক্ষাদান খরচও বহন করে আসছে বিকাশ।

;

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ত্রৈমাসিক ব্যবসা পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ত্রৈমাসিক ব্যবসা পর্যালোচনা সভা ২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনলাইন মাধ্যমে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনের উদ্বোধন ও সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ হাবিব হাসনাত।

সভায় চলতি বছরে ব্যাংকের অর্জিত সাফল্যের পর্যালোচনা এবং শাখা ও উপশাখাসমূহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের বিভিন্ন দিক নির্দেশনা নিয়ে আলোচনা করা হয়। এসময় অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী মশিউর রহমান জেহাদ, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক আতাউস সামাদ, প্রধান কার্যালয়ের বিভাগীয় প্রধান, শাখা ব্যবস্থাপক এবং উপশাখা ইন-চার্জগণ উপস্থিত ছিলেন।

;

ইসলামী ব্যাংকের কুমিল্লা জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংকের কুমিল্লা জোনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়ে কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সম্প্রতি কুমিল্লার ম্যাজিক প্যারাডাইস পার্কে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. মাকসুদুর রহমানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী, ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ শাব্বির এবং সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট আবু ছাঈদ মো. ইদ্রিস।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন কুমিল্লা জোনপ্রধান মো. মনিরুল ইসলাম। সম্মেলনে ব্যাংকের নোয়াখালী জোনপ্রধান এ. এফ. এম আনিছুর রহমান, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট খালেদ মাহমুদ রায়হান, প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী, কুমিল্লা জোনের অধীন শাখাসমূহের প্রধান, উপ-শাখা ইনচার্জ,কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন।

;