বছর জুড়ে লাগাম ছাড়া ছিল নিত্যপণ্যের দাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

করোনাভাইরাসের প্রভাবে মানুষের আয় কমার পাশাপাশি বছর জুড়ে লাগামহীন নিত্যপণ্যের দামে দিশেহারা ছিল নিম্ন ও নিম্ন-মধ্যবিত্তরা। বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকার পণ্যের শুল্ক কমিয়ে দাম নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেও সফল হতে পারেনি।

বাজারে পণ্যে র ঘাটতি না থাকলেও দেশীয় সিন্ডিকেট বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে বারবার বাড়িয়েছে দাম এমনটাই উঠে এসেছিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও ট্যারিফ কমিশনের অনুসন্ধানে।

লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার

নিত্যপণ্যের বাজারের লাগামহীন দামে নাভিশ্বাস উঠেছে নিম্নআয়ের মানুষের।
বছর জুড়ে অস্বাভাবিক দাম বেড়েছে ব্রয়লার মুরগির। পাকিস্তানি কক বা সোনালি মুরগি, লাল লেয়ার মুরগির দামও ছিল বেশী। চালের দাম কেজি প্রতি ৬ টাকা পর্যন্ত বেড়ে যায়।

অক্টোবরে পেঁয়াজের দাম কেজি প্রতি বেড়ে ৮০ থেকে ৯০ টাকায় ওঠে। বাজারে দাম স্বাভাবিক রাখতে পেঁয়াজ আমদানির ক্ষেত্রে শুল্ক প্রত্যাহার করে নেয় সরকার। ফলে পেঁয়াজের কিছুটা দাম কমে যায়। ঊর্ধ্বমুখী ছিল চাল, ডাল, তেল, লবণ, শাকসবজি থেকে শুরু করে বিভিন্ন পণ্যের দামও।

গরম মসলার বাজারও ছিল চড়া

ঈদসহ বিভিন্ন উৎসবকে কেন্দ্র করে বাড়ে মশলার দাম। এ বছর মশলা জাতীয় পণ্যের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দাম বেড়েছে আমদানি করা রসুনের। আদা, এলাচ, লবঙ্গ, তেজপাতার দামও অন্যান্য বছরের তুলনায় বেশি ছিল। করোনা নিয়ন্ত্রণে সরকার ঘোষিত বিধি নিষেধের কারণে মসলার বাজারেও এর প্রভাব পড়ে। প্রতি বছর ঈদের আগে বেচা কেনা বেড়ে গেলেও এবার তা তুলনামূলক কম ছিল। এতে ক্ষতির মুখে পড়ে ব্যবসায়ীরা।

নিত্য পণ্য বিক্রিতে টিসিবির ট্রাক সেল

ঊর্ধ্বমুখী বাজারে নিম্ন ও নিম্ন-মধ্য বিত্তদের জন্য ভরসাস্থল হয়ে উঠে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) ট্রাক সেল। বাজার থেকে তুলনামূলক কম দামে পণ্য পাওয়া ক্রেতাদের ভিড় ছিল টিসিবির ট্রাক সেলে। টিসিবি’র ট্রাকে পণ্য কিনতে নির্ধারিত সময়ের অনেক আগে থেকেই ক্রেতারা দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। হঠাৎ বৃষ্টিতে শরীর ভিজে গেলেও জায়গা হারানোর ভয়ে লাইন থেকে সরতে দেখা যায়নি কাউকে। ফলে দীর্ঘ সময় লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে মহিলা ও বৃদ্ধরা চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। ট্রাকে চাহিদার চেয়ে পণ্য কম থাকায় দীর্ঘক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে থেকেও অনেককে খালি হাতে ফিরে যেতে দেখা যায়।

টিসিবির মুখপাত্র হুমায়ুন কবির বলেন, বাজারে নিত্য পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় এখন ন্যায্যমূল্যে পণ্য কেনার চাহিদা বেশি। ট্রাকগুলোতে ক্রেতাদের বাড়তি ভিড় থাকায় পণ্যের পরিমাণও বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি ট্রাকের সংখ্যাও বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে।

সিন্ডিকেটের কাছে ব্যর্থ বাজার নিয়ন্ত্রণ

কৃত্রিম সংকট তৈরি করে বাজারে দাম নিত্যর পণ্যে্র দাম বাড়াচ্ছে অসাধু চক্র। ব্যবসায়ীদের অসাধু সিন্ডিকেটের কারণে এ বছরেও বেড়েছে নিত্যযপণ্যেমর দাম। সিন্ডিকেশনের ফলে নিত্য পণ্য কিনতে গিয়ে জন সাধারণ উচ্চমূল্যের কারণে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে আসছেন। চাল, চিনি, ভোজ্য তেল, গুঁড়া দুধ, ইলিশ মাছ, মাংস, ডাল ও শাকসবজির দাম বৃদ্ধিতে সিন্ডিকেট কাজ করছে বলে বিভিন্ন প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।

