পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনে চাকরির সুযোগ



ক্যারিয়ার ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশন

পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশন

  • Font increase
  • Font Decrease

উপ-ব্যবস্থাপক পদে কর্মকর্তা নিয়োগ দেবে পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ)

পদের নাম: উপ-ব্যবস্থাপক (রক্ষণাবেক্ষণ)

পদসংখ্যা: ১ (এক) টি

শিক্ষাগত যোগ্যতা: নূন্যতম ২টি প্রথম বিভাগ/শ্রেণী বা সমমানের সিজিপিএ-সহ যে কোন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়/ইনস্টিটিউট হতে নূন্যতম ২য় শ্রেণীতে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং (সিভিল) ডিগ্রি থাকতে হবে। এছাড়া প্রার্থীর ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ (আইইবি)-এর সদস্যপদ অবশ্যই থাকতে হবে। শিক্ষাজীবনের কোন পর্যায়েই ৩য় শ্রেণী/বিভাগ গ্রহণযোগ্য নয়।

 

অভিজ্ঞতা: সরকারি/আধা-সরকারি/স্বায়ত্বশাসিত/খ্যাতনামা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে সহকারী প্রকৌশলী/সহকারী ব্যবস্থাপক বা সমমানের পদে ৩ বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

বয়স: সর্বোচ্চ ৩৫ বছর

বেতন: ৬২,০০০ (বাষট্টি হাজার ) টাকা + বাড়িভাড়া ও অন্যান্য ভাতা।


আবেদন প্রক্রিয়া: পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ) এর ওয়েবসাইটের (www.pksf-bd.org) মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।

আবেদনের শেষ তারিখ: ১২ ডিসেম্বর, ২০২০

 

বিস্তারিত জানতে বিজ্ঞপ্তিটি দেখুন :

পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

সূত্র : বিডিজবস

   

নতুন চাকরিতে যোগদানের আগে



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
নতুন চাকরিতে যোগদানের আগে

নতুন চাকরিতে যোগদানের আগে

  • Font increase
  • Font Decrease

নতুন চাকরিতে জয়েন করবার আগে বা ওই প্রতিষ্ঠানে জয়েন করবেন কিনা সেই সিদ্ধান্ত নেবার আগে অনেকেই সিদ্ধান্তহীনতায় ভোগেন। আগের জায়গাতে থেকে যাবেন কিনা অথবা অফার পাওয়া প্রতিষ্ঠানটিতে জয়েন করা ঠিক হবে কিনা এসব নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভোগেন।

আপনার সিদ্ধান্তটি নিতে সাহায্য করবে কতগুলো কম্পারেটিভ এনালাইসিস। যা আপনার জন্য সহায়ক হতে পারে।

১. আপনি কি নিশ্চিৎ যে আপনার বর্তমান প্রতিষ্ঠানটিকে সত্যিই ছাড়তে আপনি স্থিরচিত্ত কিনা অর্থাৎ প্রতিষ্ঠানটি ছাড়বার মতো সত্যিই যথেষ্ট কারণ আপনার আছে কিনা। আবেগের বশে সিদ্ধান্ত নেবেন না। একটি জব তখনি ছাড়বেন যখন সেটা ছাড়বার পেছনে আপনার ক্যারিয়ারের স্বার্থ থাকবে। আপনি যদি কোনো গ্রিভেন্সের কারনে নতুন জবে যেতে চান, তবে একবার হলেও নিরপেক্ষভাবে ভেবে নিন, সত্যিই ওই গ্রিভেন্স ক্ষমার অযোগ্য কিনা।

২. নতুন প্রতিষ্ঠানটিতে গেলে আপনার বর্তমান জবটির তুলনায় কোন কোন ফ্যাসিলিটিতে কেমন পরিবর্তন হবে এবং তার কতগুলো আপনার জন্য পজেটিভ বা কত পার্সেন্ট পজিটিভ সেটা ভাবুন। প্রয়োজনে একটি চেকলিষ্ট করে নিন।

