‘১৫ আগস্ট শুধু বঙ্গবন্ধুকে নয়, বাংলাদেশকেও হত্যা করা হয়’



জবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন জবি উপাচার্য ড. মীজানুর রহমান, ছবি: সংগৃহীত

আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন জবি উপাচার্য ড. মীজানুর রহমান, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শুধু বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়নি, বাংলাদেশকেও হত্যা করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উপাচার্য ড. মীজানুর রহমান।

তিনি বলেছেন, ‘ওই দিনই বাঙালিত্বকে নিঃশেষ করে দেওয়া হয়।’

বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে ‘জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের অন্তরালে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ড’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের উদ্যোগে এ আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।

সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে জবি উপাচার্য বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু আধুনিক রাষ্ট্রের চিন্তা করতেন। ভাষা আন্দোলনের শুরু থেকেই অপশক্তিগুলো চক্রান্ত শুরু করে। ৭৫-এর ১৫ আগস্ট স্বাধীনতা বিরোধী সকল অপশক্তি শক্তিশালী হয়ে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে।’

রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস. এম. আনোয়ারা বেগমের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে ট্রেজারার অধ্যাপক সেলিম ভূঁইয়া উপস্থিত ছিলেন।

মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সাবেক পিএসসি সদস্য, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ড. এস. এম. আনোয়ারা বেগম।

তিনি বলেন, ‘আগস্ট মাস বাঙালি ইতিহাসের এক কলঙ্কজনক অধ্যায়। ১৫ আগস্ট বাঙালি জাতির জীবনের এক বেদনাবিধুর শোকের দিন। যে নেতার জন্ম না হলে- বাঙালি জাতীয়তাবাদের বিকশিত হতো না। যে নেতার জন্ম না হলে- বাঙালি স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখতে পারতো না। যে নেতার জন্ম না হলে- তাকে বুকে ধারণ করে মৃত্যুকে তুচ্ছ মনে করে বাংলার দামাল ছেলেরা মুক্তিযুদ্ধে যেতে পারতো না এবং মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ী হতে পারতো না।’

সভায় রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক লামিয়া ইসলামের সঞ্চালনায় প্রবন্ধ আলোচনা করেন, লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড.কাজী সাইফুদ্দীন, ইতিহাস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক তপন কুমার পালিত ও রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক তারিক হোসেন খান।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন- বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. মোস্তফা কামাল, জবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. নূর মোহাম্মদসহ বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ।

   

জবিতে গবেষণা শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত



জবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
জবিতে গবেষণা শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

জবিতে গবেষণা শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

  • Font increase
  • Font Decrease

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) গবেষণা সেলের আয়োজনে 'রিসার্চ প্রপোজাল রাইটিং' শীর্ষক গবেষণা কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) দুপুর ২টায় উপাচার্যের কনফারেন্স রুমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য বলেন, একটি বিশ্ববিদ্যালয় তখনই এগিয়ে যাবে যখন তরুণ শিক্ষকরা গবেষণায় উৎসাহিত হবে, বিজ্ঞানের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মাঝে বিভিন্ন ইনোভেশনের চেষ্টা থাকবে। তবেই গবেষণায় বাংলাদেশের সুনাম বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়বে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোঃ আনোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শাহজাহান।

কর্মশালায় রিসোর্স পার্সন হিসেবে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সদস্য এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শোয়েব।

এছাড়াও ওয়ার্কসপে বিজ্ঞান অনুষদ এবং লাইফ এন্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদের সহকারী অধ্যাপক ও প্রভাষকবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।

;

চবি শাটলে পাওয়ারকার ও বগি বাড়ানোর প্রস্তাব প্রক্টরিয়াল বডির



চবি করেসপন্ডেট, বার্তা ২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থীদের একমাত্র বাহন শাটল ট্রেনের সমস্যা সমাধানের লক্ষে বাংলাদেশ রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের সাথে মিটিং করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ । এসময় একটি পাওয়ার কার ও একটি বগি বাড়ানোর প্রস্তাব করে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বেলা সাড়ে এগারোটায় বাংলাদেশ রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলীয় (সিআরবি) কার্যালয়ে প্রধান বৈদ্যুতিক প্রকৌশলী (পূর্ব) মো. হাবিবুর রহমানের সাথে এই আলোচনা হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডির।

