জিপিএইচ ইস্পাতের বার্ষিক সাধারণ সভা সম্পন্ন, লভ্যাংশ অনুমোদন



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
জিপিএইচ ইস্পাতের বার্ষিক সাধারণ সভা সম্পন্ন।

জিপিএইচ ইস্পাতের বার্ষিক সাধারণ সভা সম্পন্ন।

  • Font increase
  • Font Decrease

জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেডের ১৪তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) সম্পন্ন হয়েছে। শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৫ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ প্রদানের প্রস্তাব অনুমোদন।

সোমবার (২১ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টায় ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে এজিএম অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন কোম্পানির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলমগীর কবির।

সভায় আরও যোগ দেন- ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আলমাস শিমুল, পরিচালকগণ- মোঃ আশরাফুজ্জামান, মোঃ আব্দুল আহাদ, মোঃ আজিজুল হক, স্বতন্ত্র পরিচালক এম এ মালেক, মুখতার আহমদ, নির্বাহী পরিচালক (গ্রুপ) এবং কোম্পানি সচিব আবু বকর সিদ্দিক এফসিএমএ, নির্বাহী পরিচালক (ফাইনান্স অ্যান্ড বিজনেস ডেভলাপমেন্ট) কামরুল ইসলাম এফসিএ, নির্বাহী পরিচালক (সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং) শোভন মাহবুব শাহবুদ্দিন (রাজ), উপদেষ্টা (অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষণ) আরাফাত কামাল এফসিএ এবং প্রধান অর্থ কর্মকর্তা এইচ এম আশরাফ উজ জামান এফসিএ এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ। এছাড়াও সভায় বহু সংখ্যক শেয়ারহোল্ডার ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে যোগ দেন।

উক্ত সভায় জিপিএইচ ইস্পাত লি. এর ৩০ জুন সমাপ্ত বছরের আর্থিক প্রতিবেদন, সংশ্লিষ্ট নিরীক্ষা প্রতিবেদন এবং পরিচালনা পর্ষদের প্রতিবেদন সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভোটে গৃহীত ও অনুমোদিত হয়। এছাড়া সভায় ২০১৯-২০ অর্থবছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ঘোষিত ৫ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদিত হয়।

স্বাগত ভাষণে সভার সভাপতি মোঃ আলমগীর কবির বলেন, বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ এবং প্রতিকূলতার মুখে জিপিএইচ ইস্পাত ধারাবাহিকভাবে বিপণন সরবরাহ ও ভ্যালু চেইনসমূহকে সহজতর করে চলেছে। তীব্র প্রতিযোগিতার কারণে জিপিএইচ ইস্পাত তার প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা, কৌশল এবং নতুন পণ্য উদ্ভাবনের বিষয়ে বিশেষ জোর দিচ্ছে। তিনি আরো বলেন, দায়িত্বশীল ব্যবসায়িক আচরণের মাধ্যমে জিপিএইচ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। মহামারি পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে তিনি রফতানিসহ সর্বক্ষেত্রে সরকারি প্রণোদনা কামনা করেন।

জিপিএইচ গ্রুপ চেয়ারম্যান ও জিপিএইচ ইস্পাতের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম কোভিড-১৯ উদ্ভূত বৈশ্বিক ও অভ্যন্তরীণ অর্থনীতিতে প্রচন্ড আঘাতের কথা উল্লেখ করেন। এই চ্যালেঞ্জের মধ্যেও আমরা বিশ্বের সর্বাধুনিক কোয়ান্টাম ইলেক্ট্রিক আর্ক ফার্ণেস প্রযুক্তি পরীক্ষামূলক উৎপাদন করে শীঘ্রই বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু করবো। এই সময়কালে জিপিএইচ পদ্ধতিগত সমাধানে নীতি গ্রহণ করা হয়েছে যা শিল্পে ইকোসিস্টেমকে শক্তিশালী করেছে। কোম্পানির টেকসই উন্নয়ন অর্জনে ম্যানেজমেন্ট একসাথে কাজ করে চলেছে। সংকোচিত মার্কেটে শীর্ষস্থানীয় অবস্থান সুদৃঢ় করার জন্য বাজারমুখী প্রযুক্তি, গুনগতমান উদ্ভাবনপূর্বক ব্যবসায়ে লাভজনকতা রক্ষার বিষয়সমূহ অগ্রাধিকার দেয়া হচ্ছে।

তিনি জিপিএইচ এর কর্মরত মানব সম্পদকে কোভিড-১৯ সুরক্ষা দেয়ার বহুমুখী পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করেন। তাছাড়া জিপিএইচ ইস্পাত জেলা প্রসাশন ও সিভিল সার্জনের মাধ্যমে উপজেলা পর্যায়ে, নগরীর ফিল্ড হাসপাতাল সমূহে ও সরকারি হাসপাতাল গুলোতে রিফিল পদ্ধতিতে ১ হাজার অক্সিজেন সিলিন্ডার বিতরণ করেছে।