৩. নতুন চাকরির কি কি ফ্যাসিলিটি ক্রসম্যাচ করবেন দেখুন: বেতন, বোনাস (কতবার ও কত হারে), মোবাইল এলাউন্স, বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট পদ্ধতি ও হার, প্রমোশনের টাইমলাইন, কর্মঘন্টা, লাঞ্চ ফ্যাসিলিটি, ট্রান্সপোর্ট ফ্যাসিলিটি, লিখিত এপয়েন্টমেন্ট লেটার ও জব কন্ডিশন, টার্মিনেশন পলিসি, সার্ভিস বেনিফিট, ছুটির সংখ্যা ও দিন, সিপিএফ, মেডিক্যাল ইন্সুর‌্যান্স, জব ডেসক্রিপশন ইত্যাদি।

৪.যে বসের আন্ডারে কাজ করবেন তিনি কেমন বস, সেটা জানার চেষ্টা করুন। বেতনের অঙ্কে বিশাল রেইজ হলেও বাজে বসের সাথে কাজ করার বিড়ম্বনা ওটাকে জিরোতে পরিণত করতে পারে। কোম্পানির সার্বিক কর্মপরিবেশ ও অফিস কালচার কেমন সেটা বিবেচনায় রাখুন।

৫. কোম্পানির আর্থিক সক্ষমতা এবং গ্রোথ রেট পারলে খোঁজ নিন। নড়বড়ে আর্থিক অবস্থার কোম্পানিতে বেশি টাকার চেয়ে বড় কোম্পানিতে তুলনামূলক কম সেলারি বেশি ভালো।

৬. যদি একদম পারিবারিক ব্যবসায়ী কোম্পানি হয় তবে পারলে টপ ম্যানেজমেন্টের প্যাটার্ন সম্পর্কে জেনে নিন। হতে পারে আপনি তাদের সাথে একদমই ম্যাচ করতে না পেরে নতুন দারুন চাকরিও ছাড়তে বাধ্য হতে পারেন।

৭. নতুন জবে আপনার স্যালারী কত পার্সেন্ট বাড়বে সেটা ভেবে নেবেন। ৩০-৪০% হল এভারেজ রেইজ রেট। পাশাপাশি স্যালারীর সাথে আপনি আরো যেসব ফ্রিঞ্জ বেনেফিট পাচ্ছেন সেগুলোর আর্থিক মূল্যের বিপরীতে ওখানে যা যা পাবেন তার কম্পারেটিভ এনালাইসিস করুন।

৮. নিয়মিত স্যালারী পেমেন্ট হয় কিনা জেনে নিন।

৯. কোন পজিশনে বর্তমানে আছেন আর ওখানে কোন পজিশনে যাবেন সেটা ভাবুন। শুধু যে ইকুয়্যাল বা উপরের পজিশনে যাওয়াটাই হতে হবে তা নয়। প্রতিষ্ঠানের ব্র্যান্ড ভ্যালুর উপরে ভিত্তি করে পজিশনে বা র‌্যাংকে আপ-ডাউন নিয়ে ভাবতে পারেন।

১০. নতুন কর্মস্থলে গেলে সবগুলো প্রাপ্য বিষয়ের সাথে বর্তমানের পার্থক্যটা কতটা বেশি সেটা অবশ্যই বিবেচনায় আনবেন। মনে রাখবেন, একটি সেটেলড জবের স্ট্যাবিলিটি কস্ট নামে একটা বিষয় আছে যেটা টাকার অঙ্কে কনভার্ট করলে সেটার মূল্য কম না। নতুন জবে নতুন বসের সাথে নতুন পরিবেশে নতুন চ্যালেঞ্জে মানিয়ে নেবার বিপরীতে বর্তমান জবে ওগুলোতে দারুন কমফোর্টে থাকার বা হাতের তালুর মতো চেনা থাকার প্রাপ্তিটুকুরও মূল্য আছে। তার বিপরীতে আপনি কতটা বেশি পাবেন নতুন স্থানে সেটা ভেবে নেবেন। আর এই সবকিছুই নির্ভর করবে আপনার কম্পারেটিভ চয়েসের ওপর।

এনালিসিস করুন, নিরপেক্ষভাবে লজিক নির্ধারন করুন, আর তারপর যেটি সিদ্ধান্ত নেবেন সেটিতে স্থির হোন। এতটুকু করতে পারেন, আপনার এনালাইসিস নিয়ে একজন ক্যারিয়ার এক্সপার্ট বা সিনিয়র এইচআর প্রোফেশনালের পরামর্শ নিতে পারেন। তবে যাই করবেন, ভেবে করবেন। করে ভাববেন না।

