বিনামূল্যে আহসান মঞ্জিল প্রবেশের সুবিধা পাবে জবি শিক্ষার্থীরা



জবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
আহসান মঞ্জিল

আহসান মঞ্জিল

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর অন্যতম দর্শনীয় স্থান আহসান মঞ্জিলে বিনামূল্যে পরিদর্শনের সুযোগ পাবেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তবে এক্ষেত্রে মানতে হবে বেশকিছু নিয়মনীতি। বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) আহসান মঞ্জিল জাদুঘর সংরক্ষক ড. বিজয় কৃষ্ণ বণিক সাক্ষরিত একটি বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়টি জানানো হয়। 

বিজ্ঞাপ্তিতে বলা হয়, আহসান মঞ্জিল জাদুঘরটি সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের একটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা। ছাত্র-ছাত্রীরা দেশের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ। দেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্য সম্পর্কে জানার উৎসাহ প্রদানের জন্য জাদুঘর কতৃপক্ষ বিশেষ কিছু নিয়ম অবলম্বন করে শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে জাদুঘর পরিদর্শনের ব্যাবস্থা রেখেছেন। 

বিজ্ঞাপ্তিতে বলা হয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নাম করে দলে দলে শিক্ষার্থী এসে কোনো প্রকারে পরিচয় বা সুপারিশ পত্র ছাড়াই জোর করে প্রবেশ করতে চান। এতে জাদুঘরের নিরাপত্তা কর্মীরা বাধা দিলে তাদের সাথে অশোভন আচরণ করেন। এতে করে জাদুঘর ও ঐতিহ্যবাহী জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম ক্ষুন্ন হচ্ছে। 

 

বিনামূল্যে প্রবেশের ক্ষেত্রে নীতিমালা অনুযায়ী, শিক্ষার্থীদের পরিচয়পত্র হিসেবে সাথে রাখতে হবে নিজ প্রতিষ্ঠানের আইডি কার্ড। ক্ষেত্র বিশেষ যে প্রতিষ্ঠানে/বিভাগে অধ্যায়ন করেন তার লেটারহেড প্যাডে আহসান মঞ্জিল জাদুঘর সংরক্ষক বরাবর বিনামূল্যে প্রবেশের জন্য অনুরোধ পত্র পাঠাতে হবে। অনুরোধ পত্রে শিক্ষার্থীর সংখ্যা, তারিখ ও সময় উল্লেখ থাকা প্রয়োজন। সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটি ব্যাতীত অনুরোধপত্র সাথে নিয়ে শিক্ষার্থীরা আহসান মঞ্জিল বিনামূল্যে প্রবেশ করতে পারবেন। 

সর্বশেষে জাদুঘর সংরক্ষক ড. বিজয় কৃষ্ণ বণিক বলেন, যেকো্নো ধরণের আপত্তিকর ঘটনা এড়ানোর জন্য উপরে উল্লেখিত নীতিমালা অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে আহসান মঞ্জিল প্রবেশের সুবিধা গ্রহণ করতে অনুরোধ করা হলো।

   

জবির নতুন ট্রেজারার হুমায়ুন কবীর চৌধুরী



জবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) নতুন ট্রেজারার হিসেবে নিযুক্ত হয়েছেন একই বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হুমায়ুন কবীর চৌধুরী।

মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ বিশ্ববিদ্যালয়-২ অধিশাখার সিনিয়র সহকারী সচিব শতরূপা তালুকদার স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর এর অনুমোদনক্রমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০০৫ এর ১২ (১) ধারা অনুসারে ড. মো. হুমায়ুন কবীর চৌধুরী, অধ্যাপক, মার্কেটিং বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়-কে উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার পদে নিম্নোক্ত শর্তে নিয়োগ করা হলো। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০০৫ এর ধারা ১২ এর উপধারা ৪, ৫, ৬, ৭ ও ৮ অনুসারে তিনি ট্রেজারারের দায়িত্ব পালন করবে। ট্রেজারার পদে তার নিয়োগের মেয়াদ যোগদানের তারিখ হতে ৪ (চার) বছর।

আরোও বলা হয়, ট্রেজারার পদে তিনি তার বর্তমান পদের সমপরিমাণ অর্থ সম্মানী হিসেবে পাবেন ক্যাম্পাসে অবস্থান করবেন। তিনি বিধি অনুযায়ী পদসংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন এবং সার্বক্ষণিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয়। মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর প্রয়োজনে যে কোনো সময় এ নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন।