হঠাৎ করে চিনির দাম অস্বাভাবিক বেড়ে গেলে লাগাম টানতে সেপ্টেম্বরে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় খোলা চিনির দাম প্রতি কেজি সর্বোচ্চ ৭৪ টাকা এবং প্যাকেট জাত চিনি প্রতি কেজি ৭৫ টাকা নির্ধারণ করে দেয়। কিন্তু সিন্ডিকেটের কারণে বাজারে দাম কার্যকর করা যায়নি। দোকানে খোলা চিনি ৮০ এবং প্যাকেট জাত চিনি ৮৫ থেকে ৮৭ টাকায় বিক্রি করতে দেখা যায়।

একই ঘটনা ঘটেছে ভোজ্য তেলের ক্ষেত্রেও। চলতি বছর ফেব্রুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত সাত দফা বাড়ানো হয় ভোজ্য তেলের দাম। বিশ্ব বাজারে দাম কমলেও দেশের বাজারে উল্টো বেড়েছে।

বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসে তেলের দাম নির্ধারণ করে দিলেও বাজারে সেই দাম কার্যকর হয়নি। বাড়তি দামেই বিক্রি হচ্ছে তেল। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার মাধ্যমে দাম নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করা হলেও তা ব্যর্থ হয়েছে।

ট্যারিফ কমিশনের সাবেক সদস্য আবিদ খান বলছেন, বাজারে অনেক বেশি প্রতিযোগিতা থাকলে হয়তো দ্রব্যমূল্য হাতের নাগালে রাখা সরকারের জন্য সহজ হতো। অল্প কয়েকটি প্রতিষ্ঠান বাজার নিয়ন্ত্রণ করায় তাদের মধ্যে একটি সিন্ডিকেট তৈরি হয়ে গেছে। এরা পণ্য সরবরাহ বাড়িয়ে কমিয়ে বাজার দাম নিজেদের অনুকূলে রাখে।

আন্তর্জাতিক বাজারে কমলেও দেশে দাম কমেনি

আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ায় কিছুদিন আগে দেশের বাজারে দাম বাড়ানো হয়েছিল। জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির প্রভাব পড়েছে দেশের সব খাতে। পরিবহণ খরচ, সেচ খরচ বেড়ে যাওয়ায় নিত্যপণ্যের দামও বেড়েছে অনেক। কিন্তু এখন আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দামে বড় পতন ঘটেছে। সেখানে দেশের বাজারে তেলের দাম কমানো হয়নি এখনো। কবে দাম কমানো হবে সে বিষয়েও সুনির্দিষ্ট কিছু বলছে না সরকার।

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, দেশের ভোগ্যপণ্যের বাজার দুষ্টচক্রের কবলে পড়েছে। ভোক্তাদের জিম্মি করে এসব দুষ্ট ব্যবসায়ী নানা ধরনের সুবিধা নিচ্ছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর দুর্বলতার সুযোগে বাজারে এই চক্রের আধিপত্য চলছেই। তারা বিভিন্ন সময়ে পণ্যের সংকট সৃষ্টির মাধ্যমে ফায়দা লুটছে। তাই বিশ্ববাজারে ভোগ্যপণ্যের দাম কমার পরও এর সুফল পাচ্ছেন না দেশের সাধারণ জনগণ।

   

আইএবি অ্যাওয়ার্ডসের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ স্থপতি ইনসটিটিউটের (আইএবি) সর্বোচ্চ সম্মাননা ‘আইএবি গোল্ড মেডেল-২০২৩’ আইএবি অ্যাওয়ার্ডস এবং ‘আইএবি ইন্টেরিওর ডিজাইন অ্যাওয়ার্ডস-২০২৩’ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) ঢাকার একটি হোটেলে স্বনামধন্য ও প্রথিতযশা পেশাজীবী ও গবেষক স্থপতিদের উপস্থিতিতে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

আইএবি অ্যাওয়ার্ডস বিজয়ীরা হলেন- পিএমজি গ্যালারি তেজগাঁও প্রকল্পের জন্য ‘রিটেইল’ ক্যাটাগরিতে মাহমুদুল আনোয়ার রিয়াদ, মামুন মোরশেদ চৌধুরী, ড্যানিয়েল হক এবং মাজহার উদ্দিন আহমেদ। সাইরু হিল রিসোর্ট, বান্দরবান প্রকল্পের জন্য হসপিটালিটি অ্যান্ড হেলথ কেয়ার ক্যাটাগরিতে মুস্তফা আমিন, মো. কায়সার হোসাইন, কাজী মেফতাউল আরেফিন, আদনান ফেরদৌস হক এবং মাহমুদ হোসাইন।