পরিশেষে জিপিএইচ’এর অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মাদ আলমাস শিমুল বলেন, আমরা একটা আন্তর্জাতিক মানের টিম নিয়ে রাউন্ড দ্যা ক্লক কাজ করছি। চীনের মত দেশে বিলেট রপ্তানী করে বাংলাদেশকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছি। তিনি বাংলাদেশ সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও রেগুলেটরি বডি সমূহ এবং প্রিন্ট এবং ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াকে ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

শেয়ারহোল্ডারদের প্রশ্নের উত্তর দেন- ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, সার্বিক অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন নির্বাহী পরিচালক (এফ অ্যান্ড বিডি) কামরুল ইসলাম, এফসিএ।

আলোচনায় শেয়ারহোল্ডারবৃন্দ কোম্পানির সার্বিক কার্যক্রমে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন এবং কোম্পানির পরিচালকগণের প্রতি অনুরোধ রাখেন যাতে এর ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকে এবং ভবিষ্যতে অধিক পরিমাণে লভ্যাংশ প্রদান করতে পারে।

   

ভর্তুকি কমাতে বছরে চারবার বাড়বে বিদ্যুতের দাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভর্তুকি কমিয়ে আনতে বছরে চারবার বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করবে সরকার। পর্যায়ক্রমে আগামী তিন বছর এভাবেই বাড়ানো হবে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) সচিবালয়ে আইএমএফের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে সরকারের বিদ্যুৎ বিভাগ এ কথা জানিয়েছে।

জানা গেছে, চলতি মাসে আবারও বাড়তে পারে জ্বালানি তেলের মূল্য। বিশ্ববাজারের সঙ্গে সমন্বয় করে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে মূল্য বাড়াবে। তবে বিশ্ববাজারে কমলে এখানেও কমানো হবে। এ ব্যাপারে বৃহস্পতিবার একটি নির্দেশিকা জারি করেছে।

সমন্বয়ের নামে মূলত বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হচ্ছে জানিয়ে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকার খরচ কমিয়েও ভর্তুকি সমন্বয় করতে পারে। অনিয়ম, দুর্নীতি, অপচয় রোধ করে বিদ্যুতের উৎপাদন খরচ কমানোর দিকে সরকারের মনোযোগ নেই। বরং চাহিদা না থাকলেও দরপত্র ছাড়া একের পর এক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করে এ খাতের খরচ আরও বাড়াচ্ছে।

আইএমএফের প্রতিনিধিদল বৃহস্পতিবার জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ, পেট্রোবাংলা, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) সঙ্গেও বৈঠক করেছে। বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, পেট্রোবাংলা ও বিপিসি প্রায় একইভাবে আইএমএফকে জানিয়েছে, গ্যাস ও জ্বালানি তেলে নতুন করে ভর্তুকির চাপ নেই। তেলের দাম নিয়ে স্বয়ংক্রিয় যে পদ্ধতি (আন্তর্জাতিক বাজারে বাড়লে দেশে বাড়বে, কমলে কমবে) চালু করার কথা আইএমএফ বলেছিল, তা হয়েছে। প্রতি মাসে জ্বালানি তেলের দাম সমন্বয় করা হচ্ছে। এতে জ্বালানি তেলে আর কখনো ভর্তুকি দিতে হবে না। প্রথম দুই দফায় দাম কিছুটা কমানো হলেও শেষ দফায় দাম বেড়েছে। তিন মাস ধরে এ চর্চা করা হচ্ছে।

এ বিষয়ে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, এ বছর বিদ্যুতের মূল্য আরও কয়েক দফা সমন্বয় করা হবে। এভাবে আগামী তিন বছর চলবে। তবে কোন মাসে সমন্বয় করা হবে এখনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।

জ্বালানি তেলের মূল্য প্রসঙ্গে তিনি বলেন, মার্চের প্রথম সপ্তাহ থেকে সমন্বয় করা হবে। তবে আমার কাছে মনে হচ্ছে সমন্বয় করা হলেও জ্বালানি তেলের মূল্য খুব বাড়বে না। তবে পরিবর্তন হলে সেটি নির্ভর করবে বৈশ্বিক বাজারের ওপর।

জানা গেছে, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতা আসার পর এ পর্যন্ত বিদ্যুতের মূল্য বেড়েছে ১৩ বার।

;

এপ্রিলে পণ্য রফতানি কমেছে ৪ কোটি ডলার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশ থেকে গত এপ্রিলে পণ্য রফতানি থেকে আয় এসেছে ৩ হাজার ৯১৬ দশমিক ৯৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই রফতানি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় শূন্য দশমিক ৯৯ শতাংশ কম।

রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) প্রকাশিত হালনাগাদ পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

এপ্রিলে ৪৭১ কোটি ডলার রফতানি লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম হয়েছে ১৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ।

চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে পণ্য রফতানিতে আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩ দশমিক ৯৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে, এ সময়ে মোট রফতানির মূল্য ৪ হাজার ৭৪৭ কোটি ডলার। আগের বছরের একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৫৬৮ কোটি টাকা, যা ৫ হাজার ৯৭ কোটি ডলারের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৬ দশমিক ৮৭ শতাংশ কম হয়েছিল।

রফতানিমুখী শিল্পসংশ্লিষ্টরা বলেছেন, ঈদুল ফিতরের সময়ে কারখানাগুলোয় কার্যাদেশ কম এসেছে। দীর্ঘায়িত ছুটির কারণেও রফতানি চালানের সংখ্যা কমে যায়। এ কারণে পণ্যদ্রব্য রফতানি নিম্নমুখী হয়, তবে ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশে একে স্বাভাবিক ঘটনা বলেই উল্লেখ করেছেন।

এখন পণ্য রফতানিতে শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা বাংলাদেশকে প্রতিযোগিতাসক্ষম রাখতে সহায়তা করছে। তবে ২০২৬ সালে স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বেরিয়ে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হলে সেই সুবিধা আর থাকবে না। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) ১৩তম মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনের যৌথ ঘোষণা অনুযায়ী, এলডিসি থেকে উত্তরণের পরও সংশ্লিষ্ট দেশগুলো তিন বছর শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা পাবে। এ সুবিধা আমদানি ও রফতানিকারক দেশের মধ্যে আলোচনার ভিত্তিতে নির্ধারিত হবে।

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, এলডিসি হিসেবে আমরা যেসব সুযোগ-সুবিধা পাই, সেসব ভবিষ্যতে থাকবে না। তখন রফতানি বাড়াতে হলে নতুন কৌশল বা উদ্যোগ লাগবে। রফতানিতে অভ্যন্তরীণ সক্ষমতা বাড়াতে পণ্য ও সেবা বহুমুখীকরণ এবং বিনিয়োগ বাড়ানো প্রয়োজন। অন্যদিকে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুুক্তি করার জন্য সরকারের রাজনৈতিক সম্মতি লাগবে।

;

রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব



নিউজ ডেস্ক
রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব

রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব

  • Font increase
  • Font Decrease

রিটেইল ব্যাংকিং সেবাকে আরও সহজ করতে বাংলাদেশের দ্রুত প্রসারমান স্ট্যার্টআপ হিসাবীর সাথে অংশীদারিত্ব করেছে বেসরকারি প্রাইম ব্যাংক পিএলসি। সম্প্রতি উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে।

এই অংশীদারিত্বের ফলে হিসাবী দোকান অ্যাপ ব্যবহারকারীরা এখন থেকে বাধাহীনভাবে প্রাইম ব্যাংকের বিভিন্ন সেবা গ্রহণ করতে পারবেন। এই চুক্তির ফলে রিটেইলারদের ব্যাংকিং অভিজ্ঞতায় এক দারুণ পরিবর্তন আসবে এবং লেনদেন আরও সহজ হবে।

প্রাইম ব্যাংকের কনজুমার ব্যাংকিং বিভাগের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নাজিম এ. চৌধুরী এবং হিসাবী'র পক্ষ থেকে রাকিন মোহাম্মদ সাভি (প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা) নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে চুক্তিতে সই করেন, যা রিটেইলারদের পেশাগত কাজের সাথে সরাসরি ব্যাংকিং সেবা যুক্ত করে তাদের ক্ষমতায়ন করার প্রতিশ্রুতি। ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তিকরণের লক্ষ্য অর্জন এবং হাসাবী'র রিটেইল নেটওয়ার্ককে আরও দক্ষ করে তুলতে এই চুক্তি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এবং নতুন নতুন উদ্ভাবন ও গ্রহক সেবা বাড়াতে উভয় প্রতিষ্ঠানের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।

;

এ দফায় সোনার দাম ভরিতে কমল ১৮৭৮ টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিদায়ী এপ্রিলের ৩০ তারিখ টানা ৭ দফায় কমানো হয়েছিল সোনার দাম। এবার ৮ম দফায় কমানো হয়েছে এক হাজার ৮৭৮ টাকা। ফলে সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার নতুন দাম এখন ১ লাখ ৯ হাজার ১৬৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। 

বৃহস্পতিবার (২ মে) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। 

এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম কমেছে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলারি অ্যাসোসিয়েশন সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করেছে, যা আগামীকাল শুক্রবার (৩ মে) থেকে কার্যকর হবে।

এর আগে গত ৩০ এপ্রিল ভালো মানের একভরি সোনার দাম ৪২০ টাকা কমানো হয়। তার আগে ২৯ এপ্রিল ১ হাজার ১১৫ টাকা, ২৮ এপ্রিল ৩১৫ টাকা, ২৭ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৫ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৪ এপ্রিল ২ হাজার ৯৯ টাকা এবং ২৩ এপ্রিল ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমানো হয়। এখন আবার দাম কমানোর মাধ্যমে আট দফায় ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ১০ হাজার ২৬২ টাকা কমল।

;