মিটিং এ গৃহীত সিদ্ধান্ত জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ অহিদুল আলম বার্তা২৪.কম-কে বলেন, বগি শিডিউল বাড়ানো ও পাওয়ারকার যুক্ত করার প্রস্তাব নিয়ে আমরা রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের সাথে আলোচনায় বসেছিলাম। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শহরের দূরত্ব অনেক বেশি হওয়ায় একটি ট্রেনের আপ-ডাউন করতে তিন থেকে সাড়ে তিন ঘণ্টা সময় লাগে। অন্যদিকে এই রুটে ট্রেনের লাইন একটা হওয়ায় নতুন করে শিডিউল বাড়ানো সম্ভব হচ্ছে না। আর তাই আমরা নতুন বগি সংযোগ ও পাওয়ারকার দেওয়ার কথা বলেছি।

তিনি আরও বলেন, আমাদের শাটলে আপাতত যে মালবাহী বগিটি আছে ওইটার পরিবর্তে আপাতত একটা বগি যোগ করার কথা হয়েছে। আর যেকোনো একটা ট্রেনে একটা পাওয়ারকার সংযোগ করারও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

কবে নাগাদ সিদ্ধান্তটি বাস্তবায়ন করা হতে পারে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ট্রেনে বগি বাড়ানোর ব্যাপারগুলো আমাদের হাতে নেই। আমরা কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলেছি, তারা আমাদেরকে আশ্বস্ত করেছে। হয়ত খুব শীঘ্রই বাস্তবায়ন হবে।

প্রধান বৈদ্যুতিক প্রকৌশলী (পূর্ব) মো. হাবিবুর রহমানের কাছে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বার্তা২৪.কম-কে জানান, আমরা লাইট ফ্যানগুলো চালু করার চেষ্টা করছি, দেখি কবে চালু করা যায়।

কবে নাগাদ চালু হতে পারে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাদের একটা লিমিটেশন আছে। এ ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না, তবে আমরা চেষ্টা করছি।

;

নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা সেমিনার অনুষ্ঠিত



জাককানইবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কনফারেন্স কক্ষে বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের আয়োজনে গবেষণা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার (১৫ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের তৃতীয় তলায় বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের শিক্ষার্থীদের নিয়ে গবেষণা সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত সেমিনারে কিনোট স্পিকার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ‍্যাপক ড. কায়কোবাদ।

অধ্যাপক ড. কায়কোবাদ গবেষণা নিয়ে বিস্তারিত সংলাপ শেষে স্নাতকে থাকাকালীন সময়ে শিক্ষার্থীদের গবেষণা অনুরাগী হওয়ার, গবেষণায় মনোযোগী হওয়ার কথা বলেন। 

তিনি  আরো বলেন,স্নাতকে থাকাকালীন আন্তর্জাতিক জার্নালে গবেষণা প্রকাশ করো, বিভিন্ন ধরনের জাতীয় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ কর। নিজেদের যোগ্যতা প্রকাশ করতে পারলে তোমরা পৃথিবীর যেকোন জায়গায় ই মূল‍্যায়ন পাবে।

অনুষ্ঠান শেষে অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদকে অনুষদের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা উপহার তুলে দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর। 

এসময় তিনি বলেন, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ আমাদের সকলের জন্য আদর্শ। তিনি আমাদেরকে সময় দিয়েছেন যার ফলে আমাদের ছাত্রছাত্রী শিক্ষকরা দারুণ উপকৃত হবে। আমি তো চাই স্যার সবসময় আমাদের বিজ্ঞান অনুষদের একজন অভিভাবক হিসেবে পরামর্শ ও দিকনির্দেশনা দিয়ে যাবেন।

বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের শতাধিক শিক্ষার্থীসহ উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ‍্যাপক ড. উজ্জ্বল কুমার প্রধান, ইলেকট্রিকেল এন্ড ইঞ্জিনিয়ার বিভাগের সহযোগী অধ‍্যাপক কাজী মো. সাহিদুজ্জামান।

;