‘থার্মাল কমফোর্ট গাইডলাইন্স ফর প্রোডাকশন স্পেস উইথইন মাল্টিস্টোরি গার্মেন্ট ফ্যাক্টরিজ লোকেটেড ইন বাংলাদেশ’ শিরোনামের গবেষণার জন্য ‘রিসার্চ’ ক্যাটাগরিতে মো. মোহতাজ হোসাইন। ‘ফিফটি ইয়ারস অব আর্কিটেকচার ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক গবেষণার জন্য ‘পাবলিকেশন’ ক্যাটাগরিতে নাসরিন হুসাইন এবং মাহমুদুল আনোয়ার রিয়াদ।

এছাড়া ‘কনজার্ভেশন অ্যান্ড রিভাইটালাইজেশন’ ক্যাটাগরিতে দুটি প্রকল্পকে অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়েছে। ‘কনজার্ভেশন অব বারো সরদার বাড়ি, সোনারগাঁ’ প্রকল্পের জন্য অ্যাওয়ার্ড বিজয়ীরা হলেন- আবু সাঈদ এ আহমেদ, মো. সারোয়ার হোসাইন, মো. খালেদ শামস খান এবং মো. মাশরুর মামুন হোসাইন। ‘মীর মঞ্চিল, মোহাম্মদপুর, ঢাকা’ প্রজেক্টের জন্য অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন নাঈম আহমেদ কিবরিয়া, এশিয়া করিম, মোহাম্মদ মাহমুদুল ইসলাম এবং মো. বাপ্পারাজ চৌধুরী।

বাস্থই’র সভাপতি প্রফেসর ড. খন্দকার সাব্বির আহমেদ বলেন, দেশের স্থাপত্যধারা সমৃদ্ধ করতে স্থপতিরা অসামান্য ভূমিকা রাখছেন। তাদের কল্পনাশক্তি ও কারিগরি জ্ঞানের মাধ্যমে এই খাতের টেকসই উন্নয়ন ঘটিয়ে মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, তাই স্থপতিদের অনুপ্রেরণা দিতে আইএবি বাংলাদেশ এর স্থাপত্য জগতের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ অ্যাওয়ার্ডসের প্রচলন করেছে। আমরা আরও নানামুখী কর্মসূচির মাধ্যমে দেশের মেধাবী স্থপতিদের পাশে এবং পেশা চর্চাকে জনস্বার্থে এগিয়ে নিয়ে যেতে বদ্ধ পরিকর।

বাস্থই’র সাধারণ সম্পাদক স্থপতি নবী নেওয়াজ খান বলেন, আইএবি অ্যাওয়ার্ডস সে সকল স্বপ্নদ্রষ্টা স্থপতিদের উৎসাহিত করেছে, যারা তাদের প্রকল্পগুলোতে সৃজনশীল আর নান্দনিকতার পাশাপাশি টেকসই উদ্ভাবনের মাধ্যমে স্থাপত্যশিল্পকে ক্রমান্বয়ে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।

তিনি বলেন, সামগ্রিকভাবে নির্মাণকাঠামোগত পরিবেশকে প্রভাবিত করছেন। আইএবি ইন্টেরিয়র ডিজাইন অ্যাওয়ার্ডস ইন্টেরিয়র ডিজাইনারদের অসামান্য প্রতিভা এবং কারিগরি নৈপুণ্য প্রদর্শনের মাধ্যমে নান্দনিক আবেদন এবং কার্যকারিতার নতুন মাত্রাকে স্বীকৃতি প্রদান করছে।

এশিয়ান পেইন্টসের কান্ট্রি হেড বুধাদিত্য মুখার্জি বলেন, আমাদের আশপাশে সবচেয়ে সৌন্দর্যমণ্ডিত ও বাসযোগ্য আবাসস্থল গড়ে তোলার জন্য স্থপতিরা অবদান রাখছেন। তাদের সৃজনশীল ও অভিনব কাজের প্রচেষ্টাকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আইএবি অ্যাওয়ার্ডস। ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টস বাংলাদেশের এ সম্মানজনক অ্যাওয়ার্ডস প্রদান উদ্যোগে সম্পৃক্ত থাকতে পেরে আমরা গর্বিত।

তিনি বলেন, উপযুক্ত প্রযুক্তি ও কল্পনার মিশেলে আমাদের আবাসস্থলগুলোর সৌন্দর্যবর্ধনে প্রতিনিয়ত ভূমিকা রেখে চলেছে এশিয়ান পেইন্টস। ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত থাকবে।

স্থপতিদের দেওয়া আইএবির সর্বোচ্চ পুরস্কার হচ্ছে- আইএবি গোল্ড মেডেল, যেটি প্রতি দুই বছরে স্থপতিদের তাদের সমগ্রজীবনে স্থাপত্যকলায় অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ দিয়ে থাকে।