এটিএম মোসলেহ উদ্দিন জাবেদ, উপ মহাব্যবস্থাপক (মানবসম্পদ ও প্রশাসন), একটি স্বনামধন্য গ্রুপ অফ কোম্পানি

;

‘পেশা নয়, শিক্ষকতা আমার স্বপ্ন’



কুবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গত ৩ সেপ্টেম্বর বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে প্রভাষক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী তাইয়্যেবুন নাহার মিমি। ছোটবেলা থেকে লালিত স্বপ্ন আজ তার কাছে বাস্তব। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে তিনি পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠনের সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন।

বার্তা২৪.কমের সঙ্গে আলাপকালে মিমি বলেন, শিক্ষকতা আমার স্বপ্ন, পেশা নয়। এটা আমার খুব আগ্রহের, খুব আকাঙ্ক্ষিত এক যাত্রা। এই যাত্রায় শামিল হয়ে নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করছি। জাতির সেবার প্রতি দায়িত্ববোধ আরও বেড়ে গেল।

তিনি বলেন, আমি যখন হাইস্কুলে পড়ি আমার আপু তখন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েন। বাসায় যখন উনি এসে ওনার শিক্ষকদের গল্প করতেন। আমি শুনে ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার হতে চাইনি। খুব ইচ্ছে হত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মত মহৎ কিছু হতে। আর পারিবারিকভাবে শিক্ষকতা পেশার সঙ্গে একটা সংযোগ আমাদের আছে। আমাদের গ্রামের বাড়িটা পরিচিত ‘সেকান্দার মাস্টারের বাড়ি’ নামে। তিনি আমার দাদা। আমার বাবাও শিক্ষকতা দিয়ে ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন। আমার বড় দুইবোন শিক্ষক। ছোটবেলা থেকে আজ পর্যন্ত আশ্চর্যজনকভাবে আমি অসংখ্য শিক্ষকদের বিশেষ সুদৃষ্টি ও মমতা পেয়েছি। একারণেই শিক্ষক হতে চেয়েছি সব সময়।

তাইয়্যেবুন নাহার মিমি বলেন, ছেলেবেলা থেকেই নাচ, গান, আবৃত্তি, নাটক, আঁকাআঁকি আমাকে মানসিক শান্তি দিত। পড়াশোনার সঙ্গে সমান তালে আমি এসবের সঙ্গে সংযুক্ত থেকেছি। বেশিরভাগ সময় পড়াশোনায় ভালো করলে সহশিক্ষা কার্যক্রমে আমরা পিছিয়ে পড়ি। আমি পিছিয়ে পড়তে চাইনি। থিয়েটার কুবি, অনুপ্রাস, শুভসংঘের সঙ্গে আমার সংযোগ ছিল বেশি। নাটকের স্ক্রিপ্ট লেখা, অভিনয় করার পাশাপাশি অনুষ্ঠান পরিচালনা ও সঞ্চালনা করার কাজগুলো এখানেই করেছি। এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে সাংস্কৃতিক চর্চা আমার ব্যক্তিত্ব ও আচরণকে আমূল বদলে দিয়েছে।

তিনি জানান, গবেষণাধর্মী পড়াশোনার চেয়ে আমি সৃজনশীল রচনার প্রতি আগ্রহী বেশি। তবে একাডেমিক পর্যায়ে গবেষণার বিকল্প নেই বলে নিজেকে সেভাবেই প্রস্তুত করেছি এবং করছি। বাংলাদেশের নামকরা কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে আর্টিকেল প্রকাশের চেষ্টা করছি। বর্তমানে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছি।

মিমি আরও জানান, প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনার ওপর জোর দিতে হবে। নিজেকে প্রাতিষ্ঠানিক ও সাংস্কৃতিক উভয় পর্যায়েই দক্ষ করে তোলা উচিত। ব্যক্তিগত বা পেশাগত উন্নয়নের জন্য পড়াশোনা ও নিরলস পরিশ্রমের কোনো বিকল্প নেই। আমি ২০২২ সালে মাস্টার্স পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েই বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পরিচালিত একটি ইংরেজি মাধ্যম কলেজে শিক্ষকতায় যোগদান করি। এরপর সারাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিতে থাকি, পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে থাকি। বিসিএসের প্রস্তুতিও নিচ্ছিলাম।

