পুঁজিবাজারে আসছে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড

এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড

  • Font increase
  • Font Decrease

পুঁজিবাজারে আসছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের অন্যতম কর্মী-মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড।

বুধবার (২৬ আগস্ট) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।

বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) অনুমোদন পেয়েছে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াতুল ইসলামের সভাপতিত্বে গত ০৫ আগস্ট অনুষ্ঠিত ৭৩৪তম কমিশন সভায় কোম্পানিটিকে ইলেকট্রনিক বিডিংয়ের মাধ্যমে প্রান্ত-সীমা মূল্য (কাট-অফ প্রাইস) নির্ধারণের জন্য বিডিংয়ের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

আইপিওর মাধ্যমে কোম্পানিটি পুঁজিবাজার থেকে ১৫০ কোটি টাকা মূলধন সংগ্রহ করবে। উত্তোলিত টাকায় এলপিজি ব্যবসা সম্প্রসারণ, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ ও আইপিও প্রক্রিয়ার খরচ নির্বাহে ব্যয় করবে। ৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের সমন্বিত আর্থিক বিবরণী অনুসারে, পুনর্মূল্যায়ন সঞ্চিতিসহ কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ৪৫ টাকা ১৫ পয়সা আর পুনর্মূল্যায়ন সঞ্চিতি ছাড়া এনএভিপিএস ৩০ টাকা ২০ পয়সা। কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে আছে লংকাবাংলা ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড।

শুরু থেকে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের অগ্রদূত হিসেবে এনার্জিপ্যাক সুপরিচিত একটা নাম। এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড মূলত একটি কর্মী মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান; কেননা প্রতিষ্ঠানটির উল্লেখযোগ্য শেয়ারের মালিক মূলত এই প্রতিষ্ঠানটির কর্মীরা। সুনির্দিষ্ট নিয়মের মাধ্যমে কর্মীদের মধ্যে মুনাফার বিষয়টি বন্টন করা হয়ে থাকে। যাত্রার শুরু থেকেই এনার্জিপ্যাক কর্মীবান্ধব প্রতিষ্ঠান হিসেবে সকলের মাঝে সুনাম অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। এনার্জিপ্যাক বিশ্বাস করে, আজকের এই সাফল্যের মূল ভিত্তি হলো তাদের অদম্য কর্মীবৃন্দ এবং কর্মীদের সৃজনশীলতা, আস্থা ও পারস্পরিক শ্রদ্ধা এনার্জিপ্যাকের মূল চালিকা শক্তি। প্রতিটি কর্মীর দায়িত্ব, নিষ্ঠা ও নিরলস পরিশ্রমের মাধ্যমেই এনার্জিপ্যাক বাংলাদেশে শক্ত অবস্থান তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে।

বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় ইলেক্ট্রো মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং প্রতিষ্ঠান এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত। এর পর থেকেই সুনাম ও দক্ষতার সাথে পাওয়ার জেনারেশন, এনার্জি, ইনফ্রাস্ট্রাকচার, কমার্শিয়াল অটোমোটিভ, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ও কমার্শিয়াল বিল্ডিং এবং অ্যাসেমব্লিং ও ম্যানুফ্যাকচারিং খাতে কাজ দক্ষতা সুনামের সাথে কাজ করে আসছে প্রতিষ্ঠানটি। ২৫ বছরের যাত্রায় প্রতিষ্ঠানটি অর্জন করেছে নানা সম্মান ও স্বীকৃতি। যার মধ্যে রয়েছে: আইএসও ৯০০১-২০১৫ এবং সুপারব্র্যান্ডস অ্যাওয়ার্ড এবং জেএসি'র জন্য গ্লোবাল ডিস্ট্রিবিউটর অ্যাওয়ার্ড ও বেস্ট ব্র্যান্ড প্রোমোশন অ্যাওয়ার্ড। ম্যনুফাকচারিং এর ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানটির জি-গ্যাস ও স্টিলপ্যাক এর জন্য রয়েছে আধুনিক ফ্যাক্টরি এবং জেএসি ও গ্ল্যাড এর জন্য রয়েছে অ্যাসেম্বলি প্ল্যান্ট। এবং ট্রেডিং ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানটি আনকাই, জেসিবি, লিফটস অল, শ্যাকম্যান, জন ডিয়ার, উডওয়ার্ড, সিমেন্স, এফজি উইলসন এবং হেলির মতো বিশ্বখ্যাত প্রতিষ্ঠানের সাথে কাজ করছে।

এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেডের স্টিলপ্যাক ব্র্যান্ড বাণিজ্যিক এবং আবাসিক সবরকম স্টিল বিল্ডিং এর কমপ্লিট স্টিল কনস্ট্রাকশন সার্ভিস প্রদান করে। পাশাপাশি, প্রতিষ্ঠানটির একটি উল্লেখযোগ্য ফুটপ্রিন্ট হল জ্বালানি খাতের অন্যতম এলপিজি ব্র্যান্ড জি-গ্যাস এলপিজি, যেটি দেশের মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় রান্নার জ্বালানি সরবরাহের পাশাপাশি শিল্প, বাণিজ্যিক এবং গাড়ির জ্বালানি সেবা প্রদান করে। গ্রাহকের ব্যাপক আস্থা এবং চাহিদার ফলশ্রুতিতে জি-গ্যাস তথা এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লি. তার এলপিজি অবকাঠামো সম্প্রসারণের ও উন্নয়নে পরিকল্পনা, সুদূরপ্রসারী কার্যক্রম ও গঠনমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। সর্বোপরি, বিদ্যুৎ এবং জ্বালানির চাহিদা পূরণে এনার্জিপ্যাক যে কোন স্তরে গ্রাহকদের এন্ড-টু-এন্ড সমাধান নিশ্চিত করে থাকে।

এনার্জিপ্যাকের লক্ষ্য হচ্ছে দেশের সর্বস্তরে জ্বালানির ঘাটতি পূরণ করা এবং গ্রাহককে উন্নত সেবা প্রদানের মাধ্যমে একক এবং সমবেতভাবে দেশের মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন করা। এজন্যই এনার্জিপ্যাক একটি স্লোগান তার সর্বক্ষেত্রে ধারণ এবং লালন করে, আর তা হলো ‘এনার্জি ওয়ার্কস ওয়ান্ডার’।

   

ভর্তুকি কমাতে বছরে চারবার বাড়বে বিদ্যুতের দাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভর্তুকি কমিয়ে আনতে বছরে চারবার বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করবে সরকার। পর্যায়ক্রমে আগামী তিন বছর এভাবেই বাড়ানো হবে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) সচিবালয়ে আইএমএফের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে সরকারের বিদ্যুৎ বিভাগ এ কথা জানিয়েছে।

জানা গেছে, চলতি মাসে আবারও বাড়তে পারে জ্বালানি তেলের মূল্য। বিশ্ববাজারের সঙ্গে সমন্বয় করে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে মূল্য বাড়াবে। তবে বিশ্ববাজারে কমলে এখানেও কমানো হবে। এ ব্যাপারে বৃহস্পতিবার একটি নির্দেশিকা জারি করেছে।

সমন্বয়ের নামে মূলত বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হচ্ছে জানিয়ে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকার খরচ কমিয়েও ভর্তুকি সমন্বয় করতে পারে। অনিয়ম, দুর্নীতি, অপচয় রোধ করে বিদ্যুতের উৎপাদন খরচ কমানোর দিকে সরকারের মনোযোগ নেই। বরং চাহিদা না থাকলেও দরপত্র ছাড়া একের পর এক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করে এ খাতের খরচ আরও বাড়াচ্ছে।

আইএমএফের প্রতিনিধিদল বৃহস্পতিবার জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ, পেট্রোবাংলা, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) সঙ্গেও বৈঠক করেছে। বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, পেট্রোবাংলা ও বিপিসি প্রায় একইভাবে আইএমএফকে জানিয়েছে, গ্যাস ও জ্বালানি তেলে নতুন করে ভর্তুকির চাপ নেই। তেলের দাম নিয়ে স্বয়ংক্রিয় যে পদ্ধতি (আন্তর্জাতিক বাজারে বাড়লে দেশে বাড়বে, কমলে কমবে) চালু করার কথা আইএমএফ বলেছিল, তা হয়েছে। প্রতি মাসে জ্বালানি তেলের দাম সমন্বয় করা হচ্ছে। এতে জ্বালানি তেলে আর কখনো ভর্তুকি দিতে হবে না। প্রথম দুই দফায় দাম কিছুটা কমানো হলেও শেষ দফায় দাম বেড়েছে। তিন মাস ধরে এ চর্চা করা হচ্ছে।

এ বিষয়ে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, এ বছর বিদ্যুতের মূল্য আরও কয়েক দফা সমন্বয় করা হবে। এভাবে আগামী তিন বছর চলবে। তবে কোন মাসে সমন্বয় করা হবে এখনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।

জ্বালানি তেলের মূল্য প্রসঙ্গে তিনি বলেন, মার্চের প্রথম সপ্তাহ থেকে সমন্বয় করা হবে। তবে আমার কাছে মনে হচ্ছে সমন্বয় করা হলেও জ্বালানি তেলের মূল্য খুব বাড়বে না। তবে পরিবর্তন হলে সেটি নির্ভর করবে বৈশ্বিক বাজারের ওপর।

জানা গেছে, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতা আসার পর এ পর্যন্ত বিদ্যুতের মূল্য বেড়েছে ১৩ বার।

;

এপ্রিলে পণ্য রফতানি কমেছে ৪ কোটি ডলার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশ থেকে গত এপ্রিলে পণ্য রফতানি থেকে আয় এসেছে ৩ হাজার ৯১৬ দশমিক ৯৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই রফতানি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় শূন্য দশমিক ৯৯ শতাংশ কম।

রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) প্রকাশিত হালনাগাদ পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

এপ্রিলে ৪৭১ কোটি ডলার রফতানি লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম হয়েছে ১৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ।

চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে পণ্য রফতানিতে আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩ দশমিক ৯৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে, এ সময়ে মোট রফতানির মূল্য ৪ হাজার ৭৪৭ কোটি ডলার। আগের বছরের একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৫৬৮ কোটি টাকা, যা ৫ হাজার ৯৭ কোটি ডলারের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৬ দশমিক ৮৭ শতাংশ কম হয়েছিল।

রফতানিমুখী শিল্পসংশ্লিষ্টরা বলেছেন, ঈদুল ফিতরের সময়ে কারখানাগুলোয় কার্যাদেশ কম এসেছে। দীর্ঘায়িত ছুটির কারণেও রফতানি চালানের সংখ্যা কমে যায়। এ কারণে পণ্যদ্রব্য রফতানি নিম্নমুখী হয়, তবে ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশে একে স্বাভাবিক ঘটনা বলেই উল্লেখ করেছেন।

এখন পণ্য রফতানিতে শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা বাংলাদেশকে প্রতিযোগিতাসক্ষম রাখতে সহায়তা করছে। তবে ২০২৬ সালে স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বেরিয়ে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হলে সেই সুবিধা আর থাকবে না। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) ১৩তম মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনের যৌথ ঘোষণা অনুযায়ী, এলডিসি থেকে উত্তরণের পরও সংশ্লিষ্ট দেশগুলো তিন বছর শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা পাবে। এ সুবিধা আমদানি ও রফতানিকারক দেশের মধ্যে আলোচনার ভিত্তিতে নির্ধারিত হবে।

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, এলডিসি হিসেবে আমরা যেসব সুযোগ-সুবিধা পাই, সেসব ভবিষ্যতে থাকবে না। তখন রফতানি বাড়াতে হলে নতুন কৌশল বা উদ্যোগ লাগবে। রফতানিতে অভ্যন্তরীণ সক্ষমতা বাড়াতে পণ্য ও সেবা বহুমুখীকরণ এবং বিনিয়োগ বাড়ানো প্রয়োজন। অন্যদিকে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুুক্তি করার জন্য সরকারের রাজনৈতিক সম্মতি লাগবে।

;

রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব



নিউজ ডেস্ক
রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব

রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব

  • Font increase
  • Font Decrease

রিটেইল ব্যাংকিং সেবাকে আরও সহজ করতে বাংলাদেশের দ্রুত প্রসারমান স্ট্যার্টআপ হিসাবীর সাথে অংশীদারিত্ব করেছে বেসরকারি প্রাইম ব্যাংক পিএলসি। সম্প্রতি উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে।

এই অংশীদারিত্বের ফলে হিসাবী দোকান অ্যাপ ব্যবহারকারীরা এখন থেকে বাধাহীনভাবে প্রাইম ব্যাংকের বিভিন্ন সেবা গ্রহণ করতে পারবেন। এই চুক্তির ফলে রিটেইলারদের ব্যাংকিং অভিজ্ঞতায় এক দারুণ পরিবর্তন আসবে এবং লেনদেন আরও সহজ হবে।

প্রাইম ব্যাংকের কনজুমার ব্যাংকিং বিভাগের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নাজিম এ. চৌধুরী এবং হিসাবী'র পক্ষ থেকে রাকিন মোহাম্মদ সাভি (প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা) নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে চুক্তিতে সই করেন, যা রিটেইলারদের পেশাগত কাজের সাথে সরাসরি ব্যাংকিং সেবা যুক্ত করে তাদের ক্ষমতায়ন করার প্রতিশ্রুতি। ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তিকরণের লক্ষ্য অর্জন এবং হাসাবী'র রিটেইল নেটওয়ার্ককে আরও দক্ষ করে তুলতে এই চুক্তি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এবং নতুন নতুন উদ্ভাবন ও গ্রহক সেবা বাড়াতে উভয় প্রতিষ্ঠানের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।

;

এ দফায় সোনার দাম ভরিতে কমল ১৮৭৮ টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিদায়ী এপ্রিলের ৩০ তারিখ টানা ৭ দফায় কমানো হয়েছিল সোনার দাম। এবার ৮ম দফায় কমানো হয়েছে এক হাজার ৮৭৮ টাকা। ফলে সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার নতুন দাম এখন ১ লাখ ৯ হাজার ১৬৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। 

বৃহস্পতিবার (২ মে) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। 

এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম কমেছে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলারি অ্যাসোসিয়েশন সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করেছে, যা আগামীকাল শুক্রবার (৩ মে) থেকে কার্যকর হবে।

এর আগে গত ৩০ এপ্রিল ভালো মানের একভরি সোনার দাম ৪২০ টাকা কমানো হয়। তার আগে ২৯ এপ্রিল ১ হাজার ১১৫ টাকা, ২৮ এপ্রিল ৩১৫ টাকা, ২৭ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৫ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৪ এপ্রিল ২ হাজার ৯৯ টাকা এবং ২৩ এপ্রিল ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমানো হয়। এখন আবার দাম কমানোর মাধ্যমে আট দফায় ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ১০ হাজার ২৬২ টাকা কমল।

;