শিং মাছের জিনোম সিকোয়েন্স উন্মোচন করলেন বাকৃবি গবেষক



বাকৃবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশে প্রথমবারের মতো দেশীয় শিং মাছের জিনোম সিকোয়েন্স উন্মোচন এবং স্ত্রী-পুরুষ শিং মাছের লিঙ্গ নির্ধারণকারী সম্ভাব্য জিন শনাক্তকরণে সফলতা পেয়েছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) মৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের ফিশারিজ বায়োলজি ও জেনেটিক্স বিভাগের অধ্যাপক ড. তাসলিমা খানম ও তার গবেষক দল। 

অধ্যাপক ও গবেষক তাসলিমা খানম বলেন, জাপান সোসাইটি ফর দি প্রমোশন অফ সায়েন্সের অর্থায়নে ২০২২-২০২৪ সালে জাপানের টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ে সিকোয়েন্সিং কাজটি সম্পন্ন করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় তৈরিকৃত ড্রাফট জিনোম ব্যবহার করে সম্ভাব্য লিঙ্গ নির্ধারণকারী জিন শনাক্তকরণ সম্ভব হয়েছে যা যেকোনো দেশীয় মাছের ক্ষেত্রে প্রথম।

এছাড়া গবেষণা প্রকল্পটির ফলাফল জাপানিজ সোসাইটি অফ ফিশারিজ সায়েন্স আয়োজিত একটি আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক সম্মেলনে উপস্থাপন করা হয়েছে বলেও জানান তিনি। তাসলিমা খানমের নেতৃত্বে গবেষক দলে ছিলেন বাংলাদেশ, জাপান ও সুইডেনের একদল গবেষক।

ড. তাসলিমা খানম তার গবেষণার উদ্দেশ্য সম্পর্কে বলেন, কিছু কিছু মাছের ক্ষেত্রে লিঙ্গভেদে স্ত্রী ও পুরুষ মাছের দৈহিক বৃদ্ধির পার্থক্য লক্ষ্য করা যায়। শিং মাছ এর অন্যতম উদাহরণ। যেখানে স্ত্রী শিং মাছের বৃদ্ধি পুরুষ মাছ অপেক্ষা ৪০-৬০ শতাংশ বেশি হয়ে থাকে। এই মাছের বাণিজ্যিক উৎপাদন বাড়ানোর জন্য তেলাপিয়ার ন্যায় মনোসেক্স শিং মাছ উৎপাদনকে অন্যতম উপায় হিসেবে মনে করা হয়। সফলভাবে মনোসেক্স শিং মাছ উৎপাদনের জন্য লিঙ্গ নির্ধারণকারী জিন শনাক্তকরণ অত্যন্ত জরুরি। 

তিনি আরো বলেন, লিঙ্গ নির্ধারণকারী জিন শনাক্তের ফলে প্রচলিত পদ্ধতির পরিবর্তে মার্কার অ্যাসিসটেড সিলেকশনের মাধ্যমে স্বল্প সময়ে মনোসেক্স শিং মাছ উৎপাদন করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি শিং মাছ প্রজননক্ষম হওয়ার অনেক আগেই স্ত্রী ও পুরুষ মাছ সনাক্তকরণ সম্ভবপর হবে যা প্রচলিত সিলেকটিভ ব্রিডিং প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করবে। শিং মাছের জিনোম থেকে শুধুমাত্র লিঙ্গ নির্ধারণকারী জিনই নয়, অন্যান্য বৈশিষ্ট্য যেমন দৈহিক বৃদ্ধি, রোগপ্রতিরোধ ও প্রতিকূল পরিবেশে টিকে থাকার জন্য দায়ী জিন শনাক্তকরণেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। 

গবেষণার বিষয়ে বাকৃবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক চৌধুরী বলেন, শিং মাছ রোগীর পথ্য হিসেবে পরিচিত। আমরা জানি পুরুষ মাছ সচারচর বেশি শক্তিশালী হয় মেয়ে মাছের তুলনায়। কিন্তু শিং মাছে তা বিপরীত। শিং মাছের ক্ষেত্রে মেয়ে মাছ বেশি শক্তিশালী হয়। মেয়ে মাছগুলো বেশি নির্বাচন করা গেলে বেশি উৎপাদন করানো যাবে। লিঙ্গ নির্ধারণ করার মাধ্যমে সহজেই তা করা সম্ভব হবে।

;