এশিয়ান পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড এ আয়োজনের এক্সক্লুসিভ পার্টনার। একটি বাসযোগ্য ও নান্দনিক আবাসস্থল গড়ে তুলতে স্থপতিদের অবদানের স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য এ অ্যাওয়ার্ডস প্রদান আয়োজনে যুক্ত হয়েছে।

;

বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের বইপড়া কর্মসূচিতে আরও ৩৯,৬৮০ বই হস্তান্তর বিকাশের



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
৩৯,৬৮০ বই হস্তান্তর বিকাশের

৩৯,৬৮০ বই হস্তান্তর বিকাশের

  • Font increase
  • Font Decrease

এক দশকের ধারাবাহিকতায় এ বছরও বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের বইপড়া কর্মসূচিতে ৩৯ হাজার ৬৮০টি বই হস্তান্তর করলো বিকাশ। শিক্ষার্থীদের মনের বিকাশ ও উৎকর্ষের লক্ষ্যে দেশজুড়ে বিভিন্ন স্কুলে এই বইগুলো বিতরণ করা হয়।

আলোকিত মানুষ গড়ার কারিগর ও বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান নির্বাহী অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ এর হাতে বইগুলো তুলে দেন বিকাশ-এর চিফ এক্সটার্নাল অ্যান্ড করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মেজর জেনারেল শেখ মো. মনিরুল ইসলাম (অব.)।

শিক্ষার্থীদের মাঝে বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে দায়িত্বশীল করপোরেট প্রতিষ্ঠান হিসেবে ২০১৪ সাল থেকে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের এই দেশভিত্তিক উৎকর্ষ কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত আছে বিকাশ। এর আওতায়, এ পর্যন্ত দেশজুড়ে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৩ লাখেরও বেশি বই দেওয়া হয়েছে যার মাধ্যমে ৩০ লাখ পাঠক উপকৃত হয়েছে।

উল্লেখ্য, বিকাশ তার যাত্রা শুরুর সময় থেকেই বই পড়াকে উৎসাহিত করতে বিভিন্ন ধরণের কার্যক্রমে যুক্ত রয়েছে। ২০১৮ সাল থেকেই বাংলা একাডেমির অমর একুশে বইমেলা আয়োজনে মূল পৃষ্ঠপোষক হিসেবে সহযোগিতা করছে বিকাশ। এছাড়া, স্কুলের শিক্ষার্থীদের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে অনুপ্রাণিত করতে সারাদেশে বাংলা ও ইংরেজি মাধ্যমের ৫০০টি স্কুলে প্রতি বছর ২০ হাজার কপি গ্রাফিক নভেল সিরিজ ‘মুজিব’ বিতরণ করছে প্রতিষ্ঠানটি। শিক্ষা কার্যক্রমকে আরও সম্প্রসারিত করতে ২০১৯ সাল থেকে যশোরের বিশেষায়িত স্কুল প্রয়াস এর শিক্ষার্থীদের বাৎসরিক শিক্ষাদান খরচও বহন করে আসছে বিকাশ।

;

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ত্রৈমাসিক ব্যবসা পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ত্রৈমাসিক ব্যবসা পর্যালোচনা সভা ২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনলাইন মাধ্যমে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনের উদ্বোধন ও সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ হাবিব হাসনাত।

সভায় চলতি বছরে ব্যাংকের অর্জিত সাফল্যের পর্যালোচনা এবং শাখা ও উপশাখাসমূহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের বিভিন্ন দিক নির্দেশনা নিয়ে আলোচনা করা হয়। এসময় অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী মশিউর রহমান জেহাদ, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক আতাউস সামাদ, প্রধান কার্যালয়ের বিভাগীয় প্রধান, শাখা ব্যবস্থাপক এবং উপশাখা ইন-চার্জগণ উপস্থিত ছিলেন।

;

ইসলামী ব্যাংকের কুমিল্লা জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংকের কুমিল্লা জোনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়ে কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সম্প্রতি কুমিল্লার ম্যাজিক প্যারাডাইস পার্কে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. মাকসুদুর রহমানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী, ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ শাব্বির এবং সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট আবু ছাঈদ মো. ইদ্রিস।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন কুমিল্লা জোনপ্রধান মো. মনিরুল ইসলাম। সম্মেলনে ব্যাংকের নোয়াখালী জোনপ্রধান এ. এফ. এম আনিছুর রহমান, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট খালেদ মাহমুদ রায়হান, প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী, কুমিল্লা জোনের অধীন শাখাসমূহের প্রধান, উপ-শাখা ইনচার্জ,কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন।

;