অধ্যাপক ড. হুমায়ুন কবীর চৌধুরী জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় মার্কেটিং বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম .কম এবং বি .কম ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর তিনি জাপানের ইয়োকোহামা ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে এমবিএ এবং পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি হাউজ বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশনের পরিচালক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন এবং সাউথ ইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপ উপাচার্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।

এছাড়াও, তিনি ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ডিন, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

;

চার দেশে ইন্টার্নশিপ প্লেসমেন্ট পেয়েছে শেকৃবি শিক্ষার্থীরা



শেকৃবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানী ঢাকায় অবস্থিত শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) এএসভিএম অনুষদের সপ্তম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা পাচ্ছেন চারটি দেশে ইন্টার্নশিপ করার সুযোগ। এক্ষেত্রে ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম-২০২২ এর ইন্টারন্যাশনাল প্লেসমেন্ট হিসেবে চারটি দেশ মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, ভারত, নেপাল নিশ্চিত হয়েছে।

খোজ নিয়ে জানা যায়, এর আগে হওয়া অধিকাংশ ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম কার্যক্রম ভারতে হয়েছে। তাছাড়া ২০২০ সালে মালয়েশিয়াতে ইন্টার্নশিপ কার্যক্রমের সুযোগ আসলেও করোনা মহামারিতে আটকে যায় সেই সুযোগ। তবে এই প্রথম চারটি দেশে শিক্ষার্থীদের ইন্টার্নশিপ করার সুযোগ এসেছে। ইন্টার্নশিপ কার্যক্রমে অংশগ্রহণরত শিক্ষার্থীসহ অনুষদের বিভিন্ন লেভেলের শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন দেশে ইন্টার্ন করার এ ধরণের সুযোগ আসায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন।পরবর্তীতে ইউরোপ কিংবা উন্নত বিভিন্ন দেশে ইন্টার্ন করার সুযোগ আসবে বলে আশা প্রকাশ করেন।

ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রামের সঙ্গে সংযুক্ত সপ্তম ব্যাচের শিক্ষার্থী আবু হানিফ বলেন, 'আমরা ১ নভেম্বর থেকে ইন্টার্নশিপ শুরু করেছি। সবকিছু ভালোভাবে চলছে। এর মধ্যে চারটি দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ইন্টার্নশিপ প্লেসমেন্ট নিশ্চিত হওয়ার খবরে আমরা আনন্দিত। আশা করি আমরা ভালোকিছু শিখতে পারব। আমাদের ইন্টার্নশিপের জন্য দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম ও সময়োপযোগী পদক্ষেপের জন্য ডিন স্যারকে ধন্যবাদ জানাই। ইন্টার্নশিপ কো-অর্ডিনেটর, সকল বিভাগের চেয়ারম্যান এবং সুপারভাইজার শিক্ষকবৃন্দের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ।' 

এএসভিএম অনুষদের ডিন অধ্যাপক কে বি এম সাইফুল ইসলাম বলেন, 'ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম হলো হবু ভেটেরিনারিয়ানদের হাতেকলমে জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জন করার সর্বোচ্চ সুযোগ। আমাদের অনুষদের শিক্ষার্থীদের আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে যোগ্য করার লক্ষ্যে দেশে জ্ঞান অর্জনসহ দেশের বাইরে বিভিন্ন দেশে ইর্ন্টারশিপ প্রাগ্রামে প্রেরণ করার প্রচেষ্টা ছিল দীর্ঘ দিনের। দীর্ঘ ত্যাগ, অপেক্ষা এবং পরিশ্রমের অর্জন হিসেবে প্রথমত এখন চারটি দেশে ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রামে আমাদের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণের সুযোগ তৈরি করতে পেরেছি। তবে পরবর্তীতে ইনশাআল্লাহ ইউরোপ, আমেরিকার দেশগুলোতে যেতে পারবে সেই লক্ষ্যে আমরা অগ্রসর হচ্ছি। আমরা আমাদের অনুষদকে প্রাণী চিকিৎসা এবং প্রাণী উৎপাদন বিষয়ক শিক্ষা  ও গবেষণায় অনন্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। আমরা অনুষদের শিক্ষকগণ অনুষদের সর্বোচ্চ মানদণ্ড স্থাপনের লক্ষ্যে পরিশ্রম করে যাচ্ছি।'  

;

ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগে বৈষম্যের প্রতিবাদে চবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন



চবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

এনটিআরসিএ কর্তৃক প্রকাশিত ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তিতে ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রীপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের প্রভাষক ও সহকারী মৌলভী পদ থেকে বঞ্চিত করার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থীরা।

মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের শহিদ মিনার প্রাঙ্গণে বেলা এগারোটার দিকে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে বিভাগের সভাপতি প্রফেসর ড. আ.ন. ম. আব্দুল মাবুদ বলেন, আজকে আমার বিভাগের শিক্ষার্থীদের দুঃখ কষ্ট সহ্য করতে না পেরে আমি তাদের একজন অভিভাবক হিসেবে পাশে এসে দাঁড়িয়েছি। আমাদের বিভাগের শিক্ষার্থীরা কুরআন, হাদিস, আরবি ফিকহ সহ সকল বিষয়ে অধ্যায়ন করে যোগ্য হয়ে গড়ে ওঠে। সুতরাং তাদেরকে বঞ্চিত করা কোনভাবে কাম্য নয়। আমরা এনটিআরসি কর্তৃক আঠারোতম শিক্ষক নিবন্ধন বিজ্ঞপ্তি বাতিলের জন্য জোর দাবি জানাচ্ছি। একই সাথে দ্রুত সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের অনুরোধ করছি। অন্যথায় শিক্ষার্থীরা কঠোর আন্দোলন করতে বাধ্য হবে।

বিভাগটির শিক্ষার্থী ও এ্যালামনায় এসোসিয়েশনের সদস্য আবু সালতান বলেন, বিগত ১ম হতে ১৭তম নিবন্ধন পরীক্ষা পর্যন্ত স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা মাদ্রাসার সহকারী মৌলভি ও আরবী প্রভাষক পদে আবেদন করতে পেরেছিলো। কিন্তু ১৮ সালের সংশোধিত নীতিমালায় ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সাথে বৈষম্যমূলক আচরণ করে বাদ দেওয়া হয়েছে। অথচ আরবি বিভাগের ৯৯% সিলেবাস ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থীদের পাঠ্যসূচির অন্তর্ভুক্ত। সুতরাং এই নীতিমালা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক।

;

জাবির রেজিস্ট্রারের পূর্ণ দায়িত্ব পেলেন আবু হাসান



জাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) রেজিস্ট্রারের পূর্ণ দায়িত্ব পেলেন শিক্ষা শাখায় কর্মরত থাকা ডেপুটি রেজিস্ট্রার মো. আবু হাসান।

সোমবার (৪ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নূরুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

এর আগে গত ২৫ জুন এক অফিস আদেশের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের এ্যাক্টের ১২(৬) ধারা অনুযায়ী রেজিস্ট্রার অফিসের ডেপুটি রেজিস্ট্রার (শিক্ষা) মো. আবু হাসানকে গত ৬ জুলাই পূর্বাহ্ন হতে ছয় মাসের জন্য রেজিস্ট্রারের অতিরিক্ত দায়িত্ব প্রদান করা হয়।

এ ব্যাপারে রেজিস্ট্রার মো. আবু হাসান বলেন, 'আমার কখনও মনে হয়নি আমি ভারপ্রাপ্ত ছিলাম। তখন যেভাবে দায়িত্ব পালন করেছি এখনও যথাযথ ভাবে সেই দায়িত্ব পালন করতে চাই। এই দায়িত্বে আমাকে সুবিবেচনায় রাখার জন্য উপাচার্যসহ সিন্ডিকেট সদস্যদেরকে ধন্যবাদ জানাই।'

প্রসঙ্গত, মো. আবু হাসান পাবনার ফরিদপুর উপজেলায় ১৯৬২ সালের ১ জুন জন্মগ্রহণ করেন। তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যায়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। তিনি ২০০০ সালের ২০ ডিসেম্বর সহকারী রেজিস্ট্রার হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ে্র চাকুরিতে যোগ দেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দেওয়ার আগে পর্যন্ত টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার থানায় অবিস্থিত সৈয়দ মহব্বত আলী ডিগ্রি কলেজে সহকারী অধ্যাপক পদে কর্মরত ছিলেন।

এছাড়া তিনি কর্মময় জীবনে ২০০৯ সালের জানুয়ারি মাসে উপ-রেজিস্ট্রার পদে পদোন্নতি পান। এরপর এস্টেট শাখা, টিচিং শাখা ও কাউন্সিল শাখার দায়িত্ব পালন করেন।পরে ডেপুটি রেজিস্ট্রার (শিক্ষা) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

;