তিনি জানান, আমি যে মূলমন্ত্রে বিশ্বাসী তা হলো ‘সফলতার শর্টকাট নেই, সততার ঊর্ধ্বে পন্থা নেই’। সুতরাং পড়াশোনা আর পরিশ্রমের পাশাপাশি সৎ থাকাটা জরুরি। তাহলে সময়ই পৌঁছে দেবে সফলতার বার্তা।

;

১৫৯ জন এটিইও নিয়োগ দেবে পিএসসি



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের সহকারী উপজেলা/থানা শিক্ষা অফিসার পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে সরকারি কর্মকমিশন (পিএসসি)।

বিজ্ঞপ্তিতে ১৫৯টি পদের জন্য আগ্রহীদের আগামী ৩১ জুলাই ২০২৩ পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন বলে বলা হয়েছে।

আরও বলা হয়েছে, সহকারী উপজেলা/থানা শিক্ষা অফিসার পদে আবেদনের জন্য কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দ্বিতীয় শ্রেণির স্নাতক ডিগ্রিসহ দ্বিতীয় শ্রেণির মাস্টার্স ডিগ্রি থাকতে হবে।

বিভাগীয় প্রার্থীরা সহকারী উপজেলা/থানা শিক্ষা অফিসার পদে আবেদন করতে পারবেন। বিভাগীয় প্রার্থী বলতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের যেকোনো শিক্ষককে বোঝানো হয়েছে। বিভাগীয় প্রার্থীদের বয়স ৪৫ বছর হলেও আবেদন করতে পারবেন।

আবেদন ফি বাবদ ৫০০ টাকা টেলিটক প্রিপেইড নম্বরের মাধ্যমে আবেদন করার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে জমা দিতে হবে।

প্রার্থীদের টেলিটকের ওয়েবসাইট অথবা বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের ওয়েবসাইটে কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত আবেদনপত্র অ্যাপ্লিকেন্টস কপি (বিপিএসসি ফরম-৫-এ) পূরণ করে অনলাইন রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম ও ফি জমাদান সম্পন্ন করতে হবে। সহকারী উপজেলা/থানা শিক্ষা অফিসার পদটি ১০ম গ্রেডের। এ পদে নিয়োগ পেলে বেতন স্কেল হবে ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা।

নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এবং ফি জমাদান ও আবেদনপদ্ধতি এই লিংকে জানা যাবে।

;

১০০ জন সহকারী পরিচালক নিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ ব্যাংকে সহকারী পরিচালক (এডি) পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীকে ৬ জুলাইয়ের মধ্যে অনলাইনে ফরম পূরণের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।

আবেদনের যোগ্যতা

যেকোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চার বছর মেয়াদি স্নাতক (সম্মান) অথবা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকলে সহকারী পরিচালক (জেনারেল) পদে আবেদন করা যাবে। এসএসসি ও তদূর্ধ্ব পর্যায়ের পরীক্ষাগুলোর কমপক্ষে দুটিতে প্রথম বিভাগ/শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএ থাকতে হবে। কোনো পর্যায়েই তৃতীয় বিভাগ গ্রহণযোগ্য হবে না। ৬ জুলাই বা এর আগে যাঁদের স্নাতকোত্তর বা চার বছর মেয়াদি স্নাতক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে বা হবে, তারা আবেদন করতে পারবেন।

বয়স

আবেদনকারীদের বয়স ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। তবে বীর মুক্তিযোদ্ধা/ শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান এবং প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বয়সসীমা সর্বোচ্চ ৩২ বছর।

বেতন স্কেল

নিয়োগপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ অনুযায়ী ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা স্কেলে বেতন এবং ব্যাংকের নিয়ম অনুযায়ী অন্যান্য সুবিধা দেওয়া হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রার্থীদের প্রিলিমিনারি, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার পাস নম্বর বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক নির্ধারিত হবে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত হবে। নিয়োগ সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে এই লিংকে

;